Category: রাঢ় বঙ্গ

  • জয়পুরে খেলা হবে দিবস পালনে কিভাবে পালন করেছে জানেন কি হয়েছে দেখুন তাহলে বিস্তারিত

    জয়পুরে খেলা হবে দিবস পালনে কিভাবে পালন করেছে জানেন কি হয়েছে দেখুন তাহলে বিস্তারিত

    জয়পুর ব্লক যুব কল্যাণ দপ্তর ও জয়পুর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে, পালিত হলো খেলা হবে দিবস।


    বাঁকুড়া জয়পুর ব্লক এর হেতিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের হেতিয়া হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হলো খেলা হবে দিবস, আর এই খেলা হবে দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হলো ফুটবল টুর্নামেন্ট। সকাল থেকে শুরু হয়েছিল এই খেলা অংশগ্রহণ করেছিল নটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি সহ মোট ১০ টি দল।
    আজকের এই খেলার শুভ উদ্বোধন করেন জয়পুর ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতির পায়ে ফুটবল কিকের মধ্য দিয়ে শুরু হয় খেলা।

    আজকের এই খেলায় উপস্থিত ছিলেন জয়পুর জয়েন্ট ব্লক ডেভেলপমেন্ট আধিকারিক শুভজিৎ শিকারি, যুব কল্যাণ দপ্তর আধিকারিক–
    জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি, বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ কৌশিক বটব্যাল, সহ একাধিক কর্মাধ্যক্ষ ও গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানরা সহ জেলা পরিষদের সদস্য এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্লকের একাধিক আধিকারিক ও গ্রাম পঞ্চায়েত সহ এলাকার সাধারণ মানুষ সকলের উপস্থিতিতে, খুব সুন্দর ভাবে খেলা হবে দিবস পালিত হয় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের হেতিয়া হাই স্কুল ফুটবল মাঠে।

    কি জানাচ্ছেন আজকের এই অনুষ্ঠানকে নিয়ে জয়পুর ব্লকের বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ ও ব্লক সভাপতি কৌশিক বটব্যাল ও সহ সভাপতি ও যুব কল্যাণ দপ্তর এর আধিকারিক চলুন শোনাবো আপনাদের।।

  • হঠাৎ কেন কোতুলপুর বিধানসভার জয়পুরে আসতে হলো বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সহ সদস্যদের, আসতেই হইচই পড়ে গেল এলাকায়,দেখুন বিস্তারিত।

    হঠাৎ কেন কোতুলপুর বিধানসভার জয়পুরে আসতে হলো বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সহ সদস্যদের, আসতেই হইচই পড়ে গেল এলাকায়,দেখুন বিস্তারিত।

    আচমকাই কোতুলপুর বিধানসভা পরিদর্শনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা।

    ঘুরে দেখলেন জয়পুর সলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের জয়পুরের জৈব সার প্রকল্পর কাজ।

    পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পঞ্চায়েত, গ্রাম উন্নয়ন ও সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক ষ্ট্যাণ্ডিং কমিটি ও বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির একাধিক শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়করা পরিদর্শন করলেন এলাকা, নিলেন খোঁজখবর। জয়পুর ব্লকের গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে একাধিক প্রকল্পর কাজ হয়েছে এলাকায়,কতটা উন্নয়ন হয়েছে এই কাজের ফলে কতটা সুবিধা পাচ্ছেন এলাকার মানুষ ।
    তা নিজেদের চোখে দেখলেন এবং পরিদর্শন করলেন কমিটির সদস্যরা।।

    তবে কাজ দেখে খুশি বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির একাধিক সদস্য।উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার পঞ্চায়েত, গ্রাম উন্নয়ন ও সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক ষ্ট্যাণ্ডিং কমিটি চেয়ারম্যান অশোক কুমার দেব বরিষ্ঠ তৃণমূল বিধায়ক সহ অন্য সাতজন বিধায়ক ও বিধানসভার আধিকারিক গন সাথে ছিলেন জেলা, মহকুমা ও ব্লক স্তরের আধিকারিক গন।

    ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র ঘোষ চাকদা বিধানসভার বিধায়ক। ছিলেন বিধায়ক শ্রী বিকাশ রায়চৌধুরী, শ্রী বিমলেন্দু সিংহ রায়। করিমপুর বিধানসভা।
    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্বরূপনগর বিধানসভার বিধায়িকা শ্রীমতি বীনা মন্ডল। ছিলেন বাগদা বিধানসভার বিধায়িকা মধুপর্না ঠাকুর। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শ্রী বিভাস সরদার,বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার বিধায়ক।উপস্থিত ছিলেন পাড়া বিধানসভার বিধায়ক শ্রী নদীয়ার চন্দ্র বাউরী, উপস্থিত ছিলেন জয়পুর ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার দেবজ্যোতি পাত্র, ছিলেন উপশাসক ও উপসমাহর্তা দীপাঞ্জন নস্কর, ডিসি, আই, এস. জি. পি., জয়েন বিডিও শুভজিৎ শিকারি, সলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অনিল দে, জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত পরিবহন দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ জাকির খান সহ ব্লক ও গ্রাম পঞ্চায়েত একাধিক আধিকারিক এই স্ট্যান্ডিং কমিটির এলাকা পরিদর্শনে সাথে উপস্থিত ছিলেন।


    কি জানাচ্ছেন ট্রেন্ডিং কমিটির বিধায়ক থেকে বিধায়িকা ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান অশোক কুমার দেব ,চলুন শোনাবো আপনাদের।।
    বিধান সভার ষ্ট্যাণ্ডিং কমিটি সহ বিধায়কদের সাথে প্রাথমিক আলোচনা ও সম্মাননা জানান মহকুমা শাসক, বিষ্ণুপুর প্রসেনজিৎ ঘোষ মহাশয়।

  • জেলা জুড়ে ১০দিন ধরে ডাকঘরে ব্যাহত সমস্ত পরিষেবা, চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ সকাল থেকে ভিড় জমাচ্ছেন পোস্ট অফিসের সামনে দেখুন বিস্তারিত। কোথায় এমন ঘটলো।

    জেলা জুড়ে ১০দিন ধরে ডাকঘরে ব্যাহত সমস্ত পরিষেবা, চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ সকাল থেকে ভিড় জমাচ্ছেন পোস্ট অফিসের সামনে দেখুন বিস্তারিত। কোথায় এমন ঘটলো।

    লিংক বিভ্রাট জেলা জুড়ে ডাকঘরে কাজ কর্ম বন্ধ। হয়রানি গ্রাহকদের।

    নতুন ভারসেন আপডেট হয়েছে তারপর থেকেই বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন ডাকঘরে সব ধরনের পরিষেবা বন্ধ। লিংক বিভ্রাটের কারনে ডাকঘর বিভাগের সব ধরনের লেনদেন ও কাজকর্ম বন্ধ গত ১০ দিন ধরে। এর জেরে চরম হয়রানির স্বীকার গ্রাহকরা৷ চাষের মরসুমে ডাকঘর থেকে টাকা তুলতে না পেরে বড় বিপাকে এলাকার চাষীরা। বাঁকুড়া জয়পুর ডাকঘরে গ্রাহকদের চরম দুর্ভোগের ছবি ধর পড়ল। ডাকঘর সূত্রে খবর বাঁকুড়া জেলা জুড়ে ডাকঘরগুলিতে এই সমস্যা তৈরি হয়েছে আর সাধারন গ্রাহকরা সমস্যায় পড়েছেন।

    ১ লা আগস্ট থেকে ৪ ( চার) তারিখ পর্য্যন্ত পরিষেবা বন্ধ থাকার আগাম নোটিশ দিয়ে জানিয়েছিল ডাকঘর কর্তৃপক্ষ। বাঁকুড়া জয়পুর উপ ডাকঘরেও বাইরে সেই নোটিশ দেওয়া হয়, নোটিশে জানানো হয় নতুন ভার্সেন আপডেট হওয়ার জন্য ১ আগস্ট থেকে ৪ তারিখ সব পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

    কিন্তু ৪ তারিখের পর ১১ তারিখ হলেও লিংক বিভ্রাটে এখনও কোন পরিষেবা চালু হয়নি ডাকঘরে। বাঁকুড়ার জয়পুর উপ ডাকঘরের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা চাষী থেকে সাধারন মানুষ জানালেন কোন পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে না।

