Category: দক্ষিণবঙ্গ

  • স্বয়ং মা জঙ্গলে মাঝে শিশুর খেলা রূপে দর্শন দিয়েছিলেন মল্ল রাজাকে,আর তখন থেকেই গ্রামে হয়ে আসছে কাদা খেলা উৎসব, কোথায় এমন ঘটনা ঘটেছিল জানেন দেখুন বিস্তারিত।

    স্বয়ং মা জঙ্গলে মাঝে শিশুর খেলা রূপে দর্শন দিয়েছিলেন মল্ল রাজাকে,আর তখন থেকেই গ্রামে হয়ে আসছে কাদা খেলা উৎসব, কোথায় এমন ঘটনা ঘটেছিল জানেন দেখুন বিস্তারিত।

    কাদা খেলা উৎসবে মেতে উঠল বাঁকুড়ার জয়পুরের মানুষ।


    বাঁকুড়া জয়পুর বৈতল ঝগর ভঞ্জনি মায়ের কাদা খেলা উৎসব বহু প্রাচীন ইতিহাস বিজড়িত,শুরুটা হয়েছিল আজ থেকে সেই মল্লরাজার আমল থেকে, তখন থেকে আজও রীতিনীতি মেনে করে আসছেন গ্রামের মানুষ।

    এই কাদা খেলার ইতিহাস রয়েছে অনেক, স্বয়ংক মা ঝগর ভঞ্জনি দেবী এই কাদা খেলা শুরু করেছিল, তারপর মল্লরাজ স্বয়ং নিজে, তখন থেকেই বৈতল ঝগড়ায় মন্দির প্রাঙ্গন এলাকায় তখন থেকেই চলে আসছে এই কাদা খেলা উৎসব।

    বাচ্চা থেকে বুড় কচিকাঁচা থেকে গ্রামের মহিলা শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ এই এই কাদা খেলা উৎসবে মেতে থাকেন। প্রতিবছর এই বিজয়া দশমীর দিন কাদা খেলা উৎসবের জন্য অপেক্ষা করে থাকেন সকলে। সাত পুকুরের জল একত্রিত করে চলে এই কাঁদা খেলা খেলা, খেলার শেষে সেই জলই নিয়ে যায় বাড়িতে কারণ এই জল বাড়ির সকল প্রাণীর গায়ে ছিটিয়ে দিলে রোগ নিরাময় হয়। এমনটাই বিশ্বাস করেন এই গ্রামের মানুষ। কি জানাচ্ছেন ঝগর ভঞ্জনী মায়ের পুরোহিত থেকে গ্রামবাসীরা চলুন শোনাবো আপনাদের।।

    রঞ্জিত কুন্ডু–বাঁকুড়া

  • আদিবাসী স্কুল ছা-ত্রীকে যৌ-ন হে-নস্তা, ক্ষিপ্ত হলো আদিবাসী সমাজ, বিক্ষোভ মিছিল থেকে পুলিশের ব্যারিকেট ভাঙার চেষ্টা উত্তপ্ত বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের।

    আদিবাসী স্কুল ছা-ত্রীকে যৌ-ন হে-নস্তা, ক্ষিপ্ত হলো আদিবাসী সমাজ, বিক্ষোভ মিছিল থেকে পুলিশের ব্যারিকেট ভাঙার চেষ্টা উত্তপ্ত বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের।

    আদিবাসী স্কুল ছাত্রীকে যৌন হেনস্তা, আর তাতেই ক্ষিপ্ত হল আদিবাসী সমাজ, থানা ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের ব্যারিকেট ভাঙার চেষ্টা, তুলকালাম পরিস্থিতি বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের থানা।
    জানাজায় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে ফেরার পথে আদিবাসী ছাত্রীকে যৌন হেনস্থার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবকের কঠোরতম শাস্তির দাবিতে পাত্রসায়ের থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ আদিবাসীদের, পুলিশের ব্যরিকেড ভাঙার চেষ্টা, ধাক্কাধাক্কি


