Category: দক্ষিণবঙ্গ

  • চিকিৎসার সাহায্য চেয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছে হনুমান,স্থানীয়রা খাওয়ালেন খাবার,ঠান্ডা পানীয় জল ফ্যানের বাতাস সাথে ওআরএস।

    চিকিৎসার সাহায্য চেয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছে হনুমান,স্থানীয়রা খাওয়ালেন খাবার,ঠান্ডা পানীয় জল ফ্যানের বাতাস সাথে ওআরএস।

    তীব্র গরমে অসুস্থ হনুমান, চিকিৎসার সাহায্য চেয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছে হনুমান,স্থানীয়রা খাওয়ালেন খাবার,ঠান্ডা পানীয় জল ফ্যানের বাতাস সাথে ওআরএস।


    খবর পেয়ে প্রায় দু’ঘণ্টা পর এসে-দেখেও
    করলো না কোন চিকিৎসার ব্যবস্থা, এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। কেন করলো না চিকিৎসার ব্যবস্থা প্রশ্ন তুললেন গ্রামবাসীরা।
    তীব্র দাবদহের ভ্যাপসা গরমে পুড়ছে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, ঝারগ্রাম, প্রায় ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা ছুঁয় ছুঁয়,জেলায়।
    আর এই ঝাড়গ্রাম কলেজ রোডের কাছে অসুস্থ হয়ে পড়ল গাছের এডাল থেকে ওডাল ঘুরে বেড়ানো পূর্ণবয়স্ক হনুমান।


    কি হয়েছে হনুমানের, কেন হঠাৎ স্থানীয় বাজারের দোকানে দোকানে ঘুরে বেড়াছে, এই প্রাণী, হটাৎ মানুষের ছত্রছায়ায়। যে প্রাণী মানুষ দেখলে দাