Category: দেশ

  • জ্ঞানেশ্বরী কান্ডের মত মাওবাদী হামলা উড়িষ্যায়, বোমা বিস্ফোরণ করে উড়িয়ে দিলো রেললাইন।

    জ্ঞানেশ্বরী কান্ডের মত মাওবাদী হামলা উড়িষ্যায়, বোমা বিস্ফোরণ করে উড়িয়ে দিলো রেললাইন।

    ভয়ংকর মাওবাদী হামলা জ্ঞানেশ্বরী কান্ডের মতো বিস্ফোরণে উড়ে দিল রেল লাইন।

    উড়িষ্যার রেললাইনে ভয়াবহ বিস্ফোরণ,ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার সকাল ছয়টা চল্লিশ মিনিটে।
    মাওবাদী হামলার ঘটনায় বিস্ফোরণে উড়ে গেল রেল লাইনের স্লিপার, ঘটনাটি উড়িষ্যা ঝাড়খন্ড সীমানাবর্তী এলাকায় বলেই খবর। যেন জ্ঞানেশ্বরী কান্ডের ছায়া ফিরে এলো উড়িষ্যায়। উড়িষ্যার তোপাডিহিতে IED বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন ।


    মৃত্যু হয়েছে এক রেল কর্মী বলেই খবর। গুরুতর আহত হয়েছেন আরো একজন। বিস্ফোরণের জেরে আপাতত ব্যাহত ট্রেন চলাচল। শহীদ সপ্তাহের মধ্যেই মাওবাদী হামলা আগস্ট বন্ধের দিনে মাওবাদী হামলা, আর সেই মাওবাদী হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হল পুলিশ। মাওবাদীদের আইইডি বিস্ফোরণে উড়ে গেল চক্রধরপুর ডিভিশনের রাঙরা করমপাড়া রোডের রুটের রেললাইন।

    মাওবাদী হামলার সময় ওই রুটে কোন ট্রেন না থাকায় বিরাট দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে বলেই খবর। তবে প্রশ্ন তুলছে স্থানীয় মানুষজন,মাওবাদীরা যদি ট্রেন চলাকালীন এই বিস্ফোরণ ঘটাতো তাহলে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হত বুঝতেই পারছেন নিশ্চয়ই।
    তবে ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনার যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে আরপিএফও উড়িষ্যা ঝাড়খন্ড পুলিশ। উড়িষ্যার মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝি নিহতের পরিবারের জন্য 10 লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেছেন।

    বেশ কয়েক মাস আগে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় মাওবাদীদের শীর্ষ নেতা বাসব রাজ ওরফে নাম্বালো কেশব রাওয়ের। সেই মৃত্যুর প্রতিবাদে আঠাশে জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত শহীদ সপ্তাহ পালন করছে মাওবাদীরা। এই শহীদ সপ্তাহের শেষ দিন অর্থাৎ ৩ আগস্ট বন্ধের ডাক দেয়। ঝাড়খন্ড বিহার উত্তর ছত্রিশগড় বাংলা ও অসমে এই বন পালন করার ডাক দেওয়া হয়। মাওবাদীদের সহিত সপ্তাহ উপলক্ষে হাই এলট জারি করা হয়েছিল প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনেক আগেই। তবে এবার এই হামলার পর নড়েচড়ে বসলো নিরাপত্তা বাহিনী।

  • এ যেন সাক্ষাৎ কলিযুগের কৃষ্ণ নাম বদলে হয়েছে গোবিন্দ। ছবি দেখে ভাবছেন তো কিকেন এমন কথা বলছেন,তাহলে দেখুন বিস্তারিত।

    এ যেন সাক্ষাৎ কলিযুগের কৃষ্ণ নাম বদলে হয়েছে গোবিন্দ। ছবি দেখে ভাবছেন তো কিকেন এমন কথা বলছেন,তাহলে দেখুন বিস্তারিত।

    এ যেন সাক্ষাৎ কলিযুগের কৃষ্ণ নাম বদলে হয়েছে গোবিন্দ। ছবি দেখে ভাবছেন তো কি ব্যাপারটা কেন এমন বললাম তাহলে দেখুন বিস্তারিত।

    দ্বাপর যুগে ভগবান কৃষ্ণ ও বিষাক্ত সাপ কালিয়ার লড়াই দেখেছেন, কিন্তু কলিযুগে সাক্ষাৎ কোবড়ার সাথে লড়াই গোবিন্দর দেখেছেন কি দেখেননি তাহলে দেখুন, না-জানুন বিস্তারিত:—

