Category: খবর

  • বাড়ির ও মতে প্রেম করে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে, শেষের চরম পরিণতি নববধূর, শেষে শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনে বাপের বাড়িতে দেহ ফিরলো স্বর্গ রথে।

    বাড়ির ও মতে প্রেম করে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে, শেষের চরম পরিণতি নববধূর, শেষে শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনে বাপের বাড়িতে দেহ ফিরলো স্বর্গ রথে।

    পালিয়ে বিয়ের চরম পরিণতি, শ্বশুর বাড়ির নির্যাতনে মৃত্যু নববধূর।

    সম্প্রতি প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করেছিল কুমাগ্রাম ব্লকের লস্করপাড়ার বাসিন্দা সুজিত বিশ্বশর্মা এবং পায়েল সূত্রধর । দুই পরিবারের সামাজিক মেলবন্ধনের পর মেয়ের বাড়ি থেকে রেজেস্ট্রারি করার কথা বললে ছেলের বাড়ি থেকে দাবি উঠে আসে মোটা অংকের টাকা এবং নামি কম্পানির মোটর সাইকেলের। যা নিয়ে শুরু হয়ে অশান্তি। অভিযোগ ছেলে এবং তার পরিবার নববধূর প্রতি শুরু করে মানশিক ও শারিরীক অত্যাচার।

    অবশেষে মৃত্যু হয় পায়েলের। সোমবার রাতে পায়েলের মৃতদেহ পৌচ্ছায় লস্করপাড়া এলাকায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামের লোকেরা, অভিযুক্ত সুজিৎ বিশ্বশর্মা এবং তার বাবা ও মা য়ের উপর চড়াও হয় গ্রামবাসীরা। ঘটনায় আহত হয়েছেন সুজিতের মা সুচিত্রা বিশ্বশর্মা। ঘটনার খবর পেয়ে বারবিশা ফাঁড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌচ্ছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মৃত বধূর বাবা বাদল সূত্রধর জানিয়েছেন জ্বরের ওষুধের সাথে এবং কাশির শিরাপের সাথে বিষ মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে তার মেয়েকে। অপর দিকে ছেলের বাবা নৃপেন হিশ্বশর্মা মিথ্যা অভিযোগ বলে দাবি করেছেন। পায়েল নিজে থেকেই বিষ খেয়েছে এমনটা জানিয়েছেন ছেলের বাবা।
    গোটা ঘটনায় মেয়ের বাড়ির তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে কুমারগ্রাম থানার বারবিশা পুলিশ ফাঁড়িতে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম, আলিপুরদুয়ার।

  • বালিপাথর খননের বিরুদ্ধে চ্যাংমারিতে মহিলাদের বিক্ষোভ আন্দোলন অব্যাহত।

    বালিপাথর খননের বিরুদ্ধে চ্যাংমারিতে মহিলাদের বিক্ষোভ আন্দোলন অব্যাহত।

    দিনের পর দিন প্রশাসনের নাকের ডগায় চলছিল অবৈধ ভাবে পোগলেন মেশিন দিয়ে নদী খনন, কারো কোথায় গুরুত্ব দিচ্ছিল না খননকারীরা, এবার মহিলাদের রণমূর্তি দেখে নদীখনন বন্ধকরে প্রান হাতে নিয়ে চম্পট দিল খননকারীর দল।

