বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পাঁচ বছরে পঞ্চায়েত এলাকা কতটা উন্নয়ন হলো কি কি সুবিধা পেলেন এলাকার মানুষ দেখুন প্রতিবেদ।

Bangla circle news

ভোটের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি, তারপরেই গ্রামের উন্নয়নের ভোট দীর্ঘ পাঁচ বছরে কি পেলেন এলাকার মানুষ, কতটা উন্নয়ন হলো এলাকার। গতবারের পঞ্চায়েত ভোটে, নমিনেশন করতে পারেনি বিরোধীরা এবারও একই ছবি। পঞ্চায়েতের ভোট মানে গ্রাম বাংলার উন্নয়নের ভোট সেই ভোট বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় শাসকদলের। গতবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে এলাকার উন্নয়ন কতটা হয়েছে? কতটা মানুষ পরিষেবা পেলেন সেরকমই ছবি দেখাবো আপনাদের ।
আজ আমরা দেখাব জয়পুর ব্লকের একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েতের ছবি কতটা উপকার পেলেন এলাকার মানুষ গ্রামের মানুষের আর কি চাওয়া পাওয়া রয়েছে চলুন দেখাবো।
আজ আমরা এমন এক ছবি দেখাবো দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের মাঝে পড়ে গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র নির্ভরশীল রাস্তার অবস্থা। আমরা যে ছবি দেখাচ্ছি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের শ্যামনগর গ্রাম পঞ্চায়েত ও রাউডখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনস্থ রাস্তা, গো বিন্দাবন পুরের রাস্তা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাঝে পড়ে রাস্তার দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থা রাস্তা শাড়াই এর উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন তবে অবশ্য গ্রামবাসীরা দাবি করেন তারা মনে করছেন দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যস্থ রাস্তা হওয়ায় বেহাল অবস্থা তা না হলে এই রাস্তা সাড়াই হবে না কেন। তবে অবশ্য সিপিএমের আমল থেকে তৃণমূলের আমল অনেকটাই ভালো কাজ হয়েছে গ্রামের অধিকাংশ কাঁচা রাস্তা ঢালাই রাস্তায় পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে তবে অধিকাংশ গ্রামে পানীয় জলের কল থেকে শুরু করে শৌচালয় অনেক উন্নয়ন হয়েছে এটা মানতেই হবে। ঘরে ঘরে শৌচাগার, তবে শৌচাগার হলেও শৌচাগারের অবস্থা একেবারেই বেহাল, শৌচাগারে শৌচ কর্ম আজ পর্যন্ত করতে হয়নি,এমনই ছবি গোবিন্দবানপুরের, হাজার টাকায় শৌচালয় পেয়েছেন গ্রামের অধিকাংশ মানুষ তবে সেই শৌচালয়ে শৌচ কর্ম করতে কেউ পারেনি কারণ সোচালয়ে ঢুকলেই মৃত্যুর ভয় যে কোন সময় ধসে পড়ে যেতে পারে, একেবারেই নিম্নমানের মালপত্র দিয়ে তৈরি হয়েছে এই শৌচালয়। এমনটাই জানান গ্রামের মানুষ তবে শৌচালয় এখন শৌচকরমের ঘর না হয়ে জ্বালানির ঘর রূপান্তরিত হয়েছে। তবে যাই হোক শৌচাগারে শৌচ কর্ম না করতে পারলেও জ্বালানি তো রাখতে পেরেছেন গ্রামের মানুষ। তবে অধিকাংশ গ্রামের মানুষ পাকার ঘর পাইনি ঠিক কথা,বৃষ্টি হলেই জল পড়ে, মাটির খরো চালের বাড়ি। তবে রান্না করার জন্য শুকনো জ্বালানির অভাব নেই। কারণ পায়খানা ঘরটি পাকার রয়েছে তাই। কি বলছেন এলাকার মানুষ কতটা উপকৃত হয়েছেন গত পাঁচ বছরে পঞ্চায়েত থেকে সেই সমস্ত তথ্য আপনাদের কাছে তুলে ধরবো আপনারা দেখতে থাকুন বাংলা সার্কেল নিউজ।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *