Category: রাজ্য

  • চলন্ত ট্রেনে চাপতে গিয়ে বাঁকুড়ায় ঘটে গেল ভয়াবহ দুর্ঘটনা, তারপর যুবকের কি অবস্থা হলো দেখুন

    চলন্ত ট্রেনে চাপতে গিয়ে বাঁকুড়ায় ঘটে গেল ভয়াবহ দুর্ঘটনা, তারপর যুবকের কি অবস্থা হলো দেখুন

    চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে ট্রেনের তলায় ঢুকে যাচ্ছে যুবক প্রকাশ্যে এল লাইভ সিসিটিভি ফুটেজ,আর.পি.এফ এর সহায়তায় প্রাণে বাঁচলেন কোনক্রমে

    (CCTV footage given by Rail)

    বাঁকুড়া:- গতকাল ঘড়ির কাঁটায় তখন ঠিক সকাল সাড়ে আটটা। বাঁকুড়া স্টেশন থেকে আসানসোলের অভিমুখে রওনা দিয়েছিল ১৮০২৭ আসানসোল মেমু এক্সপ্রেস। হন্তদন্ত হয়ে কোনক্রমে ট্রেনে ওঠার জন্য ছুটে আসছিলেন এক যুবক।কিন্তু উঠতে গিয়েই বাঁধলো বিপত্তি। ট্রেন চলন্ত অবস্থায় থাকায় বেসামাল হয়ে ওই যুবক পড়ে যায় সোজা ট্রেনের তলায়। সাথে সাথে আর পি এফ এর তৎপরতায় উদ্ধার করা হয় ওই যুবককে।আরপিএফের তৎপরতায় কোনক্রমে ওই যুবক প্রাণে বাঁচলেও এই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আসতেই তা দেখে রীতিমতো চক্ষুচড়ক গাছ রেল আধিকারিকদের।

    রেল সূত্রে প্রাপ্ত খবর ওই যুবকের নাম সঞ্জয় ক্ষেত্রপাল বাড়ি বাঁকুড়া জেলার সিমলাপাল থানা এলাকায়।

    বাঁকুড়া আর.পি.এফ পোস্টের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক টি.কে রায় জানান,”কাল সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ এই ঘটনা ঘটে,যখনই এটা দেখা যায় সাথে সাথে আমাদের কর্তব্যরত কনস্টেবেলরা ছুটে গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে, ওই যুবককে সুস্থ অবস্থাতেই উদ্ধার করা গেছে”।

    বাইট:-

    তপন কুমার রায় (ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক,বাঁকুড়া আরপিএফ থানা)

  • পঞ্চম শ্রেণীর এক নাবালিকাকে যৌন হেনস্তার অভিযোগ এক যুবক নুর ইসলাম মল্লিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার যুবক।

    পঞ্চম শ্রেণীর এক নাবালিকাকে যৌন হেনস্তার অভিযোগ এক যুবক নুর ইসলাম মল্লিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার যুবক।

    বাঁকুড়া:-ranjit kundu

    পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীকে যৌন হেনস্থা, বাঁকুড়ায় গ্রেফতার যুবক

    পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় এক যুবককে গ্রেফতার করল বাঁকুড়ার তালডাংরা থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে ধৃত যুবকের নাম্র নূর ইসলাম মল্লিক। ধৃত যুবককে আজ খাতড়া মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়।

    স্থানীয়ভাবে জানা গেছে গত সোমবার সন্ধ্যায় বাঁকুড়ার তালডাংরা থানা এলাকার পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রী পাড়ার অদূরে থাকা বাজারে চকোলেট, বিস্কুট কিনতে যায়। সেখান থেকে ফেরার পথে আচমকাই ওই ছাত্রীর পথ আটকায় পার্শ্ববর্তী গ্রামের এক যুবক। অভিযোগ নাবালিকাকে অন্ধকার একটি গলিতে টেনে নিয়ে গিয়ে হাতে করে মুখ চাপা দিয়ে ওই ক্ষুদে পড়ুয়ার শ্লীলতাহানি করে যুবক। কোনোক্রমে অভিযুক্ত যুবকের হাত ছাড়িয়ে সেদিন বাড়িতে ফিরে আসে ওই পড়ুয়া।

