একের পর এক বিষ্ণুপুরে গায়েব হয়ে যাচ্ছে বাঁধ কাঁটা হচ্ছে জঙ্গল দেখুন বিষ্ণুপুরের তাপমাত্রা।
বিষ্ণুপুরের কাজুলি বাঁধ, মহামান্য ভদ্রলোকগন অদৃশ্য করেছেন। পোকা বাঁধের যে রাস্তায় গাড়ি আসে। সেই রাস্তাই হলো,কাজুলি বাঁধের পাড়। পোকাবাঁধের অবস্থাও কেরোসিন। পাড়ে বসানো হয়েছে পাইকারি মাছের বাজার।এটি ধিরগতিতে পোকাবাঁধ কে গ্রাস করে চলেছে একদল শয়তান। জমুনাবাঁধ ছিল সবার বড় বাঁধ । সেখানেও জমি মাফিয়া চতুর্দিকের থেকে বিক্রি করে দিয়েছে। যে টুকু দেখা যাচ্ছে। তা মাটি দিয়ে বোঝানো হয়েছে। উপরে কচুরিপানার চাষ। একটা ঐতিহাসিক ঐতিহ্যবাহী বাঁধ কার কার পৈতৃক সম্পত্তি ! শ্যাম বাঁধ মৃত প্রায়। কিষ্টবাঁধ তাঁর ১২টা বাজিয়েছে মৎস্য দপ্তর। বিষ্ণুপুরের রাজারা বিষ্ণুপুরের মানুষের জল কষ্টের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য প্রচুর বাঁধ করেছিলেন। আর আজ নেতা নেত্রীদের একটা বড় অংশ মালকড়ি খেয়ে জমিদালালদের হাতে তুলে দিচ্ছে। আহা কি যে বলেন ! বিষ্ণুপুরের রাজারা মানুষের ভালো করে গেছেন,আর নেতা নেত্রীদের একটা বড় অংশ ঘুষ খেয়ে নিজের আখের গুছাতে লেগেলেন। ওটা লাল বাঁধ ! ১৬ আনার ১৪ আনা খেয়ে ফেলেছেন জমিদালালরা। সবকিছুই খুইয়ে বিষ্ণুপুরের অগণিত মানুষ পেল ভারতবর্ষের সেরা দ্বিতীয় স্থানে উচ্চ তাপমাত্রায় ৪৪’১° সেলসিয়াস। এটি বিষ্ণুপুরের মানুষের স্বার্থে বড় রকমের আঝুড়া বাঁশ। সত্য সত্যই বিষ্ণুপুরের জমি মিফিয়া/বালি মাফিয়া/ বন ধ্বংসকারিদের পা’জোড়টায় শত কোটি প্রনাম।

Leave a Reply