    বালিপাথর খননের বিরুদ্ধে চ্যাংমারিতে মহিলাদের বিক্ষোভ আন্দোলন অব্যাহত। আন্দোলনের জেরে নদী থেকে পকলিন মেসিন সরিয়ে নিতে বাদ্ধ্য হলো নদী খননকারীরা। আন্দলনকারী মহিলারা নিজেদের শাসকদলের সমর্থক বলেই দাবি করেছেন। জানাগিয়েছে বিগত তিন মাস ধরে কুমারগ্রাম ব্লকের চ্যাংমারিতে দুই নং রায়ডাক নদীর বালিপাথর খননের বিরুদ্ধে স্থানীয় মহিলাদের বিক্ষোভ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। পশ্চিম চ্যাংমারি কাঞ্চিবাজর লাগোয়া নৌকাঘাট এলাকায় সোমবার সকালে ফের আন্দোলনের তিব্রতা বাড়ায় গ্রামের মহিলারা। মহিলাদের রণমূর্তি দেখে নদীপাড়ে পোকলিন ফেলে রেখে পালিয়ে যায় পকলিন চালক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কুমারগ্রাম থানার পুলিশ এবং যুগ্ম বিডিও । মহিলাদের দাবি, জোর করে বাহুবল দেখিয়ে অবৈধভাবে নদী খনন করা হচ্ছে। গ্রামবাসীদের আশঙ্কা খননের ফলে পশ্চিম চ্যাংমারির সেচ বাঁধ এবং তাদের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, একসময় আশ্রয়হীন হতে হবে তাদেরকে। গ্রামের ক্ষতি ঠেকাতেই অবৈধ নদী খননের বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলন বলে জানাগিয়েছে। পুলিশ ও প্রশাসনের কথায় নদীর পাড় থেকে পোকলিন সরিয়ে নিলে বিক্ষোভ আন্দোলন প্রত্যাহার করে বাড়ি ফেরেন ভাঙনের আতঙ্কে দিশেহারা পশ্চিম চ্যাংমারির বাসিন্দারা ।

    আলিপুরদুয়ার কুমার গ্রাম থেকে নিমাই চাঁদ এর রিপোর্ট বিসিএন বাংলা।

  • জীবিত শিশুকে মৃত ঘোষণা চিকিৎসকের ঘটনায় তোলপাড় হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকা

    জীবিত শিশুকে মৃত ঘোষণা চিকিৎসকের ঘটনায় তোলপাড় হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকা

    জীবিত শিশুকে মৃত ঘোষণা!

    নিজস্ব প্রতিবেদন-মালদা আবার জীবিত শিশুকে মৃত বলে ঘোষণা করলেন চিকিৎসক। তখন শিশুর দেহ নিয়ে বাড়িতে ফিরতেই হতবাক পরিবারের লোকজন ও পাড়া প্রতিবেশীরা। কারণ শিশুটি তৎক্ষণাৎ হাত–পা নাড়তে শুরু করে। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার গোবরা এলাকায়। চিকিৎসকের গাফিলতির জন্য অবশেষে মৃত্যু হল বলে ওই শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে।
    কী ঘটেছে মালদায়?‌ স্থানীয় সূত্রে খবর, এই ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে হরিশ্চন্দ্রপুর–২ নম্বর ব্লকের ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। এই ঘটনাকে ঘিরে ওই রাত থেকে আজ, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে ভালুকা এলাকায়। ভালুকা এলাকার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা তপন মহালদারের পাঁচ দিনের শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। বাড়ির সদস্যরা বৃহস্পতিবার রাতে শিশুটিকে নিয়ে স্থানীয় ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গিয়েছিলেন। তখন ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার আইফারানা ইয়াসমিন প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।শিশুটি মৃত জেনে তৎক্ষণাৎ বাড়িতে নিয়ে আসে পরিবারের সদস্যরা। আর বাড়ির লোকজন যখন শিশুটিকে বাড়িতে নিয়ে আসে তখন শিশুটি চোখ মেলে তাকাতে থাকে। এমনকী শ্বাস–প্রশ্বাস নিতে শুরু করে বলে পরিবারের সদস্যদের দাবি। পরিবারের সদস্যরা তখন আবার ওই শিশুটিকে ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায়। সেই সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তর করে দেন। আর সেখানেই ওই শিশুটির মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান আর কিছুক্ষণ আগে শিশুটিকে নিয়ে আসলে বাঁচানো সম্ভব ছিল। দেরি হয়ে গিয়েছে।
    আর কী জানা যাচ্ছে?‌ এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই শিশুটির আত্মীয়স্বজন এবং গ্রামবাসীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চিকিৎসকের গাফিলতির অভিযোগ তুলে রাতেই ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ দেখান এবং চিকিৎসককে দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও করে রাখেন। এই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে ভালুকা ফাঁড়ির বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ,স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকের গাফিলতির কারণেই শিশুটি মারা গিয়েছে। চিকিৎসক আইফারানা ইয়াসমিনের উপযুক্ত শাস্তির দাবি তুলেছেন পরিবারের সদস্যরা।

