Category: রাঢ় বঙ্গ

  • পান্তা ভাত খেয়ে মৃত এক অসুস্থ আরো তিন। ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ও কোতুলপুর ব্লকের ফুটিডাঙ্গা গ্রামে।

    পান্তা ভাত খেয়ে মৃত এক অসুস্থ আরো তিন। ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ও কোতুলপুর ব্লকের ফুটিডাঙ্গা গ্রামে।

    পান্ত ভাত খেয়ে অসুস্থ ৩ মৃত ১ বাঁকুড়া জয়পুরো ও কোতুলপুর ব্লকের ফুটি ডাঙ্গা গ্রামে।

    https://youtu.be/gT_tbFyCToM

    লেগ পঞ্চায়েতের ফুটিডাঙ্গা গ্রামে একটি পরিবারের চারজন সদস্য বাসি ভাত (পান্তা ভাত) খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে একটি পরিবারের চার সদস্য, পান্তা ভাত খেয়ে অসুস্থ বোধ করায় গ্রামের মানুষ প্রথমে নিয়ে যাই কোতুলপুর গ্রামীণ হসপিটালে, সেখানে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করাহয়,হসপিটালে কর্তব্যরত ডাক্তার বলেন বিষাক্ত খাবার খেয়েই শারীরিক সমস্যায় পড়েছে এই পরিবারের সদস্যরা। তাদের শারীরিক অবনতি দেখে গ্রামীণ হসপিটাল থেকে বিষ্ণুপুর জেলা হসপিটালে স্থানান্তরিত করে, সেখানে ই পরিবারের এক সদসের মৃত্যু হয়।
    গতকাল ওই পরিবারের কণিষ্ক সদস্য নাম বিধান সরেন চাতরা জুনিয়র হাই স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র গতকাল সন্ধ্যা নাগাদ মারা যান। আজ দুপুর নাগাদ মৃতদেহটি ফুটিডাঙ্গা গ্রামে আনা হয়। এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সেই খবর পেয়ে গ্রামে যান পঞ্চায়েত প্রধান তিনি এই অসহায় পরিবার গুলির পাশে থাকার আশ্বাস দেন।এখন অব্দি পরিবারের তিন সদস্য হসপিটালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলেই সূত্রে খবর।। গ্রামবাসী ও পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন লেগ অঞ্চলের প্রধান অসিতকুমার পাল সহ একাধিক বিশিষ্ট জনেরা শুনে নেওয়া যাক কি বলছেন পঞ্চায়েতের প্রধান।
    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট bcn no1 নিউজ।

  • মাত্র দু বছর সাত মাস বয়সে ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডসে নাম উঠল জঙ্গলমহল বেলপাহাড়ির মেয়ে আরাত্রিকা

    মাত্র দু বছর সাত মাস বয়সে ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডসে নাম উঠল জঙ্গলমহল বেলপাহাড়ির মেয়ে আরাত্রিকা

    মাত্র দু বছর সাত মাস বয়সে ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডসে নাম উঠল বেলপাহাড়ির মেয়ে আরাত্রিকা

    https://youtu.be/c_aE9tEfyXQ

    , মাত্র দুই বছর সাত মাস বয়সেই সে এই সাফল্য অর্জন করেছে। তার এই সাফল্যে খুশি তার পরিবার, পরিজন থেকে গোটা বেল পাহাড় সহ জঙ্গলমহল বাসী। ইতি মধ্যেই আরাত্রিকা বলে দিতে পারে 50টি দেশের জাতীয় পতাকা। 13টি রং,35টি শরীরের অঙ্গ,40 জীবজন্তু,30টি পেশা, 27টি সবজি,32টি কর্মকাজ,30টি ফল,16টি পাখি,20টি যানবাহন,20টি চিকিৎসার সরঞ্জাম,20টি বাচ্চাদের সরঞ্জাম,22টি আসবাবপত্র, 21টি খাদ্যদ্রব্য, 8টি আকার সনাক্ত করে,এবং12টি জাতীয় প্রতীক,6টি ঋতুর নাম ,ইংরেজি 7 দিনের নাম,12টি ইংরেজি মাসের নাম,A থেকে Z পর্যন্ত,1 থেকে 50 পর্যন্ত পুনরাবৃত্তি করে মাত্র 2বছর 7 মাস বয়সে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ড এ স্থান পেয়েছে বেলপাহাড়ির মেয়ে আরাত্রিকা মাহাত।। যেখানে এই বয়সে বাচ্চারা ভালো করে কথা বলতে পারেনা, হাঁটতে পারে না, সেখানে এই সফলতা অর্জন সত্যিই অবাক করা দৃশ্য।