    চাষের সময় না তুলতে পারা যাচ্ছে টাকা, না পাঠানো যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ন চিঠি, এমনি এম আই এসের টাকাও তুলতে পারছে না গ্রাহকরা। সব মিলিয়ে জয়পুরে পোস্ট অফিসে এসে এখন চূড়ান্ত নাজেহাল জয়পুরবাসী। তবে শুধু জয়পুর নয় ভার্সেন আপডেট হওয়ার পর থেকে জেলা জুড়ে বিভিন্ন ডাকঘরে এই সমস্যার জেরে সব পরিষেবা বন্ধ রয়েছে বলেই খবর।

  • সমবায় নির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী দিলেও ফিরতে হলো শূন্য হাতে, ভয়ে প্রার্থী দিল না বিজেপি, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের।

    সমবায় নির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী দিলেও ফিরতে হলো শূন্য হাতে, ভয়ে প্রার্থী দিল না বিজেপি, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের।

    সমবায় নির্বাচনে ৪৬ আসনের ৬টি আসনে প্রার্থী দিলেও শূন্য হাতে ফিরতে হোল বামেদের,
    হাড়ের ভয়ে প্রার্থী দিল না বিজেপি

    বাঁকুড়া বড়জোড়ার ঘুটগড়িয়া কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির নির্বাচনে তৃণমূলের একচ্ছত্র আধিপত্য।

    বড়জোড়ার ঘুটগড়িয়া কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির রবিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস আবারও সব আসনে জয়ী হয়েছে। মোট ৪৬টি আসনের সবকটিতে তৃণমূলের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বা স্পষ্ট বিজয় অর্জন করেছেন, যা এলাকায় তাদের শক্তিশালী জনপ্রিয়তার পরিচয় বহন করে।

    বিজেপি এবারে কোনো প্রার্থী না দেওয়ায় ভোটের লড়াই মূলত তৃণমূল ও সিপিএমের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। সিপিএম ৬টি আসনে অংশগ্রহণ করলেও তারা তৃণমূলের কাছে পরাজিত হয়। স্থানীয় রাজনীতিতে এই ফলাফল বড়জোড়ায় তৃণমূলের সাংগঠনিক শক্তি এবং জনসমর্থনের দৃঢ়তা প্রদর্শন করেছে।

    বড়জোড়া ব্লকের তৃণমূল সভাপতি কালিদাস মুখোপাধ্যায় বলেন, “জনতার পাশে থেকে কাজ করার ফলেই মানুষের আস্থা আমাদের প্রতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই বিজয় আমাদের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে নতুন শক্তি যোগাবে।” এছাড়া তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা অকাল হোলির উৎসবে জয়ের আনন্দ উদযাপন করেছেন।

    অন্যদিকে, বিরোধী দলের প্রতিক্রিয়াও এসেছে। বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজিত আগস্থি অভিযোগ করেছেন, “মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে প্রার্থী না দেওয়া হয়েছে, যা গণতন্ত্রের প্রতি বড় আঘাত।” সিপিএম নেতা সুজয় চৌধুরী অভিযোগ করেছেন, “নির্বাচনে শাসকদলের হুমকি ও ভয় দেখানোর কারণে মানুষের অধিকার বিপন্ন হয়েছে।”

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন, বড়জোড়ায় তৃণমূলের এই আধিপত্য ভবিষ্যতে এলাকায় রাজনৈতিক গতিশীলতায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে। তারা বলেছেন, সিপিএমকে নিজেদের সংগঠন ও কৌশল পুনর্বিবেচনা করে শক্তিশালী হতে হবে, আর বিজেপির রাজনৈতিক প্রভাব বর্তমানে সীমিত।

  • একই ব্লকে একই দিনে তিন তিনটি প্রাণ ঝরে যাওয়ার ঘটনায় হৈচৈ পরেগেলো এলাকায়, কি হয়েছিল জানেন জানলে গা শিউরে উঠবে আপনার। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

    একই ব্লকে একই দিনে তিন তিনটি প্রাণ ঝরে যাওয়ার ঘটনায় হৈচৈ পরেগেলো এলাকায়, কি হয়েছিল জানেন জানলে গা শিউরে উঠবে আপনার। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