  • মড়ল দের মাতব্বরি তে অতিষ্ট ১৬ জন সদস্যের দুটি পরিবার, গ্রাম থেকে এক ঘরে করে দিল ষোল আনা এমনই ঘটনা ঘটেছে বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের চোর কোলা গ্রামে।

    মড়ল দের মাতব্বরি তে অতিষ্ট ১৬ জন সদস্যের দুটি পরিবার, গ্রাম থেকে এক ঘরে করে দিল ষোল আনা এমনই ঘটনা ঘটেছে বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের চোর কোলা গ্রামে।

    মড়ল দের মাতব্বরি তে অতিষ্ট ১৬ জন সদস্যের দুটি পরিবার, গ্রাম থেকে এক ঘরে করে দিল ষোল আনা এমনই ঘটনা ঘটেছে বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের চোর কোলা গ্রামে।

    নিজস্ব প্রতিনিধি:-

    এই ডিজিটাল যুগে মুর্খদের কি পাড়ার মড়ল করা উচিত। বয়কট বলে কোনো আইন আছে বলে মনে হয় নি। এই যুগে এটা কি করে হতে পারে। হয় প্রশাসন জানে নি। নাহলে জানার পরেও না জানার ভান করে কাউকে খুশী করছেন। তাহলে কি বাবা এমবাডকর যে ভারতীয় সংবিধান তৈরী করলেন তার কোনো মুল্য নাই। একটা বাড়ীতে ছোটো ছোটো শিশু আছে বৃদ্ধ মা বাবা তাদের নিয়ে বয়কট জীবন যাপন করে চলেছে কোতল পুর থানার গোপীনাথ পুর অঞ্চলের অন্তর্গত চোরকলা গ্রামের দুটি পরিবার ।ঐ পরিবারের ফিরোজ আলি খান তার দুঃখ বেদনা প্রশাসন কে অবগত করার চেষ্টা করলেন। ভাবুন তো রাস্তা বয়কট, ধর্মের কাজ বয়কট, ঘরের আধুরা কাজ বয়কট, জলের লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে। ঐ মানুষ গুলো বাংলায় বসবাস করছে না আফগানিস্তানে। প্রশাসনের ইমিডিয়েট ব্যাবস্থা নেওয়া উচিত। যদি ঐ পরিবারের কিছু হয়ে যায় এর জন্য দায়ী কে হবে?

  • ব্রিক বেকিং, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় খবর তীব্র দাবদাহের মধ্যেই আগুন লাগার ঘটনায় চাঞ্চল বাঁকুড়ার কোতুলপুর রামবাগড়া গ্রামে

    ব্রিক বেকিং, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় খবর তীব্র দাবদাহের মধ্যেই আগুন লাগার ঘটনায় চাঞ্চল বাঁকুড়ার কোতুলপুর রামবাগড়া গ্রামে

    ব্রিক বেকিং, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় খবর তীব্র দাবদাহের মধ্যেই আগুন লাগার ঘটনায় চাঞ্চল বাঁকুড়ার কোতুলপুর রামবাগড়া গ্রামে

    রঞ্জিত কুন্ডু–বাঁকুড়া
    আপনাদেরকে আরো একবার জানিয়ে রাখি,এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় খবর তীব্র দাবদাহের মধ্যেই আগুন লাগার ঘটনায় চাঞ্চল বাঁকুড়ার কোতুলপুর রামবাগড়া গ্রামে।
    তীব্র দাবদাহে পুড়ছে গোটা রাজ্য, সকাল ১১ টার মধ্যে গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা তারমধ্যে বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুর ব্লকের লেগো পঞ্চায়েতের অন্তর্গত রামবাগড়া গ্রামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো, যা নিয়ে রীতিমতো উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। খবর দেওয়া হয় কোতুলপুর থানায় এবং ফায়ার ব্রিগেড কে ইতিমধ্যেই এসে পৌঁছায় কোতুলপুর থানার পুলিশ এবং ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ি। আগুন নেভাতে শুরু করেছে আগুন নেভাতে হাত লাগাই এলাকাবাসীরা এবং শেষমেষ আগুন নেভানো হয়। তবে কিভাবে লাগলো আগুন তা এখন পর্যন্ত জানতে পারা যায়নি।

