Category: রাঢ় বঙ্গ

  • এই কৌশিকই অমাবস্যাতে কেন মানুষ ছুটে যাচ্ছে তারাপীঠ, কেন এত পুজো দেয়ার হিড়িক? আজ কত মানুষের ভিড় হল এলাকায় দেখুন বিস্তারিত।

    এই কৌশিকই অমাবস্যাতে কেন মানুষ ছুটে যাচ্ছে তারাপীঠ, কেন এত পুজো দেয়ার হিড়িক? আজ কত মানুষের ভিড় হল এলাকায় দেখুন বিস্তারিত।

    আজ কৌশিকী অমাবস্যায় ভক্তদের ঢল নামল বীরভূম তারাপীঠ মন্দির চত্বর

    আজ কৌশিকী অমাবস্যা। ভোর থেকে ভক্তদের ভিড়ে মুখরিত তারাপীঠ মন্দির চত্বর। ফুল, আলো আর সাজসজ্জায় যেন উৎসবের রূপ নিয়েছে দেবীর আঙিনা। সকালবেলায় মা তারার স্নান ও মঙ্গলারতির পর খুলে যায় গর্ভগৃহ।

    সকাল ১১টা ৫৫ মিনিট থেকে শুরু হয়েছে অমাবস্যা তিথি। সন্ধেবেলা দেবীর রাজবেশে আরাধনা ঘিরে বাড়বে আয়োজন। ভক্তদের সুবিধার জন্য বড় স্ক্রিনে পুজো-আরতি দেখার ব্যবস্থাও করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

    অসংখ্য পুণ্যার্থী ভিড় জমালেও নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কড়াকড়ি। মন্দির চত্বরে এবং জনবহুল মোড়ে রয়েছে ১০টি ওয়াচ টাওয়ার। নজরদারিতে রয়েছে ২,৭০০ পুলিশ কর্মী। নিরাপত্তার জন্য ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়াও পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে ২১টি পুলিশ সহায়তা ক্যাম্প খোলা হয়েছে।

    ভক্তদের ঢল, আধ্যাত্মিক আবহ, আর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ দিন উদযাপিত হচ্ছে তারাপীঠে।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • তবে কি জেলার দুই লোকসভায় ব্লক সভাপতি পরিবর্তন হতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেসের? কোন জেলায় হতে পারে দেখুন বিস্তারিত।

    তবে কি জেলার দুই লোকসভায় ব্লক সভাপতি পরিবর্তন হতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেসের? কোন জেলায় হতে পারে দেখুন বিস্তারিত।

    এবারে তৃণমূল নেতারা পেতে চলেছে যেমন কর্ম তেমন ফল,

    পারফরমেন্স ভিত্তিক মূল্যায়ন ছাড়া তৃণমূল কংগ্রেসের কোন পদে থাকা যাবে না, করা বার্তায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও সুব্রত বক্সি।

    বিগত লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল সামনে রেখেই শুক্রবার কামাক স্ট্রীটে ২ লোকসভা কেন্দ্রের গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোট নিয়ে জেলাভিত্তিক আলোচনা এ দিনের আলোচনায় ছিলেন রাজ্য তৃণমূল সভাপতি সুব্রত বক্সি।


    তবে বাঁকুড়া ও বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রে মিলিয়ে ভোটের ব্যবধানে বিজেপি এক শতাংশের কম ব্যবধানে এগিয়েছিল। তবে এই পরিসংখ্যান তুলে ধরে বৈঠকে আসা তৃণমূল নেতৃত্বকে সতর্ক করে দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    এখন থেকে সতর্ক হতে হবে প্রচার করতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামাজিক প্রকল্পগুলি। পৌঁছে দিতে হবে মানুষের কাছে।।
    তা না হলে এই সামান্য ব্যবধানে ভবিষ্যতের লড়াইয়ের বড় ভূমিকা নেবে।

    এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নেতাদের স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন জেলায় সাংগঠনিকভাবে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে হবে সকলকে। যেসব এলাকায় এখনো কাজ বাকি রয়েছে সেখানে প্রাধান্য দিতে হবে। দলের সর্বস্তরের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে নামতে হবে, দলের পুরনো নতুন কর্মীদের গুরুত্ব আরো বেশি করে দিতে হবে। মানুষের সমস্যার কথা শুনতে হবে, ও বাস্তবে যে সমস্যাগুলি রয়েছে তা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করতে হবে বলেই স্পষ্ট জানিয়ে দেন।