    ———————-*————–
    উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে এক আদিবাসী ছাত্রীকে যৌন হেনস্থার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবকের কঠোরতম শাস্তি ও আদিবাসী ছাত্রীদের যথাযথ নিরাপত্তার দাবিতে আজ পাত্রসায়ের থানা ঘেরাও করে প্রবল বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন আদিবাসীরা। এদিন আদিবাসীরা মিছিল করে থানায় ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিশ ব্যরিকেড করে তাঁদের আটকানোর চেষ্টা করে। ব্যরিকেড ভেঙে আদিবাসীরা এগোনোর চেষ্টা করলে দুই তরফে হালকা ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে সেখানেই বিক্ষোভ দেখান আদিবাসীরা।

    গত ১৬ সেপ্টেম্বর বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের থানা এলাকায় আদিবাসী এক ছাত্রী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে সাইকেলে চড়ে বাড়ি ফেরার পথে এক যুবক দ্বারা আক্রান্ত হয়। সাইকেল থামিয়ে যুবক ওই ছাত্রীর শ্লীলতাহানি ও যৌন হেনস্থা করে বলে অভিযোগ। ঘটনার সময় নিগৃহীতার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয় সেখ সেলিম নামের অভিযুক্ত যুবককে ধরে ফেলে। পরে ওই যুবককে পাত্রসায়ের থানার পুলিশের হাতে তুলে দিলে পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে। এই ঘটনার পর আজ অভিযুক্ত যুবকের কঠোর শাস্তি এবং এলাকার আদিবাসী ছাত্রীদের স্কুল যাতায়াতের পতগে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার দাবিতে পাত্রসায়ের থানা ঘেরাওয়ের ডাক দেয় আদিবাসীদের সামাজিক সংগঠন ভারত জাকাত মাঝি পারগানা মহল। পাত্রসায়ের ও আশপাশের ব্লক থেকে বহু আদিবাসী মানুষ এদিন প্রথাগত অস্ত্র হাতে মিছিল করে থানার সামনে জমায়েত করেন। পুলিশ থানার গেট বন্ধ করে মিছিল আটকানোর চেষ্টা করে। এরপর আদিবাসীরা জোর করে থানায় ঢোকার চেষ্টা করলে দুপক্ষের মধ্যে হালকা ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে পুলিশ আধিকারিকেরা দাবিপূরণের আস্বাস দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

    বাঁকুড়া:-সংবাদ দাতা-রঞ্জিত কুন্ডু

  • আচমকায় ভেঙে পড়ল শালী নদীর উপর তৈরি হওয়া দীর্ঘ দিনের ব্রিজ, চরম সমস্যায় পড়েছেন বেশ কয়েকটা গ্রামবাসীরা কোথায় এমন ঘটল জানেন? আর কখনই বা এই ব্রিজ তৈরি হয়েছিল দেখুন বিস্তারিত।।

    আচমকায় ভেঙে পড়ল শালী নদীর উপর তৈরি হওয়া দীর্ঘ দিনের ব্রিজ, চরম সমস্যায় পড়েছেন বেশ কয়েকটা গ্রামবাসীরা কোথায় এমন ঘটল জানেন? আর কখনই বা এই ব্রিজ তৈরি হয়েছিল দেখুন বিস্তারিত।।

    আচমকা ভেঙে পড়ল ভৈরবডাঙ্গায় শালীনদীর উপর কজওয়ে।

    আজ বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া ব্লকের বৃন্দাবনপুর গ্রামপঞ্চায়েতের ভৈরবডাঙ্গায় শালীনদী ব্রিজ হঠাৎ ভেঙে পড়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই ব্রিজটি ছিল জগন্নাথপুর, গরিববাটি, রাউতরা সহ একাধিক গ্রামের মানুষের একমাত্র সড়ক যোগাযোগের ভরসা। ফলে এক ঝটকায় বহু গ্রাম মূল সড়ক যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