    দু বছরের ছেলের কামরে প্রাণ হারালো কোবরা, খেলতে খেলতে বিষাক্ত কোবরা পেচিয়ে ধরল একরতির হাত। তারপর শিশু পাল্টা কামড়ে ধরল সবথেকে শিশুর পাল্টা কামড়ে আশ্চর্যজনক ভাবে মৃত্যু হল বিষাক্ত কোবরা সাপের।
    ভগবান কৃষ্ণ ও বিষাক্ত সাপ কালিয়া লড়াইয়ের কথা কমবেশি আমরা সকলেই জানি যেখানে ছোটবেলায় কৃষ্ণ যখন বৃন্দাবনে যমুনা নদীর ধারে, খেলছিলেন ঠিক তখন শুনতে পান যে কালিয়া নামে একটি বিষাক্ত সাপ নদীটিকে বিপদজনক করে তুলছে, তখন তিনি গ্রামবাসীদের বাঁচানোর জন্য কালিয়া সঙ্গে লড়াই করেন এবং অবশেষে তাকে পরাজিত করে কালিয়ার মাথায় উঠে নৃত্য করেন কলিযুগে এবার সেই ঘটনাটি যেন পুনরাবৃত্তি হলো।


    ঘটনাটি একেবারেই মিরাক্কেল বললেও হয়তো কম বলা হবে, কোথায় আছে জাতোগোগরো এক ছোবলে ছবি।
    এই বিষাক্ত সাপ কামড়ালে খুব কম মানুষ আছে যারা নিজেদের প্রাণ ফিরে পায় কিন্তু এক্ষেত্রে একেবারেই উল্টো ছবি দু’বছরের ছেলের কামড়ে উল্টে প্রাণ হারালো বিষাক্ত কোবরা।

    অলৌকিক এই ঘটনাটি ঘটে বিহারের পাটনায়, পশ্চিম চম্পারনের বেতিয়ার বাসিন্দা ওই আগরতী বাড়ির কাছে খেলার সময় বিষাক্ত পোকরায় তাকে কামড় বসাই এবং পেচিয়ে ধরে। ঠিক তখনই এই গোবিন্দ নামে ওই একই শিশু তাকে পাল্টা কামড় বসায় কোবরার গায়ে তারপরই গোবিন্দ অজ্ঞান হয়ে পড়ে। ঘটনার স্থলেই সাপটির মৃত্যু হয় কয়েক ঘন্টা পরেই গোবিন্দের অবস্থার অবনতি হতে থাকে গোবিন্দর বাবা-মা তাকে দুটো স্থানীয় প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায় পরে তাকে বেটিয়ার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। সেখানে শিশুটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়।

    মেডিকেল টিম এই ঘটনাটিকে অত্যন্ত অস্বাভাবিক বলে বর্ণনা করেছেন এবং তাদের মতে শিশুদের কামড়ের ফলে সাপটির মাথায় ও মুখে আঘাত লাগে, যাতে সে মারা যায়। এদিকে গোবিন্দের উপর বিশের প্রভাব তুলনামূলকভাবে হালকা ছিল যা তাকে অজ্ঞান করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল কিন্তু প্রাণঘাতই হওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না বলেই জানান।

  • জাপানি বাবা ভাঙ্গার ৫ই জুলাই মহাপ্রলয়ের ভবিষ্যৎবাণীর কথামতো প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান, আজ থেকে আতঙ্ক চরমে

    জাপানি বাবা ভাঙ্গার ৫ই জুলাই মহাপ্রলয়ের ভবিষ্যৎবাণীর কথামতো প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান, আজ থেকে আতঙ্ক চরমে

    জাপানি বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যৎবাণী মিলে গিয়েছে আজি জাপানের দক্ষিণ পশ্চিমাংশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে এই ঘটনাগিরি তুমুল আতঙ্ক এলাকায়।।

    জাপানকে পৃথিবীর সব থেকে ভূমিকম্প প্রবল এলাকা বলে মনে করা হয় আর এই দেশ ফের একবার ভয়ংকর দুর্যোগের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে।। তাহলে কি ভবিষ্যৎবাণী সফল হতে চলেছে, জাপানি বাবা ভাঙ্গার রিও তাৎসুকি ৫ ই জুলাই যে ভবিষ্যৎবাণী করেছে তার আগেই অর্থাৎ আজি ভূমিকম্প অনুভূত হলো জাপানে।