  • আর মাত্র কয়েক ঘন্টা রাত পেরোলেই কৌশিকী অমাবস্যা, লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে তারাপীঠে তাই জোরদার করা হচ্ছে নিরাপত্তা টিকিট ব্যবস্থা থাকছে দেখুন বিস্তারিত।

    আর মাত্র কয়েক ঘন্টা রাত পেরোলেই কৌশিকী অমাবস্যা, লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে তারাপীঠে তাই জোরদার করা হচ্ছে নিরাপত্তা টিকিট ব্যবস্থা থাকছে দেখুন বিস্তারিত।

    রাত পেরোলেই তারাপীঠে কৌশিকী অমাবস্যা ভক্ত সমাগমে কড়া নিরাপত্তা প্রস্তুতি তুঙ্গে !

    রাত পোহালেই তারাপীঠে শুরু হচ্ছে বছরের অন্যতম বৃহৎ উৎসব—কৌশিকী অমাবস্যা। এই বিশেষ তিথিকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে সাধু-সন্ন্যাসী ও ভক্তদের আগমন শুরু হয়েছে। ভক্ত সমাগমের ভিড়ে সুশৃঙ্খলভাবে দেবী দর্শন ও পূজা নিশ্চিত করতে মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে গোটা মন্দির চত্বরে বাঁশের ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি মন্দির প্রাঙ্গণকে ফুল ও আলোকসজ্জায় সাজানো হচ্ছে।

    কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে পুরাণ কাহিনী অনুযায়ী দেবী তারা মা কৌশিকী রূপে আবির্ভূত হয়ে মহিষাসুর, কুশুম্ভ ও নিশুম্ভ দানবকে বধ করেছিলেন। আবার এদিনই তারাপীঠ মহাশ্মশানে শিমুল গাছতলায় সাধক বামাক্ষ্যাপা সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। তাই এই তিথিতে পূণ্যলাভের আশায় প্রতিবছরই লক্ষ লক্ষ ভক্ত ভিড় জমায় তারাপীঠে।

    নিরাপত্তা ব্যবস্থা
    এবারও পুণ্যার্থীর সমাগম প্রায় পাঁচ লক্ষেরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই মন্দির চত্বরে কড়া নিরাপত্তা জারি হয়েছে। সারা বছর যেখানে ১০০ জন নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন থাকেন, সেখানে এবার কৌশিকী অমাবস্যাকে ঘিরে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ২০০ জন নিরাপত্তারক্ষী। পাশাপাশি মন্দির ও আশপাশের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মোড়, ভিআইপি রাস্তা ও পূর্বসাগর মোড় জুড়ে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা।

    ভক্তদের ভিড় সামলাতে পুলিশ, মন্দির কমিটি ও প্রশাসন মিলিতভাবে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে বারবার মাইকিং করে ঘোষণা করা হচ্ছে যাতে ভক্তরা তাদের সন্তানদের সঙ্গে আসলে বাচ্চাদের পকেটে নাম ও ঠিকানা লিখে রাখেন। যাতে ভিড়ের মধ্যে হারিয়ে গেলে দ্রুত পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়।

    ভক্তদের সুবিধার জন্য বিশেষ উদ্যোগ
    মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় জানান—

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • বেপরোয়া ভাবে গ্যাস গাড়ির ধাক্কায় আবারো মর্মান্তিক পরিণতি হল এক নাবালিকা ছাত্রীর, মৃত্যু হলো নাবালিকার। কোথায় ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বেপরোয়া ভাবে গ্যাস গাড়ির ধাক্কায় আবারো মর্মান্তিক পরিণতি হল এক নাবালিকা ছাত্রীর, মৃত্যু হলো নাবালিকার। কোথায় ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    মুহূর্তে সবচেয়ে বড় খবর আবারও বীরভূম বোলপুরে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা, প্রাণ গেল একজনের।