    *রঞ্জিত কুন্ডু-বাঁকুড়া*

    বাঁকুড়ার কোতুলপুরে একের পর এক প্রাণহানি ঘটনা শোরগোল এলাকায়*,
    এক দিকে জলে ডোবার ঘটনা, কোতুলপুর থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে আনতে না আনতেই, ইলেকট্রিক শখ খেয়ে মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা,আর অন্যদিকে বাঁকুড়ার ইন্দাস এলাকার বছর 58 বয়সী এক ব্যক্তি আত্মহত্যার চেষ্টা করে তাকেও নিয়ে আসা হয় কোতুলপুর গোগরা গ্রামীণ হাসপাতালে সেখানেও তিনি প্রাণ হারা ওনার নাম উত্তম ধারা
    ৫৮ বছর বয়স , গ্রাম ইন্দাস ব্লকের কেনেটি পশ্চিম শ্রীরামপুর এলাকায়, একই দিনে তিন তিনটি দুর্ঘটনার জেরে সরগোল পড়ে যায় এলাকায়।

    স্থানীয় সূত্রে খবর আজ দুপুরে মোবাইল ফোন চার্জ দিতে গিয়ে শক খেয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হল বছর কুড়ি বয়সে বৃষ্টি রায়ের। ঘটনা বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের বালিঠা গ্রামে।

    একদিকে বাঁকুড়ার কোতুলপুরে রামকৃষ্ণ পল্লীতে দুপুর একটা নাগাদ জলে ডুবে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা প্রাণহারান আনুমানিক বছর ৭০ থেকে ৭৫ বছর বয়সী সত্তকিংকর সেনের।

    অন্যদিকে কোতুলপুর ব্লকের ঝোরো গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে বালিটা গ্রামের বাপের বাড়ি বেড়াতে এসে মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে প্রাণ হারালো এক গৃহবধূ, পরিবার সূত্রে খবর জানা যায় আজ দুপুরে খাওয়া দাওয়া করার পর মোবাইল চার্জ দিতে যান ওই গৃহবধূ বৃষ্টি রায়।
    ঠিক তখনই ইলেক্ট্রিকের শক খেয়ে যায় বাড়ির মেয়ে বৃষ্টি রায়।
    তড়িঘড়ি তাকে উদ্ধার করে কোতুলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়, শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি, চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
    অন্যদিকে কোতুলপুর রামকৃষ্ণ পল্লীতে গতকাল গভীর রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন সত্য কিংকর বাবু, আজ দুপুর ১টা নাগাদ তার দেহ পুকুরের জলে ভাসতে দেখেন স্থানীয় মানুষজন, সাথে সাথেই খবর দেয়া হয় কোতুলপুর থানায়, কোতুলপুর থানার পুলিশ এসে ওই দেহটি উদ্ধার করে কোতুলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়, সেখানেও চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    একই ব্লকে ৩-৩টি জায়গায় পৃথক পৃথক ঘটনায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।
    কি জানাচ্ছেন ইলেকট্রিক শক খেয়ে মেয়ে হারা বাড়ির লোক ও জলে ডুবে যাওয়া প্রাণ হারানো সত্যকিঙ্কর বাবুর বাড়ির লোক, অন্যদিকে ইন্দাসের ঘটনায় বাড়ির লোকের কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

  • মরেও শান্তি নেই!শেষ যাত্রা তেও নিরাপদ নয় গ্রামবাসীরা। কেন এ কথা বলা হচ্ছে বিস্তারিত দেখন, হাঁটু কাদায় কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হল মৃতদেহ

    মরেও শান্তি নেই!শেষ যাত্রা তেও নিরাপদ নয় গ্রামবাসীরা। কেন এ কথা বলা হচ্ছে বিস্তারিত দেখন, হাঁটু কাদায় কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হল মৃতদেহ

    শেষ যাত্রাও নিরাপদ নয়।

    সংবাদদাতা কাজী আমিরুল ইসলাম বীরভূম।

    গত ৫০ বছর ধ’রে এই অবস্থা। এমনই রাস্তার বেহাল চিত্র ধরা পড়ল বীরভূম জেলার খয়রাশোল ব্লকের কেন্দ্রগড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে মাটিয়ালা গ্রামে। বৃষ্টি হ’লে তো দুর্ভোগ আরও বেশি। পাকা রাস্তার অভাবে মৃতকে সমাধিস্থ করতে গেলেও জলেকাদায় প্রায় ডুবে যেতে হয় শববাহকদের। তবু হুঁশ নেই প্রশাসনের। জলযন্ত্রণার মধ্যেই এক করুণ ছবি দেখা গেল মাটিয়ালা গ্রামে। এই গ্রামের মানুষজনের মরেও যেন শান্তি নেই। কথায় আছে মারা গেলে শান্তি পায় মানুষ কিন্তু এই গ্রামে ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা গেল।