  • নতুনভাবে বনপলাশী ফ্যামিলি রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হলো বাঁকুড়ার জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের জয়পুরে।

    নতুনভাবে বনপলাশী ফ্যামিলি রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হলো বাঁকুড়ার জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের জয়পুরে।

    নতুনভাবে বনপলাশী ফ্যামিলি রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন হলো বাঁকুড়ার জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের জয়পুরে।
    জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একের পর এক হোটেল এন্ড রিসোর্ট এবার সেই রিসোর্ট এলাকাতেই গড়ে উঠল বনপলাসি হোটেল লজ ও রেস্টুরেন্ট। ভারতবর্ষের ইতিহাসে পর্যটন মানচিত্রে জায়গা পেয়েছে মন্দিরনগরী বিষ্ণুপুর ঠিক তেমনি জয়পুর জঙ্গলকে কেন্দ্র করে স্থান পেয়েছে জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের, জয়পুর ব্লকে একাধিক এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি সহ মাকরাই পাথরের মন্দির ঠিক তেমনি রয়েছে ঢোলসমুদ্র,জঙ্গলে রয়েছে চিতল হরিণ ও বন্যহাতি, রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পশু পাখি তার থেকেও বড় কথা এই জয়পুর এলাকাতেই বিষ্ণুপুর মল্ল রাজার প্রথম রাজধানী ছিল এই জয়পুর।
    তাই বিষ্ণুপুর পর্যটন কেন্দ্রের যতটাই মান রয়েছে ঠিক ততটাই রয়েছে জয়পুরে। জয়পুরেও গড়ে উঠেছে একের পর এক মন্দির। তবে বিষ্ণুপুর রাজা মল্লরাজার আমলেই গড়ে উঠেছিল এই মন্দিরগুলি। জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রে বেড়াতে এলে থাকা তো খাওয়া নিয়ে কোন চিন্তা ভাবনাই করতে হবে না,জয়পুর জঙ্গল সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য থাকা ও খাবার সু বন্দোবস্ত করার জন্য একের পর এক গড়ে উঠছে হোটেল এন্ড রিসোর্ট ।ঠিক তেমনি উদ্বোধন হলো বন পলাশীর এই বন পলাশীর।উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন একাধিক বিশিষ্ট সমাজসেবী ব্যক্তি রা।

  • ঝাড়গ্রামে ডিজে দেখতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হলোনা inttucr সভাপতির, ফিরতে হোলো বেলপাহাড়ি থেকে লাস হয়ে।

    ঝাড়গ্রামে ডিজে দেখতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হলোনা inttucr সভাপতির, ফিরতে হোলো বেলপাহাড়ি থেকে লাস হয়ে।

    ঝাড়গ্রামে ডিজে দেখতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হলোনা INTTUC সভাপতির, ফিরতে হোলো বেলপাহাড়ি থেকে লাস হয়ে।