    রীতিমতো এলাকাই আতঙ্ক ছড়িয়েছে। তিনি আগেই পূর্বভাস দিয়েছিলেন যে ফিলিপাইন ও জাপানের মধ্যবর্তী স্থলদেশে বিশাল ফাটল দেখা যাবে এবং এর ফলে সুনামির থেকেও ভয়ংকর বিপর্যয় নেমে আসবে।

    যদিও আশ্চর্যের বিষয় হল এই ভবিষ্যৎবাণীর পরেই আজ অর্থাৎ চারি জুলাই টোকিও থেকে মাত্র বারোশো কিমি দক্ষিণ পশ্চিমে টোকাটা দ্বীপের সমুদ্র সৈকতে ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্পন অনুভূত হল।

    কয়েকদিন ধরেই সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে জাপানি বাবাভাঙ্গা রিও তাৎসুকির ভবিষ্যৎবাণীর আতঙ্ক ।

    ৫ই জুলাই মহা পলয় আসছে পৃথিবীতে। আর ৪ই জুলাই ভূমিকম্প, আর এই ভূমিকম্পের কারণে ভয়ে রয়েছেন এলাকার মানুষ।।

    ভবিষ্যৎবাণী অল্প হলেও বাস্তবে রূপায়িত হয়েছে তাই মানুষের মধ্যে ভয় আরও চরমে ছড়িয়েছে।। তাহলে কি সত্যি সত্যি ভবিষ্যৎবাণীর কথা সত্যি হতে চলেছে না সম্পূর্ণ মনগড়া কথা তবে, তবে এই ঘটনার সত্যতা যাচাই করেনি বিসিএন বাংলা, তার জন্য দায়ী নয় আমরা।


    কোন গুজব ছড়াবেন না কোন গুজবে কান দেবেন না।

  • আর মাত্র ৭২ ঘণ্টা পরেই জলে ডুবে যাবে গোটা পৃথিবী ?পাঁচই জুলাই আসছে মহাপ্রলয় সাবধান।

    আর মাত্র ৭২ ঘণ্টা পরেই জলে ডুবে যাবে গোটা পৃথিবী ?পাঁচই জুলাই আসছে মহাপ্রলয় সাবধান।

    সত্যিই কি ৭২ ঘণ্টার পর পৃথিবী ধ্বংস হতে চলেছে

    সত্যিই কি আসতে চলেছে মহাপ্রলয়,সাগর ফুটবে আগুনে,সাগরের তিনগুণ উঁচু ঢেউ আঁচড়ে পড়বে পারে। সবকিছু ভেঙে তছনছ করে জলের তলায় ডুবিয়ে দেবে গোটা এলাকা।
    মহাসংকটের কাটায় কতক্ষণের জন্য বিশ্ব ডুববে অন্ধকারে।

    তবে পৃথিবী ধ্বংসের আসল শুরুটা হবে মাটির তলা থেকে। জাপানি বাবা ভাঙার কথা এভাবেই ফলছে। একটা দানবীয় ফাটল গিলে নেবে গোটা পৃথিবীটাকে, যার তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়লে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেবে। রিকশে পড়ে যাবে গোটা প্রাণী জগৎ। এমনই ভয়ে বুখ কাঁপছে গোটা বিশ্ব জগতের। জাপানি মহা শিল্পী রীও দা সুকি বড় ভবিষ্যৎবাণী করেননি বরং তিনি স্বপ্নে পৃথিবী ধ্বংসের ছবি দেখে ফেলেছেন, সেই ছবিও এঁকেছেন স্কেচে।

    কি কি দেখেছেন দেখেছেন স্বপ্নে।
    হবে মহা প্রলয়,একটা বড়সড় বিপর্যয় নাড়িয়ে দেবে গোটা পৃথিবীকে, ইতিমধ্যেই তার ইফেক্ট পড়া শুরু করে দিয়েছে। ইতিমধ্যেই জাপানে একটা শহরে ফ্লাইট বুকিং করতে শুরু করে দিয়েছে, ভয়ে বুক কাঁপছে এলাকার মানুষের ।
    অনেকে ঘর বন্দি করে গুছিয়ে নিয়েছে সবকিছু ।

    এক ভয়ংকর সুনামি সবকিছুকে শেষ করে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকার মানুষ, জাপানি বাবা ভঙ্গা এর আগেও অনেক ভবিষ্যৎবাণী অর্থাৎ স্বপ্নে অনেক ঘটনায় দেখেছেন এবং কেচ করে তার প্রমাণও দিয়েছেন।
    এবং তার প্রমাণ ফলেও গিয়েছে হারে হারে তার জলজ্যান্ত প্রমান পেয়েছেন জাপানের মানুষ ।