    মাটিয়ালা গ্রামে কেউ মারা গেলে মাটি দেওয়ার জন্য নিয়ে যেতে হয় প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে কবরস্থানে। আর এই রাস্তা যেতেই নাজেহাল হতে হয় গ্রামবাসীদের। আড়াই কিলোমিটার রাস্তায় কোন মৃতদেহ নিয়ে যেতে গেলে দুর্বিসহ অবস্থা হয় গ্রামবাসীদের। দীর্ঘদিনের তাদের দাবি এই কবরস্থান যাওয়ার রাস্তা যেন ভালো করে দেওয়া হয়। গ্রামবাসীদের আক্ষেপ যেন মরেও শান্তি নেই আমাদের। শুধুমাত্র প্রতিশ্রুতি যেন সার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    তাছাড়াও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন জায়গায় গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষের জন্য পথশ্রী প্রকল্পের আওতায় রাস্তা তৈরি করে দিয়েছেন। কিন্তু এই গ্রামের কাদায় ভর্তি রাস্তাটা আজ পর্যন্ত তৈরি হইনি বলে অভিযোগ করেন গ্রামবাসীরা। জসিম খান বলে এক গ্রামবাসী জানান, আমার বয়স হচ্ছে ৩৬ বছর। তখন থেকেই দেখছি এরকমই আছে রাস্তাটা। বৃষ্টির কারণে রাস্তা কাদায় ভরে যাওয়ায় মৃতদেহ নিয়ে কবরস্থানে যাওয়া একটি কষ্টসাধ্য ব্যাপার। গ্রামের মানুষজন মিলে কোনোমতে মৃতদেহ নিয়ে কবরস্থানে এলাম। জল-কাদার মধ্যে দিয়ে হেঁটে যেতে হয়, যা খুবই কষ্টকর ছিল।

    অনেক কষ্টে আমরা কবরস্থানে পৌঁছালাম। পাশাপাশি স্থানীয় মসজিদের ইমাম নিজামুদ্দিন রিজভী জানান, রাস্তাটা এত খারাপ যে, যারা এই রাস্তা দিয়ে এসেছে একমাত্র তারাই জানে। তাছাড়াও গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোন সুরাহা হয়নি।

    গ্রামে কারোর মৃত্যু হলে এই জায়গায় প্রত্যেককে আসতে হবে। তবে বেহাল রাস্তার জন্য সকলে আসতে পারেন না। তাই আমি রাজ্য সরকারকে আবেদন করব এই রাস্তাটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঠিক হয়।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • আড়াই বছরের শিশু কন্যাকে নামিয়ে ঘরে বাসনা আনতে যাওয়ায় কাল হল মায়ের, হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দেয়াল তারপর কি হলো দেখুন।

    আড়াই বছরের শিশু কন্যাকে নামিয়ে ঘরে বাসনা আনতে যাওয়ায় কাল হল মায়ের, হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দেয়াল তারপর কি হলো দেখুন।

    আবারো হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি দেওয়াল, আর তাতেই ঘটে গেল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আর তাতেই প্রাণ হারালো এক খুদে শিশু কন্যা।

    মাটির বাড়ির দেয়াল চাপা পড়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেল বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের এর বীরসিংহ গ্রামে। দেয়াল চাপা পড়ে প্রাণ হারালো ২.৫ মাছের শিশু কন্যা কিরণ লোহার । আর এই ঘটনার জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য কান্নায় ভেঙে পড়ছে পুরো গ্রাম।


    মাটির দেয়াল চাপা পড়ার ঘটনায় প্রাণ হারানো সন্তান হারা শিশু কন্যা কিরন লোহার এর মা জানান, আজ সকালে কিরণ লোহার খেলার সময় হঠাৎ মাটির বাড়ির দেওয়াল হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে তার উপর চাপা পড়ে যান মাটির ভাঙ্গা দেয়ালের তলায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে উদ্ধার করে তড়িঘড়ি পাত্রসায়ের ব্লক প্রাথমিক হাসপাতালে নিয়ে যাই, সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আর এই ঘটনার জেরে কান্নায় ভেঙে পড়েছে পুরো পরিবার।


    কি জানাচ্ছেন ওই ক্ষুদে শিশুর কন্যার মা বিনা লোহর,চলুন সোনা আপনাদের।।

  • মাটি মোরামের রাস্তায় PDS এর চালের গাড়িআটকে বিক্ষোভ তৃণমূলের একাংশ সহ গ্রামবাসীদের কোথায় এমন ঘটল দেখুন।

    মাটি মোরামের রাস্তায় PDS এর চালের গাড়িআটকে বিক্ষোভ তৃণমূলের একাংশ সহ গ্রামবাসীদের কোথায় এমন ঘটল দেখুন।

    মাটি মোরামের রাস্তায় PDS এর চালের গাড়িআটকে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের।

    তৃণমূল সাংসদ যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসবে বিষ্ণুপুর সেই খবর শুনেই রাতারাতি পড়েছিল দু চার গাড়ির মোড়াম তাও আবার আজ থেকে প্রায় ৫-৬ বছর আগে।
    তারপর থেকে রাস্তায় হয়নি সংস্কারের কাজ, পড়েনি দু চার গাড়ি বোল্ডার মোরাম আর যার জেরে রাস্তার অবস্থা বেহাল। বারবার প্রধান উপপ্রধান সহ ব্লকে বললেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। উল্টে গ্রামবাসীদের পড়তে হয়েছে হুমকির মুখে, এমনটাই জানান স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব, তাই এবার মুখের কথায় কাজ না হওয়ায় রাস্তায় PDS এর চালের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখালো গ্রামবাসীরা। এমনই ছবি উঠে এলো বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর মরার এলাকায়।।

    তবে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের জেরে অবশেষে গাড্ডায় পড়ে গ্রামবাসীদের দিলেন কথা দু মাসের মধ্যে সারিয়ে দেয়া হবে রাস্তা এমনটাই কথা দিলেন মরার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মুক্তার খান।

    তবে গ্রামবাসীরা জানান প্রতিদিন প্রতিনিয়ত ভারি চালের গাড়ি রায়স মিল থেকে বিষ্ণুপুর কিষান মান্ডিতে নিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে রাস্তায় যাতায়াত করা অপার হয়ে পড়ছে, সমস্যায় পড়ছেন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী থেকে গ্রামবাসীরা। তারা জানান দ্রুত রাস্তা সাড়াই না করলে এবার বৃহত্তর আন্দোলনের পথে নামতে বাধ্য হবে।

    তবে PDS এর চালের গাড়ি আটকে দিতেই সমস্যায় পড়েছিলেন গাড়ির চালকরা তারা জানান এই রাস্তার উপর দিয়েই তাদের চালের গাড়ি বিষ্ণুপুর কৃষাণ মান্ডিতে নিয়ে যেতে হয়। রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ কিন্তু কিছু করার নেই। রেশনের চাল নিয়ে তো যেতেই হবে। কি জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন থেকে গাড়ির ড্রাইভার ও স্থানীয় উপপ্রধান চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • লাগাতার বৃষ্টি আর একদিকে ভারী যান চলাচল যার জেরে খানাখন্দ আর কঙ্কাল চেহারা দু নম্বর রাজ্য সড়কের কবে হবে রাস্তা সংস্কার।

    লাগাতার বৃষ্টি আর একদিকে ভারী যান চলাচল যার জেরে খানাখন্দ আর কঙ্কাল চেহারা দু নম্বর রাজ্য সড়কের কবে হবে রাস্তা সংস্কার।

    একদিকে চলছে টানা বৃষ্টি অন্যদিকে ভারী যান চলাচল,যার জেরে খানাখন্দে ভর্তি দু’নম্বর রাজ্য সড়ক। পাতা রয়েছে মৃত্যুফাঁদ একটু অসতর্ক ভাবে পা দিলেই বিপদ।