    ডিজে দেখতে যাওয়াই কাল হল আই এন টিটি ইউসি সভাপতি শিবু মুর্মু বয়স আনুমানিক ৩২ বছর পিতা শ্রীরাম মুর্মু ।
    জানা যায় আজ সকালে একটি লাশ উদ্ধার হয় ঝাড়গ্রাম জেলার বেলপাহাড়ির সাহাড়ির ডাঙ্গায়। জানা যায় গতকাল এখানে ডিজে প্রতিযোগিতার আসর বসেছিল। এখানে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার মানুষের সমাগম হয় বলে স্থানীয় সূত্র খবর পাওয়া যায়। যে ব্যক্তির লাস উদ্ধার হয়েছে ওই ব্যক্তির বাড়ি এড়গোদা অঞ্চলের কেসদা গ্রামে। জানা যায় তিনি এড়গোদা অঞ্চল আইএনটিটিসিইউ সভাপতি ছিলেন। পরিবার সূত্রে খবর গতকাল থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। আজ সকালে থানায় লিখিত অভিযোগ করার সময় পরিবার জানতে পারে উনার দেহ সাহাড়িত পড়ে রয়েছে। পুলিশ গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য দেহ টি ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে পাঠায়। এরপর সেখান থেকে পরিবারের হাতে দেহ তুলে দেয় পুলিশ। ঠিক কি কারনে এই এই মৃত্যু তার হদিস এখনো পাওয়া যায়নি। তবে নিছক এটা খুন নাকি অন্য কিছু তার তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
    তবে প্রশ্ন উঠছে একজন আইএনটিটিওসি সভাপতি বেরিয়েছিলেন ডিজে দেখতে, তিনি সেখান থেকে কিভাবে নিখোঁজ হলেন তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ধোঁয়াশা রয়েছে তবে যাই হোক ঘটনার পুঙ্খানুপু তদন্ত করছে পুলিশ।

  • তাহলে কি রাজ্যের ভাড়ার শূন্য, একাধিক ফান্ডের টাকা রাজ্য নির্বাচনের জন্য ভোট কর্মীদের বিতরন।

    তাহলে কি রাজ্যের ভাড়ার শূন্য, একাধিক ফান্ডের টাকা রাজ্য নির্বাচনের জন্য ভোট কর্মীদের বিতরন।

    শালী ব্রিজ তৈরী ও মিড ডে মিলের বরাদ্দকৃত টাকা ভোট কর্মীদের বেতন দাবি কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডাঃ সুভাষ সরকারের। তাহলে কি রাজ্যের ভাড়ার শূন্য বিভিন্ন ফান্ড থেকে দেয়া হচ্ছে টাকা।
    বৃহস্পতিবার বাঁকুড়ায় নিজের সাংসদ কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন।

    এদিন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডাঃ সুভাষ সরকার বলেন, এরাজ্যের বাঁকুড়া ও পূর্ব বর্ধমান জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নজরে আসতেই কেন্দ্রের তরফে রাজ্যকে রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। এ ধরণের ঘটনা অন্যায়। রাজ্য সরকারের টাকা না থাকলে টাকার ব্যবস্থা করতে হবে। বাঁকুড়া ও পূর্ব বর্ধমানের মতো ঘটনা রাজ্যের অন্যান্য জেলা গুলিতে হয়েছে কিনা তা তাঁরা খোঁজ নিয়ে দেখছেন বলে তিনি জানান।
  • দিনের আলোয় প্রকাশ্যে লুট হচ্ছে দারকেশ্বর নদী, প্রশাসন কোথায়?

    দিনের আলোয় প্রকাশ্যে লুট হচ্ছে দারকেশ্বর নদী, প্রশাসন কোথায়?

    দিনের আলোয় প্রকাশ্যে লুট হচ্ছে দারকেশ্বর নদী, প্রশাসন কোথায়? এমনই ছবি দেখাবো বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লক ও পাত্রসায়ের ব্লকের বুক দিয়ে বয়ে যাওয়া দারকেশ্বর নদীর দৌলতপুর মৌজার ঘটনা।

    বালি মাফিয়া দের দৌড়াতে অতিষ্ট গ্রামের মানুষ, মুখ খুললেই বিপদ প্রাণহানি ও মারধরের মতন ঘটনা ঘটতে পারে, সেই ভয়ে মুখ খুলতে নারাজ নদীর পাড়ে বাসিন্দাদের। দিনের আলোয় কার মদতে দারকেশ্বর নদীর লুট হচ্ছে বালি,তবে গ্রামবাসীরা মুখ না খুললেও তারা বলেন প্রশাসনের একাংশের মদতে বালি মাফিয়ারা সাহস পাচ্ছে তা না হলে কোন দিনই সম্ভব নয় দিনের আলোয় বালি লুট হবে। প্রতিদিন রাত হলেই শুরু হয় বালি মাফিয়াদের দৌরাত্ম চলে লুটতরাজ, এই লুটতরাজ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত চলছে, দিনের আলোয় পাত্রসায়ের ব্লক ও জয়পুর ব্লকের বুক দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে শয়ে শয়ে ট্রাক্টর যা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ।
    কিভাবে সম্ভব, যেখানে বর্ষাকালের জন্য সরকারিভাবে বন্ধ বালি খাদ সেখানে কিভাবে অবৈধভাবে অবৈধ খাদান থেকে বালি দুই ব্লকের বুক দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের নজরদারি, এড়িয়ে নাকি নজর দাড়ির অভাব নাকি সব দেখেও দেখেনি প্রশাসন।
    প্রায় অধিকাংশ দিনই অবৈধভাবে দারকেশ্বর নদী থেকে বালি উত্তোলন হচ্ছে সেই খবর আমারা সংগ্রহ করতে গেলে একেবারে হাতে নাতে প্রমাণ পাওয়া গেল তবে অবশ্য ক্যামেরা দেখে নদী থেকে ট্রাক্টর নিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীর দল। আপনাদেরকে দেখাবো সেই ছবি আপনারা দেখতে থাকুন বাংলা সার্কেল নিউজ জনগণের পক্ষে বাংলার সংবাদ।

  • বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পাঁচ বছরে পঞ্চায়েত এলাকা কতটা উন্নয়ন হলো কি কি সুবিধা পেলেন এলাকার মানুষ দেখুন প্রতিবেদ।

    বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পাঁচ বছরে পঞ্চায়েত এলাকা কতটা উন্নয়ন হলো কি কি সুবিধা পেলেন এলাকার মানুষ দেখুন প্রতিবেদ।

    ভোটের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি, তারপরেই গ্রামের উন্নয়নের ভোট দীর্ঘ পাঁচ বছরে কি পেলেন এলাকার মানুষ, কতটা উন্নয়ন হলো এলাকার। গতবারের পঞ্চায়েত ভোটে, নমিনেশন করতে পারেনি বিরোধীরা এবারও একই ছবি। পঞ্চায়েতের ভোট মানে গ্রাম বাংলার উন্নয়নের ভোট সেই ভোট বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় শাসকদলের। গতবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে এলাকার উন্নয়ন কতটা হয়েছে? কতটা মানুষ পরিষেবা পেলেন সেরকমই ছবি দেখাবো আপনাদের ।
    আজ আমরা দেখাব জয়পুর ব্লকের একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েতের ছবি কতটা উপকার পেলেন এলাকার মানুষ গ্রামের মানুষের আর কি চাওয়া পাওয়া রয়েছে চলুন দেখাবো।
    আজ আমরা এমন এক ছবি দেখাবো দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের মাঝে পড়ে গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র নির্ভরশীল রাস্তার অবস্থা। আমরা যে ছবি দেখাচ্ছি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের শ্যামনগর গ্রাম পঞ্চায়েত ও রাউডখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনস্থ রাস্তা, গো বিন্দাবন পুরের রাস্তা ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের মাঝে পড়ে রাস্তার দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থা রাস্তা শাড়াই এর উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন তবে অবশ্য গ্রামবাসীরা দাবি করেন তারা মনে করছেন দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যস্থ রাস্তা হওয়ায় বেহাল অবস্থা তা না হলে এই রাস্তা সাড়াই হবে না কেন। তবে অবশ্য সিপিএমের আমল থেকে তৃণমূলের আমল অনেকটাই ভালো কাজ হয়েছে গ্রামের অধিকাংশ কাঁচা রাস্তা ঢালাই রাস্তায় পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে তবে অধিকাংশ গ্রামে পানীয় জলের কল থেকে শুরু করে শৌচালয় অনেক উন্নয়ন হয়েছে এটা মানতেই হবে। ঘরে ঘরে শৌচাগার, তবে শৌচাগার হলেও শৌচাগারের অবস্থা একেবারেই বেহাল, শৌচাগারে শৌচ কর্ম আজ পর্যন্ত করতে হয়নি,এমনই ছবি গোবিন্দবানপুরের, হাজার টাকায় শৌচালয় পেয়েছেন গ্রামের অধিকাংশ মানুষ তবে সেই শৌচালয়ে শৌচ কর্ম করতে কেউ পারেনি কারণ সোচালয়ে ঢুকলেই মৃত্যুর ভয় যে কোন সময় ধসে পড়ে যেতে পারে, একেবারেই নিম্নমানের মালপত্র দিয়ে তৈরি হয়েছে এই শৌচালয়। এমনটাই জানান গ্রামের মানুষ তবে শৌচালয় এখন শৌচকরমের ঘর না হয়ে জ্বালানির ঘর রূপান্তরিত হয়েছে। তবে যাই হোক শৌচাগারে শৌচ কর্ম না করতে পারলেও জ্বালানি তো রাখতে পেরেছেন গ্রামের মানুষ। তবে অধিকাংশ গ্রামের মানুষ পাকার ঘর পাইনি ঠিক কথা,বৃষ্টি হলেই জল পড়ে, মাটির খরো চালের বাড়ি। তবে রান্না করার জন্য শুকনো জ্বালানির অভাব নেই। কারণ পায়খানা ঘরটি পাকার রয়েছে তাই। কি বলছেন এলাকার মানুষ কতটা উপকৃত হয়েছেন গত পাঁচ বছরে পঞ্চায়েত থেকে সেই সমস্ত তথ্য আপনাদের কাছে তুলে ধরবো আপনারা দেখতে থাকুন বাংলা সার্কেল নিউজ।

