Category: উত্তরবঙ্গ

  • ফের সক্রিয় চালি পদ্ধতি, এবার পুরনো পদ্ধতি অবলম্বন করে কাঠ পাচারের চেষ্টা কাঠ মাফিয়া দের,উদ্ধার ১৫ টি গাছের গুড়ি।

    ফের সক্রিয় চালি পদ্ধতি, এবার পুরনো পদ্ধতি অবলম্বন করে কাঠ পাচারের চেষ্টা কাঠ মাফিয়া দের,উদ্ধার ১৫ টি গাছের গুড়ি।

    নদীপথে ফের পুরোনো পদ্ধতিতে ফিরে এসেছে কাঠ মাফিয়ারা

    নদীপথে ফের পুরোনো পদ্ধতিতে ফিরে এসেছে কাঠ মাফিয়ারা। কিন্তু বনকর্মীদের তৎপরতায় সফল হতে পারেনি কাঠের চোরাকারবারিরা। গাছের গুড়ির সাথে গাড়ির টিউব এবং বাঁশ বেধে চালি পদ্ধতিতে বহু মূল্যবান গাছের গুড়ি পাচার নজরে আসেনি বেশ কয়েক বছর থেকে। হঠাৎ রবিবার ভোরে কুমারগ্রাম ব্লকের দুই নং রায়ডাক নদীর গতিপথে চালি পদ্ধতিতে কাঠ পাচার করছিল কাঠ মাফিয়ারা। গোপনে সে খবর পৌচ্ছায় বনকর্মীদের কাছে। খবর পেয়ে ভল্কা রেঞ্জ, চকচকা চেকপোস্ট রেঞ্জ এবং কামাখ্যাগুড়ি মোবাইল রেঞ্জের বনকর্মীরা যৌথভাবে অভিযানে নামে রায়ডাক নদীতে। ভুটানের দিক থেকে জলের গতিপথে চালি ভাসিয়ে নিয়ে আসার সময় কুমারগ্রাম ব্লকের পূর্ব চকচকা এলাকায় বনকর্মীরা একটি কাঠের চালি আটক করে। বনকর্মীদের দেখে ভরা নদী সাঁতরে পালিয়ে যায় কাঠের চোরাকারবারিরা। উদ্ধার হয় ১৫ টি সেগুন কাছের গুড়ি।

    প্রায় পঞ্চাশ ঘনফুট সেগুন কাঠ যার আনুমানিক বাজার মূল্য কমকরেও এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা।
    ভল্কা রেঞ্জ সূত্রে জানাগিয়েছে গাছের গুড়িগুলি উদ্ধার করে ভল্কা রেঞ্জ অফিসে নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনায় কারা জড়িত তাদের খোঁজ চালাচ্ছে বনকর্মীরা।

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম।

  • জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে লেখাপড়া করে শংসাপত্র হাতে পেল দিবাকর, কার হাত থেকে শংসাপত্র  জানেন, দেখুন তাহলে।

    জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে লেখাপড়া করে শংসাপত্র হাতে পেল দিবাকর, কার হাত থেকে শংসাপত্র জানেন, দেখুন তাহলে।

    জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে লেখাপড়ার পর শংসাপত্র হাতে পেল দীবাকর।

    ছোট বেলা থেকে জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে চর্চা তারপর শুরু হয় জ্যোতিষ বিদ্যা নিয়ে লেখাপড়া। সম্প্রতি কলকাতায় KVIA সংস্থা থেকে জ্যোতিষ বিদ্যায় শংসাপত্র হাতে পান আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম ব্লকের পাকরিগুরির যুবক দীবাকর ঘোষ৷

    প্রতন্ত গ্রাম থেকে টোলিউডের তারকা অভিনেত্রীর হাত থেকে শংসাপত্র গ্রহনে অপ্লুত দীবাকর এবং তার পরিবার। দীবাকরের এই যাত্রা মোটেই সহজ ছিল না তার জন্য তাকে লেখাপড়া কররে হয়েছে রায়গঞ্জের KVIA সংস্থা থেকে বৈদিক জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে, সংখ্যা তত্ত্ব নিয়ে লেখাপড়া করেছেন ব্যারাকপুরের RIVA সংস্থা থেকে, এছাড়াও ট্যারট কার্ড রিডিং এবং কলকাতার ক্রাউন মেরিটেশান এন্ড হিলিং সেন্টারে রেইকি হিলিং শিখেছেন তিনি। জ্যোতিষ বিদ্যার শংসাপত্র হাতে নিয়ে কি জানিয়েছেন দীবাকর ঘোষ শুনুন বক্তব্য-