  • প্রাচীন রীতি মেনে সেঁদরা উৎসবে মাতলো হজার হাজার আদিবাসী সমাজের মানুষজন,

    প্রাচীন রীতি মেনে সেঁদরা উৎসবে মাতলো হজার হাজার আদিবাসী সমাজের মানুষজন,

    প্রাচীন রীতি মেনে সেঁদরা উৎসবে মাতলো হজার হাজার আদিবাসী সমাজের মানুষজন,
    আজ সকাল থেকেই বাঁকুড়া জয়পুর জঙ্গল তেমনি ছবি ধরা পড়লো আমাদের ক্যামেরায়।
    সকাল থেকে বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ গারিয় করে সেঁদরা উৎসবে হাজির হয়েছে। জয়পুর জঙ্গলে, জয়পুর জঙ্গল জুড়ে ছড়িয়ে ছিটি বিভিন্ন জায়গায় গাছের তলায় বনভোজনের আয়োজনের ছবি ধরা পরল।

    এই দিনটিতে সাঁওতাল সমাজের মানুষজন একটি নির্দিষ্ট জায়গাতে পূজাঅর্চনা শেষ করে –
    দল বেঁধে – সেঁদরা করতে যাচ্ছেন আদিবাসীরা । হাতে তির, ধনুক, লাঠি, বল্লম সহ ধারালো অস্ত্র নিয়ে চলছে বনশুয়ার শিকার,,,,

    জয়পুর জঙ্গল থেকে শিকারের পাশাপাশি দলবেঁধে চলে কয়েকশো মানুষের রান্নাবান্না, ও খাওয়া-দাওয়া। আর এই ভাবেই তাঁদের ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখতে চান আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন । তবে বিশেষ সূত্রে খবর কড়া পদক্ষেপ নিয়েছেন বনদপ্তর, কোন রকমের জঙ্গলের ছবি বাইরে যাতে না যায় ওরা নজর রাখছেন আধিকারিকেরা খবর করতে গেলে এক আধিকারিক সাংবাদিকদের ছবি পর্যন্ত তুলে রাখেন।
    তবে প্রশ্ন উঠছে এখানে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ সিদরা উৎসবে মতেছেন বছরে একটা দিন কেন ছবি করা যাবে না কিসের এত ভয়? এসব প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে।

  • ভাঙ্গরে দাউ দাউ করে জ্বলছে লক্ষ লক্ষ নথি,দুর্নীতি ঢাকতে পুরানো হয়নি তো?

    ভাঙ্গরে দাউ দাউ করে জ্বলছে লক্ষ লক্ষ নথি,দুর্নীতি ঢাকতে পুরানো হয়নি তো?

    ভাঙ্গরে দাউ দাউ করে জ্বলছে লক্ষ লক্ষ নথি,দুর্নীতি ঢাকতে পুরানো হয়নি তো?

    নিজস্ব প্রতিনিধি:-

    ভাঙ্গরে পোড়ানো হচ্ছে দুর্নীতির নথি ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে উদ্ধার করল সিবিআই।
    একের পর এক ট্যাংক ভর্তি করে নথিপত্র নিয়ে এসে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দিল দুষ্কৃতীরা সেই খবর পেয়ে ছুটে এলেন সিবিআই । ইতিমধ্যেই বহু নথি নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলেই সূত্রে খবর। তবে কিভাবে এলো এত নথি কে নিয়ে এলো কারাই বানিয়ে ল ও কিসে করে নিয়ে এলো উঠছে নানান প্রশ্ন কারায় বা আগুন ধরিয়ে দিল। এসব নথিপত্র চাকরির দুর্নীতি কান্ডের নথি নয়তো এইসব উঠছে নানান প্রশ্ন। ইতিমধ্যে যে জমিতে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে নথি সেই জমির মালিকের তলব করল সিবিআই। কিছুদিন আগে শুভেন্দু অধিকারী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে নিয়ে বলেছিলেন রাত্রে বেলায় একটি বাইরের বাস কলকাতা পুলিশ যান চলাচল বন্ধ করে দিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর বাড়িতে গিয়ে পৌঁছায় এবং নথিপত্র লোপাট করে চম্পট দেয় এরকমই অভিযোগ করেছিলেন। এবং তুইতো করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী আজ সেই বাসটাই লক্ষ্য করা গেল অভিষেক ব্যানার্জির বাড়ির সামনে। তবে সূত্রে খবর পঞ্চায়েত নির্বাচনে অভিনব পদ্ধতিতে ভোট প্রচার করবেন অভিষেক ব্যানার্জি। তাই এই বাসটিকে নিয়ে আসা হয়েছে। যাকে এক কথায় রথ বলা চলে সেই রথে চেপে প্রচার করবেন বলেই সূত্রের খবর।