    এই ঘটনায় গ্রামবাসীর দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। বিশেষ করে রোগী পরিবহন ও স্কুল পড়ুয়াদের যাতায়াতে মারাত্মক সমস্যা তৈরি হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বড়জোড়ার সঙ্গে যোগাযোগের জন্য এই ব্রিজ ছিল একাধিক শর্টকাট রাস্তায় প্রধান ভরসা।

    ভেঙে যাওয়া ব্রিজ ঘিরে এলাকায় আতঙ্ক ছড়ালেও এখনো পর্যন্ত কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে ভোগান্তিতে জর্জরিত মানুষ দ্রুত ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন প্রশাসন ও সরকারের কাছে।

    এলাকার মানুষের কাতর আবেদন—যাতে অবিলম্বে বিকল্প ব্যবস্থা ও দ্রুত নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হয়, না হলে সমস্যার গভীরতা আরও বাড়বে।

  • জয়পুরে কি এমন ঘটলো যে কেনার জন্য হুড়োহুড়ি লেগে গেল স্থানীয় এবং বাইরের মানুষের মধ্যে দেখলে চমকে যাবেন আপনিও,দেখুন বিস্তারিত।

    জয়পুরে কি এমন ঘটলো যে কেনার জন্য হুড়োহুড়ি লেগে গেল স্থানীয় এবং বাইরের মানুষের মধ্যে দেখলে চমকে যাবেন আপনিও,দেখুন বিস্তারিত।

    এই বছরে এই প্রথম আজ থেকে কারণ ছাতু কেনার হিড়িক শুরু হলো বাঁকুড়া জয়পুরে

    প্রায় একটি বছর পর আবারও শুরু হলো ব্যাপকভাবে কারাম ছাতু বিক্রি। সকাল থেকে সন্ধ্যা প্রতিনিয়ত দূর দূরান্তের মানুষ ভিড় করছেন বাঁকুড়ার জয়পুরে। দাম যাই হোক মানে ভালো। কেন বললাম কথাটা? দেখুন তাহলে।

    বাঁকুড়া জয়পুর জঙ্গল মানেই বিভিন্ন জীবজন্তুর বসবাস বিশেষ করে হাতি হরিণ বন শুয়োর সহ বিভিন্ন বিষধর সাপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন জীবজন্তুর বাসস্থান হল এই জয়পুর।
    জয়পুর জঙ্গল যতটাই সুন্দর ঠিক ততটাই ভয়ে তার কারণ বর্ষাকালে জঙ্গলের ভিতর ঘুরঘুটে অন্ধকার ও স্যাঁত সেতে পরিবেশ, কোন কারণবশত জঙ্গলের ভিতরে প্রবেশ করার পর একটু অন্যমনস্ক হলেই বিপদ অপেক্ষা করছে আপনার জন্য,আর সেই বিপদের মুখ থেকে রাত জেগে গোটা জঙ্গল তন্ন তন্ন করে খুঁজে, সংগ্রহ করছেন ছাতু। কারণ একটাই এই সময় জঙ্গলমহলের মানুষের রোজগার নেই একমাত্র রোজগার এই জঙ্গলের ছাতু সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রয় করা। এই জঙ্গলের ছাতু যেমন দেখতে ভাল তেমনি স্বাদ,তাই দাম যাই হোক বছরের সাদ উপভোগ করার জন্য জয়পুর ব্লক তো বটেই, দূর দূরান্তের মানুষ ভিড় করছেন বাঁকুড়ার জয়পুরে।


    বাঁকুড়া জেলা জুড়ে একাধিক ব্লকের রয়েছে জঙ্গল সেখানে ছাতুর বা মাশরুমের এত দাম না থাকলেও বাঁকুড়া জয়পুর জঙ্গলের ছাতুর মান অনেকটাই উন্নত। বাঁকুড়া,বিষ্ণুপুর, রায়পুর হিরবাদ সহ সমস্ত জঙ্গলমহলে ছাতুর দাম
    ২ থেকে-৩০০ বা ৪০০-৫০০-র মধ্যে প্রতি কেজির দাম থাকলেও,জয়পুর জঙ্গলের ছাতুর দাম বাজারে বিক্রয় হচ্ছে ১০০ টাকা শ, বা এক হাজার টাকা কেজি।

