দীর্ঘদিন ধরে মাটির ফায়ীন দিয়ে বালির লুটত রাজ চলছে বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুরে।
রঞ্জিত কুন্ডু–বাঁকুড়া
আজ এক অভাবনীয় ছবি ধরা পরল আমাদের ক্যামেরায়
হেতিয়া এলাকার থেকে বালি পাচারের নতুন কৌশল, উপরে রয়েছে মাটি ভেতরে রয়েছে বালি, আপনি দেখলেও বুঝতে পারবেন না মাটি যাচ্ছে নাকি বালি? দিনের পর দিন প্রশাসনের নাকের ডগায় দিনের আলোয় চলছে বালি পাচার প্রশাসন কোথায়? তবে অবশ্য বি এল আর অফিস থেকে পারমিশন নিয়েছেন মাটির। কাটিয়েছেন ডিসিআর সেই ডিসিআর নিয়ে চলছে বালি পাচার। সব কিছুই জানে নাকি প্রশাসন প্রশ্ন উঠছে সবকিছু জেনেও চুপ কেন। এই নিয়ে শুরু হয়েছে গুঞ্জন সাধারণ মানুষের প্রশ্ন এলাকার মানুষের দাবি কিভাবে মাটির পারমিশন নিয়ে ট্রাক্টর করে বালি পাচার করতে পারে। আজ এমনই ছবি উঠে এলো আমাদের ক্যামেরায় একটার পর একটা ট্রাক্টরে করে বালি নিয়ে যাওয়ার সময় এক ট্রাক্টর চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেন পুলিশ ও বিএলআর এর কাছ থেকে পারমিশন নিয়েছেন পারমিশন রয়েছে ট্রাক্টরের মালিকের। ওই ট্রাক্টর চালকের কাছে মালিকের নাম জিজ্ঞাসা করলে তিনি অবশ্য বলেন রাজকুমার, আমি বিশেষ কিছু জানিনা, যা জানে গাড়ির মালিক আমি কেবলমাত্র ড্রাইভার। প্রশ্ন উঠছে? জমির থেকে যদি বালি বের হয় সেই বালি বিক্রি করতে পারে, উঠছে নানান প্রশ্ন তবে এখন পর্যন্ত উত্তর অধরা এই বালি নিয়ে স্থানীয় জয়পুর বি এল আর ও কে প্রশ্ন করলে তিনি অবশ্য বলেন মাটির পারমিশন নিয়েছেন বালি নিয়ে যেতে পারে না তিনি বিষয়টি দেখছেন বলেই জানান।
দীর্ঘদিন ধরে মাটির ফায়ীন দিয়ে বালির লুটত রাজ চলছে বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুরে।

Leave a Reply