Category: ভাইরাল

  • এ যেন সাক্ষাৎ কলিযুগের কৃষ্ণ নাম বদলে হয়েছে গোবিন্দ। ছবি দেখে ভাবছেন তো কিকেন এমন কথা বলছেন,তাহলে দেখুন বিস্তারিত।

    এ যেন সাক্ষাৎ কলিযুগের কৃষ্ণ নাম বদলে হয়েছে গোবিন্দ। ছবি দেখে ভাবছেন তো কিকেন এমন কথা বলছেন,তাহলে দেখুন বিস্তারিত।

    এ যেন সাক্ষাৎ কলিযুগের কৃষ্ণ নাম বদলে হয়েছে গোবিন্দ। ছবি দেখে ভাবছেন তো কি ব্যাপারটা কেন এমন বললাম তাহলে দেখুন বিস্তারিত।

    দ্বাপর যুগে ভগবান কৃষ্ণ ও বিষাক্ত সাপ কালিয়ার লড়াই দেখেছেন, কিন্তু কলিযুগে সাক্ষাৎ কোবড়ার সাথে লড়াই গোবিন্দর দেখেছেন কি দেখেননি তাহলে দেখুন, না-জানুন বিস্তারিত:—

    দু বছরের ছেলের কামরে প্রাণ হারালো কোবরা, খেলতে খেলতে বিষাক্ত কোবরা পেচিয়ে ধরল একরতির হাত। তারপর শিশু পাল্টা কামড়ে ধরল সবথেকে শিশুর পাল্টা কামড়ে আশ্চর্যজনক ভাবে মৃত্যু হল বিষাক্ত কোবরা সাপের।
    ভগবান কৃষ্ণ ও বিষাক্ত সাপ কালিয়া লড়াইয়ের কথা কমবেশি আমরা সকলেই জানি যেখানে ছোটবেলায় কৃষ্ণ যখন বৃন্দাবনে যমুনা নদীর ধারে, খেলছিলেন ঠিক তখন শুনতে পান যে কালিয়া নামে একটি বিষাক্ত সাপ নদীটিকে বিপদজনক করে তুলছে, তখন তিনি গ্রামবাসীদের বাঁচানোর জন্য কালিয়া সঙ্গে লড়াই করেন এবং অবশেষে তাকে পরাজিত করে কালিয়ার মাথায় উঠে নৃত্য করেন কলিযুগে এবার সেই ঘটনাটি যেন পুনরাবৃত্তি হলো।


    ঘটনাটি একেবারেই মিরাক্কেল বললেও হয়তো কম বলা হবে, কোথায় আছে জাতোগোগরো এক ছোবলে ছবি।
    এই বিষাক্ত সাপ কামড়ালে খুব কম মানুষ আছে যারা নিজেদের প্রাণ ফিরে পায় কিন্তু এক্ষেত্রে একেবারেই উল্টো ছবি দু’বছরের ছেলের কামড়ে উল্টে প্রাণ হারালো বিষাক্ত কোবরা।

    অলৌকিক এই ঘটনাটি ঘটে বিহারের পাটনায়, পশ্চিম চম্পারনের বেতিয়ার বাসিন্দা ওই আগরতী বাড়ির কাছে খেলার সময় বিষাক্ত পোকরায় তাকে কামড় বসাই এবং পেচিয়ে ধরে। ঠিক তখনই এই গোবিন্দ নামে ওই একই শিশু তাকে পাল্টা কামড় বসায় কোবরার গায়ে তারপরই গোবিন্দ অজ্ঞান হয়ে পড়ে। ঘটনার স্থলেই সাপটির মৃত্যু হয় কয়েক ঘন্টা পরেই গোবিন্দের অবস্থার অবনতি হতে থাকে গোবিন্দর বাবা-মা তাকে দুটো স্থানীয় প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায় পরে তাকে বেটিয়ার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। সেখানে শিশুটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়।