  • আবারো জয়পুর জঙ্গলের দলছুট গজরাজের প্রবেশ।

    আবারো জয়পুর জঙ্গলের দলছুট গজরাজের প্রবেশ।

    আবারো জয়পুর জঙ্গলে প্রবেশ করল একটি দলছুট দাঁতাল হাতি,

    আজ পশ্চিম মেদিনীপুর গড়বেতা জঙ্গল থেকে জয়পুর জঙ্গলে সারাদিন দাঁড়িয়ে বেড়ানোর পর অবশেষে জয়পুর ব্লকের তাঁতী পুকুর রাস্তা পার হয়ে প্রবেশ করলো শ্যামনগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার জঙ্গলে, তবে বহুদিন পর আবারো জয়পুর জঙ্গলে হাতির প্রবেশ হোয়াই, দু নম্বর রাজ্য সড়কের তাঁতী পুকুর এলাকার হাতি দেখার জন্য হাতি পেমি মানুষদের ভিড়। তবে জয়পুর ব্লকের শ্যামনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধিকাংশ গ্রাম জঙ্গল লাগোয়া এবং জঙ্গলের ভেতর তাই একটু হলেও তারা এই দল ছুট দাঁতাল হাতির ভয়ে রয়েছেন তবে অবশ্য জয়পুর বনদপ্তরের কর্মীরা আগেভাগেই সতর্ক করেছেন যাতে তারা সন্ধ্যার পর সতর্ক হয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। কারণ যে কোন সময় এই দল ছুট দাঁতাল হাতি প্রবেশ করতে পারে তবে অবশ্য এই দলছুট হাতির গতিবিধির উপর কড়া ভাবে নজর রেখে চলেছে জয়পুর বনদপ্তরের কর্মীরা এই দলছুট দাঁতাল হাতি যখন থেকে বিষ্ণুপুর ব্লকের জঙ্গলে প্রবেশ করেছে তখন থেকেই করা নজর দাড়ির মধ্য দিয়ে দল ছুট দাতাল হাতিটিকে জয়পুর জঙ্গল থেকে দ্বারকেশ্বর নদী পার করে সোনামুখীর জঙ্গলে পাঠাবেন। এমনটাই বনদপ্তর সূত্রে খবর। তবে এখন দেখার বিষয় রাত্রি হবার জন্য বনদপ্তরের কর্মীরা কতটা নজরদারি রাখতে পারে হাতির গতিবিধির উপর নাকি বনদপ্তরের কর্মীদের চোখকে ধুলো দিয়ে গ্রামের দিকে হাতি চলে আসে সেটাই এখন দেখার ।