    দীর্ঘদিন ধরে বেহাল রাস্তা জেরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন বাইক আরোহী থেকে পথ চলতি মানুষ, বাইক থেকে পড়ে ভেঙেছে হাত পা অনেকে হয়েছিল হসপিটাল দাখিল।
    এমনই ভয়ংকর অবস্থা দু’নম্বর রাজ্য সড়ক হল্লা বাই রোডের, বিশেষ করে বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুর থেকে কুম্বল এলাকার রাস্তা একেবারেই শোচনীয়।


    রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে আছে জল আর সেই জলে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত না জেনে সেই গর্তে পড়লেই বিপদ। এভাবেই অনেকের দুর্ঘটনায় ভেঙেছে হাত পা, দু’নম্বর রাজ্য সড়কের হাড় কঙ্কাল চেহারা, ভারী যান চলাচলের জেরে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত, দূর থেকে দেখলে বোঝা যাবে না রাস্তায় গর্ত রয়েছে। আর যার জেরে একের পর এক ঘটছে দুর্ঘটনা, কবে সাড়াই হবে রাস্তা? এই নিয়ে প্রশ্ন তুলল এলাকার মানুষ। দু’নম্বর রাজ্য সড়ক ব্যস্ততম রাস্তা প্রতিদিন হাজার হাজার গাড়ির যাতায়াত সেই রাস্তার হাল বেহাল।


    মাঝেমধ্যে গর্ত বোঝাতে দেওয়া হয় বালি ও ইট। তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আবারো একই অবস্থা। তাই এলাকার মানুষের প্রশ্ন দ্রুত রাস্তা সাড়াই হোক, দুর্ঘটনার হাত থেকে রেহাই দেয়া হোক এলাকার মানুষকে।

    কি জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন চলুন সোনাব আপনাদের।

  • একি চলছে টানা বৃষ্টি তার উপর হরু মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দোতলা বাড়ি, কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    একি চলছে টানা বৃষ্টি তার উপর হরু মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দোতলা বাড়ি, কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বঙ্গে চলছে টানা বৃষ্টি আর জার জেরে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা তিনজনের।


    টানা বৃষ্টির জেরে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন তিনজন,

    গত কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণের জেরে পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না ২ নম্বর ব্লকের ফতেপুর গ্রামে ঘটে গেল এক মর্মান্তিক ঘটনা,পহলানপুর অঞ্চলের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ ঘোষের মাটির তৈরি বাড়ির একাংশ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল, সৌভাগ্যবশত সেই সময় বাড়ির সদস্যরা ঘরের বাইরে থাকায় বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়, প্রাণে বেঁচে যান একই পরিবারের তিনজন সদস্য,খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান রায়না ২ নম্বর ব্লকের ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সৈয়দ কলিমুদ্দিন বাপ্পা, তিনি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটির সঙ্গে কথা বলেন ও পাশে থাকার আশ্বাস দেন, তিনি জানান,

    “বিপর্যয় মোকাবিলা টিম এবং ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে যা যা প্রয়োজন, তারা পরিবারকে সাহায্যের আশ্বাস দেন, প্রাথমিক ভাবে আবাসন, খাদ্য ও ত্রাণ সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে,ঘটনার পর বাড়ির মালিক বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, “অনেক দিনের পুরনো বাড়ি, টানা বৃষ্টিতে দেওয়াল ভিজে ছিল, হঠাৎ করেই ভেঙে পড়ল, ভাগ্যি ভালো যে সময়মতো আমরা বাইরে বেরিয়ে গিয়েছিলাম, না হলে প্রাণে বাঁচা যেত না, এখন সবচেয়ে বড় চিন্তা মাথা গোঁজার ঠাঁই,”


    পরিবারটির পক্ষ থেকে দ্রুত পুনর্বাসন এবং সরকারি সহায়তার আবেদন জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের মতে, বহু পুরনো মাটির বাড়িগুলির অবস্থা খারাপ, বর্ষার আগে সেগুলির সংস্কার জরুরি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষয়ক্ষতির হিসেব নেওয়া শুরু হয়েছে, এই বিষয়ে সাংবাদিককে কি বললেন,রায়না থেকে আশিস কুমার ঘোষের রিপোর্ট).

    বঙ্গে চলছে টানা বৃষ্টি আর জার জেরে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা তিনজনের,
    টানা বৃষ্টির জেরে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন তিনজন,