    আপনাদেরকে আরো একবার জানিয়ে রাখি, বীরভূম বোলপুরে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল এক নাবালিকা ছাত্রীর।
    স্থানীয় সূত্রে খবর বোলপুর শহরে বেপরোয়া ভাবে ভারী যান চলাচলের জন্য অকালে প্রাণ গেল এক নাবালিকার। ব্যস্ততম শহরে সন্ধের সময় রাস্তায় ভিড় থাকে প্রতিদিন আর সেই ভিড়ের মাঝে বেপরোয়া ভাবে একটি গ্যাসের গাড়ি দ্রুত গতিতে ছুটে এসে টোটো চালকে ধাক্কা মারে, টোটো চালক এবং যাত্রীরা বেঁচে গেলেও সাইকেল আরোহী নাবালিকা ছাত্রীকে সজরে ধাক্কা মারে ওই গ্যাসের ভর্তি ট্রাকটি। সঙ্গে সঙ্গে লুটিয়ে পড়ে সেখানেই, মৃত্যু হয় তার।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায় মেয়েটির নাম অর্পিতা বাউড়ি (১৬) ঘটনাস্থলেই মারা যায়।


    এই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান বোলপুর থানার পুলিশ। পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেন। এবং দুর্ঘটনাগ্রস্থ নাবালিকা মেয়েটিকে উদ্ধার করে বোলপুর মহকুমা হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
    ইতিমধ্যেই ওই দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বোলপুর মহাকুমা হসপিটালে রাখা হয়েছে। ঘটনার পূর্ণ তদন্ত করছে পুলিশ প্রশাসন ।


    তবে এই ঘটনার যেরে প্রশ্ন তুলে স্থানীয় মানুষজন ,এইভাবে দিনের পর দিন দুর্ঘটনায় বোলপুর শহরে মানুষের ঘুম কেড়ে নিয়েছে সকলের খুবই চিন্তিত রয়েছে ওই এলাকার মানুষ।
    একই জায়গায় বারবার এরকম দুর্ঘটনা ঘটছে কেন প্রশ্ন তুলে এলাকার মানুষ।
    স্থানীয় মানুষের আবেদন প্রশাসনের কাছে যাতে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর না হয় সেই দিক খেয়াল রাখার অনুরোধ জানান।

    বীরভূম বোলপুর থেকে কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট bcn বাংলা।

  • স্কুল চলাকালীন হঠাৎ শিক্ষকের কি হলো শেষে মর্মান্তিক পরিণতিতে হৈচৈ পড়ে গেল এলাকায়, আসতে হলো অ্যাম্বুলেন্স ও পুলিশ। দেখুন বিস্তারিত। কোথায় এমন ঘটলো অঘটন।

    স্কুল চলাকালীন হঠাৎ শিক্ষকের কি হলো শেষে মর্মান্তিক পরিণতিতে হৈচৈ পড়ে গেল এলাকায়, আসতে হলো অ্যাম্বুলেন্স ও পুলিশ। দেখুন বিস্তারিত। কোথায় এমন ঘটলো অঘটন।

    স্কুলের মধ্যেই শিক্ষকের এমন কাণ্ডে হতভম্ব এলাকার মানুষ উদ্ধার মৃতদেহ। এমন ঘটনাই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বাঁকুড়ায়।

    স্কুলের মধ্যেই অংকের শিক্ষকের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য। ঘটনাটি ঘটে বাঁকুড়া সদর থানার কালপাথর বিনাপানি হাই স্কুলের। পুলিশ খবর পেয়ে স্কুলের দোতলার ১৮ নং রুম থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় শিক্ষক উজ্জ্বল কুমার দাসের দেহ। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আত্মহত্যা বলেই দাবি তবে কি কারনে এই মৃত্যু তা নিয়ে ধোঁয়াশা।

    আর পাঁচটা দিনের মতোই স্কুলে হাজির হন বাঁকুড়া বিনাপানি হাই স্কুলের অংকের শিক্ষক উজ্জ্বল কুমার দাস। মঙ্গলবার স্কুলে এসেছিলেন সময়ে স্কুলের ক্লাসও করেন। তবে এদিন স্কুলে স্থানীয় পুজোর কারনে ছাত্র ছাত্রীর সং্খ্যা কম থাকায় টিফিনেই স্কুল ছুটি হয়ে যায়। ছাত্র ছাত্রীদের পাশাপাশি বেরিয়ে পড়েন অনান্য শিক্ষক শিক্ষিকারাও।

    তবে স্কুলের অফিসের কাজ কর্মের জন্য বেশ কয়েকজন ছিলেন স্কুলে ছিলেন উজ্জ্বল দাস নামে ওই শিক্ষকও। কাজ শেষে সকলেই বেরিয়ে যাওয়ার সময় উজ্জ্বল বাবুর মোটর বাইক নজরে পড়লেও উজ্বল বাবুর খোজ না মেলায় খোজাখুজি শুরু হয়। তারপরেই উপরের একটি রুম থেকেই ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায় উজ্জ্বল বাবুকে। খবর দেওয়া হয় বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশকে। পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। প্রাথমিক ভাবেই অনুমান আত্মহত্যা করেছেন ওই শিক্ষক তবে কি কারনে এই আত্মহত্যা তা জানা যায়নি। পুলিশ খতিয়ে দেখছে।।।

  • বাঁকুড়া ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক সংস্করণের দাবিতে পথ অবরোধে বামেরা। কি দুর্নীতি হয়েছে জানেন দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়া ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক সংস্করণের দাবিতে পথ অবরোধে বামেরা। কি দুর্নীতি হয়েছে জানেন দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়া ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক সংস্কারের দাবিতে বাঁকুড়ার মটগোদা এলাকায় অবরোধ বামেদের, পুজোর আগে রাস্তা মেরামতি না হলে আরো বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি


    ————————*————-
    রাস্তা নির্মাণের ব্যপারে পূর্ত দফতরের গাফিলাতির অভিযোগ তুলে অবিলম্বে রাস্তা মেরামতির দাবিতে সরব হল বাম কর্মী সমর্থকেরা। আজ বাঁকুড়ার রাইপুর থানার মটগোদার কাছে রাস্তা অবরোধ করে তাঁরা বিক্ষোভ দেখান। অবরোধের জেরে আটকে পড়ে গুরুত্বপূর্ণ ওই রাস্তায় যান চলাচল। পরে পূর্ত দফতর ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা অবরোধস্থলে পৌঁছে আস্বাস দিলে অবরোধ ওঠে। পুজোর আগে রাস্তার হাল না ফিরলে পুজোর পরে আরো বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে আন্দোলনকারীরা।

    সম্প্রতি বাঁকুড়ার ধলডাঙ্গা থেকে ঝাড়গ্রাম যাওয়ার রাজ্য সড়ক নতুন করে নির্মাণের কাজ হয়। প্রায় ১৪০ কোটি টাকা বরাদ্দে সেই কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই রাস্তার বিভিন্ন জায়গা বেহাল হয়ে পড়ে। পরিস্থিতি এমন হয় যে ওই রাস্তায় যাতায়াত করতে গিয়ে প্রায়শই ঘটছে দুর্ঘটনাও। পূর্ত দফতরের নজরদারির গাফিলাতির কারনেই এমন পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে অবিলম্বে রাস্তাটি মেরামতির দাবিতে আজ আন্দোলন শুরু করেন স্থানীয় বাম কর্মী সমর্থকেরা।

    বামেদের মধ্যে সিপিএম ও ডি ওয়াই এফ আই কর্মীরা এদিন এই ইস্যুতে বাঁকুড়ার রাইপুর থানার মটগোদা এলাকায় বাঁকুড়া ঝাড়গ্রাম রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। বেশ কিছুক্ষণ ধরে অবরোধ চলার পর রাইপুর থানার পুলিশ, পূর্ত দফতর ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকেরা অবরোধস্থলে হাজির হলে তাঁদের ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান অবরোধকারীরা। পরে প্রশাসনের তরফে পুজোর আগেই ওই রাস্তা মেরামতির আস্বাস দিলে অবরোধ ওঠে। রাস্তা মেরামতির ক্ষেত্রে সমস্যার কথা মেনে নিয়েছে স্থানীয় ব্লক প্রশাসন। ব্লক প্রশাসনের দাবি কী কারনে এত দ্রুত রাস্তাটি বেহাল হয়ে পড়ল তা নিয়ে তদন্ত চলছে। ইতিমধ্যেই রাস্তায় ব্যবহৃত সামগ্রীর নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছে পূর্ত দফতর। তবে পুজোর আগেই যাতে রাস্তাটি মেরামত করা যায় সে ব্যাপারে পূর্ত দফতরকে জানানো হয়েছে।