    পরিবারের দাবি বাড়িতে ফিরেই ভয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে ওই পড়ুয়া। পরে জ্ঞান ফিরে এলে ঘটনার কথা পরিবারের লোকজনকে জানালে পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।কিন্তু ততক্ষণে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় ওই যুবক। পরিবারের দাবি বুধবার ফের ওই যুবককে নিগৃহীতার স্কুলের সামনে ঘোরাফেরা করতে দেখে তাকে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয় বাসিন্দারা আটক করে তালডাংরা থানায় খবর দেয়।

    পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ ধৃতের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    বাইট:-
    1) নির্যাতিতা শিশুর মা

    মানস রায়-8101237103

  • ক্লাস রুমে মাছ ধরার হুড়োহুড়ি ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে চলছে পড়াশুনা ও মিড ডে মিলের রান্না এমন স্কুল চাইনা অভিভাবকেরা ঝুলিয়ে দিল তালা

    ক্লাস রুমে মাছ ধরার হুড়োহুড়ি ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে চলছে পড়াশুনা ও মিড ডে মিলের রান্না এমন স্কুল চাইনা অভিভাবকেরা ঝুলিয়ে দিল তালা

    ক্লাস রুমে এক হাঁটু জল, সেই জলেই চলছে লেখাপড়া, সাথে চলছে মাছ ধরা,

    চলছে মিড ডে মিলের রান্না। জলে, মাছে, স্কুলে জেন একসাথে , এক কথায় বলতে গেলে যোগা খিচুড়ি অবস্থা।
    জলের স্রোতে স্কুলে ঢুকে পড়ল মাছ আর সেই মাছ ধরতে ব্যস্ত ছাত্রছাত্রীরা। দেখুন সেই ছবি, ভাবছেন তো এমন ঘটনা কোথায় ঘটল, দেখুন তাহলে।
    কিছুদিনের বৃষ্টিতে জলমগ্ন স্কুল। নদীয়া জেলার চাকদা থানার অন্তর্গত হিংনাড়া পঞ্চায়েতের বল্লভপুর জি এস এফ পি স্কুল। এই স্কুলে কিছুদিনের বৃষ্টিতে ক্লাসরুম থেকে শুরু করে অফিস রুম জলে থৈথৈ করছে। স্কুলে ছোট ছোট ছাত্র-ছাত্রীরা সেই জলের মধ্যে ক্লাস করছে। যাতে এই সমস্যার সুরাহা হয় তার জন্য এবার পথে নামল ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকরা। তারা স্কুলের গেটে তালা মেরে পথ অবরোধ করে। এই খবর পাওয়া মাত্রই সেখানে উপস্থিত হন চাকদা ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। তারা আশ্বস্ত করে যান খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যার সমাধান করবে। ঠিক তার দুইদিন পর স্কুলে হাজির হন হরিণঘাটা বিধানসভার বিধায়ক অসীম সরকার মহাশয়। তিনি সেখানে এসে অভিভাবক ও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তিনি জানান এই সমস্যা সমাধান করতে যা খরচ হয় তিনি নিজের কাছ থেকেই দেবেন। এবং পরবর্তীতে মিড ডে মিলের গৃহনির্মাণ, শৌচালয় নির্মাণের জন্য এম এল এ কোটা থেকে টাকা বরাদ্দ করবেন। আমরা কথা বলেছিলাম বিধায়ক অসীম সরকার, স্কুলের শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সঙ্গে।।

  • এই বিদ্যালয়ে কি এমন ঘটল একসাথে এতগুলো ছাত্রীর প্রাণ যায় যায় অবস্থা,কি হয়েছে শুনলে গা শিউরে উঠবে আপনার, দেখুন বিস্তারিত।

