Category: দক্ষিণবঙ্গ

  • আজ স্বাধীনতা দিবস থেকে ফের বাঁকুড়ায় সত্যিই কি সক্রিয় হচ্ছে মাওবাদী, পড়লো প্রতিশোধ নেবার পোস্টার, বন্ধ পালন না করলে মৃত্যুদণ্ড।

    আজ স্বাধীনতা দিবস থেকে ফের বাঁকুড়ায় সত্যিই কি সক্রিয় হচ্ছে মাওবাদী, পড়লো প্রতিশোধ নেবার পোস্টার, বন্ধ পালন না করলে মৃত্যুদণ্ড।

    আজ স্বাধীনতা দিবসের দিন আবারো মাওবাদী আতঙ্ক শুরু হল বাঁকুড়ায়, পড়লো প্রতিশোধের পোস্টার। আতঙ্কে বাঁকুড়ার মানুষ।

    নিহত মাওবাদী নেতা কিষানজী ও সিধুর বদলা নিতে মাঠে নামছে মাওবাদীরা।
    আগামীকাল ১৬ই আগস্ট বন্ধের ডাক দিয়েছে মাওবাদী, বন্ধ না মানলে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার হুমকি, শুধু তাই নয় মাওবাদী নেতা প্রশান্ত বোস ও বিকাশের মুক্তির দাবি জানানো হয়েছে পোস্টারে।
    আপনাদের আরো একবার জানিয়ে রাখি, তবে কি এবার ফের সক্রিয় হচ্ছে জঙ্গলমহলে মাওবাদী ?
    আজ সকালের মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টারে নতুন করে আতঙ্ক ছড়ালো বাঁকুড়ায়।

    সত্যিই কি মাওবাদী লেখা পোস্টার নাকি রয়েছে অন্য কোন রাজনৈতিক রহস্য। তবে পোস্টার এর শেষ লাইনে লেখা সিপিআই মাওবাদী। তবে বিষয়টি স্থানীয় মানুষজন পুলিশকে জানিয়েছে, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে এসে ওই মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার উদ্ধার করে নিয়ে যায়, সত্যিই কি এই পোস্টারের সঙ্গে মাওবাদীর যোগ, নাকি অন্য কোন রহস্য রয়েছে লুকিয়ে ।

    তা তদন্ত করছে পুলিশ, তবে জেলা পুলিশের ধারণা স্থানীয় কেউ আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য এই কাজ করে থাকতে পারে ।


    তবে যাই ঘটুক না কেন তদন্ত শুরু করেছে বলেই পুলিশ সূত্রে খবর।।

  • এবারে আর কেউ মার খেয়ে বাড়ি আসবেন না এবার মার দেবার পালা বাঁকুড়ায় ফের এসে মহাগুরুর বিতর্কিত মন্তব্য  তে হইচই এলাকা।

    এবারে আর কেউ মার খেয়ে বাড়ি আসবেন না এবার মার দেবার পালা বাঁকুড়ায় ফের এসে মহাগুরুর বিতর্কিত মন্তব্য তে হইচই এলাকা।

    “এবারে তৃনমূলের বিসর্জন অনিবার্য,

    মার খেয়ে বাড়ি আসবেন না। অনেক মার খেয়েছি এবার দেবার পালা” – বাঁকুড়ার মালিয়াড়ায় দলের কর্মীদের নিদান মিঠুন চক্রবর্তীর, পাল্টা কটাক্ষ তৃনমূলের

    আজ বাঁকুড়া জেলায় রাজনৈতিক কর্মসূচী নিয়ে সফরে আসেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। প্রথমে বাঁকুড়ার একটি বেসরকারি লজে দলের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করেন। এরপরই তিনি চলে যান বড়জোড়া ব্লকের মালিয়াড়া গ্রামে। সেখানে বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার কর্মীদের নিয়ে সম্মেলন করেন মিঠুন চক্রবর্তী। সম্মেলন মঞ্চে বক্তব্য রাখতে উঠে দলের কর্মীদের কয়েক দফা কাজের ইস্তেহার বেঁধে দেন মিঠুন।