  • জয়পুরে খেলা হবে দিবস পালনে কিভাবে পালন করেছে জানেন কি হয়েছে দেখুন তাহলে বিস্তারিত

    জয়পুরে খেলা হবে দিবস পালনে কিভাবে পালন করেছে জানেন কি হয়েছে দেখুন তাহলে বিস্তারিত

    জয়পুর ব্লক যুব কল্যাণ দপ্তর ও জয়পুর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে, পালিত হলো খেলা হবে দিবস।


    বাঁকুড়া জয়পুর ব্লক এর হেতিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের হেতিয়া হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হলো খেলা হবে দিবস, আর এই খেলা হবে দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হলো ফুটবল টুর্নামেন্ট। সকাল থেকে শুরু হয়েছিল এই খেলা অংশগ্রহণ করেছিল নটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি সহ মোট ১০ টি দল।
    আজকের এই খেলার শুভ উদ্বোধন করেন জয়পুর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতির পায়ে ফুটবল কিকের মধ্য দিয়ে শুরু হয় খেলা।

    আজকের এই খেলায় উপস্থিত ছিলেন জয়পুর জয়েন্ট ব্লক ডেভেলপমেন্ট আধিকারিক শুভজিৎ শিকারি, যুব কল্যাণ দপ্তর আধিকারিক–
    জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি, বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ কৌশিক বটব্যাল, সহ একাধিক কর্মাধ্যক্ষ ও গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানরা সহ জেলা পরিষদের সদস্য এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্লকের একাধিক আধিকারিক ও গ্রাম পঞ্চায়েত সহ এলাকার সাধারণ মানুষ সকলের উপস্থিতিতে, খুব সুন্দর ভাবে খেলা হবে দিবস পালিত হয় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের হেতিয়া হাই স্কুল ফুটবল মাঠে।

    কি জানাচ্ছেন আজকের এই অনুষ্ঠানকে নিয়ে জয়পুর ব্লকের বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ ও ব্লক সভাপতি কৌশিক বটব্যাল ও সহ সভাপতি ও যুব কল্যাণ দপ্তর এর আধিকারিক চলুন শোনাবো আপনাদের।।

  • হঠাৎ কেন কোতুলপুর বিধানসভার জয়পুরে আসতে হলো বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সহ সদস্যদের, আসতেই হইচই পড়ে গেল এলাকায়,দেখুন বিস্তারিত।

    হঠাৎ কেন কোতুলপুর বিধানসভার জয়পুরে আসতে হলো বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সহ সদস্যদের, আসতেই হইচই পড়ে গেল এলাকায়,দেখুন বিস্তারিত।

    আচমকাই কোতুলপুর বিধানসভা পরিদর্শনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা।

    ঘুরে দেখলেন জয়পুর সলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের জয়পুরের জৈব সার প্রকল্পর কাজ।

    পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পঞ্চায়েত, গ্রাম উন্নয়ন ও সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক ষ্ট্যাণ্ডিং কমিটি ও বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির একাধিক শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়করা পরিদর্শন করলেন এলাকা, নিলেন খোঁজখবর। জয়পুর ব্লকের গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে একাধিক প্রকল্পর কাজ হয়েছে এলাকায়,কতটা উন্নয়ন হয়েছে এই কাজের ফলে কতটা সুবিধা পাচ্ছেন এলাকার মানুষ ।
    তা নিজেদের চোখে দেখলেন এবং পরিদর্শন করলেন কমিটির সদস্যরা।।