  • সুস্থ জীবনের জন্য প্রতিটা মুহূর্তে চাই ওষুধ, সেই ওষুধের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় গরীব মানুষের জীবনে এক অভিশাপ নিয়ে আসবে।

    সুস্থ জীবনের জন্য প্রতিটা মুহূর্তে চাই ওষুধ, সেই ওষুধের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় গরীব মানুষের জীবনে এক অভিশাপ নিয়ে আসবে

    সুস্থ জীবনের জন্য প্রতিটা মুহূর্তে চাই ওষুধ, সেই ওষুধের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় গরীব মানুষের জীবনে এক অভিশাপ নিয়ে আসবে
    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া
    ন্যাশনাল ফার্মাসিউক্যাল প্রাইসিং অথরিটি পক্ষ থেকে ওষুধের দামে 12.1218 শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
    লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে গ্যাসের দামও ,
    নিয়ম করে করে প্রায় প্রতিদিন পেট্রল,ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির সাথে সাথে দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের, এমতাবস্থায় সংসার চালাতে নাজেহাল হয়ে যাচ্ছে দেশের সাধারণ আমজনতার। একদিকে কোটি কোটি ভারতবাসীর রোজকার কমেছে অন্যদিকে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে পেট্রল, ডিজেল ও গ্যাস সহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজীয় জিনিসপত্রের দাম। মরার উপর খাড়ার ঘা এর মত নেমে এসেছে আর একটি ভয়ঙ্কর সরকারি সিদ্ধান্ত আর এই সিদ্ধান্তের জন্য ১ লা এপ্রিল থেকে ৮০০ ধরনের জরুরী ঔষধের দাম ১২% উপরে দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
    দেশের সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক চরম দুরবস্থার মধ্যেও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধির সাথে সাথে জীবনদায়ী সমস্ত ওষুধের দাম যদি বাড়তে থাকে তাহলে মানুষের বেঁচে থাকাটাই এক ধরনের অভিশাপ হয়ে দাঁড়াবে বলেই মত প্রকাশ করছেন দেশের কোটি কোটি সাধারণ আমজনতা এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগীরা।

  • আদিবাসী কুর্মি সমাজ নিজেদের অধিকারের দাবীতে অনড় সকাল থেকেই পথ অবরোধ।

    আদিবাসী কুর্মি সমাজ নিজেদের অধিকারের দাবীতে অনড় সকাল থেকেই পথ অবরোধ

    আদিবাসী কুর্মি সমাজ নিজেদের অধিকারের দাবীতে অনড় সকাল থেকেই পথ অবরোধ

    তনময় নন্দী–ঝাড়গ্রাম

    আগামী ৫ ই এপ্রিল ডহর চেঁকা বা রেইল অবরোধের ডাক দিয়েছে আদিবাসী কুর্মি সমাজ। শনিবার ১২ ঘন্টার প্রতীকী অবরোধ তারই শুভ সূচনা বলে জানা গিয়েছে। ঘাগর ঘেরা আদিবাসী কুড়মি সমাজের পক্ষ থেকে শনিবার পহেলা এপ্রিল ঝালদা থেকে কলকাতা শিয়ারা দপ্তর সাইকেল নিয়ে এক প্রতিনিধি দল যাবে তাদের অভিযোগ নিয়ে। এই ঐতিহাসিক সাইকেল অভিযানকে কেন্দ্র করে আজ বাঁকুড়া ঝাড়গ্রাম ন নম্বর রাজ্য সড়কের হরিণ টুলি এলাকায় অবরোধের মাধ্যমে ঘাগরঘেরার শুভ সূচনা হলো। আগামী পাঁচ দিন কোথায় কখন কবে কি ভাবে চলবে তাদের কর্মসূচি দেখুন।