    সেখানেই বক্তব্য রাখার ফাঁকে মিঠুন চক্রবর্তী দলের কর্মীদের সমস্ত মনোমালিন্য ও বিদ্বেষ মুছে অন্তত নির্বাচন পর্যন্ত একসাথে লড়াই করার বার্তা দিয়ে বলেন, “আমরা যদি একসাথে লড়ি তাহলে আমরা জিতবো”। এরপরই দলীয় কর্মীদের নিদান দিয়ে মিঠুন বলেন, “মার খেয়ে বাড়ি আসবেন না। ওরা যেভাবে ব্যবহার করবে আমরাও সেভাবে ওদের সাথে ব্যবহার করব। এতদিন তো আমরাই মার খেয়ে এলাম। এবার দেওয়ার পালা”। বক্তব্যের শেষে মিঠুন এদিনের উপস্থিত কর্মীদের মন রাখতে জনপ্রিয় তুফান সিনেমার ডায়লগ দেন। কিন্তু সেই ডায়লগের মধ্য দিয়েও কী মিঠুন চক্রবর্তী হুঁশিয়ারি দিয়ে গেলেন রাজ্যের শাসক দলকে? অন্তত তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

    তৃনমূলের দাবি অভিনেতার সিনেমার ডায়লগ আর কেউ শুনতে চাইছে না। নিজের পরিবারকে বাঁচাতে তিনি এখন বিজেপিতে গেছেন। মিঠুন চক্রবর্তীর ডায়লগের পাল্টা তৃনমূলের দাবি তুফান হোক বা বন্যা তা মোকাবিলা করার ক্ষমতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আছে।

    স্টেজ স্পিচ – মিঠুন চক্রবর্তী
    বাইট :- অলোক মুখোপাধ্যায় ( তৃনমূল বিধায়ক, বড়জোড়া)

  • জয়পুর সার্বজনীন রাস্তাধার দুর্গা উৎসব কমিটির ৪১ তম খুঁটি পুজা, আর কিছুদিনের মধ্যেই মেতে উঠবে জয়পুর।

    জয়পুর সার্বজনীন রাস্তাধার দুর্গা উৎসব কমিটির ৪১ তম খুঁটি পুজা, আর কিছুদিনের মধ্যেই মেতে উঠবে জয়পুর।

    আজ খুঁটি পূজার মধ্য দিয়ে শুরু দূর্গা পূজার সূচনা,

    মা আসছেন,আর বেশি দেরি নেই ঘরের মেয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে আসতে, মা আসার খুশিতে প্রতি বছরের মত কিছুদিনের মধ্যেই সেজে উঠবে জয়পুর।।

    দুর্গাপূজা কমিটির সদস্য সহ এলাকার মানুষের উপস্থিতিতে নারকেল ফাটিয়ে খুঁটি পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হল ৪১ তম জয়পুর রাস্তা ধর সর্বজনীন দুর্গা উৎসব কমিটির পূজার সূচনা।
    এই পূজার সূচনা হয়েছিল আজ থেকে ৪০ বছর আগে রাস্তার ধারে, তখন জয়পুরে এত দোকানদানি জন বসতি ছিল না ছিল মাত্র গুটিকয়েক দোকান ও মানুষজন, আর সেই গুটিকয়েক মানুষের চেষ্টাই শুরু হয়েছিল পূজা।
    তখন থেকে আজও চালিয়ে আসছেন এই পূজা কমিটির উদ্যোক্তারা। পান পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দেওয়া অর্থ সাহায্য। এবারের পূজায়, এক লক্ষ দশ হাজার টাকা সরকার থেকে আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করায় খুশি কমিটির সদস্যরা।

    দুর্গাপূজায় প্রতিদিনই চলবে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, বিশেষ চমক থাকবে এই পূজাতে এমনটাই জানান জয়পুর রাস্তা ধরার সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির সদস্যরা।

    কি জানাচ্ছেন আজকের এই খুঁটি পূজা কে নিয়ে চলুন শোনাবো আপনাদের।।

  • এ এক অন্যরকম রাখি উৎসব বনদপ্তরের, গাছেদের রাখি পড়িয়ে ভাই-বোনেদের বাঁচানোর বার্তায় বনদপ্তর ভাবছেন তো-কেন ভাই বোন বললাম দেখুন বিস্তারিত।

    এ এক অন্যরকম রাখি উৎসব বনদপ্তরের, গাছেদের রাখি পড়িয়ে ভাই-বোনেদের বাঁচানোর বার্তায় বনদপ্তর ভাবছেন তো-কেন ভাই বোন বললাম দেখুন বিস্তারিত।