    তবে কাজ দেখে খুশি বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির একাধিক সদস্য।উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার পঞ্চায়েত, গ্রাম উন্নয়ন ও সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক ষ্ট্যাণ্ডিং কমিটি চেয়ারম্যান অশোক কুমার দেব বরিষ্ঠ তৃণমূল বিধায়ক সহ অন্য সাতজন বিধায়ক ও বিধানসভার আধিকারিক গন সাথে ছিলেন জেলা, মহকুমা ও ব্লক স্তরের আধিকারিক গন।

    ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র ঘোষ চাকদা বিধানসভার বিধায়ক। ছিলেন বিধায়ক শ্রী বিকাশ রায়চৌধুরী, শ্রী বিমলেন্দু সিংহ রায়। করিমপুর বিধানসভা।
    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্বরূপনগর বিধানসভার বিধায়িকা শ্রীমতি বীনা মন্ডল। ছিলেন বাগদা বিধানসভার বিধায়িকা মধুপর্না ঠাকুর। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শ্রী বিভাস সরদার,বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার বিধায়ক।উপস্থিত ছিলেন পাড়া বিধানসভার বিধায়ক শ্রী নদীয়ার চন্দ্র বাউরী, উপস্থিত ছিলেন জয়পুর ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার দেবজ্যোতি পাত্র, ছিলেন উপশাসক ও উপসমাহর্তা দীপাঞ্জন নস্কর, ডিসি, আই, এস. জি. পি., জয়েন বিডিও শুভজিৎ শিকারি, সলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অনিল দে, জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত পরিবহন দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ জাকির খান সহ ব্লক ও গ্রাম পঞ্চায়েত একাধিক আধিকারিক এই স্ট্যান্ডিং কমিটির এলাকা পরিদর্শনে সাথে উপস্থিত ছিলেন।


    কি জানাচ্ছেন ট্রেন্ডিং কমিটির বিধায়ক থেকে বিধায়িকা ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান অশোক কুমার দেব ,চলুন শোনাবো আপনাদের।।
    বিধান সভার ষ্ট্যাণ্ডিং কমিটি সহ বিধায়কদের সাথে প্রাথমিক আলোচনা ও সম্মাননা জানান মহকুমা শাসক, বিষ্ণুপুর প্রসেনজিৎ ঘোষ মহাশয়।

  • জেলা জুড়ে ১০দিন ধরে ডাকঘরে ব্যাহত সমস্ত পরিষেবা, চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ সকাল থেকে ভিড় জমাচ্ছেন পোস্ট অফিসের সামনে দেখুন বিস্তারিত। কোথায় এমন ঘটলো।

    জেলা জুড়ে ১০দিন ধরে ডাকঘরে ব্যাহত সমস্ত পরিষেবা, চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ সকাল থেকে ভিড় জমাচ্ছেন পোস্ট অফিসের সামনে দেখুন বিস্তারিত। কোথায় এমন ঘটলো।

    লিংক বিভ্রাট জেলা জুড়ে ডাকঘরে কাজ কর্ম বন্ধ। হয়রানি গ্রাহকদের।

    নতুন ভারসেন আপডেট হয়েছে তারপর থেকেই বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন ডাকঘরে সব ধরনের পরিষেবা বন্ধ। লিংক বিভ্রাটের কারনে ডাকঘর বিভাগের সব ধরনের লেনদেন ও কাজকর্ম বন্ধ গত ১০ দিন ধরে। এর জেরে চরম হয়রানির স্বীকার গ্রাহকরা৷ চাষের মরসুমে ডাকঘর থেকে টাকা তুলতে না পেরে বড় বিপাকে এলাকার চাষীরা। বাঁকুড়া জয়পুর ডাকঘরে গ্রাহকদের চরম দুর্ভোগের ছবি ধর পড়ল। ডাকঘর সূত্রে খবর বাঁকুড়া জেলা জুড়ে ডাকঘরগুলিতে এই সমস্যা তৈরি হয়েছে আর সাধারন গ্রাহকরা সমস্যায় পড়েছেন।

    ১ লা আগস্ট থেকে ৪ ( চার) তারিখ পর্য্যন্ত পরিষেবা বন্ধ থাকার আগাম নোটিশ দিয়ে জানিয়েছিল ডাকঘর কর্তৃপক্ষ। বাঁকুড়া জয়পুর উপ ডাকঘরেও বাইরে সেই নোটিশ দেওয়া হয়, নোটিশে জানানো হয় নতুন ভার্সেন আপডেট হওয়ার জন্য ১ আগস্ট থেকে ৪ তারিখ সব পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