    ওই যে কোথায় বললাম দাম যাই হোক মানে ভালো। বছরের একটি বার জঙ্গলের ছাতু বা মাশরুম খাবার জন্য জয়পুর ব্লক ছাড়িয়ে পাশের ব্লক পেরিয়ে পাশের জেলার মানুষ, কিনতে ভিড় জমাচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
    সকালে হোক বা সন্ধ্যা দাম যাই হোক কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে অনেকে আবার আত্মীয় বাড়িতে কিনে পাঠাচ্ছেন,বছরের সাদ উপভোগ করার জন্য।

    কিভাবে সংগ্রহ করে ছাতু কি জানাচ্ছেন এলাকার মানুষ স্থানীয় বিক্রেতারা চলুন সোনাব আপনাদের।

  • আপনি কোন কোন প্রাণীর দুধের চা খেয়েছেন, এই প্রাণীর চা আপনি খেয়েছেন কোনদিন না খেলে খেয়ে আসুন এক্ষুনি,কোথায় পাওয়া যাচ্ছে দেখুন বিস্তারিত।

    আপনি কোন কোন প্রাণীর দুধের চা খেয়েছেন, এই প্রাণীর চা আপনি খেয়েছেন কোনদিন না খেলে খেয়ে আসুন এক্ষুনি,কোথায় পাওয়া যাচ্ছে দেখুন বিস্তারিত।

    চা তো আমরা কমবেশি সকলেই পছন্দ করি কিন্তু এই দুধের চা খেয়েছেন আপনি কোনদিন, খাননি নিশ্চয়ই ।

    এবার বীরভূমের আমোদপুরে পাওয়া যাচ্ছে উটের দুধের চা।।

    প্রায় অধিকাংশ মানুষের জীবনে সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রয়োজন হয় এক কাপ চা। আর এই চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। পেলেও সেই সংখ্যা খুবই কম। সাধারণত রাস্তার পাশে বা রেস্তোরায় কনডেন্সড মিল্কের বা গরুর দুধের তৈরি চা পান করা হয়। কেউ কেউ লেমন টি, গ্রিন টি ও মাসালা চা-ও পান করেন। তবে এবার বীরভূমের মধ্যে এই প্রথম পাওয়া যাচ্ছে উটের দুধের চা।

    উটের দুধের চায়ের কথা শুনে অবাক হতে পারেন, হওয়াটা স্বাভাবিক। বীরভূমে কোথায় বা উটের দুধ রয়েছে, এ প্রশ্ন রয়েছে অনেকের। বীরভূমে এই উটের দুধের পাউডার এসে পৌঁছে যাচ্ছে অনলাইন মাধ্যমে। তবে এবার হয়তো ভাবছেন বীরভূমে কোথায় গেলে পাবেন এই উটের দুধের চা! বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত আমোদপুর। আপনি যদি নিজস্ব গাড়িতে তারাপীঠ এসে বোলপুর যাওয়ার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে বোলপুর যাওয়ার পথেই পড়বে এই আমোদপুর। আমোদপুরের চৌরাস্তা মোড়ে এসে আমোদপুর বোলপুর রোড ধরে এক মিনিট এগিয়ে গেলেই রাস্তার বাঁদিকে দেখতে পাবেন এই দোকান।