    জয়পুরে গাছেদের রাখি বেঁধে পরিবেশ রক্ষার বার্তা বনবিভাগের।

    রাখি বন্ধন উৎসব মানেই একে অপরের হাতে রাখি বেঁধে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্যের বন্ধনকে দৃঢ় করার দিন। তবে বাঁকুড়ার জয়পুরে এবার পালন করা হল একেবারে অন্য রকম রাখি বন্ধন। জয়পুর রেঞ্জ অফিসের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় অভিনব উৎসবের, যেখানে স্কুলের পড়ুয়ারা গাছেদের রাখি বেঁধে পরিবেশ রক্ষার শপথ নেয়। বনবিভাগের এই অনন্য উদ্যোগের মূল বার্তা “গাছ বাঁচান, প্রাণ বাঁচান”।

    অনুষ্ঠানে বনকর্মীরা জানান, গাছ আমাদের প্রকৃত বন্ধু। গাছ বাঁচলে বাঁচবে মানুষসহ সমস্ত প্রাণীজগৎ। তাই গাছের প্রতি জন্মাতে হবে ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের সম্পর্ক। এদিন শুধুমাত্র গাছেই রাখি পরানো হয়নি, পথচলতি মানুষদের হাতেও রাখি বেঁধে মিষ্টিমুখ করানো হয়। সাথে উপহার হিসেবে দেওয়া হয় চারা গাছ, যাতে সকলেই গাছ লাগানোর ও পরিচর্যার অভ্যাস গড়ে তোলেন।

    শিক্ষার্থীরা উৎসাহের সাথে অংশ নিয়ে জানান, এই ধরনের আয়োজন তাদের মনে পরিবেশের প্রতি আরও সচেতনতা তৈরি করেছে। বনবিভাগ আশা প্রকাশ করেছে, এই উদ্যোগ মানুষের মনে গাছের প্রতি ভালোবাসা ও সংরক্ষণের বার্তা ছড়িয়ে দেবে এবং প্রকৃতি রক্ষায় সবাইকে একত্রিত করবে।

    বাইট:
    1) দুর্গা শংকর দাস (রেঞ্জার, জয়পুর রেঞ্জ)
    2) প্রিয়াঙ্কা চক্রবর্তী (শিক্ষিকা)
    3) ঈশিতা ঘোষ (ছাত্রী)

  • বর্ষার বৃষ্টির জলে নদী নালা খানাখন্দে মাছ ধরতে যান খুব সাবধান, দেখুন মাছ ধরতে গিয়ে জালে কি পড়লো,তারপর মাঝির কি অবস্থা দেখুন বিস্তারিত।

    বর্ষার বৃষ্টির জলে নদী নালা খানাখন্দে মাছ ধরতে যান খুব সাবধান, দেখুন মাছ ধরতে গিয়ে জালে কি পড়লো,তারপর মাঝির কি অবস্থা দেখুন বিস্তারিত।

    এই বর্ষায় নদী খালে ডোবায় পুকুরে জালে মাছ ধরতে জান, এক্ষুনি সাবধান হয়ে যান,

    না হলেই বড় বিপদ আপনার জন্য ওত পেতে বসে আছে। হয়ে যাবেন এক ছোবলে ছবি।
    কেন বলছি এ কথাটা নিশ্চয়ই ভাবছেন তো। শুনুন তাহলে, মাছ ধরা নেশায় গতকাল রাত্রিবেলায় এক মাঝি ক্যানেলের জলে রেখে এসেছিলেন জাল, ভেবেছিলেন প্রচুর মাছ পড়বে ঘুগি জালে।

    শেষে মাছ ধরা জাল আনতে গিয়ে চক্ষু চড়ক গাছ। মাছ ধরার জালে পড়েছে বিশাল আকার দু-দুটির কেলে খরিশ সাপ।
    দুদুটি বিষধর সাপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মাছ ধরতে যাওয়া ব্যক্তি গোপাল মাঝি, মাছের জালে বিষধর কেলে খরিশ সাপ দেখেয় চোখ কপালে, কোন কারণবশত মাছের জালে যদি হাত পড়ে যেত তাহলেই ঘটে যেত অঘটন। আজ সকালে এমন ঘটনার সাক্ষী থাকলো বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের নবাসন খিরদিঘির পার এলাকায় মানুষ ।