    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট বাংলা সার্কেল নিউজ।

  • দুয়ারে মেম্বার প্রকল্প চালু করার পথে হাঁটছে আইএসএফ। বাঁকুড়ার পুনিশোলে পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারে এসে এই কথা ঘোষণা করেন আইএসএফ সুপ্রিমো নওশাদ সিদ্দিকী।

    দুয়ারে মেম্বার প্রকল্প চালু করার পথে হাঁটছে আইএসএফ। বাঁকুড়ার পুনিশোলে পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারে এসে এই কথা ঘোষণা করেন আইএসএফ সুপ্রিমো নওশাদ সিদ্দিকী।

    বাঁকুড়া : এবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুয়ারে সরকারকে নকল করে দুয়ারে মেম্বার প্রকল্প চালু করার পথে হাঁটছে আইএসএফ। বাঁকুড়ার পুনিশোলে পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারে এসে এই কথা ঘোষণা করেন আইএসএফ সুপ্রিমো নওশাদ সিদ্দিকী। তিনি, বলেন পঞ্চায়েতে তাদের যে সকল প্রার্থীরা গ্রাম পঞ্চায়েত,সমিতিতে জয়ী হবেন তারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে সব পরিষেবা দেবেন। আর এর পোষাকী নাম থাকবে দুয়ারে সরকার। অন্যদিকে,রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটের দফা বাড়াবে বলে এখনও আশাবাদী নওশাদ। তিনি বলেন সোমবার হাইকোর্টে শুনানি আছে। আদালতের ওপর তার আস্থা আছে তাই তিনি দফা বাড়ার আশা এখনও ছাড়ছেন না। যেহেতু এত বিশাল পরিমান কেন্দ্রীয় বাহিনী একসাথে পাওয়া নির্বাচন কমিশনের পক্ষে পাওয়া সম্ভব নয়। এবং দেশের নিরাপত্তার জন্য এক লপ্তে এত বেশী বাহিনী ভোটে মোতায়ন করা যাবে না তাই একমাত্র দফা বাড়ানোই বিকল্প পথ বলে দাবি করেন তিনি।এমনকি এক দফায় ভোট সুষ্ঠু ভাবে হবে না বলেও দাবী করেন তিনি। পাশাপাশি,সায়নী ঘোষকে ইফির তলব প্রসঙ্গে নওশাদ বলেন আইনের উর্ধ্বে কেও নন।তাই উনি চাকরি বিক্রি করে থাকলে ওনার শাস্তি হবে। এদিন, পুনিশোলে আইএসএফের ১৪ জন প্রার্থীর সমর্থনে তিনি সভা করেন। সভায় ভীড়ও ছিল উপচে পড়া।তিনি ভীড়ে ঠাসা সভায় নিজের দলের কর্মী সমর্থকদের বলেন পঞ্চায়েত ভোটের প্রথম থেকেই শাসক দল তৃণমূল তাদের ঠেকাতে নানা চক্রান্ত করছেন। এমনকি মনোনয়ন দাখিল থেকে প্রতীক দেওয়া সব ক্ষেত্রে সরকারি আধিকারিকদের দিয়ে নানা বাধা দেওয়া হয়েছে। তবুও ঠেকাতে পারেনি আমাদের। এবার ভোটের দিনও আমাদের ঠাকাতে পারবে না। পুনিশোলের সব প্রার্থীরায় জয়ী হবেন বলে তিনি দাবি করেন।

  • বাঁকুড়াই ধানবীচ তোলা তোয়রীর কাজ শুরু করলেও বৃষ্টি না হওয়াতে জঙ্গলের ছাতুর আশায় মন খারাপ জঙ্গলমহলের মানুশের।