    এই বিদ্যালয়ে কি এমন ঘটল একসাথে এতগুলো ছাত্রীর প্রাণ যায় যায় অবস্থা,কি হয়েছে শুনলে গা শিউরে উঠবে আপনার, দেখুন বিস্তারিত।


    নদীয়ার এক স্কুলে হঠাৎ একের পর এক ছাত্রীর শ্বাসকষ্ট, তারপরেই শুরু বমি বমি ভাব তারপরই শুরু মাথা ঘোরা এমন ঘটনায় হইচই পড়ে যায় এলাকায়। কি এমন হলো ভেবে পারছিলেন না শিক্ষকেরা। এমন ঘটনা ঘটে গেল
    নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের খালবোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ।


    একসাথে প্রায় ৩০ জনের বেশি ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। সূত্র মারফত জানা গেছে, শুক্রবার দুপুরে প্রথমে এক ছাত্রী শ্বাসকষ্টে ভুগতে শুরু করলে তাকে দ্রুত কৃষ্ণগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই একে একে আরও বহু ছাত্রী মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব এবং অস্বস্তিতে ভুগতে থাকে। এক ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতালের শয্যায় ভর্তি হন প্রায় ৩০ জন।

    হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রাথমিক অনুমান, এটি ‘প্যানিক অ্যাটাক’ হতে পারে। ছাত্রীদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাদের স্থানান্তর করা হয়েছে কৃষ্ণনগর জেলা হাসপাতালে। ঘটনাস্থলে পৌঁছান কৃষ্ণগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কাকলি দাস।

    তিনি বলেন, “এত ছাত্রীর একসঙ্গে অসুস্থ হওয়া উদ্বেগজনক, বিস্তারিত তদন্ত জরুরি। আগামীকাল বিদ্যালয়ে মেডিকেল টিম পাঠানো হবে।” এদিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশও। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলেই খবর দেখুন কি বলছেন অভিভাবক থেকে স্কুল ছাত্রী ও শিক্ষকেরা চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • সবই উপরওয়ালার দয়া, একসাথে চার চারটি সন্তানের জন্ম দিয়ে নজির হাওড়ার গৃহবধূর

    সবই উপরওয়ালার দয়া, একসাথে চার চারটি সন্তানের জন্ম দিয়ে নজির হাওড়ার গৃহবধূর

    সবই উপরওয়ালার দয়া বলে দাবি পরিবারের।

    জানা যায় হাওড়ার বাগনানের গৃহবধূ একরাত্রে একসাথে চার চারটি সন্তানের জন্ম দিয়ে নজির গড়লেন তিনি।
    সুস্থ রয়েছে মা ও সদ্যোজাত সন্তানেরা।
    সূত্রে খবর জানা যায় সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে ভর্তি হন ব্যাগনানের এক বেসরকারি নার্সিংহোমে। সেখানে ভর্তি হতে শুরু করেন চিকিৎসা, বেসরকারি নার্সিংহোমের চিকিৎসকেরা দেখেন এক জটিল ও স্পর্শকাতর ডেলিভারি, পেটে রয়েছে চার চারটি সন্তান।

    সেইমতো তারা শুরু করেন চিকিৎসা, চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রাত্রেই জন্মদিল চার চারটি শিশু তাও আবার কোন অস্ত্রোপচার ছাড়াই নরমাল ডেলিভারি করান চিকিৎসকেরা।
    তবে নার্সিংহোমের চিকিৎসকেরা জানান এই ডেলিভারি করানোটা চিকিৎসকদের কাছে এটা ছিল এক প্রকার চ্যালেঞ্জিং এর মত। সেইমতো তারা চিকিৎসা শুরু করেন আর তাতেই মেলে সাফল্য। সুস্থ রয়েছে মা ও চার নবজাতক সন্তান।