    আজ ১) পুরুলিয়া জেলায় পাঁচ শহীদের মূর্তিতে মাল্যদান করে “ঘাঘর ঘেরা” আন্দোলনের সূচনা করা হবে ১লা এপ্রিল ২০২৩।

    ২) ৮১ গোষ্ঠীর সাইকেল আরোহী পুরুলিয়া থেকে করম ডাল নিয়ে চার জেলা পরিক্রমা করে রওনা হবেন কলকাতা CRI দপ্তর ঘেরাও ও করম ডাল প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে।

    ৩) আজ ২০২৩ চার জেলার নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গাতে সকাল ০৬:০০ টা থেকে সন্ধ্যা ০৬:০০ টা পর্যন্ত রাস্তা অবরোধ থাকবে।
    পুরুলিয়াঃ- লালপুর মোড়।
    💥বাঁকুড়াঃ- রাইপুর, সিমলাপাল।
    💥ঝাড়গ্রামঃ- সারদা বিদ্যাপীঠ ঝাড়গ্রাম এন্ট্রি রাজ্যসড়ক, জাম্বনী মোড়।
    💥পশ্চিম মেদিনীপুরঃ- শালবনী, পিড়াকাটা।

    ৪) আগামীকাল ২রা এপ্রিল ২০২৩ তারিখ মাননীয় জেলাশাসকের অফিসে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও ঘেরাও।
    ৫) কুড়মী ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের অফিস ঘেরাও।
    ৬) জঙ্গলমহলের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ঘেরাও।

    🔥৭) ২রা এপ্রিল ২০২৩ চার জেলার অবরোধের নেতৃত্বের সম্বর্ধনা। মিলিত বৈঠক ও রাত্রিযাপন।
    সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঝাড়গ্রামের রবীন্দ্র পার্কে।

    💥৮) সোমবার ৩ রা এপ্রিল ২০২৩ ঝাড়গ্রাম জেলার লোধাশুলিতে চার জেলার প্রতিনিধিদেের ও আন্দোলন কারীদের সম্মিলিত ভাবে জাতীয় সড়ক সকাল ০৬:০০ টা থেকে সন্ধ্যা ০৬:০০ টা পর্যন্ত অবরোধ। এবং কলকাতা CRI অফিস ঘেরাও এর উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া সাইকেল আরোহীদের সম্বর্ধনা।

    🔥৯) মঙ্গলবার ৪ঠা এপ্রিল ২০২৩ গরাম পূজা সমাপন পূর্ব্বক গরামের আর্শীবাদ নিয়ে খেমাশুলিতে অনির্দিষ্টকালীন জাতীয় সড়ক (NH-6) অবরোধ।

    🔥১০) বুধবার ৫ই এপ্রিল ২০২৩ থেকে সারা জঙ্গলমহল জুড়ে অনির্দিষ্টকালের অবরোধ আন্দোলন, আমরন লড়াই শুরু হবে বলে জানা গেছে বিশেষ সূত্র থেকে।

  • পঞ্চায়েত সমিতির জায়গা জোর করে দখল হয়েজাছে নাকি পঞ্চায়েত সমিতি জোর করে বাড়ি বানিয়েছে এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোড় বিতর্ক।

    পঞ্চায়েত সমিতির জায়গা জোর করে দখল হয়েজাছে নাকি পঞ্চায়েত সমিতি জোর করে বাড়ি বানিয়েছে এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোড় বিতর্ক

    পঞ্চায়েত সমিতির জায়গা জোর করে দখল হয়েজাছে নাকি পঞ্চায়েত সমিতি জোর করে বাড়ি বানিয়েছে এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোড় বিতর্ক

    রঞ্জিত কুন্ডু–বাঁকুড়া
    ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের বনফুল এলাকায়।

