রাতের অন্ধকারে মহিষ পাচারে রমরমা আসাম-বাংলা সীমানা।

মহিষ পাচারের করিডরে পরিনত হয়েছে আলিপুরদুয়ারের আসাম-বাংলা সীমানা। কুমারগ্রাম থানার বারবিশা পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার ভল্কা বারবিশা এক এবং দুই গ্রামপঞ্চাতের বিভিন্ন রাস্তা ধরে রাতের অন্ধকারে চলে অবৈধ মহিষ পাচার। শনিরার রাত ঘড়ির কাটা তখন ২ টা বেজে ১০ মিনিট মহিষ পাচারের ছবি ধরা পড়ল আমাদের ক্যামারায়। ঘটনাস্থল ভল্কা উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে। সূত্রের খবর কন্টেনার ভর্তিকরে ভিনরাজ্যের থেকে আনা হয় মহিষগুলিকে। তারপর জাতীয় সড়কের পাশে ভল্কা দুই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একটি হোটেলে মহিষের গাড়ি খালি করা হয়, হোটেলের পেছনের রাস্তায় পায়ে হাটিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় মহিষগুলি।

মাটিখুরা গ্রাম হয়ে গোলস্কুল এবং ভল্কা স্কুলের সামনদিয়ে বানিয়াপাড়ায় নিয়ে যাওয়া হয় মহিষগুলিকে। কখোনো আবার ইটভাটার রাস্তা ধরে প্রথমে বানিয়াপাড়া এরপর সোজা সংকোষ নদীর জোঙামারী ঘাটে পৌচ্ছে দেওয়া হয় শত শত মহিষ। মহিষের মাথাপিছু গনণা করে সেই আর্থ পৌচ্ছে যায় বিভিন্ন মহলে, যারফলে বাধাহীন ভাবে রমরমিয়ে চলে অবৈধ মহিষ পাচারের কারবার। জোঙামারি ঘাট থেকে মহিষগুলিকে নৌকায় বেধে সংকোষ নদীপার করে আসামের সীমানায় নিয়ে যাওয়া হয়। কখোনো আবার জাতীয় সড়কের পাশে হোটেলের পরিবর্তে ভল্কা উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে পৌচ্ছে যাচ্ছে কন্টেনার ভর্তি মহিষ।

প্রতি সপ্তাহে কম করেও তিনশ মহিষ প্রাচার হয় ঐ রাস্তাগুলি দিয়ে। এছাড়াও ভল্কা এক গ্রাম পঞ্চায়েতের কমলগুহ বিপণন কেন্দ্রে মাঝে মধ্যেই মহিষ নামানো হয়ে থাকে বলে জানাগিয়েছে। এই বিষয়ে ভল্কা বারবিশা এক এবং দুই গ্রামপঞ্চায়েতের শাসকদলের অঞ্চল সভাপতি জয়শঙ্কর দাস এবং সুবল দাস কি জানিয়েছেন শুনুন বক্তব্য-
নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম,আলিপুরদুয়ার।
Leave a Reply