    তাই এই জাপানি বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যৎবাণী মেনে চলেন অনেকে। তিনি এবারও ভবিষ্যৎবাণী করেছেন স্বপ্নের মধ্যে পৃথিবী ধ্বংসের ছবি তার চোখের সামনে জ্বলজ্বল করে ভেসে উঠেছে, সাথে সাথে স্কেচ দিয়ে তিনি একেও ফেলেছেন সেই ছবি।

    তাহলে কি সত্যি সত্যি পৃথিবী ধ্বংস হতে চলেছে আগামী পাঁচই জুলাই আর মাত্র ৭২ ঘণ্টা পর। তবে এর ঘটনার সত্যতা যাচাই করেনি বিসিএন বাংলা।

    সম্পূর্ণটা জাপানি বাবা ভাঙ্গা কাল্পনিক। যদি সত্যি হয় তাহলে আপনি কি করবেন কোথায় যাবেন পালানোর পথ কি পাবেন বাঁচার সুযোগ কি আপনার রয়েছে,কমেন্ট করে জানান।

  • আবারো ফেসবুকের পরিবর্তন আনতে চলেছে মেটা, আপনার কি এই সমস্যা হচ্ছে ,সমাধান দেখুন

    আবারো ফেসবুকের পরিবর্তন আনতে চলেছে মেটা, আপনার কি এই সমস্যা হচ্ছে ,সমাধান দেখুন

    ফেসবুকের বিরাট নিয়ম বদল, সব ভিডিও এখন থেকে হয়ে যাবে রিল! এমনই সিদ্ধান্ত মেটার।
    Facebook: আসন্ন সময়ে FACEBOOK এ আপলোড করা প্রত্যেকটা ভিডিও সে ছোটই হোক বড়,সেই সমস্ত ভিডিও-ই নিজে থেকে Reel হিসেবেই পোস্ট হবে।


    যেভাবে ব্যবহারকারীরা Facebook-এ ভিডিও পোস্ট করেন কীরকম? আসন্ন সময়ে Facebook-এ আপলোড করা প্রত্যেকটা ভিডিও – সে ছোটই হোক অথবা দীর্ঘই হোক, সেই সমস্ত ভিডিও-ই নিজে থেকে Reel হিসেবেই পোস্ট হবে। এর অর্থ হল, এবার থেকে আর ব্যবহারকারীকে নর্ম্যাল কিংবা রিল-এর মধ্যে কিছু বেছে নিতে হবে না। কারণ এবার থেকে দুটোই একই হতে চলেছে।


    ভিডিও পোস্ট করা আরও সহজ হয়ে উঠবে:
    এখনও পর্যন্ত Facebook-এ ভিডিও এবং রিলের জন্য আলাদা আলাদা টুল ছিল। যার জেরে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন একটু জটিলই ছিল। কিন্তু এখন একটি সিঙ্গেল সিম্পল ইন্টারফেসে সব কিছুকে নিয়ে আসতে চলেছে Meta। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা সহজেই ভিডিও ক্রিয়েট, এডিট এবং শেয়ার করতে সক্ষম হবেন। এই নতুন আপডেটের সঙ্গে সঙ্গে একাধিক ক্রিয়েটিভ টুলও পাওয়া যাবে। যা ভিডিও-কে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করবে।
    থাকবে না টাইম লিমিট, কিংবা ফরম্যাট সংক্রান্ত ঝক্কিও থাকবে না:
    একটা সময় ছিল, যখন Reels-এর ক্ষেত্রে টাইম লিমিট ছিল। সেটা ওই ৬০ সেকেন্ড অথবা ৯০ সেকেন্ডের মতো। কিন্তু এখন এমন কোনও কিছুই আর থাকবে না। এখন যদি ব্যবহারকারী ৩০ সেকেন্ডের শর্ট ক্লিপ অথবা একটি ১০ মিনিটের টিউটোরিয়াল ভিডিও আপলোড করেন, সেই সব কিছুই Reels হিসেবে পাবলিশ হবে। এই নতুন পন্থা কিন্তু কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের অনেকটাই স্বাধীনতা দেবে।