    মেডিকেল টিম এই ঘটনাটিকে অত্যন্ত অস্বাভাবিক বলে বর্ণনা করেছেন এবং তাদের মতে শিশুদের কামড়ের ফলে সাপটির মাথায় ও মুখে আঘাত লাগে, যাতে সে মারা যায়। এদিকে গোবিন্দের উপর বিশের প্রভাব তুলনামূলকভাবে হালকা ছিল যা তাকে অজ্ঞান করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল কিন্তু প্রাণঘাতই হওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না বলেই জানান।

  • দিনে দুপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে ভুত, ভর করছে অশরীরী আত্মা, ভয়ে আত্মারাম খাঁচা অবস্থা গ্রামবাসীদের,কোথায় এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    দিনে দুপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে ভুত, ভর করছে অশরীরী আত্মা, ভয়ে আত্মারাম খাঁচা অবস্থা গ্রামবাসীদের,কোথায় এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছে ভূত, বাড়ির বাইরে বের হলেই বিপদ, দিনের বেলাতেও ভূত আতঙ্কে আতঙ্কিত গোটা গ্রাম।
    গ্রামে ভুতের আতঙ্ক,

    হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন- গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছে ভূত, অশরিরী আত্মা ভর করছে নাবালিকা ছাত্রীদের উপর। তাই স্কুল যাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে গ্রামের ছাত্রীরা।
    হঠাৎ হঠাৎ দেহে ভর করছে অশরীরী আত্মা, আর সেই ভয়ে আতঙ্কে গোটা গ্রাম। গোটা গ্রাম জুড়ে যেন ছমছমে পরিবেশ।
    গ্রামের বাইরে গেলে নাকি বিপদ হতে পারে, এমন আশঙ্কায় কার্যত গৃহবন্দি হয়ে রয়েছেন বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর ব্লকের ময়রাপুকুর গ্রামের বাসিন্দারা।
    গ্রামের সত্যিই কি ভূত নাকি গুজব ওটা কি এমন হলো গ্রামবাসীদের ভূতের ভয়েস থরথর করে কাঁপছে আস্তো গোটা গ্রাম। এমন আতংকই ছড়িয়ে যে গোটা এলাকায়। এবার সেই আতঙ্ক কাটাতেই গ্রামে ছুটলেন প্রশাসন এবং ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি, করা হলো সচেতনতা শিবির।


    খুব সুন্দর সাজানো গোছানো একটি গ্রাম হঠাৎ কেন এমন হলো উঠছে প্রশ্ন, তবে অবশ্য স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ২০দিন আগে গ্রামে মনসাপুজোর সময় একটি পরিবারেরই তিন নাবালিকা ছাত্রীর ভর আসে। তারা অসংলগ্ন কথার্বাতা বলে। নিজেদেরকে দেবীরূপে জাহির করে। এমনকি গ্রামের বাইরে গেলে বাসিন্দাদের বিপদ হবে বলে নিদান দেয়। তাতেই বাসিন্দাদের মনে আতঙ্ক তৈরি হয়।

    এরপর থেকে প্রায় দিনই তাদের ভর আসে। এবং গ্রামবাসীদেরকে ঠাকুরকে মান্য করা থেকে আরম্ভ করে নানা নিদান দিতে থাকে। তাতেই সিংহভাগ ছাত্রছাত্রীরা স্কুল যাওয়া বন্ধ করে দেয়। শুক্রবার পানশিউলি জুনিয়ার হাইস্কুলে ক্লাস চলাকালীন এক ছাত্রী অসুস্থ হওয়ার ঘটনা জানাজানি হতেই প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। শনিবার গ্রামে সচেতনতা শিবির করা হয়।


    গ্রামের এক গৃহবধূ অর্চনা লোহার বলেন, গ্রামে পরপর অনেকগুলি অপমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তাছাড়া তিন নাবালিকার শরীরে অশরিরী আত্মা ভর করার ঘটনা গ্রামের সকলেই দেখেছেন। তাই আমরাও আতঙ্কে রয়েছি। এখন ধান লাগানো চলছে।