    চায়ের দোকানের কর্ণধার বরুন রায় জানান “অন্যান্য দেশে দুবাই থেকে নিয়ে আসা হয় এই উটের দুধের পাউডার, আর বাংলাদেশে এই উটের দুধের চা বিক্রি হয় ৪০০ টাকা কাপ হিসাবে, তবে বীরভূমের মতো জায়গায় এই ৪০০ টাকা কাপ হিসেবে চা সবাই পান করতে পারবেন না, তাই সবার কথা চিন্তা করে অনলাইন মাধ্যমে এই উটের দুধের পাউডার নিয়ে আসা হচ্ছে। এক কিলো উটের দুধের পাউডারের দাম পড়ছে প্রায় ৪৫০০ টাকার কাছাকাছি। আর এই উটের দুধের চা এক কাপ বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫০ টাকায়।”

    তবে কারা পান করতে পারেন এই উটের দুধের চা এবং গরুর দুধের থেকে কী আলাদা স্বাস্থ্য গুণ রয়েছে! এই বিষয়ে জানা যায় গরুর দুধের থেকে তিন গুণ বেশি ভাল এই দুধ, এর মধ্যে ফ্যাট অনেক কম থাকে এবং যাদের কোলেস্টেরল রয়েছে তারা এই দুধ পান করতে পারেন। এছাড়াও বাচ্চাদের উচ্চতা বৃদ্ধিতে অনেকটাই সাহায্য করে এই দুধ।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • এবি ভিপির ডাকা ডিএম অফিস অভিযানে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি, শেষে আটক ৮ সদস্য, কোথায় এমন ঘটল ঘটনা দেখুন বিস্তারিত।

    এবি ভিপির ডাকা ডিএম অফিস অভিযানে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি, শেষে আটক ৮ সদস্য, কোথায় এমন ঘটল ঘটনা দেখুন বিস্তারিত।

    WBJEE ফলাফল ও ভর্তি দাবিতে ABVP-র আন্দোলনে পুলিশের গুন্ডামী! আটক ৮ ABVP সদস্য।

    অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP)-এর ডাকা DM অফিস অভিযান ঘিরে উত্তেজনা বাঁকুড়ায়। WBJEE পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও কলেজে দ্রুত ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করার দাবিতে আজ ABVP কর্মীরা বাঁকুড়া জেলা শাসকের দফতরে অভিযানে সামিল হন।

    কিন্তু জেলা শাসকের অফিস চত্তরে ঢোকার মুখেই পুলিশ তাদের বাধা দেয়। অভিযোগ, মিছিল আটকাতে গিয়ে পুলিশের সাথে তুমুল ধস্তাধস্তি হয়। পুলিশ আটজন আন্দোলনকারীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

    আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি না শুনে সরকার প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে আন্দোলন দমন করতে চাইছে। পুলিশের এই ভূমিকার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ABVP।

    উল্লেখ্য, WBJEE পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই জট তৈরি হয়েছে। এদিনের ঘটনায় ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভ আরও বাড়ল।

  • বাঁকুড়ার জয়পুরে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার প্রকোপ। চিন্তিত ব্লক প্রশাসন,তাই গাপপী মাছ ছেড়ে ডেঙ্গু মশার লাভা নিধনযোগ্যে নামলো প্রশাসন।

    বাঁকুড়ার জয়পুরে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার প্রকোপ। চিন্তিত ব্লক প্রশাসন,তাই গাপপী মাছ ছেড়ে ডেঙ্গু মশার লাভা নিধনযোগ্যে নামলো প্রশাসন।

    বাঁকুড়ার জয়পুরে বাড়ছে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার প্রকোপ, তাই জমা জলে গাভটি পনা ছেড়ে রোগ দমনে ব্লক প্রশাসন।

    জয়পুর ব্লক প্রশাসন ও জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে নটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকার জমা জলে ও ড্রেনে,পুকুর ডোবাতে ছাড়া হলো গাপ্পি মাছ। ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু সহ বিভিন্ন মশা জনিত রোগ নিধন যজ্ঞে নামলো ব্লক প্রশাসন।

    বাঁকুড়ার সোনামুখী ডিহি পাড়া মোনালিসা সংঘ সমবায় সমিতির লিমিটেডের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের চাষ করা পুকুরের গাপ্পি মাছের ২৫ হাজার চারা বিলি করা হলো জয়পুরে।