    Meta আরও ব্যাখ্যা করে বলেছে যে, ব্যবহারকারীদের Audience Settings আগের মতোই থাকবে। যদি কেউ নিজের পোস্টের ক্ষেত্রে অডিয়েন্স হিসেবে আগে থেকেই Friends সিলেক্ট করে রাখেন, তাহলে Reels-এর ক্ষেত্রেও অডিয়েন্স হিসেবে সেটাই থেকে যাবে। তবে যদি কেউ প্রথম বারের জন্য ভিডিও পোস্ট করেন, তাহলে তাঁর কাছে সেটিংস আপডেট করার বিকল্প আসবে।
    Facebook-এর Video ট্যাবের নাম পরিবর্তন হয়ে হবে Reels। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, লম্বা দৈর্ঘ্যের ভিডিও অথবা লাইভ কন্টেন্ট রিমুভ হয়ে যাবে। ব্যবহারকারী নিজের পছন্দসই সমস্ত ভিডিও দেখতে পাবেন। মূলত ইন্টারফেসকে ইউনিফাই করাই এই পরিবর্তনের লক্ষ্য।


    পুরনো ভিডিও-র ক্ষেত্রে কী হবে?
    Meta জানিয়েছে যে, আগে আপলোড করা ভিডিও আগের মতোই থাকবে। তাতে কোনও পরিবর্তন আসবে না। কিন্তু এখন থেকে যে কোনও ভিডিও আপলোড করলেও তা Reel হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
    এই পরিবর্তনের পিছনে Meta লক্ষ্য হল, Facebook-এর ভিডিও অভিজ্ঞতা আরও সহজ-সরল করে তোলা। কোম্পানির বিশ্বাস যে, এতে ব্যবহারকারীদের নতুন কন্টেন্ট খুঁজে পেতে, ক্রিয়েট করতে এবং শেয়ার করতে সুবিধা হবে। যা ক্রিয়েটর এবং দর্শকদের মধ্যে সংযোগ বাড়াবে

  • আকাশ পথে ফের দুর্ঘটনা,কেদারনাথ ধাম যেতে গিয়ে ভেঙে পড়লো হেলিকপ্টার মৃত  কমপক্ষে সাত জন।

    আকাশ পথে ফের দুর্ঘটনা,কেদারনাথ ধাম যেতে গিয়ে ভেঙে পড়লো হেলিকপ্টার মৃত কমপক্ষে সাত জন।

    আকাশপথে ফের দুর্ঘটনা! আজ ভোরে কেদারনাথ যাত্রার পথে ভেঙে পড়ল হেলিকপ্টার! ৭ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা।
    উত্তরাখণ্ডে চলছে চারধাম যাত্রা। এই যাত্রার মাঝেই রবিবার সকালে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনা ঘটল কেদারনাথ ধামে।


    এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনার রেস কাটতে না কাটতেই দেশের আকাশে ফের দুর্ঘটনার খবর। রবিবাসরীয় ভোরে শেষ হয়ে গেলেন তীর্থযাত্রীরা! রবিবার কেদারনাথ রুটে ভয়াবহ হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা ঘটেছে। জানা যাচ্ছে, হেলিকপ্টারটিতে মোট ৭ জন ছিলেন, যার মধ্যে পাইলটও ছিলেন। আশঙ্কা করা হচ্ছে, সকলেরই মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, আর্যন কোম্পানির একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ঘটনাটি ঘটে গৌরিকুণ্ড ও ত্রিজুগিনারায়ণ এলাকার মাঝামাঝি। খারাপ আবহাওয়াকেই দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।


    উত্তরাখণ্ডের এডিজি (আইন ও শৃঙ্খলা) ডঃ ভি মুরুগেশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, হেলিকপ্টারটি দেরাদুন থেকে কেদারনাথ যাচ্ছিল। গৌরিকুণ্ডে পৌঁছে হঠাৎ সেটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

    উল্লেখযোগ্য যে, এবারের চারধাম যাত্রার সময় বিভিন্ন ধামে একাধিকবার হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে। এমনকি একাধিকবার জরুরি অবতরণও করতে হয়েছে। সম্প্রতি একটি হেলিকপ্টার মাঝ রাস্তার উপর জরুরি অবতরণ করেছিল। যাত্রার শুরুতেও একবার একটি হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ে, যেখানে বহু মানুষের মৃত্যু হয়।


    এই ধরনের ধারাবাহিক দুর্ঘটনার কারণে কেদারনাথ রুটে হেলিকপ্টার পরিষেবার সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিদিন ৬০টি ট্রিপ কমানো হয়েছে। সাধারণত এই রুটে প্রতিদিন ২০০ থেকে ২৫০টি হেলিকপ্টার ট্রিপ হয়। DGCA (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন) এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়মিত দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে।