    বাধ্য হয়ে মাঠে যাচ্ছি। বিকালের আগেই ঘরে চলে আসছি। আমার মেয়ে পানশিউলি জুনিয়ার হাইস্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে। ভয়ে সে স্কুলে যেতে চাইছে না। গ্রামের অন্যান্য ছাত্রছাত্রীরাও ঘরে বসে রয়েছে।
    দেখুন কি বলছেন গ্রামের মহিলারা।

  • জঙ্গল ধারে ঘুরে বেড়াচ্ছে হিংস্র প্রাণী, ভাইরাল ভিডিও,আতঙ্কে জঙ্গল লাগোয়া এলাকাবাসী। কোথায় এমন ঘটলো শোরগোল পড়ে গেল এলাকায়,কি এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    জঙ্গল ধারে ঘুরে বেড়াচ্ছে হিংস্র প্রাণী, ভাইরাল ভিডিও,আতঙ্কে জঙ্গল লাগোয়া এলাকাবাসী। কোথায় এমন ঘটলো শোরগোল পড়ে গেল এলাকায়,কি এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    গঙ্গাজলঘাটির জঙ্গলে অজানা জন্তু, আতঙ্কে এলাকাবাসী।

    জঙ্গলে আচমকায় দেখা মিলল অজানা জন্তু, আতঙ্কে এলাকাবাসী।

    এই ছবি বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের জামগাড়ির জঙ্গলের ।

    জঙ্গলে দেখা মিলল এক অজানা জন্তুর। সোমবার সন্ধ্যায় স্থানীয়রা প্রথম জন্তুটিকে দেখতে পান এবং তার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি “bcn বাংলা”।
    তবুও ঘটনাটি ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।


    জন্তুটির প্রকৃতি সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত কিছু জানা যায়নি তবে অনেকেই মনে করছেন এটি ‘জঙ্গল ক্যাট’ হতে পারে। অনেকে আবার মনে করছেন মেছো বেড়াল অনেকে আবার বা বাঘরোল বলে দাবি করেন, তবে যাই হোক এই অচেনা জন্তুর ভিডিও দেখে আতঙ্কিত এলাকাবাসীরা। তবে খবর দেয়া হয়েছে বন দপ্তরকে।। বনদপ্তরের পক্ষ থেকে আসলে এটা কি জন্তু তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে জন্তুটি এখনও ধরা পড়েনি বলেই খবর। দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিও।

  • আস্ত শিয়ালকে গিলে ফেলল অজগর, জঙ্গলে গরু চরাতে গিয়ে দেখে হতভম্ব স্থানীয়রা।কোথায় এমন ঘটলো।

    আস্ত শিয়ালকে গিলে ফেলল অজগর, জঙ্গলে গরু চরাতে গিয়ে দেখে হতভম্ব স্থানীয়রা।কোথায় এমন ঘটলো।

    আস্ত শিয়ালকে গিলে ফেলল বিশালাকার অজগর সাপ,এমন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়। ঘটনাটি জানা যাচ্ছে ঝাড়খণ্ডের গিরিডিহ জেলার বালেডিহা গ্রামের জঙ্গলে।

    জানা যায় স্থানীয়রা যখন গবাদি পশু চরাতে জঙ্গলে গিয়েছিল ঠিক তখনই তারা দেখেন একটি মাঝ বয়সি অজগর সাপ আস্ত শিয়ালকে গিলে খাচ্ছে।
    আর তখনই ভিডিও করতে শুরু করেন স্থানীয়রা,এক ব্যক্তি সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়তেই রাতারাতি ভাইরাল।

