দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, রাজ্যবাসীর হাতে পৌঁছে যাবে জগন্নাথ দেবের প্রসাদ। সেই অনুযায়ী রাজ্য প্রশাসনের নির্দেশে বাঁকুড়ার বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে তৈরি হচ্ছে প্রসাদী পেঁড়া ও গজা।

ইতিমধ্যেই দিঘা মন্দির থেকে আসা খোয়া মিশিয়ে চলছে প্রস্তুতি। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্যাকেজিংয়ের কাজ শেষ হলেই রেশন ডিলারদের মাধ্যমে দুয়ারে রেশন প্রকল্পের উপভোক্তাদের মধ্যে বিলি করা হবে এই মহাপ্রসাদ।

পেরা ও গজা বানানোর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বিভিন্ন মিষ্টি ব্যবসায়ীদের। অংকুর এর বাংলা বাজারের আশীর্বাদ সুইট ফিরবান ব্লক প্রদর্শনের ওই প্রসাদ তৈরির বরাত পেয়েছে। দোকানের কর্ণধার তুষার চ্যাটার্জি জানান হীর্বাদ ব্লক প্রশাসনের প্রায় 12000 প্রসাদ প্যাকেটের বরাত পেয়েছেন তিনি কর্মীরা, পরিচ্ছন্নতার সাথে সুরক্ষাবিধি মেনে পেরা ও গোজা তৈরি করছেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে প্রসাদ প্যাকেজিং হলেই রেশন ডিলারদের মাধ্যমে দুয়ারের রেশন প্রকল্প থেকে তা উপভোক্তা পরিবারগুলিকে বিল করা হবে।

রাজ্য প্রশাসনের নির্দেশে জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ তৈরি হচ্ছে জেলার বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে
দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ পাবেন রাজ্যবাসী। সেই থেকে রাজ্য প্রশাসনের নির্দেশে জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ তৈরি হচ্ছে জেলার বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে। প্রশাসনের তরফে, প্রসাদী পেঁড়া ও গজা বিলির প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে। ইতিমধ্যে পেঁড়া ও গজা বানানোর দায়িত্বপ্রাপ্ত মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীদের কাছে দিঘার মন্দির থেকে জগন্নাথ দেবের মহাপ্রসাদের প্রসাদী খোয়া এসে পৌঁছেছে।

তা মিশিয়ে চলছে প্রসাদী পেঁড়া তৈরি। ইন্দপুরের বাংলা বাজারের আশীর্বাদ সুইটস্- হিড়বাঁধ ব্লক প্রশাসনের ওই প্রসাদ তৈরির বরাত পেয়েছে। দোকানের কর্ণধার তুষার চ্যাটার্জি জানান, হিড়বাঁধ ব্লক প্রশাসনের প্রায় বারো হাজার প্রসাদ প্যাকেটের বরাত পেয়েছেন তিনি। কর্মীরা পরিচ্ছন্নতার সাথে, সুরক্ষা বিধি মেনে পেঁড়া ও গজা তৈরি করছেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রসাদ প্যাকেজিং হলেই, রেশন ডিলারদের মাধ্যমে দুয়ারে রেশন প্রকল্প থেকে তা উপভোক্তা পরিবারগুলিকে বিলি করা হবে।
Leave a Reply