    কেদারনাথ রুটে হেলিকপ্টার চলাচলে কড়া বিধি প্রয়োগ করেছে। নতুন নির্দেশ অনুযায়ী, গুপতকাশী থেকে প্রতি ঘণ্টায় দু’বার করে হেলিকপ্টার উড়তে পারবে। অর্থাৎ, দিনে মোট ৮ ঘণ্টায় ১৬ বার হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু থাকবে।

    দুর্ভাগ্যজনক এই দুর্ঘটনা চারধাম যাত্রাকে আবার শোকাচ্ছন্ন করে তুলল। প্রশাসনের কাছে প্রশ্ন উঠছে, এই পথে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি রয়েছে কি না।

  • *আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর ইলিশের খোঁজে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেবে মৎস্যজীবীরা, এই বছর পাওয়া যাবে প্রচুর ইলিশ আশাবাদী মৎস্যজীবীরা*

    *আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর ইলিশের খোঁজে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেবে মৎস্যজীবীরা, এই বছর পাওয়া যাবে প্রচুর ইলিশ আশাবাদী মৎস্যজীবীরা*

    আর কয়েক ঘন্টা পর উঠে যাবে সরকারি নিষেধাজ্ঞা। তার পরেই গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা এমনটাই খবর। জানা যাচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ডায়মন্ড হারবার,কাকদ্বীপ,নামখানা, ফ্রেযারগঞ্জ এলাকা থেকে কয়েক হাজার মৎস্যজীবী ট্রলার নিয়ে গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে পাড়ি দেবেন আর কয়েক ঘণ্টা পর। আগেভাগে থেকে তাঁরা সেই প্রস্তুতি সেরে ফেলেছেন প্রায়।

    বেশ কয়েক বছর ধরে মনমতো ইলিশ মাছ পাচ্ছেন না মৎস্যজীবীরা। এ বছর তাঁরা একটু আশাবাদী। কেননা, মৎস্যজীবীদের মাছ ধরার ক্ষেত্রে এবার নতুন প্রযুক্তি এসেছে। তাই আগের-আগের বারের চেয়ে এবার তাঁরা কিছুটা হলেও বেশি পরিমাণে ইলিশ ধরতে সক্ষম হবেন, এমনটাই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।

    এবার মৎস্য দফতর জিপিএস ট্র্যাকের ব্যবস্থা করেছে। মাছ ধরতে গিয়ে যাতে অজান্তে সীমানা লঙ্ঘন না হয়ে যায়, সেটা দেখাই এই প্রযুক্তির লক্ষ্য। তেমন ঘটলে তার আগাম সর্তকতা আসবে। পাশাপাশি আবহাওয়ার সর্তকতা, ট্রলারে কোনও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তার সতর্কতা এবং গভীর সমুদ্রে মাছের ঝাঁক কোন এলাকায় আছে– এই সব জরুরি বিষয়ের তথ্য জোগাবে এই ব্যবস্থা। প্রতিটি ট্রলারেই এমন ব্যবস্থা থাকছে বলে জানা গিয়েছে। এতে দুর্ঘটনার আগাম সর্তকতা পাওয়া যাবে মোবাইলের মাধ্যমে।


    এদিকে, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবারে বরফের দাম কিছুটা হলেও বেড়েছে, জালের দামও বেড়েছে। তা ছাড়া মৎস্যজীবীদের মাছ ধরার উপকরণের জন্যও বেশ কিছুটা খরচ বহন করতে হয়। একটি ট্রলার ছাড়তে মোটামুটি খরচ হয় দুলক্ষ টাকার উপরে। ইলিশ মাছ এবারে ভালো হলে এবং দাম ভালো পাওয়া গেলে, খরচটা উঠে আসবে, এমনই ভাবনা তাঁদের।

    কার উপর বাংলাদেশ থেকে ইলিশ মাছ আর আসার সম্ভাবনা নেই ভারতে কারণ ভারতবিদ্বেষ মাথা যারা দিয়েছে বাংলাদেশে তাই এই বছর নিজেরাই প্রচুর পরিমাণে ইলিশ ধরে নিয়ে আসবে আমাদের রাজ্যে সেই মাছ পৌঁছে দেবে সারাদেশে। তাই একদিকে প্রচুর মাছ পাবেন সমুদ্রে যতটা আশা করছেন রোজগার হবে সেই পরিমাণে সেটাই এখন মৎস্যজীবীদের ভাবনা। তার জন্য
    মা গঙ্গাকে স্মরণ করে বেরিয়ে পড়বেন গভীর সমুদ্রে।