    তবে বাড়ির লোক জানান সবই উপরওয়ালার দয়ায় তাদের চার চারটি সন্তান এসেছে বাড়িতে খুশি সকলে। সকলেই সুস্থ আছে তবে একসাথে একাধিক সন্তান কিভাবে তারা লালন পালন করবেন খেয়াল কিভাবে শরীরে খেয়াল রাখবেন কিভাবে সেই নিয়ে একটু হলেও সমস্যা হবে বলে মনে করছেন ।


    তবে সকলের স্বাস্থ্য খেয়াল রাখবেন বলেই জানান বাড়ির লোক, তারা অত্যন্ত খুশি এবং আনন্দিত বলেই জানান।

  • দুষ্টুর দুষ্টুমি দেখবে এবার সারাদেশ, আগেই দেখেছে জেলার মানুষ এবার দেখবে তথা রাজ্য ও দেশের মানুষ।

    দুষ্টুর দুষ্টুমি দেখবে এবার সারাদেশ, আগেই দেখেছে জেলার মানুষ এবার দেখবে তথা রাজ্য ও দেশের মানুষ।

    কষ্ট করলে যে কেষ্ট মেলে আর ধৈর্যের ফল যে মিষ্টি হয়, তা আরো একবার প্রমাণ করে দিল বাঁকুড়ার ইন্দাসের ছেলে শ্যামাপদ মল্লিক ওরফে দুষ্টু।


    এবার জেলা পেরিয়ে সারা রাজ্যের মানুষ দুষ্টুর দুষ্টুমি দেখবে অর্থাৎ দু পায়ের জাদু দেখবে ফুটবলপ্রেমী দর্শকেরা।
    এবার বাঁকুড়ার ঘরের ছেলের টালিগঞ্জ অগ্রগামী টি এ এফ সি ফুটবল ক্লাবের খেলার সুযোগ পেল শ্যামাপদ, খুশির হওয়া ইন্দাস জুড়ে।
    ছোট থেকেই হারিয়েছে বাবাকে অনেক কষ্ট করে সংসারের হাল ধরেছে মা, নিজেও অনেক কষ্ট করে বড় হয়েছেন। খেলাটা শুরু ছিল স্কুল জীবনে, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত তিনি পড়াশোনা করেছেন অনেক কষ্ট করে।
    অনেক কষ্টের মধ্যে বড় হলেই হাল ছাড়েনি তিনি চালিয়ে গেছেন খেলা ধুলা।


    খেলা ছিল তার কাছে নেশার মত, কেউ ফুটবল খেলতে দেখলেই নেমে পড়তো মাঠে, আর খেলোয়ার হিসেবে এতটাই নাম অর্জন করেছিল এলাকায় যে মাঠেই যে দলের হয়ে খেলতে যেতেন দর্শকের মন কেড়ে নিতেন এলাকায় ভালই নাম রয়েছে দুষ্টুর।
    তার প্রমাণ তার বাড়িতে সারি সারি ভাবে সাজানো ট্রফি মেডেল সবই রয়েছে,তার কাছে। কিন্তু বাঁকুড়া জেলার মানুষের কাছে খেলোয়ার হিসাবে নাম অর্জন করলেও সেরকমভাবে সুযোগ পায়নি নামিদামি কলকাতার নামকরা ফুটবল ক্লাবে।


    কিন্তু ইন্দাস ব্লকের ইন্দাস ফিটনেস গ্রুপ ফুটবল কোচিং সেন্টার তারাই যোগাযোগ করেন কলকাতার নামিদামি ক্লাবে, সেখান থেকেই যোগাযোগ হয়ে চান্স পেল টালিগঞ্জ অগ্রগামী ফুটবল ক্লাবে, অর্থাৎ টি এ এফসিতে নিজেকে একটা প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাবে জায়গা করে নেওয়ায় বা সুযোগ পাওয়ায় যেমন খুশি তেমনি ঠিক ততটাই খুশি ইন্দাস ফিটনেস গ্রুপের প্রতিটি সদস্য থেকে শুরু করে এলাকার মানুষ।
    আর ইন্দাস বিধানসভার মধ্যে এত সুন্দর একজন খেলোয়াড় কলকাতার ক্লাবে খেলতে যাবে তাকে সম্বর্ধনা জানাবে না বিজেপি বিধায়ক নির্মল ধারা, তা কখনো হয়।