    দুই বিষধর সাপ দেখে খবর দেওয়া হয় জয়পুর বন দপ্তরকে, দ্রুত বনদপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে জল থেকে ওই ঘুঘী জালকে তুলে নিয়ে আসে পাড়ে, আর নিয়ে আসতেই সাপ দেখতে ভিড় জমান এলাকার মানুষ।

    সেই বিষধর সাপ দুটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে বনদপ্তরের কর্মীরা এবং ছেড়ে দেয়া হয় জয়পুর গভীর জঙ্গলে। আপনারা দেখছেন সেই ছবি আপনারা দেখতে থাকুন বিসিএন বাংলা।

  • সাতসকালে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি আর তাতেই ক্ষিপ্ত হল গ্রামবাসীরা কেন জানেন দেখুন বিস্তারিত।

    সাতসকালে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি আর তাতেই ক্ষিপ্ত হল গ্রামবাসীরা কেন জানেন দেখুন বিস্তারিত।

    সাতসকালে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পরল মাটির দোতলা বাড়ির একাংশ, অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পাশের বাড়ির সদস্যরা সহ ওই পরিবারের পাঁচ সদস্যের।

    রঞ্জিত কুণ্ডু-জয়পুর-বাঁকুড়া

    লাগাতার বৃষ্টির জেরে মাটির দেয়ালের ভিত নড়বড়ে হয়ে ভেঙে পড়ল দীর্ঘদিন ধরে জোড়াজীর্ণ মাটির দোতলা বাড়ির একাংশ, দিনের আলোয় মাটির বাড়ি ভেঙে পড়ায় ছুটে পালিয়ে গিয়ে প্রাণে রক্ষা পরিবারের।
    ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের সলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের নামাতা পাড়া দিঘীরপাড় এলাকায়।

    দীর্ঘদিন ধরে জড়াজীর্ণ মাটির বাড়ির দেওয়াল, ভেঙে পড়ল পাশের বাড়িতে। আর তাতেই ক্ষিপ্ত হলো এলাকার মানুষ। পাশেই রয়েছে বসত বাড়ি ও রান্নাঘর সেখানেই রান্না করছিলেন আজ সকালে। তখনই হুরুমুরিয়ে ভেঙে পড়ে মাটির দোতলা বাড়ির একাংশ ঝুলে রয়েছে ওই বাড়িরী একাংশ যেকোনো সময় আবারও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে আতঙ্কে রয়েছে পাড়া-প্রতিবেশীরা, ওই ভগ্নাবশেষ বাড়ির একাংশ আচময় আজ সকালে ভেঙে পড়ায় কোনক্রমে ছুটে পালিয়ে গিয়ে প্রাণ রক্ষা পেল পাশের বাড়ির লোক ও ভাঙ্গা দোতলা বাড়ির সদস্যরা।

    তবে হুড়মুড়িয়ে বাড়ি ভেঙে যাওয়ার ঘটনায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিলেন গ্রামবাসীরা। তারা জানান দীর্ঘদিন ধরে জড়াজীর্ণ মাটির বাড়ি, যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে এই ভয়টাই পাচ্ছিলেন,তাই বার বার পঞ্চায়েত ও বিডিওকে দরখাস্ত করেছিলেন পাশের বাড়ির লোক, কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাই আজ হঠাৎ ভেঙে পড়ায় বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে ফেরায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উপড়ে দেন গ্রামবাসীরা।

    তারা জানান বারবার বাড়ি মালিক ও প্রশাসনকে গ্রামের ভিতরে বসত বাড়ির পাশে ভগ্নাবশেষ এই বাড়ি ভেঙে ফেলার কথা বললেও বা প্রশাসনকে জানালেও কোন ব্যবস্থা করেনি প্রশাসন ও বাড়ি মালিক। এখনো ওই বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ার ভয় রয়েছে তার কারণ ঝুলে রয়েছে মাটির বাড়ির দেয়াল। আবারো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

    তাই পাশের বাড়ির লোক দাবি করেন আজ যদি বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেত যদি গ্রামবাসীদের কারোর প্রাণ হানি ঘটতো তাহলে এর দায় কে নিতো? এমনই প্রশ্ন ছুড়ে দেন গ্রামবাসীরা।