    এক-একটি ট্রলারে ১৮ জন ২০ জন করে মৎস্যজীবী থাকেন। প্রতিবারের মতো এবারও সরকারের নিষেধাজ্ঞা ছিল– দুমাস। সেটা কাটছে আগামী কাল, ১৫ জুন। এর পরেই গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেওয়ার ছাড়পত্র পাবেন মৎস্যজীবীরা। তাঁদের প্রস্তুতিও শেষের পথে।


    শেষ মুহূর্তে বরফ, তেল মৎস্যজীবীদের খাবার, মাছ ধরার উপকরণ ইত্যাদি ট্রলারে তুলে নিচ্ছেন তাঁরা। আবহাওয়া ভালো থাকলেই মাছের ঝাঁক ধরা দেবে মৎস্যজীবীদের জালে। তাই মা গঙ্গাকে স্মরণ করে তাঁরা পাড়ি দেবেন অনেক দূরে।

    যাতে করে পড়শীদেশ বাংলাদেশের মুখে ঝামা ঘষে দিতে পারে আমাদের রাজ্যের মৎস্যজীবীরা। তাই একদিকে যেমন প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে অন্যদিকে শরণাপন্ন ভগবান দেব দেবীর।

  • মহিষ পাচারের করিডরে পরিনত হয়েছে আলিপুরদুয়ারের আসাম-বাংলা সীমানা।

    মহিষ পাচারের করিডরে পরিনত হয়েছে আলিপুরদুয়ারের আসাম-বাংলা সীমানা।

    রাতের অন্ধকারে মহিষ পাচারে রমরমা আসাম-বাংলা সীমানা।

    মহিষ পাচারের করিডরে পরিনত হয়েছে আলিপুরদুয়ারের আসাম-বাংলা সীমানা। কুমারগ্রাম থানার বারবিশা পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার ভল্কা বারবিশা এক এবং দুই গ্রামপঞ্চাতের বিভিন্ন রাস্তা ধরে রাতের অন্ধকারে চলে অবৈধ মহিষ পাচার। শনিরার রাত ঘড়ির কাটা তখন ২ টা বেজে ১০ মিনিট মহিষ পাচারের ছবি ধরা পড়ল আমাদের ক্যামারায়। ঘটনাস্থল ভল্কা উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে। সূত্রের খবর কন্টেনার ভর্তিকরে ভিনরাজ্যের থেকে আনা হয় মহিষগুলিকে। তারপর জাতীয় সড়কের পাশে ভল্কা দুই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার একটি হোটেলে মহিষের গাড়ি খালি করা হয়, হোটেলের পেছনের রাস্তায় পায়ে হাটিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় মহিষগুলি।

    মাটিখুরা গ্রাম হয়ে গোলস্কুল এবং ভল্কা স্কুলের সামনদিয়ে বানিয়াপাড়ায় নিয়ে যাওয়া হয় মহিষগুলিকে। কখোনো আবার ইটভাটার রাস্তা ধরে প্রথমে বানিয়াপাড়া এরপর সোজা সংকোষ নদীর জোঙামারী ঘাটে পৌচ্ছে দেওয়া হয় শত শত মহিষ। মহিষের মাথাপিছু গনণা করে সেই আর্থ পৌচ্ছে যায় বিভিন্ন মহলে, যারফলে বাধাহীন ভাবে রমরমিয়ে চলে অবৈধ মহিষ পাচারের কারবার। জোঙামারি ঘাট থেকে মহিষগুলিকে নৌকায় বেধে সংকোষ নদীপার করে আসামের সীমানায় নিয়ে যাওয়া হয়। কখোনো আবার জাতীয় সড়কের পাশে হোটেলের পরিবর্তে ভল্কা উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে পৌচ্ছে যাচ্ছে কন্টেনার ভর্তি মহিষ।

    প্রতি সপ্তাহে কম করেও তিনশ মহিষ প্রাচার হয় ঐ রাস্তাগুলি দিয়ে। এছাড়াও ভল্কা এক গ্রাম পঞ্চায়েতের কমলগুহ বিপণন কেন্দ্রে মাঝে মধ্যেই মহিষ নামানো হয়ে থাকে বলে জানাগিয়েছে। এই বিষয়ে ভল্কা বারবিশা এক এবং দুই গ্রামপঞ্চায়েতের শাসকদলের অঞ্চল সভাপতি জয়শঙ্কর দাস এবং সুবল দাস কি জানিয়েছেন শুনুন বক্তব্য-
    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম,আলিপুরদুয়ার।

  • দিল্লি সরকারের ১০০ দিনের উদযাপন অনুষ্ঠানে অনুপম খেরের প্রশংসা, কিন্তু কেন?

