সুপ্রিম নির্দেশে হাতে রাজ্য সরকারের মাত্র দুদিন, এখনো জারি হয়নি নির্দেশিকা, আপনার DA আপনি পাবেন তো?

Bangla circle news

হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে আর বি আই। সুপ্রিম নির্দেশে হাতে সময় দুদিন পাবেন তো আপনার হকের DA


হাতে দু’দিন থাকলেও এখনও জারি হয়নি নির্দেশিকা, মিলবে তো বকেয়া ডিএ?

সুপ্রিম কোর্ট আগেই বলেছিল, ২৭ জুনের মধ‍্যে ২৫ শতাংশ ডিএ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। ১৫ জুনের মধ‍্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত খাতায় টাকা জমা না হওয়ায় নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সরকারি কর্মচারীরা।

শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো আর দু’দিনের মধ‍্যে রাজ‍্যকে সরকারি কর্মচারীদের ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দেওয়ার কথা। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত নবান্ন বা অর্থ দফতর থেকে কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। যদিও প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছিল এই নির্দেশ

মডিফিকেশনের জন‍্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু শীর্ষ আদালত ছুটির কারণে বন্ধ থাকায় সেই আবেদন এখনও তালিকায় ওঠেনি। বকেয়া ডিএ মেটানো নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশের পরিবর্তন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছিল। রাজ্য সরকার এই আর্জি জানাবে বলে সূত্রের খবর ছিল। সূত্রের খবর, আদালত যে নির্দেশ দিয়েছে, তার কয়েকটি ক্ষেত্রে সুষ্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েই আবেদন করতে চাইছিল রাজ্য। তবে একই সঙ্গে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যেই বকেয়া ডিএ বা মহার্ঘভাতা দেওয়ার বিষয়েও তোড়জোড় শুরু করে নবান্ন।

কয়েক হাজার কোটির ঋণ দিয়েছে RBI, হাতে দু’দিন থাকলেও এখনও জারি হয়নি নির্দেশিকা, মিলবে তো বকেয়া ডিএ?

সুপ্রিম কোর্ট আগেই বলেছিল, ২৭ জুনের মধ‍্যে ২৫ শতাংশ ডিএ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। ১৫ জুনের মধ‍্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত খাতায় টাকা জমা না হওয়ায় নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সরকারি কর্মচারীরা।

শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো আর দু’দিনের মধ‍্যে রাজ‍্যকে সরকারি কর্মচারীদের ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দেওয়ার কথা। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত নবান্ন বা অর্থ দফতর থেকে কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। যদিও প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছিল এই নির্দেশ মডিফিকেশনের জন‍্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু শীর্ষ আদালত ছুটির কারণে বন্ধ থাকায় সেই আবেদন এখনও তালিকায় ওঠেনি। বকেয়া ডিএ মেটানো নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশের পরিবর্তন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছিল। রাজ্য সরকার এই আর্জি জানাবে বলে সূত্রের খবর ছিল। সূত্রের খবর, আদালত যে নির্দেশ দিয়েছে, তার কয়েকটি ক্ষেত্রে সুষ্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েই আবেদন করতে চাইছিল রাজ্য। তবে একই সঙ্গে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যেই বকেয়া ডিএ বা মহার্ঘভাতা দেওয়ার বিষয়েও তোড়জোড় শুরু করে নবান্ন।

একটি সূত্র জানাচ্ছে, ২৫ শতাংশ ডিএ-র ৮০ শতাংশ কর্মচারীদের দিয়ে বাকি ২০ শতাংশ প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা করা হবে। যদিও এ ভাবে দিলে শীর্ষ আদালতের অবমাননা হবে কি না সেটাও আইনি পরামর্শ নিচ্ছে রাজ্য সরকার। কিন্তু নির্দেশিকা জারি না হওয়ায় কর্মচারীদের মনে এখনও সংশয় রয়েছে। এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আগেই বলেছিল, ২৭ জুনের মধ‍্যে ২৫ শতাংশ ডিএ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। ১৫ জুনের মধ‍্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত খাতায় টাকা জমা না হওয়ায় নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সরকারি কর্মচারীরা। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত জল কোনদিকে গড়ায়। 

রাজ্য সরকারি কর্মীদের ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দিতে গেলে দরকার ১০ হাজার কোটি টাকা। ২৫ শতাংশ ডিএ-র ৮০ শতাংশ দিলে এখন দরকার প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে রাজ্য সরকার। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, খুব সম্ভবত ডিএ মেটাতেই এই ঋণ নিয়েছে সরকার। যদিও তা মনে করেছেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ। তিনি বলছেন, “এরকম কোনও সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে মনে হয় না।

একটা গুজব ছড়ানো হয়েছে। সরকারের তো লোন নেওয়ার দরকার নেই। মুখ্যমন্ত্রী তো নিজেই ফেসবুকে লিখলেন রাজ্যের আর্থিক অবস্থা ভাল। সেখানে ১০ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার জন্য ঋণ কেন নিতে হবে? তার কিসের প্রয়োজন?” যদিও নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে লোন না মিললে তাঁরা আদালত অবমাননার মামলা করবেন বলেও জানিয়েছেন। বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়ে রেখেছেন। 

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More posts