    গ্রুপ ইন্ডিয়া ইনস্টাগ্রামে পোস্ট হয়েছে সেই ভিডিও। সেখানে দেখা যাচ্ছে অজগরটি ইতিমধ্যেই তার গলার অর্ধেক নিচে নামিয়ে দিয়েছে। তার খাদ্যকে।

    প্রশ্নের ক্যাপশন অনুসারে অজগরদের আকারের উপর নির্ভর করে আশ্চর্যজনকভাবে ধীরগতির খাদ্যাভ্যাস থাকে ছোট অজগর প্রতি 5 থেকে 10 দিন অন্তর বা তিন থেকে চার সপ্তাহ পর খাবার খায়।

    ২০২৪ সালে উত্তর প্রদেশের আগ্রার পাড়না গ্রামের কাছে ১৬ ফুট লম্বা একটি অজগর একটি বাছুরকে গিলে ফেলেছিল এমন ঘটনাও ঘটেছে এই ঘটনা যে শুধু আজকের তা নয় প্রায় দিনই কোথাও না কোথাও অজগর সাপ এভাবেই শিকার ধরে আস্ত গিলে ফেলে।

  • মনে আছে মহাকুম্ভে ভাইরাল হওয়া মোনালিসা কে, তিনি এখন কি করছেন জানেন জানলে চমকে উঠবেন

    মনে আছে মহাকুম্ভে ভাইরাল হওয়া মোনালিসা কে, তিনি এখন কি করছেন জানেন জানলে চমকে উঠবেন

    মনে আছে? মহাকুম্ভে ভাইরাল হওয়া মোনালিসা কে, তিনি এখন কি করছেন জানেন?

    যার বাদামি রঙের টানা টানা চোখের যাদুতে ভরে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া তিনি এখন পৌরাণিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে নজর কেড়েছেন। সত্যিই কি তিনি অভিনয় করছেন?
    এমনই ভাইরাল ভিডিও ভরে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সমাজ মাধ্যম।
    মোনালিসার এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে তাতে চোখ ধাঁধানো ভিডিও, সেখানে দেখা যাচ্ছে গেরুয়া বসন পড়ে রামায়ণের চরিত্রে অভিনয় করতে।


    মাথায় জড়ানো গেরুয়া রংয়ের ওড়না কপালে লাল কুমকুম এর টিপ চোখে টলটল করছে জল।
    আগেই তো মহাকুম্ভে ভাইরাল হয়েছে মোনালিসা ভোঁসলে, ফের একবার ভাইরাল হলেন মোনালিসা ভোঁসলে, ধরা দিলেন নয়া অবতারে।।
    সমাজ মাধ্যমে মোনালিসার এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে সীতার ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে তাকে। রামায়ণ ধারাবাহিকের সীতার অপহরণ দৃশ্য সংলাপের সঙ্গে অভিনয় করছেন মোনালিসা। ভিডিও তার নতুন রূপটি মন জিতে নিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার নেটিজেনদের।

    তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি বিসিএন বাংলা।
    ২০২৫ সালের মহা কুম্ভ মেলা থেকে তিনি এখন পর্যন্ত খবরের শিরোনামে মোনালিসা।


    কখনো সমাজ মাধ্যমে রিল পোস্ট করে থাকেন। কখনো বলিউডের গানে ঠোঁটে ঠোঁট মেলান কখনো আবার নাচের তালে, রিলস বানান ।একদিকে যেমন বাদামী রঙের চোখের জাদুতে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে।
    ঠিক তেমনি অভিনয় জগতে পা রেখেছেন এই মোনালিসা, তবে আবারো ভাইরাল হওয়ার ভিডিও মোনালিসা instagram একাউন্ট থেকে পোস্ট করা ভিডিওটি এখন পর্যন্ত কুড়ি লক্ষ এরও বেশি দেখা হয়েছে প্রচুর মানুষ মোনালিসাকে নতুন ভূমিকায় দেখে চোখ ফেরাতেই পারছে না।।