    প্রায় প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত কে দেয়া হলো ২৮০০ পিস গাপটি মাছের চারা। এই মাছ সাধারণত মশার লাভা খেয়ে মশার বংশ নির্বংশ করে ছাড়ে।


    তাই বিভিন্ন ডোবা-খাল বিল ড্রেনে ছাড়া হল এই গাপ্পি মাছ। এই মাছের সাহায্যে ডেঙ্গু ম্যালেরিয়ার মশার লাভা খুব শীঘ্রই নিধন হবে এমনটাই মনে করছেন ব্লক প্রশাসন।

    এই মাছের পোনা প্রথমে ছাড়া হয় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুর থানাতে তারপর দেওয়া হয় জয়পুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র এলাকার ডোবাতে।


    নিজেদের হাতে এই মাছের পোনা ছাড়লেন জয়পুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক অঙ্কন কুন্ডু ও জয়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক কৌশিক হাজরা। এই মাছের পোনা ছেড়ে দিলেন সচেতনতার বার্তা এই মাছের চারার সাহায্যে অনেকটাই দমন হবে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগ বহনকারী মশা।

    গাপ্পি মাছের চারা বিলি কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন জয়পুর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি থেকে শুরু করে একাধিক কর্মাধ্যক্ষ ও স্বাস্থ্য ও স্বয়ম্বর গোষ্ঠীর মহিলারা সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তি।


    কি জানাচ্ছেন সহ-সভাপতি ও জয়পুর ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ একাধিক ব্যক্তি তারা ঠিক কি জানাচ্ছেন চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবসের দিনে কেন এভাবে দিনটি পালন করলো বাঁকুড়া  ভিডিও ভিডিও ও স্টিল ফটোগ্রাফি অ্যাসোসিয়েশন, দেখুন তাহলে।

    বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবসের দিনে কেন এভাবে দিনটি পালন করলো বাঁকুড়া ভিডিও ভিডিও ও স্টিল ফটোগ্রাফি অ্যাসোসিয়েশন, দেখুন তাহলে।

    আজ বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস আর সেই দিবস উপলক্ষে বাঁকুড়া ভিডিও এন্ড স্টিল ফটোগ্রাফি ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস পালন বাঁকুড়া জয়পুরে।

    যাদের ক্যামেরার ছবিতে ফ্রেমবন্দি করে আপনার ছবি তাদেরও এবার অভিনব উদ্যোগ তাদের ছবি তুলে ধরলাম এবার আমরা।
    তারাও বুঝেন বিশ্বে বাড়ছে বিশ্ব উষ্ণায়ন, পরিবর্তন হচ্ছে আবহাওয়া। তাই তারা বিশ্ব উষ্ণায়নকে রোধ করতে এবং এলাকার সাধারণ মানুষকে সচেতনতার বার্তা দিতে অভিনব উদ্যোগ দেখা গেল বাঁকুড়ার জয়পুরে।
    করলেন বৃক্ষরোপোন ও বৃক্ষদান কর্মসূচি।

    একটাই উদ্দেশ্য একটাই দান, গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান।

    আর এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জয়পুর বনদপ্তর এর ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক দুর্গা দাস ও জয়পুর থানার সেকেন্ড ইনচার্জ আবির কুমার পাইন ও জয়পুর বি ডি ও স্যার দেবজ্যোতি পাত্র মহাশয়ের প্রতিনিধি মুজিবর কাজী ও বাঁকুড়া জেলা বিশিষ্ট বরশিয়ান সাংবাদিক গোপাল রায় সহ জয়পুর ও কোতুলপুর ট্রাফিক পুলিশের আধিকারিক সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এলাকার বহু জনগণ তাদের প্রত্যেককে চন্দনের ফোটা ও একটি করে গাছ উপহার দেয়া হয়। এবং বার্তা দেয়া হয় গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান।