    বাঁকুড়াই ধানবীচ তোলা তোয়রীর কাজ শুরু করলেও বৃষ্টি না হওয়াতে জঙ্গলের ছাতুর আশায় মন খারাপ জঙ্গলমহলের মানুশের।

    বর্ষা আসতেই বাঁকুড়াই ধানবীচ তোলা তোয়রীর কাজ শুরু করলেও তবে সেইভাবে বৃষ্টি না হওয়ায় জয়পুর জঙ্গলের ছাতুর আশায় মন খারাপ জঙ্গলমহলের মানুশের

    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া

    দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা, তবে বর্ষা প্রবেশ করলেও সে রকম ভাবে বৃষ্টির দেখা নেই, যেখানে সেখানে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির লুকোচুরি, তবে বর্ষা যখন এসে গেছে বৃষ্টি, লুকোচুরি তো করবেই। তবে যাই হোক ভ্যাপসা গরমের হাত থেকে একটু হলেও রেহাই পেয়েছেন দক্ষিণ বঙ্গের মানুষ। তবে বর্ষাকালে ধান রোপনের জন্য, বাঁকুড়ার কৃষকেরা বীজ ধান ছড়িয়ে চারা তৈরির কাজ সেরে ফেলছেন, রাজ্যে যেকোনো সময় প্রবল বৃষ্টিপাত হতে পারে,প্রবল বৃষ্টি হলেই শুরু হবে ধান রোপনের কাজ। তাই চাষের জমি উর্বর করে রাখছেন লাঙ্গল দিয়ে। একদিকে যখন বাঁকুড়ার জয়পুরের কৃষকেরা ধান বীজ রোপনে ব্যস্ত ঠিক তখনই জয়পুর জঙ্গল এলাকার মানুষ জঙ্গলের প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপন্ন হওয়া মাশরুম বা ছাতু সংগ্রহ করতে ব্যস্ত তবে সে রকমভাবে বৃষ্টি না হওয়ায় বিঘ্ন ঘটছে মাশরুম উৎপন্নতে। জঙ্গলে প্রাকৃতিকভাবে শাল গাছের পাতা পচে উৎপন্ন হয় একাধিক নামে পরিচিত ছাতু। শুধু নামে পরিচিত নয় বিভিন্ন রংবেরঙের ছাতু পাওয়া যায় এই জয়পুরের জঙ্গল থেকে। অন্যান্য বছর এই সময় দুই এক পশলা প্রবল বৃষ্টি হয় সেই প্রবল বৃষ্টির হওয়ার পরেই উৎপন্ন হয় ছাতু। তবে এই বছরে সেরকম ভাবে বৃষ্টির দেখা নেই, আর বৃষ্টির দেখা না পাওয়া যেতেই অনেক মানুষেরই রুজি রোজগার নেই বললেই চলে, তাই অধিকাংশ জয়পুর জঙ্গল এলাকার মানুষের মুখ ভার একই বর্ষার সময় কাজ নেই, তার উপর বৃষ্টির দেখা নেই,এই বর্ষার সময় দু-তিন মাস জঙ্গল থেকে বিভিন্ন ধরনের ছাতু সংগ্রহ করে তারা সংসার চালান,ছেলেপুলেদের মুখে দুবেলা দুমুঠো অন্ন তুলে দেন এই ছাতু বিক্রয় করে। সেখানেও আশার আলো দেখছে না এলাকার মানুষ। তারা অবশ্য ভগবানের উপরেই দোষারোপ করছেন তারা বলছেন রাখে হরি তো মারে কে, তিনি সব দেখছেন তিনিই ঠিক করবেন বাঁচিয়ে রাখবেন নাকি মেরে ফেলবেন সবই তারই হাতে ।তবে যাই হোক জঙ্গলের ছাতু সংগ্রহ নিয়ে কি বলছেন জঙ্গল এলাকার মানুষ তারা কিভাবে এই বর্ষাকালে সংসার চালান কিভাবে তারা ছাতুর সংগ্রহ করে জঙ্গল থেকে চলুন দেখব আপনাদের।