    দিল্লি সরকারের ১০০ দিনের উদযাপন অনুষ্ঠানে অনুপম খেরের প্রশংসা, কিন্তু কেন?

    দিল্লি সরকারের ১০০ দিনের উদযাপন অনুষ্ঠানে অনুপম খেরের প্রশংসা, কিন্তু কেন?


    জানা যায় প্রবীণ অভিনেতা অনুপম খের সম্প্রতি দিল্লি সরকারের ১০০ দিনের কজের উদযাপন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এবং এই দিনটিকে “ঐতিহাসিক” বলে বর্ণনা করেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও সামাজিক উন্নয়নে সরকারের অবদান তিনি অত্যন্ত প্রশংসা করেন। এই অনুষ্ঠানটি বর্তমান সরকারের অধীনে ১০০ দিনের অর্জনের প্রতিফলন হিসেবে অনুষ্ঠিত হয়।

    রাজধানী দিল্লির এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি, নাগরিক ও বিভিন্ন খাতের অংশীদার। অনুষ্ঠানে সরকার তাদের ১০০ দিনের সাফল্য তুলে ধরে, যার মধ্যে ছিল শিক্ষা সংস্কার, ‘মহল্লা ক্লিনিক’ সম্প্রসারণ, সরকারি স্কুলে পরিকাঠামো উন্নয়ন, ও ডিজিটাল পরিষেবার উন্নতি। এছাড়াও নারীর সুরক্ষা, সবুজ শক্তির ব্যবহার এবং যুব সমাজের দক্ষতা উন্নয়নের মতো বিষয়গুলোতে অগ্রগতি তুলে ধরা হয়।

    অনুপম খের বলেন, “আসল পরিবর্তন আসে তখনই যখন নাগরিক ও সরকার একসাথে কাজ করে। দিল্লি আজ দেখিয়ে দিচ্ছে কীভাবে জনগণ-কেন্দ্রিক প্রশাসন সম্ভব। এটি সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক।”

    অনুষ্ঠানে ছিল সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, বাস্তব গল্পভিত্তিক সেশন এবং ছাত্রদের উদ্ভাবনের প্রদর্শনী। অংশগ্রহণকারীরা সরকারের স্বচ্ছতা ও কাজের গতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। খেরের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও গুরুত্ব দেয়, এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর বক্তব্য ও এই উদযাপনের ভিডিও ও ছবি ভাইরাল হয়।

    এই আয়োজন দিল্লির শাসনের এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে—যেখানে জনগণ, সংস্কৃতি, ও প্রশাসন একসঙ্গে এগিয়ে চলেছে।

  • পাহাড়ি নদীতে জেলেদের জালে ধরা পরল বিশাল আকার বাঘ-আড়াই মাছ।

    পাহাড়ি নদীতে জেলেদের জালে ধরা পরল বিশাল আকার বাঘ-আড়াই মাছ।

    সংকোষ নদীর ঘোলা জলে বাঘাআরই, মাছ দেখতে ভিড় উৎসাহী মানুষের।

    সংকোষ নদীর ঘোলা জলে মৎসজীবিদের জালে ধরা পড়ল বিশালাকৃতির বাঘা আরই মাছ। পাহাড়ে বৃষ্টির ফলে বেশ কয়েকদিন থেকেই ঘোলা জল বয়ে আসছে পাহাড়ি নদীগুলিতে। শনিবার সকালে অসম-বাংলা সীমানা ঘেঁষা সংকোশ নদীতে
    মৎসজীবিদের জালে ধরা পড়লো বড় বড় দুটি বাঘা আরই মাছ। পাঁচ ফুট, এবং চার ফুট লম্বা বিশিষ্টের মাছ গুলির ওজন প্রায় ৫০ কেজি ও ৪৫ কেজি। এত বড় অকারের মাছ ধরা পড়েছে শুনতে পেড়ে মাছ দেখার জন্য উৎসাহী মানুষেরা ভিড় জমায়।জানাগিয়েছে এর আগেও বেশ কিছু বড় বড় মাছ ধরা পড়েছে সংকোশ নদীতে। খবরপেয়ে অসমের ককরাঝার জেলার সাপকাটা এলাকার আব্দুল হাই নামে এক মাছ ব্যাবসায়ী ছুটে আসেন নদীর পাড়ে। ৩৫ হাজার টাকার বিনিময়ে একটি মাছ কিনে নিয়ে যান তিনি। এদিন মৎসজীবিদের জালে আনুমানিক ৭০ হাজার টাকার মাছ ধরা পড়েছে।

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম,আলিপুরদুয়ার।