    তবে অবশ্য জড়াজীর্ণ মাটির বাড়িতেই বসবাসকারী দেবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় তিনি জানান, এই বাড়িটি ছয় ভাইয়ের, তাই তারা ভাঙতে পারেনি, ভাঙতে গেলেও বাধা দেয় অন্য ভাইয়েরা।
    তার থেকেও বড় কথা এই বাড়ি ছাড়া তাদের মাথা গোজার কোন আশ্রয় নেই, বারবার প্রশাসনকে বাড়ি পাওয়ার জন্য আবেদন নিবেদন করলেও কোন সুরাহা মেলেনি তাই এই ভগ্নবশেষ বাড়ির মধ্যেই প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে এখনো বসবাস করছেন দেবী বাবু।

    দেবীপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় তিনি বলেন প্রাণের ভয় রয়েছে কিন্তু মাথা গোজার আশ্রয় নেই এখন তারা কোথায় যাবেন, কি করবেন,বাধ্য হয়েই এই ভগ্নাবশেষ বাড়ির দুয়ারেই তাদেরকে থাকতে হবে বলেই জানান তিনি।
    প্রশাসনের কাছে আবেদন করেন ওই ভেঙে পড়া বাড়ি থেকে সরিয়ে নিয়ে গেলে খুব ভালো হয়।

    কি জানাচ্ছেন দেবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও গ্রামবাসীরা চলুন শোনাবো আপনাদের।।

  • বাড়ির অমতে দু দুবার পালিয়ে বিয়ে শেষে কি পরিণতি হলো জানেন, মর্মান্তিক ঘটনায় হইচই পড়ে গেল গোটা জয়পুরে।

    বাড়ির অমতে দু দুবার পালিয়ে বিয়ে শেষে কি পরিণতি হলো জানেন, মর্মান্তিক ঘটনায় হইচই পড়ে গেল গোটা জয়পুরে।

    প্রেম করে বিয়ে, মেনে নিতে পারেনি বাড়ির লোক তাই বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনায় হৈচৈ পড়ে গেল বাঁকুড়ার জয়পুরে।

    কি হয়েছিল ঘটনা জানেন, শুনলে চমকে যাবেন আপনিও। শুনুন তাহলে,
    দীর্ঘদিন ধরে প্রেম বছর ১৫ নাবালিকা প্রেমিকা মেঘা সাঁতরার সাথে বছর 18 -20 যুবক রকি নন্দীর। কয়েক মাস আগে বাড়ির লোকের অমতে পালিয়ে বিয়েও করে নেয়, মেনে নেয়নি বাড়ির লোক নাবালিকা হওয়ার কারণে মেঘাকে বাড়ি নিয়ে চলে যায় তার বাবা মা। কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারো পালিয়া আসেন মেঘা। তারপর করে নেয় বিয়ে, বিবাহ করে ওই প্রেমিক যুবক রকি নন্দীকে । রকি নন্দীর বাড়ি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের টানা দিঘী গ্রামে। অন্যদিকে মেঘা সাঁতরার বাড়ি হুগলির গোঘাটে। মেয়ে নাবালিকা অবস্থায়, পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা এই বারেও মেনে নিতে পারেনি তার বাবা-মা,দ্বারস্থ হন গোঘাট থানার। আর সেই খবর এসে পৌঁছায় নাবালিকা স্বামী-স্ত্রীর কাছে,সাথে সাথেই গ্রাম থেকে পালিয়ে আসে জয়পুরে। আর জয়পুরে এসে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে জয়পুর থানা এলাকায়।

    সাথে সাথে খবর পেয়ে পুলিশ ওই দুজনকে উদ্ধার করে জয়পুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকেরা দ্রুত চিকিৎসা শুরু করে, কিন্তু দুজনেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দ্রুত স্থানান্তরিত করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে। খবর দেয়া হয় দুই পরিবারের বাড়ির লোককে।

    আর এই ঘটনায় সকাল থেকে এলাকায় জানাজানি হতেই হলুস-তুলুস পড়ে যায় এলাকায়, ছুটে যান জয়পুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে সেখানেই ভিড় জমান এলাকার মানুষ।।

  • আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচিতে কয়েক বছরের সমস্যা কয়েক ঘন্টায় সমাধান গ্রামে। কোন গ্রামে কি সমস্যা ছিল কিভাবে সমাধান হল দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচিতে কয়েক বছরের সমস্যা কয়েক ঘন্টায় সমাধান গ্রামে। কোন গ্রামে কি সমস্যা ছিল কিভাবে সমাধান হল দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    আজ থেকে শুরু হলো আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচি, আর সেই কর্মসূচিতে উপচে পড়ছে ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের বেলিয়া গ্রামে।


    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ঘোষনার পরেই শনিবার থেকে রাজ্য জুড়ে শুরু হল আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচী। সারা রাজ্যের পাশাপাশি বাঁকুড়া জেলায় ১১০০ ক্যাম্প শুরু হয়েছে আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসুচী।
    বাঁকুড়ার জয়পুরে বেলিয়া বোর্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধরা পড়ল আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ক্যাম্পের ছবি।। সেখানে গ্রামের সকল গ্রামবাসীদের কে নিয়ে সমাধানের পথ খুঁজতে আলোচনায় বসেছেন প্রশাসন ও গ্রামবাসীরা।

    কোন গ্রামের কি সমস্যা রয়েছে, বিশেষ করে কি কাজ হলে ভালো হবে গ্রামবাসীদের বিভিন্ন আলোচনা পর্যালোচনা উঠে আসছে সেখানে।
    বহু বছরের সমস্যার সমাধান হবে কয়েক ঘন্টায়,এবার আশাবাদী গ্রামবাসীরা।


    আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করলেন কোতুলপুর বিধানসভার বিধায়ক হরকালি প্রতিহার, জয়পুর ব্লকের বিডিও দেবজ্যোতি পাত্র জয়েন বিডিও শুভজিৎ শিকারি, জয়পুর থানার ওসি কৌশিক হাজরা, জয়পুর ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ ও ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কৌশিক বটব্যাল, জয়পুর ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি।

    বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ দিলীপ খাঁ, পূর্ত ও পরিবহন দপ্তরের কর্মদক্ষ জাকির খান ও জেলা পরিষদের সদস্য মাম্পি দে ও জয়পুর ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতি সহ রাজ্য সহ-সভাপতি শুভাশিস বটব্যাল সহ একাধিক কর্মাধ্যক্ষ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। আজকের এই অনুষ্ঠানকে নিয়ে কি জানাচ্ছেন জয়পুর ব্লকের ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার দেবজ্যোতি পাত্র ও কোতুলপুর বিধানসভার বিধায়ক হরকালি প্রতিহার চলুন শোনাবো আপনাদের।।

  • কি অবস্থা বিষ্ণুপুর হসপিটালের অপারেশন থিয়েটারের যন্তাংশ চুরি করে পালিয়ে গেল চোর আবার গ্রেফতার ও হয়ে গেল সোনারপুর থেকে, কবে এমন এই ঘটনা ঘটেছে জানেন,দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    কি অবস্থা বিষ্ণুপুর হসপিটালের অপারেশন থিয়েটারের যন্তাংশ চুরি করে পালিয়ে গেল চোর আবার গ্রেফতার ও হয়ে গেল সোনারপুর থেকে, কবে এমন এই ঘটনা ঘটেছে জানেন,দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    টেকনিসিয়ান সেজে একের পর এক হাসপাতাল থেকে মহামূল্যবান মেডিক্যাল যন্ত্রাংশ চুরি করে পুলিশের জালে সোনাপুরের যুবক। ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার চুরি যাওয়া সামগ্রী।

    টেকনিসিয়ান ছদ্ম বেশে একের পর এক হাসপাতালে ঢুকে মেডিক্যালের মূল্যবান যন্ত্রাংশ চুরি। শেষমেশ পুলিশের জালে সোনারপুরের যুবক। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর হাসপাতালের লেপ্রোস্কোপির যন্ত্রাংশ চুরির ঘটনার তদন্ত নেমে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ গ্রেফতার করল সোনাপুরের যুবক সমীর মন্ডল কে। ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে চুরি যাওয়া সামগ্রী। ধৃতকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে আরও তথ্য উদ্ধারের চেষ্টা বিষ্ণুপুর পুলিশের।