    দেখবেন নাকি সেই ভিডিও দেখুন তাহলে।।

  • বাঁকুড়ার দারকেশ্বর নদীতে তলিয়ে গেল তিন স্কুল পড়ুয়া, স্কুল চলাকালীন কিভাবে গেল ছাত্ররা উঠেছে প্রশ্ন।

    বাঁকুড়ার দারকেশ্বর নদীতে তলিয়ে গেল তিন স্কুল পড়ুয়া, স্কুল চলাকালীন কিভাবে গেল ছাত্ররা উঠেছে প্রশ্ন।

    বাঁকুড়ায় নদীতে তলিয়ে গেল তিন স্কুলছাত্র, প্রশ্ন স্কুল চলাকালিন বাইরে যাওয়া নিয়ে।

    বিষ্ণুপুর থানার সুভাষপল্লী থেকে ষাঁড়েশ্বর যাওয়ার দ্বারকেশ্বর নদীঘাটে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তলিয়ে গেল নবম শ্রেণির তিন ছাত্র। সোমবার দুপুর প্রায় ১.৩০ নাগাদ বিষ্ণুপুর হাই স্কুলের তিন ছাত্র সায়ন চ্যাটার্জি, পরমেশ্বর মিশ্র ও অর্ক দীপ দাস নদী পার হওয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে জলে তলিয়ে যায় বলে জানা গেছে। প্রত্যেকের বাড়ি বিষ্ণুপুর শহরের বিভিন্ন এলাকায়।

    প্রাথমিক সূত্র অনুযায়ী, ছাত্ররা স্কুল ড্রেস পরিহিত অবস্থাতেই নদীর ঘাটে যায়। স্কুল চলাকালীন সময়ে তারা কীভাবে বাইরে বেরিয়ে এলো, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। স্থানীয়দের অনুমান, তারা সম্ভবত নদীর জলে নামতে গিয়েই দুর্ঘটনার শিকার হয়। অনেকে বলছেন, জল দেখতে বা ছবি তুলতেই তারা নদীর ধারে গিয়েছিল।

    ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ। উদ্ধারকাজে নেমেছে বিষ্ণুপুর মহকুমা সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা। তবে এই দুর্ঘটনায় স্কুল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

    বাইট:


    1) মৌসুমি চৌধুরী (সায়ন চ্যাটার্জির দিদা)
    2) চঞ্চল চ্যাটার্জি (সায়ন চ্যাটার্জির বাবা)
    3) সঞ্জয় গিরি (স্থানীয় বাসিন্দা)

  • নির্জন জঙ্গলে প্রেম করছে দুই হাতি, আর হাতিদের প্রেম দেখতে জঙ্গলে ছুটলো গ্রামবাসীরা

    নির্জন জঙ্গলে প্রেম করছে দুই হাতি, আর হাতিদের প্রেম দেখতে জঙ্গলে ছুটলো গ্রামবাসীরা

    জঙ্গলের মাঝে প্রেমে মজল দুই হাতি, হাতির প্রেম দেখতে ভিড় গ্রামবাসীদের, ক্যামেরাবন্দি সেই ভাইরাল ভিডিও। সত্যিই কি প্রেম আলিঙ্গন নাকি দুই হাতির লড়াই।

    আচমকায় জঙ্গলের মাঝে প্রেমে ভাসলো দুই বুনো হাতি আর সেই হাতির প্রেম দেখতে ভিড় জমালো গ্রামবাসীরা।

    সত্যিই কি প্রেম বা আলিঙ্গন নাকি লড়াই। এমনই বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকলো পশ্চিম মেদিনীপুর
    কলাইকুণ্ডা রেঞ্জের বারডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দারা।
    একদিকে ভরা গ্রীষ্ম কখনো রোদ কখনো বৃষ্টি তাঁর উপর প্যাচপেচে গরম, আর সেই গরমের মাঝে হাতিদের মিষ্টি প্রেম, আর সেই মিষ্টি প্রেমের দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে ক্যামেরাবন্দি করবে না পাবলিক তা কখনো হয়, যেমন কর্ম তেমনি কাজ সাথে সাথে সেই মুহূর্তের ছবি ক্যামেরাবন্দি করল এলাকার মানুষ।এটা কেউই কল্পনা করেননি।