    এই অনুষ্ঠানকে নিয়ে কি জানাচ্ছেন জয়পুর বনদপ্তরের রেঞ্জ অফিসার দুর্গাদাস ও জয়পুর বিডিও স্যার এর প্রতিনিধী মুজিবর কাজী চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের তৎপর্য আর দশটি গ্রামের কালুয়া ফিরে এলো গ্রামে খুশি গ্রামবাসীরা, কে এই কালুয়া ?দেখুন বিস্তারিত

    গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের তৎপর্য আর দশটি গ্রামের কালুয়া ফিরে এলো গ্রামে খুশি গ্রামবাসীরা, কে এই কালুয়া ?দেখুন বিস্তারিত

    সংবাদদাতা, বিষ্ণুপুর: রঞ্জিত কুন্ডু

    আট-দশটি গ্রাম দাপিয়ে বেড়াত ‘কালু’। কারও কোনও ক্ষতি করত না। ভালোবেসে যে যা খাওয়াতেন, সেটাই খেত। সবার বড্ড মায়া পড়ে গিয়েছিল তার উপর। সেই ‘কালু’কে কি না ধরে বেঁধে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে হাটে। তার দামও উঠেছে বিস্তর—প্রায় ৫০ হাজার টাকা!


    ঘটনাটি আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে ‘কালু’র অবাধ বিচরণ ভূমিতে। প্রতিটি গ্রামের মানুষের জোট বেঁধে হাজির হন পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে। সবাই দাবি জানাতে থাকেন, যে ভাবেই হোক তাঁদের প্রিয় ‘কালু’ ফিরিয়ে আনতে হবে। শেষে প্রধানের হস্তক্ষেপে ‘কালু’কে বর্ধমানের হাট থেকে ফিরিয়ে আনা হল। তাতে বেজায় খুশি ওই আট-দশটি গ্রামের বাসিন্দারা। ঘটনা ঘটেছে সোনামুখীর মানিকবাজার গ্রামপঞ্চায়েতের অন্তর্গত কৃষ্ণবাটি এলাকায়।


    ‘কালু’ আসলে একটি ষাঁড়। সে পাত্রসায়রের বীরসিংহ থেকে শুরু করে সোনামুখীর মানিকবাজার গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় ঘুরে বেড়াত। গ্রামের বাসিন্দারাও তাঁকে শিবের বাহন হিসেবে ঠাকুরের ষাঁড় বলে মান্য করতেন। অভিযোগ, ক’দিন আগে কৃষ্ণবাটি গ্রাম থেকে ‘কালু’কে একটি লরিতে উঠিয়ে নিয়ে যেতে দেখে স্থানীয় কিছু যুবক। তাঁরা প্রতিবাদও করেন। যদিও তাঁদের আপত্তিকে অগ্রাহ্য করে কয়েকজন গোরু ব্যবসায়ী ‘কালু’কে নিয়ে চলে যায়। ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। তাঁরা দলবেঁধে এর বিহিত চেয়ে পঞ্চায়েত প্রধানের দ্বারস্থ হন।
    কৃষ্ণবাটি গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশ বলেন, ঠাকুরের ষাঁড় ভেবে ‘কালু’কে আমরা দীর্ঘদিন ধরেই যত্ন করে খাবার দিয়ে আসছি। কিন্তু, বেশ কিছুদিন ধরে ‘কালু’ অস্বাভাবিক আচরণ দেখা দেয়। মানুষজনকে তেড়ে মারতে আসছিল। কালুর গুঁতোয় ইতিমধ্যে কয়েকজন জখমও হয়েছেন। জমির ফসলও নষ্ট করছিল। সেজন্য গ্রামের সকলে মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে কালুকে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। যদিও এনিয়ে আপত্তি ওঠায় কালুকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বর্তমানে তাকে প্রধানের হেফাজতে রাখা হয়েছে।
    মানিকবাজার গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান প্রদীপ মাল বলেন, ‘কারও ব্যক্তি মালিকানাধীন না হওয়া সত্বেও কালুকে বিক্রি করা হয়েছে। এনিয়ে অভিযোগ আসে। সোশাল মিডিয়াতেও এনিয়ে সমালোচনা হয়। তারপরেই ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। ব্যবসায়ীরা কালুকে বর্ধমানের কোনও একটি হাটে বিক্রির জন্য নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বর্তমানে কালুকে আমার গ্রাম নারায়নসুন্দরীতে রাখা হয়েছে। তাকে কোনও গোশালায় রাখার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।’


    গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, কালু পাত্রসায়রের বীরসিংহ গ্রামে ছিল। সেখান থেকে এলাকার বিভিন্ন গ্রামে সে ঘুরে বেড়াত। ঠাকুরের ষাঁড় ভেবে তাকে সকলেই খাবার দিত। এভাবেই বিভিন্ন গ্রামে ঘুরতে ঘুরতে কিছুদিন আগে সে কৃষ্ণবাটি গ্রামে চলে আসে। সেখানকার মানুষজনও তাকে যত্ম করত। কালু ইদানীং কৃষ্ণবাটি গ্রামেই বেশি সময় থাকছিল। কিন্তু হঠাৎ করে কালুকে গোরু ব্যবসায়ীরা লরিতে চাপিয়ে নিয়ে চলে যাচ্ছে দেখে তাঁদের সন্দেহ হয়। পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, কালুকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। প্রথমে গ্রামবাসীদেরকে বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানালেও তাঁরা আমল দেননি। তাই প্রধানের দ্বারস্থ হয়েছিলাম। তিনি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে কালুকে বর্ধমানের হাট
    থেকে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা
    করেছেন

  • স্থানীয় এলাকায় পূজা সেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে লরির ধাক্কায় প্রাণ গেল এক পুরোহিতের। কোথায় ঘুটল এই মর্মান্তিক ঘটনা দেখুন বিস্তারিত।

    স্থানীয় এলাকায় পূজা সেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে লরির ধাক্কায় প্রাণ গেল এক পুরোহিতের। কোথায় ঘুটল এই মর্মান্তিক ঘটনা দেখুন বিস্তারিত।

    স্থানীয় এলাকায় পুজো সেরে রাস্তা পার হতে গিয়ে ১২ চাকা লরির ধাক্কায় প্রাণ গেল এক পুরোহিতের।

    আপনাদেরকে আরো একবার জানিয়ে রাখি বাঁকুড়ার কোতুলপুর কোপার মোড় সংলগ্ন এলাকায় ১২ চাকা লরির ধাক্কায় প্রাণ গেল বছর ষাটের এক ব্যক্তির। মৃত ব্যক্তির নাম রাসবিহারী চক্রবর্তী বাড়ি কোতুলপুর থানার গোগরা গ্রামে বলেই খবর। ঘাতক লরিটিকে আটক করেছে কোতুলপুর থানার পুলিশ।


    স্থানীয় সূত্রে খবর বাঁকুড়ার কোতুলপুর থানার গোগরা বাইপাস মোড় এর কাছে এক ব্যক্তি সাইকেল রেখে রাস্তা পার হচ্ছিলেন, সেই সময় একটি ১২ চাকা লরি সজোরে ধাক্কা মারে। সাথে সাথেই লুটিয়ে পড়েন ওই ব্যক্তি। সাথে সাথেই ছুটে আছেন এলাকার মানুষজন, খবর দেওয়া হয় কোতুলপুর থানায়, কোতুলপুর থানার পুলিশ দ্রুত এসে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে কোতুলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়, সেখানে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।


    পরে ওই দেহটিকে কোতুলপুর থানায় নিয়ে যায়, সাথে কোতুলপুর থানার পুলিশ ওই ঘটক লরিটিকে আটক করে এবং কোতুলপুর থানায় নিয়ে যায়।

    কিভাবে ঘটল দুর্ঘটনা তা তদন্ত করছে কোতুলপুর থানার পুলিশ। কি জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন চলুন শোনাবো আপনাদের।।