    কিন্তু ৪ তারিখের পর ১১ তারিখ হলেও লিংক বিভ্রাটে এখনও কোন পরিষেবা চালু হয়নি ডাকঘরে। বাঁকুড়ার জয়পুর উপ ডাকঘরের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা চাষী থেকে সাধারন মানুষ জানালেন কোন পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে না।

    চাষের সময় না তুলতে পারা যাচ্ছে টাকা, না পাঠানো যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ন চিঠি, এমনি এম আই এসের টাকাও তুলতে পারছে না গ্রাহকরা। সব মিলিয়ে জয়পুরে পোস্ট অফিসে এসে এখন চূড়ান্ত নাজেহাল জয়পুরবাসী। তবে শুধু জয়পুর নয় ভার্সেন আপডেট হওয়ার পর থেকে জেলা জুড়ে বিভিন্ন ডাকঘরে এই সমস্যার জেরে সব পরিষেবা বন্ধ রয়েছে বলেই খবর।

  • সমবায় নির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী দিলেও ফিরতে হলো শূন্য হাতে, ভয়ে প্রার্থী দিল না বিজেপি, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের।

    সমবায় নির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী দিলেও ফিরতে হলো শূন্য হাতে, ভয়ে প্রার্থী দিল না বিজেপি, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের।

    সমবায় নির্বাচনে ৪৬ আসনের ৬টি আসনে প্রার্থী দিলেও শূন্য হাতে ফিরতে হোল বামেদের,
    হাড়ের ভয়ে প্রার্থী দিল না বিজেপি

    বাঁকুড়া বড়জোড়ার ঘুটগড়িয়া কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির নির্বাচনে তৃণমূলের একচ্ছত্র আধিপত্য।

    বড়জোড়ার ঘুটগড়িয়া কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির রবিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস আবারও সব আসনে জয়ী হয়েছে। মোট ৪৬টি আসনের সবকটিতে তৃণমূলের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বা স্পষ্ট বিজয় অর্জন করেছেন, যা এলাকায় তাদের শক্তিশালী জনপ্রিয়তার পরিচয় বহন করে।

    বিজেপি এবারে কোনো প্রার্থী না দেওয়ায় ভোটের লড়াই মূলত তৃণমূল ও সিপিএমের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। সিপিএম ৬টি আসনে অংশগ্রহণ করলেও তারা তৃণমূলের কাছে পরাজিত হয়। স্থানীয় রাজনীতিতে এই ফলাফল বড়জোড়ায় তৃণমূলের সাংগঠনিক শক্তি এবং জনসমর্থনের দৃঢ়তা প্রদর্শন করেছে।

    বড়জোড়া ব্লকের তৃণমূল সভাপতি কালিদাস মুখোপাধ্যায় বলেন, “জনতার পাশে থেকে কাজ করার ফলেই মানুষের আস্থা আমাদের প্রতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বিজয় আমাদের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে নতুন শক্তি যোগাবে।” এছাড়া তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা অকাল হোলির উৎসবে জয়ের আনন্দ উদযাপন করেছেন।

    অন্যদিকে, বিরোধী দলের প্রতিক্রিয়াও এসেছে। বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজিত আগস্থি অভিযোগ করেছেন, “মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে প্রার্থী না দেওয়া হয়েছে, যা গণতন্ত্রের প্রতি বড় আঘাত।” সিপিএম নেতা সুজয় চৌধুরী অভিযোগ করেছেন, “নির্বাচনে শাসকদলের হুমকি ও ভয় দেখানোর কারণে মানুষের অধিকার বিপন্ন হয়েছে।”

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন, বড়জোড়ায় তৃণমূলের এই আধিপত্য ভবিষ্যতে এলাকায় রাজনৈতিক গতিশীলতায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে। তারা বলেছেন, সিপিএমকে নিজেদের সংগঠন ও কৌশল পুনর্বিবেচনা করে শক্তিশালী হতে হবে, আর বিজেপির রাজনৈতিক প্রভাব বর্তমানে সীমিত।