দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া আইসিডিএস কর্মীদের টাকা, আইসিডিএস সেন্টার বন্ধের হুঁশিয়ারী বাঁকুড়া জয়পুরে,
দ্রব্যমূল্যের কারণে নাজেহাল icds সেন্টারের কর্মীরা তার উপর সরকারের টাকা বকেয়া তিন মাস, দোকানে ধার দিচ্ছে না আইসিডিএস কর্মীদের।
রান্না করবে কিভাবে? কে দেবে টাকা ধার। তার উপর তিন বছর ধরে কোন ড্রেস নেই ড্রেস কিনতে হচ্ছে পকেট থেকে ডেশ না পড়ে আইসিডিএস সেন্টারে এলেই বিপদ, জোর করে প্রেসার ক্রিয়েট করছেন সুপারভাইজার, আর টাকা দেবার বেলায় অষ্টরম্ভা। মায়েদের ৮৪ পয়সার সবজি ছেলেদের বেলায় ফ্যান ভাত ও ডিম এইভাবে কি রান্না করা সম্ভব, তাও আবার কাঠের জালে।, ঘর থেকে গোছা গোছা টাকা বের করে নিয়ে এসে মা ও শিশুদের খেতে দিতে হচ্ছে মূল্যবৃদ্ধির বাজারে টাকার পরিমাণ ১২ সাল থেকে আজও একই রয়ে গেছে।
বারবার প্রশাসনকে বললেও মিটিং মিছিল আন্দোলন করলেও কাজের কাজ কিচ্ছু হয়নি,আজ অব্দি কোন রকমের চালিয়ে এসেছেন আইসিডিএস সেন্টার কর্মীরা। কিন্তু আর চালানো সম্ভব নয়। এরপর আইসিডিএস সেন্টার এর কর্মীদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে বন্ধের মুখে আইসিডিএস সেন্টার, আইসিডিএস সেন্টার বন্ধ করার হুঁশিয়ার দিলেন কর্মীরা ।দিনের পর দিন রাজ্য সরকার আইসিডিএস কর্মীদের অবহেলা করে আসছেন এমনটাই অভিযোগ তুলছেন আইসিডিএস সেন্টারের একাধিক কর্মী, তার উপর অকেজো আইসিডিএস সেন্টার ভাঙা জোড়া চিহ্ন অবস্থাতে পড়ে রয়েছে ব্লকের একাধিক আইসিডিএস সেন্টারে নেই শৌচালয় না রয়েছে বাথরুম,অনেক জায়গাতেই জলের অভাব। এইভাবে কি আইসিডিএস সেন্টার চালানো সম্ভব এই প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে, একদিকে রাজ্য সরকারের মেলা,খেলা,দান ধ্যান,ভাতা,পূজাতে টাকা দিচ্ছে সরকার,আর শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের খেতে দেবার বেলায় টাকা নেই এই দ্বিচারিতা কেন, কি বলছেন আইসিডিএস কর্মীরা কি বলছেন জয়পুর ব্লকের সিডিপিও চলুন শোনাবো আপনাদের।
Leave a Reply