  • হলো না নিকাশী নালা ও রাস্তা, টাকা ঢুকে গেল পকেটে, ভুয়া বিল পাস করে টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগের তোলপাড় এলাকা, কোথায় এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    হলো না নিকাশী নালা ও রাস্তা, টাকা ঢুকে গেল পকেটে, ভুয়া বিল পাস করে টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগের তোলপাড় এলাকা, কোথায় এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    ভুয়ো বিল বানিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎ, কাঠগড়ায় প্রধান এবং অঞ্চলকর্মীদের একাংশ।

    কাজের থেকে কাটমানি নয়, এবার গ্রাম পঞ্চায়েতের গোটা রাস্তা এবং নিকাশি নালার টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ সামনে এসেছে আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রাম ব্লকে।
    উন্নয়ন মূলক কাজে নেতাদের কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ প্রায় সময়েই শোনা যায় কিন্তূ এবারে কাজ না করে আস্ত একটি রাস্তা এবং নিকাশি নালার টাকা হাপিস করে দেওয়ার মতো ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে কুমারগ্রাম ব্লকেজুরে।

    অভিযোগ গোটা একটা রাস্তা এবং নিকাশি নালার টাকা হাপিস করে দিয়েছে ভুটান সীমানা ঘেষা এন কে এস গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের প্রধান এবং গ্রামপঞ্চায়েত কর্মীদের একাংশ।কাজ না করিয়ে ভুয়ো বিল বানিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎয়ের অভিযোগ এন কে এস গ্রামপঞ্চায়েতর প্রধান করম চাঁদ লোহারা, নির্মাণ সহায়ক এবং নির্বাহী সহায়কের বিরুদ্ধে।

    প্রধান ঘনিষ্ঠ ঠিকাদারের সঙ্গে জোকসাজস করে পাঁচ লক্ষের বেশি টাকা ভুয়ো বিল করে নিজেদের মধ্যে টাকা ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়েছে প্রধান এবং গ্রাম পঞ্চায়েত কর্মীদের একাংশ।

    এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা করণ টোপ্প কুমারগ্রামের বিডিও কে লিখিত অভিযোগ করেছেন। এবং এর প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে জেলা শাসক এবং মুখ্যমন্ত্রীকে। চাপের মুখে ঠিকাদার সংস্থা নিকাশি নালার কাজে তরিঘরি হাত লাগিয়েছেন। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। করণের অভিযোগ শুধু একটি রাস্তা এবং একটি নিকাশি নালা নয়, ভুয়ো বিল বানিয়ে সরকারি টাকা আত্মসাৎয়ের তালিকায় রয়েছে একাধিক সংযোযন। এই বিষয়ে এন কে এস গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান করম চাঁদ লোহারা, নির্মান সহায়ক এবং নির্বাহী সহায়কে ফোন করা হলে তারা ফোন তুলেন নি।


    পাশাপাশি কুমারগ্রামের বিডিও রজদ কুমার বলিদাকে ফোন করা হলেও তিনিও ফোন ফোন রিসিভ করেননি।
    শুনেনেব এই বিষয়ে কুমারগ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির বিরোধী দলনেতা নলিত দাস এবং এন কে এস গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা করণ টোপ্প কি জানিয়েছেন।

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম, আলিপুরদুয়ার।

  • এক রাতের বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে বসে ছিল চাষিরা, বৃষ্টি শুরু হতেই মাঠমুখী কৃষকরা অনেকেই ঘুমালেন না রাতে,দেখুন কোথায় এমন ঘটলো।

    এক রাতের বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে বসে ছিল চাষিরা, বৃষ্টি শুরু হতেই মাঠমুখী কৃষকরা অনেকেই ঘুমালেন না রাতে,দেখুন কোথায় এমন ঘটলো।

    রাতে কয়েক ঘন্টার বৃষ্টিতে সূর্যের আলো ফোটার অপেক্ষায় ছিল আমন চাষিরা।

    শনিবার রাতের কয়েক ঘন্টার বৃষ্টিতে রবিবার সকাল থেকেই চাষের জমি মুখি কৃষকরা। অনেকে আবার সূর্যের আলো ফোটার অপেক্ষায় না করে ভোর থেকেই আমন চাষে কোমর বেধে নেমে পড়েছেন। আলিপুরদুয়ার জেলায় সম্প্রতি সূর্যের চোখ রাঙানী, তিব্র গরমে জল শূন্য হয়ে পড়েছিল চাষের জমি, কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছিল আমন চাষিদের। আমন ধানের চারা রোপন করা সম্ভব হচ্ছিল না।

