সত্যিই কি ৭২ ঘণ্টার পর পৃথিবী ধ্বংস হতে চলেছে

সত্যিই কি আসতে চলেছে মহাপ্রলয়,সাগর ফুটবে আগুনে,সাগরের তিনগুণ উঁচু ঢেউ আঁচড়ে পড়বে পারে। সবকিছু ভেঙে তছনছ করে জলের তলায় ডুবিয়ে দেবে গোটা এলাকা।
মহাসংকটের কাটায় কতক্ষণের জন্য বিশ্ব ডুববে অন্ধকারে।

তবে পৃথিবী ধ্বংসের আসল শুরুটা হবে মাটির তলা থেকে। জাপানি বাবা ভাঙার কথা এভাবেই ফলছে। একটা দানবীয় ফাটল গিলে নেবে গোটা পৃথিবীটাকে, যার তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়লে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেবে। রিকশে পড়ে যাবে গোটা প্রাণী জগৎ। এমনই ভয়ে বুখ কাঁপছে গোটা বিশ্ব জগতের। জাপানি মহা শিল্পী রীও দা সুকি বড় ভবিষ্যৎবাণী করেননি বরং তিনি স্বপ্নে পৃথিবী ধ্বংসের ছবি দেখে ফেলেছেন, সেই ছবিও এঁকেছেন স্কেচে।

কি কি দেখেছেন দেখেছেন স্বপ্নে।
হবে মহা প্রলয়,একটা বড়সড় বিপর্যয় নাড়িয়ে দেবে গোটা পৃথিবীকে, ইতিমধ্যেই তার ইফেক্ট পড়া শুরু করে দিয়েছে। ইতিমধ্যেই জাপানে একটা শহরে ফ্লাইট বুকিং করতে শুরু করে দিয়েছে, ভয়ে বুক কাঁপছে এলাকার মানুষের ।
অনেকে ঘর বন্দি করে গুছিয়ে নিয়েছে সবকিছু ।

এক ভয়ংকর সুনামি সবকিছুকে শেষ করে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকার মানুষ, জাপানি বাবা ভঙ্গা এর আগেও অনেক ভবিষ্যৎবাণী অর্থাৎ স্বপ্নে অনেক ঘটনায় দেখেছেন এবং কেচ করে তার প্রমাণও দিয়েছেন।
এবং তার প্রমাণ ফলেও গিয়েছে হারে হারে তার জলজ্যান্ত প্রমান পেয়েছেন জাপানের মানুষ ।

তাই এই জাপানি বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যৎবাণী মেনে চলেন অনেকে। তিনি এবারও ভবিষ্যৎবাণী করেছেন স্বপ্নের মধ্যে পৃথিবী ধ্বংসের ছবি তার চোখের সামনে জ্বলজ্বল করে ভেসে উঠেছে, সাথে সাথে স্কেচ দিয়ে তিনি একেও ফেলেছেন সেই ছবি।

তাহলে কি সত্যি সত্যি পৃথিবী ধ্বংস হতে চলেছে আগামী পাঁচই জুলাই আর মাত্র ৭২ ঘণ্টা পর। তবে এর ঘটনার সত্যতা যাচাই করেনি বিসিএন বাংলা।

সম্পূর্ণটা জাপানি বাবা ভাঙ্গা কাল্পনিক। যদি সত্যি হয় তাহলে আপনি কি করবেন কোথায় যাবেন পালানোর পথ কি পাবেন বাঁচার সুযোগ কি আপনার রয়েছে,কমেন্ট করে জানান।
Leave a Reply