    ছুটে গেলেন তার বাড়িতে দিলেন সমবর্ধনা দাঁড়ালেন পাশে উত্তরীয় ও ফুলের মালা ও ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করলেন তাকে। আগামী দিনে আরো বড় হোক দুষ্টু আরো নামিদামি ক্লাবে খেলে আগামী দিনে রাজ্য তথা দেশের নাম উজ্জ্বল করুক শ্যামাপদ মল্লিক এটাই ঈশ্বরের কাছে তিনি প্রার্থনা করেন।
    মাত্র 29 বছর বয়সে ইন্দাসের যুবকের এই সাফল্যে খুশি আপামোর সাধারণ মানুষ, কি জানাচ্ছেন শ্যামাপদ মল্লিক ওরফে ইন্দাস এলাকার দুষ্টু ।

    তিনি জানান ছোট থেকেই অনেক কষ্ট করে মানুষ মা লোকের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালান। বাবা মারা গেছে বেশ কয়েক বছর হল। মা কোনদিনই বাধা যায়নি খেলাধুলা বন্ধ করতে।

    সহযোগিতা করেছে সকলে খেলেছেন বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে এক জেলা থেকে আরেক জেলা তবে এত বড় মাপের ক্লাবের সুযোগ পাওয়ায় তিনি খুশি ধন্যবাদ জানান উনার পাশে দাঁড়ানো বিজেপির বিধায়ক নির্মল ধারা কে তিনি যে পাশে দাঁড়িয়েছেন এতেই খুশি। তিনি চান আরো অনেকে এভাবেই ওর পাশে দাঁড়াক। এই বিষয়ে কি বলছেন নির্মল ধারা তা বিস্তারিত দেখতে এই ভিডিওটি অবশ্যই দেখুন।।

  • রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি শুরু কর্মচারী সংগঠনের।

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি শুরু কর্মচারী সংগঠনের।

    আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও ডিএ দেওয়া নিয়ে কর্ণপাত করেনি রাজ্য সরকার, আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি শুরু কর্মচারী সংগঠনের। কিন্তু কেন প্রস্তুতি নিচ্ছে দেখুন।


    সরকারি কর্মচারী সংগঠন চাইছে সুপ্রিম কোর্ট খোলার পর ১৪ জুলাই এই মামলার শুনানি হোক,কিন্তু সব কিছুই নির্ভর করছে আদালত এবং বিচারপতিদের সূচির উপর। আগামী অগস্ট মাসের ৪ তারিখে ডিএ সংক্রান্ত মূল মামলার শুনানি রয়েছে।


    শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মেনে ২৫ শতাংশ ডিএ দেয়নি রাজ্য সরকার। এই অভিযোগে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আদালত অবমাননার মামলা করার প্রস্তুতি শুরু করে দিল সরকারি কর্মচারী সংগঠন ফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ। জানা যায় গত ১৬ মে অন্তর্বর্তী নির্দেশে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ছ’সপ্তাহের মধ্যে বকেয়া ডিএ-র অন্তত ২৫% মিটিয়ে দিতে হবে রাজ্য সরকারকে, না হলে আইনানুরূপ ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্তু পেরিয়ে গেল সময়সীমা, সময়সীমা পেরোনোর পর রাজ্য সরকার শীর্ষ আদালতে জানায়, তাদের এখন আর্থিক সঙ্কট রয়েছে তাই তারা বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ মেটানোর জন্য আরও সময় প্রয়োজন আমাদেরকে সেই সময় দেয়া হোক বলেই আবেদন করেন।