    এপ্রিল মাসে বিষ্ণুপুর হাসপাতালের অপারেশন রুম থেকে চুরি যায় লেপ্রোস্কোপির যন্ত্রাংশ। অভিযোগ পাওয়ার পরেই তদন্তে নামে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ। তদন্ত কমিটি গঠন করে বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখে বিভিন্ন টেকনোলজি কাজে লাগিয়ে বুধবার রাতে সোনারপুর থানা এলাকা থেকে পুলিশের জালে ধরা পড়ে সমীর মণ্ডল নামে একযুবক। পুলিশ জানিয়েছে ধৃতের কাছ থেকে এমন মেডিক্যালের প্রচুর যন্ত্রাংশ উদ্ধার হয়েছে। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে বিষ্ণুপুর হাসপাতাল, ঝাড়্গ্রাম, ডোমকল, কান্দি, কাটোয়া এমন বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে লেপ্রোস্কোপির বিভিন্ন যন্ত্রংশ সে চুরি করেছিল।

    টেকনিসিয়ান পরিচয়ে একের পর এক হাসপাতালে ঢুকে এই চুরির ঘটনা সে ঘটায়। বুধবার রাতে পুলিশি অভিযানে সোনারপুরের চৌহাটি থেকে গ্রেফতার করা হয় সমীর মণ্ডল নামে এক যুবককে। পুলিশ জানিয়েছে মূলত লেপ্রোস্কোপির যন্ত্রাংশ চুরি সেগুলি বিক্রি করায় মূল ব্যবসা সমীরের। ধৃতকে বৃহঃস্পতিবার হাজির করা হচ্ছে বিষ্ণুপুর মহকুমা আদালতে। ধৃতকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করছে পুলিশ। ধৃতকে নিজেদেত হেফাজতে নিয়ে এই কান্ডে আর কেউ যুক্ত রয়েছে কিনা তা জানার চেষ্টা চালাবে পুলিশ।

    এই চুরির কান্ডে কোন পাচার চক্রের যোগ রয়েছে কিনা তাও জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।।

  • একই ছবি? বাঁশের ঝোলায় চাপিয়ে কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছে রোগীকে। কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    একই ছবি? বাঁশের ঝোলায় চাপিয়ে কাঁধে করে নিয়ে যাচ্ছে রোগীকে। কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    দীর্ঘদিন ধরে রাস্তা খারাপের জেরে গ্রামে ঢুকতে চায় না অ্যাম্বুলেন্স তাই বাধ্য হয়ে বাঁশের ঝোলা বেঁধে কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রোগীকে।

    মাত্র ৩ কিলোমিটার রাস্তা, সেই রাস্তাই দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় চরম সমস্যায় ইন্দপুরের ব্রজরাজপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেলডাঙ্গা গ্রাম সহ ধানসাতড়া,ইলামবাজার,মল্লিকডিহি, নয়দা,জনড়া গ্রামের মানুষ।

    পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিতে গ্রামে অ্যাম্বুল্যান্স কিম্বা ছোটো গাড়ি ঢুকতে চায়না। ফলে সেই সময় গ্রামের মানুষের ডুলিই ভরসা। খাটে দড়ি বেঁধে কাঁধে ঝুলিয়ে মূল রাস্তায় তোলার পর অপেক্ষমান ছোটো গাড়িতে চাপিয়ে হাসপাতালে পৌঁছাতে হয়।

     গ্রামবাসীদের তরফে জানানো হয়েছে, ইন্দপুরের নয়াদা মোড় থেকে বেলডাঙ্গা মাত্র ৩ কিলোমিটার রাস্তা দীর্ঘদিন বেহাল। যা পরিস্থিতি তাতে এই রাস্তা দিয়ে যানচলাচল তো দূরঅস্ত হেঁটেই যাতায়াত করা যায়। 
    
    
    শুধু বেলডাঙ্গা নয়, এই রাস্তার উপর নির্ভরশীল ইলামবাজার, মল্লিকডিহি, ধানসাতড়া, জনড়া সহ একাধিক গ্রামের মানুষ। ফলে সকলকেই দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। একাধিকবার প্রশাসনকে সমস্যা সমাধানের আবেদনের পরেও কোন কাজ হ্ইনি বলে অভিযোগ।