    শনিবার রাতে আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম ব্লকের বিস্তির্ণ এলাকা জুরে মুশোল ধারায় বৃষ্টি হওয়ায় আপাতত মুখে হাসি ফুটেছে আমন চাষিদের। রবিবার সকাল থেকেই ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় লক্ষ্য করা গিয়েছে চাষের জমিতে বিছন তোলা, ধানের চারা রোপন করা এবং বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করার কাজে নিয়োজিত হয়েছে কৃষক পরিবারগুলি। বেশির ভাগ কৃষক পরিবারগুলির প্রায় সকল সর্দস্যরা চাষের জমিতে উপস্থিত হয়েছেন। পরিবারের ছোট সর্দস্যরা চাষের জমিতে আটকে থাকা জলে অনন্দে মেতে উঠতে দেখা গিয়েছে এবং পরিবারের বড় সর্দস্যরা চাষের কাজে হাত লাগাচ্ছেন – দেখুন সেই চিত্র-

    কৃষকরা জানিয়েছেন এদিকে জষ্টি আষাড় পার হয়ে গিয়েছে, বৃষ্টির দেখা না মেলায় সময় পেরিয়ে যাচ্ছিল আমন চাষের, শ্রাবণের শুরু তে হঠাৎ কয়েক ঘন্টার বৃষ্টি অনেকটাই কাজে লাগবে আমাদের। তাই এই সুযোগকে হাত ছাড়া করতে চাইছে না কৃষক পরিবারগুলি, জোর কদমে চলছে আমন ধান চাষের কাজ।


    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম, আলিপুরদুয়ার।

  • ফের দেশ  রক্ষা করতে গিয়ে বাড়ি ফিরল শহীদ মৃদুলের কফিনবন্দি দেহ। দেহ গ্রামে পৌঁছাতেই গোটা গ্রাম জুড়ে ভেঙে পড়েছে কান্নায়।

    ফের দেশ রক্ষা করতে গিয়ে বাড়ি ফিরল শহীদ মৃদুলের কফিনবন্দি দেহ। দেহ গ্রামে পৌঁছাতেই গোটা গ্রাম জুড়ে ভেঙে পড়েছে কান্নায়।

    আর নেই মৃদুল ভাবতেই পাচ্ছেনা গ্রামবাসীরা, গত পরশু দিনে একটা ফোনেই সব শেষ, কান্নায় ভেঙে পড়েছে গোটা গ্রাম তো বটেই ছুটে এসেছেন আশপাশের মানুষজন তারাও মৃদুলের দেহ দেখবে বলে ছুটে এসেছেন এলাকায়।

    মাত্র দু বছর হলো দেশ রক্ষা করতে গিয়েছেন মিদুল, আর দেশ রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হয়ে বাড়ি ফিরল কফিনবন্দি দেহ,শহীদ জওয়ানের নিথর দেহ বাড়ি পৌঁছতেই কান্নায় ভেঙে পড়ল গোটা এলাকা।

    শহীদ জওয়ান মৃদুল দাসের কফিন বন্দিদেহ পৌছল বারবিশায়। বারবিশা থেকে শোভাযাত্রা করে দেহ নিয়ে যাওয়া হবে কুমারগ্রামের পুখুরি গ্রামের বাড়িতে। মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ জওয়ান মৃদুলের গ্রামের লোকেরা জাতীয় পতাকা হাতে বারবিশায়

    দারিয়ে অপেক্ষা করে কফিন বন্দি দেহেরর জন্য। বিকেল পাঁচটা নাগাদ শহীদ জওয়ানের দেহ এসে পৌচ্ছায় বারবিশা। তারপর কুমারগ্রামের পুখুরিগ্রামের বাড়িতে শোভাযাত্রা করে নিয়ে যাওয়া হয় কফিন বন্দিদেহ। জানাগিয়েছে দুই বছর আগে বি এস এফ জয়েন্ট করে মৃদুল, সম্প্রতি জম্বুতে কর্মরত ছিল,