    তার সাথে সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তী নির্দেশ পুনর্বিবেচনারও আর্জি জানায় নবান্ন। রাজ্য সরকারের তরফে সুপ্রিম কোর্টকে জানানো হয়েছে, তারা বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ সরাসরি আদালতের তহবিলে জমা দিতে প্রস্তুত।

    সময়সীমা শেষ হওয়ার পরেই শুক্রবার গভীর রাতে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে একটি ইমেল পাঠায় ফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ। নবান্ন সূত্রে খবর, ওই মেলে লেখা হয়েছে, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে যদি রাজ্য সরকার ডিএ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কোনও ইতিবাচক সিদ্ধান্ত না নেয়, তবে তারা রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং অর্থসচিব প্রভাত মিশ্রর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আদালত অবমাননার মামলা করবে।

    ডিএ সংক্রান্ত বিষয়ে মূল মামলাকারী ফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আদালতের দেওয়া সময়সীমা শেষ হয়ে গিয়েছে। তা সত্ত্বেও রাজ্য সরকার সেই নির্দেশ মানেনি। তাই নিয়মানুযায়ী আমরা ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার জন্য রাজ্য সরকারকে আরও সাত দিন সময় দিয়েছিলাম।

    কিন্তু ইমেলটি পাঠানোর পর রাজ্য সরকারের তরফে কোনও সদুত্তর না পেয়েই আমরা আগামী সপ্তাহের শুরুতেই সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করব। আমরা সেই প্রস্তুতি শুরুও করে দিয়েছি বলেই জানান।

  • কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডের জেরে আন্দোলনের ঝাজ বাড়ালো বিজেপি, জেলা জুড়ে পথ অবরোধ ও বিক্ষোভে নেতাকর্মীরা

    কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডের জেরে আন্দোলনের ঝাজ বাড়ালো বিজেপি, জেলা জুড়ে পথ অবরোধ ও বিক্ষোভে নেতাকর্মীরা

    কসবা কান্ডের প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার কে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে জাতীয় সড়ক অবরোধ বিজেপির

    বাঁকুড়া:- গতকাল কলকাতায় কসবা কান্ডের প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হতে হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে। এর প্রতিবাদে দিকে দিকে বিক্ষোভ কর্মসূচি সংগঠিত করছে বঙ্গ বিজেপির শিবির। বাঁকুড়া জেলাতেও অন্যথা হয়নি।আজ বাঁকুড়া জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ধলডাঙ্গা মোড়ে জাতীড় সড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ জানালেন বিজেপি কর্মীরা।

    এদিন সন্ধ্যায় বাঁকুড়ার গেরুয়া বিধায়ক নীলাদ্রি শেখর দানার নেতৃত্বে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা এতে সমবেত হয় বাঁকুড়ার ধলডাঙ্গা মোড়ে সেখানেই চলে পথ অবরোধ। প্রায় ৪০ মিনিট ধরে অবরোধ চলার জেরে স্তব্ধ হয় যান চলাচল। পরে সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে অবরোধ থেকে সরে আসেন বিজেপি কর্মীরা।

    বাঁকুড়ার বিজেপি বিধায়ক নীলাদ্রী শেখর দানা জানান, যেভাবে পশ্চিমবাংলার পুলিশ দলদাসে পরিণত হয়েছে তার তীব্র ধিক্কার জানায়।এর যদি একটা সুষ্ঠ সমাধান বা বিহীত না হয় পরবর্তীতে সারা পশ্চিমবাংলার স্তব্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি।

  • বর্ষা শুরু হতেই বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলের গাছের আড়ালে লুকোচুরি চাতকের, মিষ্টি সুরে গাইছে গান।

    বর্ষা শুরু হতেই বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলের গাছের আড়ালে লুকোচুরি চাতকের, মিষ্টি সুরে গাইছে গান।