    রাস্তা ঘাটে বা পার্কে প্রেমিক-প্রেমিকাদের প্রেমরত অবস্থায় সচরাচর দেখা যায়।
    কিন্তু তাই বলে হাতিদের প্রেম! কখনও চাক্ষুষ করার সুযোগ হয়েছে আপনার? নিশ্চয়ই হয়নি।


    আধঘণ্টা ধরে চলে অনুরাগের ছোঁয়া। একে অপরকে শুড় পেঁচিয়ে প্রেম নিবেদন করছে দুই হাতি। খবর ছড়িয়ে পড়তেই গ্রামবাসীরা ভিড় জমান। হস্তি যুগলের প্রেমলীলা দেখে আনন্দিত শতাধিক মানুষ। অনেকেই ঘটনাটি মোবাইল ফোনে বন্দী করেন যা এখন রীতিমত ভাইরাল দেখুন সেই ভাইরাল ছবি।

  • পাড়ার বৌদির মুন্ডুচ্ছেদ করে কাটা মুন্ডু হাতে রাস্তায়, হলুস্থুল এলাকায় কোথায় এমন ঘটল দেখুন ভিডিও।

    পাড়ার বৌদির মুন্ডুচ্ছেদ করে কাটা মুন্ডু হাতে রাস্তায়, হলুস্থুল এলাকায় কোথায় এমন ঘটল দেখুন ভিডিও।

    বৌদির মুন্ডচ্ছেদ করল দেওর, কাটা মুন্ডু নিয়ে খোলা রাস্তায় ঘোরাঘুরি

    বৌদির মাথা কেটে খুন দেওরের। কাটা মুন্ডু নিয়ে রাস্তা দিয়ে থানায় রওনা অভিযুক্ত যুবক বিমল মন্ডলের। দক্ষিন ২৪ পরগনার বাসন্তীর ৬ নম্বর ভরতগড়ের ঘটনা। শনিবার সকালের এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে বাসন্তী থানার পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করেছে। কি কারণে এই খুন খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পারিবারিক অশান্তির জেরেই বৌদিকে খুন করেছে অভিযুক্ত যুবক বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। মহিলার নাম, পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

  • অন্ধকারে জ্বলজ্বল করছে চোখ তাহলে কি ভূত? দেখুন ভাইরাল ছবি।

    অন্ধকারে জ্বলজ্বল করছে চোখ তাহলে কি ভূত? দেখুন ভাইরাল ছবি।

    অন্ধকারে জ্বলজ্বল করছে চোখ তাহলে কি ভূত?

    নিম্নচাপের জেরে দিন ভর চলেছে বৃষ্টি, রাত্রিবেলাও চলছে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি তার সাথে ব্যাঙের ডাক। আর ব্যাঙের ডাকের শব্দের ছবি তুলতে গিয়ে চক্ষু চরম গাছ। চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার নাইট ফোনের নাইট মুডে ছবি তুলতে গিয়ে ছবি দেখেই চক্ষু চরক গাছ, ছবিতে দেখা যাচ্ছে জ্বলজ্বল করছে চোখের মত দেখতে কি এটা? টর্চ লাইট টিপতেই কোন কিছুই দেখতে পাওয়া যায় না তবে লাইট অফ করলেই জ্বলজ্বল করছে চোখের মত কোন জিনিস ভূত নয় তো? প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে তবে যাই হোক ভূত বলে যে কিছুই নেই এটাও যেমন অবিশ্বাস করার জায়গা নেই আবার বিশ্বাসের ও জায়গা নেই কোথায় বলে বিশ্বাসে মেলায় বস্তু তর্কে বহুদূর আমরা তর্কে যাচ্ছি না। আমাদের প্রশ্ন কি হতে পারে। গতকাল বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের সুজারগর সংলগ্ন প্যানেল পার এলাকায় এই ছবি ধরা পড়ে আমাদের ক্যামেরায়। অবশ্যই কমেন্ট করে জানান।