    রবিবার রাতে কর্তব্যরত অবস্থায় গুলিবিদ্ধ হয় ঐ জওয়ান। মঙ্গলবার শহীদ জওয়ানের কফিন বন্দি দেহ বারবিশায় পৌচ্ছালে ভির জমেযায় এলাকায়। খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে কুমারগ্রাম ব্লক জুরে।

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম,

  • অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ডেপুটেশন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের, কিন্তু কেন জানেন শুনলে আঁতকে উঠবেন আপনিও দেখুন বিস্তারিত।

    অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ডেপুটেশন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের, কিন্তু কেন জানেন শুনলে আঁতকে উঠবেন আপনিও দেখুন বিস্তারিত।

    কামাখ্যাগুড়ি শহীদ ক্ষুদিরাম কলেজের ইংরেজী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান রঞ্জিত রায়ের অপসারণের দাবিতে অধ্যক্ষকে ডেপুটেশন দিল তৃণমুল ছাত্র পরিষদ।

    সোমবার দুপুরে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ব্লক সভাপতি বিকি দাসের নেতৃত্বে ডেপুটেশন দেওয়া হয় শহীদ ক্ষুদিরাম কলেজের অধ্যক্ষকে। ছাত্র পরিষদের অভিযোগ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের টিউশন পড়ান ঐ অধ্যাপক এবং বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হয় টিউশন পড়ুয়াদের।

    প্রতিবাদ করলে পরিক্ষায় নাম্বার কমিয়ে দেওয়া, অবিভাবককে কলেজে ডেকে নেওয়া এমনকি কলেজ থেকে নাম কেটে দেওয়ার মতো হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ইংরেজী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপকের বিরুদ্ধে। তবে অধ্যাপক রঞ্জিত রায়কে ফোন করা হলে তিনি জানান সমস্তটাই ভিত্তিহীন অভিযোগ।

    কোন ছাত্র ছাত্রীদের অর্থের বিনিময়ে পড়ানো হয় না। একজন অধ্যাপক হিসেবে ছাত্র ছাত্রীদের স্নেহের পাশাপাশি শাসন করা এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে কলেজের সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের সাথে আমার ভালো সম্পর্ক রয়েছে, ছাত্র পরিষদ কেন এমন অভিযোগ সামনে আনলো বুঝতে পারছি না।


    এই বিষয়ে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কুমারগ্রাম ব্লক সভাপতি বিকি দাস কি জানিয়েছেন শুনুন বক্তব্য-

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম, আলিপুরদুয়ার।

  • জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় আর পারাপার করতে হবে না গ্রামবাসীদের, সংকোষ শাখা নদীতে বনদপ্তরের উদ্যোগে গ্রাম বাসীরা পেল কাঠের সেতু।

    জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় আর পারাপার করতে হবে না গ্রামবাসীদের, সংকোষ শাখা নদীতে বনদপ্তরের উদ্যোগে গ্রাম বাসীরা পেল কাঠের সেতু।

    নদী এবং জঙ্গল ঘেরা গ্রামের যাতায়াত ব্যবস্থার মান উন্নয়নে এগিয়ে এলো বনদপ্তর।

    একধারে বক্সার ঘন জঙ্গল অপর দিকে সংকোষ নদীর একটি শাখা, মাঝখানে আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম ব্লকের প্রান্তিক জনপথ বিত্তিবাড়ি গ্রাম। স্কুল, হাসপাতাল, সরকারি অফিস কিংবা বাজার ঘাট সমস্তটাই নদীর এপাড়ে, নদী পাড়াপারের একমাত্র ভরশা নৌকা। বর্ষাকাল বা রাতবেরাতে জরুরী ভিত্তিক চিকিৎসা পরিসেবার ক্ষেত্রে মুমূর্ষ রোগীকে নৌকায় এপাড়ে এনে তারপর অ্যাম্বুলেন্স করে নিয়ে যেতে হতো চিকিৎসার জন্য।

    এবার থেকে সেই সমস্যার সমাধান হলো, গ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থার মান উন্নয়নে এগিয়ে এলো বনদপ্তর।সংকোষের শাখা নদীর উপর দক্ষিন হলদিবাড়ি জয়েন্ট ফরেস্ট ম্যানেজমেন্ট কমিটির সহযোগিতা নিয়ে তৈরি হলো কাঠের সেতু। যার আনুষ্ঠানিম উদ্ধোধন হয় শুক্রবার দুপুরে। যার ফলে উপকৃত হবে গোটা বিত্তিবাড়ি গ্রাম। যোগাযোগ ব্যবস্থার মান উন্নয়নে ভৌগোলিকভাবে গুরুত্ব বাড়বে ঐ এলাকার। পাশাপাশি এদিন মানুষ এবং বন্যপ্রাণী সংঘাত এড়াতে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিষেশ করে হাতি এবং মানুষের সংঘাত এড়াতে বেশ কিছু বিষয় মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয় প্রশাসনের পক্ষ্যথেকে। এদিন বনদপ্তরের পক্ষ্যথেকে স্কুল পড়ুয়াদের নিয়ে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা সহ গোটা দিন বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করা হয়।

    উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভার সাংসদ প্রকাশ চিক বড়াইক, বনদপ্তরের বক্সা বাঘ্র প্রকল্প পূর্ব বিভাগের ডি এফ ডি দেবাশীষ শর্মা, এ ডি এফ ও অরজিৎ বাসু, কুমারগ্রামের বিডিও রজত কুমার বলিদা, কুমারগ্রাম থানার আই সি শমীক চট্টোপাধ্যায় পাধ্যায় প্রমুখ।


    এই বিষয়ে রাজ্য সভার সাংসদ প্রকাশ চিক বড়াইক,বক্সা বাঘ্র প্রকল্প পূর্ব বিভাগের ডি এফ ডি দেবাশীষ শর্মা এবং নদী পাড় করে যাতায়াতকারী এক অঙ্গনওয়াড়ি কর্মি কি জানিয়েছেন শুনুন বক্তব্য-

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম,আলিপুরদুয়ার।

  • ফের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন এবং ধর্ষণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব প্রতিবেশী ।

    ফের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন এবং ধর্ষণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব প্রতিবেশী ।

    আলিপুরদুয়ার সংবাদ দাতা নিমাই চাঁদ

    বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে এক মানসিক প্রতিবন্ধী ১১ বছরের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা, এমনই অভিযোগ এক প্রতিবেশির বিরুদ্ধে।। গ্রেপ্তার হয়েছে অভিযুক্ত পঞ্চাশ উর্ধ শালুকা বর্মন।


    ঘটনাটি ঘটেছে আলিপুরদুয়ার জেলার দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের এলাকায়। পরিবার সূত্রে জানাগিয়েছে মঙ্গলবার বিকেলে মুখবধির নাবালিকা মেয়েটি বাড়িতে একাই ছিল মেয়েটির মা মাঠে গৃহপালিত ছাগল গরু চড়াতে গিয়েছিল। সে সময় বাড়িতে ছিল না কেউ সেই সুযোগ বাড়ি ফাঁকার সুযোগ নিয়ে প্রতিবেশি বয়স পঞ্চাশ উর্ধ শালুকা বর্মন চড়াও হয় ১১ বছরের নাবালিকা মেয়ের উপর শারীরিক নির্যাতন চালাই।

    নাবালিকার শরীর ক্ষত বিক্ষত করে দেয় ওই হিংস্র পাড়ার প্রতিবেশী ধর্ষণের চেষ্টা চালায় সে সময় বাড়িতে উপস্থিত হয় মেয়েটির মা। হাতে নাতে ধরে ফেলে অভিযুক্তকে। পরিবারের তরফ থেকে বুধবার সকালে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় কুমারগ্রাম থানার বারবিশা পুলিশ ফাঁড়িতে। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ সূত্রে জানাগিয়েছে বৃহস্পতি বার ধৃতকে আদালতে পেশ করা হবে।

  • কামাখ্যাগুড়ি তে বহু ইতিহাস বিজড়িত প্রাচীন মা কামাক্ষার পূজাতে জনমানুষের ঢল, এমন কি ইতিহাস রয়েছে মা কামাখ্যার,দেখুন বিস্তারিত।

    কামাখ্যাগুড়ি তে বহু ইতিহাস বিজড়িত প্রাচীন মা কামাক্ষার পূজাতে জনমানুষের ঢল, এমন কি ইতিহাস রয়েছে মা কামাখ্যার,দেখুন বিস্তারিত।

    মা কামাখ্যা নামটা শুনলেই গা শিউরে ওঠে, আর সেই কামাখ্যাগুড়ির প্রাচীন ইতিহাসের সাথে জড়িত মা কামাখ্যার পুজায় নেমে এলো দর্শনার্থীর ঢল। আর নামবে নাই বা কেন এই মায়ের রয়েছে বহু ইতিহাস।