    *ছবি লেখা-রঞ্জিত কুন্ডু*


    এই পাখি সচরাচর সারা বছর জয়পুর জঙ্গলে খুব একটা দেখা যায় না। কেবলমাত্র বর্ষা শুরুতেই প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়।
    চাতকের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ জ্যাকোবিনের-চেঁচানো পাখি (পাকড়া পাপিয়া, পাপিয়া, জ্যাকোবিন কোকিল, এবং পাইড ক্রেস্টেড কোকিল উইকিপিডিয়া।


    এই পাখিটির বাংলা নাম চাতক, ইংরেজি নাম Jacobin cuckoo বা Pied cuckoo এবং বৈজ্ঞানিক নাম Clamator jacobinus। এটি Cuculidae (কুকুলিডি) গোত্রের একটি পাখি Wikipedia। চাতক পাখি সাধারণত বৃষ্টির জল পান করে থাকে, তাই একে “ভক্ত পাখি” বা “বৃষ্টির জল পানকারী পাখি” হিসেবেও অনেকে চিনে থাকে ।


    পর্যন্ত; সাবসাহারান আফ্রিকার দক্ষিণ থেকে তাঞ্জানিয়া ও জাম্বিয়া থেকে উত্তর পশ্চিম ভারত, নেপাল, বাংলাদেশ, মায়ানমার পর্যন্ত বিস্তৃত। কখনও কখনও হিমালয়ের পাদদেশে তিব্বতেও দেখা যায়। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে আসে গ্রীষ্মকালীন পরিযায়ী হিসেবে।

    কিন্তু বর্ষার শুরুতেই সেই পাখির দেখা ভিন্ন বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলে। কান পাতলেই চাতকের চেঁচামেচিতে ভরে উঠেছে জঙ্গল। যেমন মিষ্টি সুর ঠিক তেমনটাই দেখতে মাথায় ঝুটুন কালুই সাদা রং। মনের আনন্দে গাছের এডাল থেকে ওডাল ডানা মেলে উড়ে বেড়াচ্ছে সারা জঙ্গলে। তবে এই পাখি সম্ভবত লাজুক প্রকৃতির বলেই মনে করা হচ্ছে।

  • সুপ্রিম নির্দেশে হাতে রাজ্য সরকারের মাত্র দুদিন, এখনো জারি হয়নি নির্দেশিকা, আপনার DA আপনি পাবেন তো?

    সুপ্রিম নির্দেশে হাতে রাজ্য সরকারের মাত্র দুদিন, এখনো জারি হয়নি নির্দেশিকা, আপনার DA আপনি পাবেন তো?

    হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে আর বি আই। সুপ্রিম নির্দেশে হাতে সময় দুদিন পাবেন তো আপনার হকের DA


    হাতে দু’দিন থাকলেও এখনও জারি হয়নি নির্দেশিকা, মিলবে তো বকেয়া ডিএ?

    সুপ্রিম কোর্ট আগেই বলেছিল, ২৭ জুনের মধ‍্যে ২৫ শতাংশ ডিএ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। ১৫ জুনের মধ‍্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত খাতায় টাকা জমা না হওয়ায় নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সরকারি কর্মচারীরা।

    শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো আর দু’দিনের মধ‍্যে রাজ‍্যকে সরকারি কর্মচারীদের ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দেওয়ার কথা। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত নবান্ন বা অর্থ দফতর থেকে কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। যদিও প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছিল এই নির্দেশ

    মডিফিকেশনের জন‍্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু শীর্ষ আদালত ছুটির কারণে বন্ধ থাকায় সেই আবেদন এখনও তালিকায় ওঠেনি। বকেয়া ডিএ মেটানো নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশের পরিবর্তন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছিল। রাজ্য সরকার এই আর্জি জানাবে বলে সূত্রের খবর ছিল। সূত্রের খবর, আদালত যে নির্দেশ দিয়েছে, তার কয়েকটি ক্ষেত্রে সুষ্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েই আবেদন করতে চাইছিল রাজ্য। তবে একই সঙ্গে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যেই বকেয়া ডিএ বা মহার্ঘভাতা দেওয়ার বিষয়েও তোড়জোড় শুরু করে নবান্ন।

    কয়েক হাজার কোটির ঋণ দিয়েছে RBI, হাতে দু’দিন থাকলেও এখনও জারি হয়নি নির্দেশিকা, মিলবে তো বকেয়া ডিএ?