    বাম জামানা থেকে এলাকার মানুষ দেখে আসছে পঞ্চায়েত সমিতির জায়গা, সেই জায়গর উপর দীর্ঘদিনের রাস্তা ছিল রয়েছে তার প্রমাণ। রয়েছে পঞ্চায়েত সমিতির তৈরি করা বাড়ি তারপরেও শুরু হয়েছে জোড় বিতর্ক। বর্তমানে জায়গাটি নাকি রাহা দের এক ব্যক্তির, তিনি সেই জায়গাটির লোকমারফৎ বাসের বেড়া দিয়ে ঘিরে দিয়েছে। আর বাসের বেড়া দিয়ে দিতেয় এলাকায় তৈরি হয়েছে আলোড়ন। দীর্ঘদিনের সরকারি জায়গা কিভাবে লোকের নামে হয়, সবাই জানতো সরকারি ভেস্ট ল্যান্ড পঞ্চায়েত সমিতি দেখভাল করে আসছে। রয়েছে পাশেই সুরধ্বনি পার্ক যা বর্তমানে নাম পরিবর্তন করে হয়েছে বনফুল রিসোর্ট এই রিসোর্ট এর আন্ডারে এই জায়গাটি দেখভালের দায়িত্ব ছিল। হঠাৎ করেই জায়গা দখল করাকে কেন্দ্র করে এলাকার মানুষের মধ্যে সন্দেহর দানা বাঁধতে শুরু করেছে। জমি মাফিয়ারা, টাকার বিনিময়ে বিএলআর অফিসে ভেস্ট সম্পত্তি করে নিচ্ছে নিজের নামে।এর আগেও নীলকুঠির বলে যে জায়গাটি পাশে রয়েছে সেই জায়গাটি বাম জামানা অমল থেকে নীলকুঠির জায়গাটি সরকারি ভেস্ট ল্যান্ড রূপে পরিচিত সেই জায়গায় এখন লোকের নামে পরিবর্তন হয়ে গেছে হয়েছে দুতালা তিনতলা, চার তালা করে পাকার বাড়ি। কিভাবে সরকারি খাস ল্যান্ড একের পর এক লোকের নামে পরিবর্তন হয়ে যায়। এই নিয়ে শুরু হয়েছে জোরচর্চা। এলাকার মানুষ আঙুল তুলছে সরাসরি বি এল আর ও দপ্তরের দিকে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী তিনিও নিজেও বলেছিলেন ডি এল আর ও অফিস হচ্ছে ঘুঘুর বাসা সেই কোথায় যে বাস্তবে সত্যি হচ্ছে তা জয়পুরের মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।। তা না হলে সিপিএমের ৩৪ বছর ও তৃণমূলের ১২ বছর শাসনকালে যে জায়গাটি সরকারি ল্যান্ড রূপে পরিচিত এবং সরকারি রাস্তা রয়েছে পঞ্চায়েত সমিতির যে জায়গা ব্যবহার করত সেই জায়গা কিভাবে একক মালিকানাধীন হয়ে যায়। এই নিয়ে শুরু হয়েছে শাসক বিরোধী তরজা, বিরোধীদের অভিযোগ শাসকদলের মদতে একের পর এক ভেস্ট ল্যান্ড চলে যাচ্ছে জমি মাফিয়াদের হাতে, শাসক দলের নেতারা যদি না যুক্ত থাকতো তাহলে কোনদিনই এসব কাজ করা সম্ভব হতো না। তারা এও প্রশ্ন করছে জঙ্গলের কাঠ থেকে নদীর বালি পাথর মোরাম সবই বিক্রয় করে দিচ্ছে শাসক দল। তবে অবশ্য এই অভিযোগ মানতে নারাজ শাসক দল। তবে প্রশ্ন উঠছে পঞ্চায়েত সমিতির জায়গা যদি নাই হবে তাহলে কিভাবে স্পন্সট্রাকশন তৈরি করতে পারে ২০২১-২২ অর্থবরসে পঞ্চায়েত সমিত ির কোন দিন সাধারণ মানুষের জায়গার উপর কনস্ট্রাকশনের সরকারি অর্থ ব্যয় করতে পারে না যদি সেই অর্থ ব্যয় করেও থাকে তাহলে প্রশাসন যথেষ্ট প্রমাণ স্বরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না কেন।