    যে পুজোর সাথে জড়িত গোটা কামাখ্যাগুড়ির প্রাচীন ইতিহাস, সেই পুজোয় ব্যাপক সমাগম দর্শনার্থীদের। অম্বুবাচীর শেষে মা কামাখ্যার পুজোতে ভির জমেছে মধ্য কামাখ্যাগুড়িতে। আলিপুরদুয়ার জেলার মধ্য কামাখ্যাগুড়িতে প্রতিবছয় অম্বুবাচীর শেষ দিনে নিয়ম নিষ্ঠার সাথে এই পূজো অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।

    বর্তমান পুজো কমিটির আয়োজনে পুজো শেষে মেলার অয়োজন হয়ে থাকে পাশ্ববর্তী মাঠে। কথিত আছে কোচবিহারের রাজা থাকা কালিন চার পাশ জঙ্গল ঘেরা ঐ এলাকায় কোচবিহারের রাজারা হাতির পিঠে চেপে শিকারে আসতো, সে সময় মহারাজার হাতি ডোবার কাঁদায় ফেসে যায়, মহারাজা সপ্নাদেশ পায় মা কামাখ্যার।

    সে সময় থেকেই ঐ এলাকায় মা কামাখ্যার পুজোর প্রচলন বলে জানাগিয়েছে। কোচবিহারের যতদিন রাজার শাসন চলেছে সে সময় পর্যন্ত পুজোর উপকরণ রাজ বাড়ি থেকেই পাঠানো হতো। পরবর্তি সময় আষির দশকে ঐ পুজা বারোয়ারী পুজাতে রূপান্তরিত হয়। জানাগিয়েছে আদি মা কামাখ্যা ধামের নাম অনুকরণ করে বিস্তিন্য এলাকার নাম হয় কামাখ্যাগুড়ি।

    আলিপুরদুয়ার কুমারগ্রাম থেকে নিমাই চাঁদ এর রিপোর্ট বিসিএন বাংলা।

  • বাড়ির ও মতে প্রেম করে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে, শেষের চরম পরিণতি নববধূর, শেষে শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনে বাপের বাড়িতে দেহ ফিরলো স্বর্গ রথে।

    বাড়ির ও মতে প্রেম করে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে, শেষের চরম পরিণতি নববধূর, শেষে শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনে বাপের বাড়িতে দেহ ফিরলো স্বর্গ রথে।

    পালিয়ে বিয়ের চরম পরিণতি, শ্বশুর বাড়ির নির্যাতনে মৃত্যু নববধূর।

    সম্প্রতি প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করেছিল কুমাগ্রাম ব্লকের লস্করপাড়ার বাসিন্দা সুজিত বিশ্বশর্মা এবং পায়েল সূত্রধর । দুই পরিবারের সামাজিক মেলবন্ধনের পর মেয়ের বাড়ি থেকে রেজেস্ট্রারি করার কথা বললে ছেলের বাড়ি থেকে দাবি উঠে আসে মোটা অংকের টাকা এবং নামি কম্পানির মোটর সাইকেলের। যা নিয়ে শুরু হয়ে অশান্তি। অভিযোগ ছেলে এবং তার পরিবার নববধূর প্রতি শুরু করে মানশিক ও শারিরীক অত্যাচার।

    অবশেষে মৃত্যু হয় পায়েলের। সোমবার রাতে পায়েলের মৃতদেহ পৌচ্ছায় লস্করপাড়া এলাকায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামের লোকেরা, অভিযুক্ত সুজিৎ বিশ্বশর্মা এবং তার বাবা ও মা য়ের উপর চড়াও হয় গ্রামবাসীরা। ঘটনায় আহত হয়েছেন সুজিতের মা সুচিত্রা বিশ্বশর্মা। ঘটনার খবর পেয়ে বারবিশা ফাঁড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌচ্ছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মৃত বধূর বাবা বাদল সূত্রধর জানিয়েছেন জ্বরের ওষুধের সাথে এবং কাশির শিরাপের সাথে বিষ মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে তার মেয়েকে। অপর দিকে ছেলের বাবা নৃপেন হিশ্বশর্মা মিথ্যা অভিযোগ বলে দাবি করেছেন। পায়েল নিজে থেকেই বিষ খেয়েছে এমনটা জানিয়েছেন ছেলের বাবা।
    গোটা ঘটনায় মেয়ের বাড়ির তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে কুমারগ্রাম থানার বারবিশা পুলিশ ফাঁড়িতে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    নিমাই চাঁদ, কুমারগ্রাম, আলিপুরদুয়ার।