    সুপ্রিম কোর্ট আগেই বলেছিল, ২৭ জুনের মধ‍্যে ২৫ শতাংশ ডিএ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। ১৫ জুনের মধ‍্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত খাতায় টাকা জমা না হওয়ায় নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সরকারি কর্মচারীরা।

    শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো আর দু’দিনের মধ‍্যে রাজ‍্যকে সরকারি কর্মচারীদের ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দেওয়ার কথা। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত নবান্ন বা অর্থ দফতর থেকে কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। যদিও প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছিল এই নির্দেশ মডিফিকেশনের জন‍্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু শীর্ষ আদালত ছুটির কারণে বন্ধ থাকায় সেই আবেদন এখনও তালিকায় ওঠেনি। বকেয়া ডিএ মেটানো নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশের পরিবর্তন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছিল। রাজ্য সরকার এই আর্জি জানাবে বলে সূত্রের খবর ছিল। সূত্রের খবর, আদালত যে নির্দেশ দিয়েছে, তার কয়েকটি ক্ষেত্রে সুষ্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েই আবেদন করতে চাইছিল রাজ্য। তবে একই সঙ্গে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যেই বকেয়া ডিএ বা মহার্ঘভাতা দেওয়ার বিষয়েও তোড়জোড় শুরু করে নবান্ন।

    একটি সূত্র জানাচ্ছে, ২৫ শতাংশ ডিএ-র ৮০ শতাংশ কর্মচারীদের দিয়ে বাকি ২০ শতাংশ প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা করা হবে। যদিও এ ভাবে দিলে শীর্ষ আদালতের অবমাননা হবে কি না সেটাও আইনি পরামর্শ নিচ্ছে রাজ্য সরকার। কিন্তু নির্দেশিকা জারি না হওয়ায় কর্মচারীদের মনে এখনও সংশয় রয়েছে। এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আগেই বলেছিল, ২৭ জুনের মধ‍্যে ২৫ শতাংশ ডিএ দিতে হবে রাজ্য সরকারকে। ১৫ জুনের মধ‍্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু হয়নি। তাই শেষ পর্যন্ত খাতায় টাকা জমা না হওয়ায় নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না সরকারি কর্মচারীরা। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত জল কোনদিকে গড়ায়। 

    রাজ্য সরকারি কর্মীদের ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ দিতে গেলে দরকার ১০ হাজার কোটি টাকা। ২৫ শতাংশ ডিএ-র ৮০ শতাংশ দিলে এখন দরকার প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে রাজ্য সরকার। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, খুব সম্ভবত ডিএ মেটাতেই এই ঋণ নিয়েছে সরকার। যদিও তা মনে করেছেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ। তিনি বলছেন, “এরকম কোনও সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে মনে হয় না।

    একটা গুজব ছড়ানো হয়েছে। সরকারের তো লোন নেওয়ার দরকার নেই। মুখ্যমন্ত্রী তো নিজেই ফেসবুকে লিখলেন রাজ্যের আর্থিক অবস্থা ভাল। সেখানে ১০ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার জন্য ঋণ কেন নিতে হবে? তার কিসের প্রয়োজন?” যদিও নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে লোন না মিললে তাঁরা আদালত অবমাননার মামলা করবেন বলেও জানিয়েছেন। বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়ে রেখেছেন।