    তবে অবশ্য আমরা এই বিষয় নিয়ে বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারা যায় বৃষ্টির কারণে রাত্রিবেলা গাছে বৃষ্টির জল লেগে এই ক্যামেরায় ডিপ ফোকাস হয়ে এই ছবি ধরা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভূত বলে কিছু হয় না। তবে অবশ্য যারা ভূত বিশ্বাস করেন ভূত বলে কিছু আছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারছি তারা জানান হতেও পারে ভূত কারণ সদ্য সদ্য কৌশিকী অমাবস্যা পার হয়েছে।
  • বাঁকুড়া জয়পুরের বৈতল ঝগড়ায় মন্দিরের এলাকার মানুষ কেন কাদা খেলায় মাতেন দেখুন কি বলছেন এলাকার মানুষ।

    বাঁকুড়া জয়পুরের বৈতল ঝগড়ায় মন্দিরের এলাকার মানুষ কেন কাদা খেলায় মাতেন দেখুন কি বলছেন এলাকার মানুষ।

    জয়পুর বৈতল ঝগড়াভঞ্জনী মায়ের বিজয়া দশমী উপলক্ষে মায়ের কাঁদা খেলা উৎসবে মাতল হাজার হাজার মানুষ।
    বহু দূর দূরান্ত থেকে আজকের দিনে এই ঝগড়ায় মন্দির প্রাঙ্গনে কাদা খেলতে আসেন বহু মানুষ। এই কাদা খেলা শুরুটা হয়েছিল সেই মল্লরাজের আমল থেকে শোনা যায় বর্ধমানের রাজার সাথে বিষ্ণুপুরের মল্ল রাজার মামলা-মোকদ্দমা লড়তে যাচ্ছিলেন স্বয়ং রাজা রঘুনাথ সিং বাচ্চা মেয়ের উপর মায়ের দর্শন পান,তিনি ফিরে এসেই এই জায়গাতেই শুরু করেছিলেন মায়ের উৎসব, তখন থেকেই আজও হয়ে আসছে এই কাদা খেলা আজও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
    এখানে কাঁদা বলতে প্রচুর এলাকা জুড়ে মাটির বাঁধ দিয়ে সাতটি পুকুরের জল দিয়ে জায়গাটি ভর্তি করে জল থৈ থৈ অবস্থায় এলাকার বিভিন্ন গ্রামের মানুষ একে অপরকে জল ছুড়ে ঘোলা জলে স্নান করেন ।
    সেই জল এতটাই পবিত্র বিভিন্ন রোগ নিরাময় থেকে আরম্ভ করে অনেক কিছু উপকারে লাগে কারণ একটাই মা স্বয়ং এ কাদা খেলেন এমনটাই দাবি গ্রামবাসীদের, তারা পূর্বপুরুষ ধরে এমনটাই বিশ্বাস করে আসছেন। কাদা খেলা উৎসবে মাতেন বাচ্চা থেকে বুড়ো, ছুরি থেকে বুড়ি সকলে কাদা খেলার শেষে তাদের জামা খুলে গাছে টাঙিয়ে দেন।
    আবারো একটি বছর অপেক্ষা করতে হবে গ্রামবাসীদের। তাই মায়ের ছেলেরা মাকে বিদায় জানাতে হাসিমুখে চলছে কাদা খেলা উৎসব। আপনাদেরকে দেখাবো সেই ছবি আপনারা দেখতে থাকুন বাংলা সার্কেল নিউজ।
    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট বাংলা সার্কেল নিউজ।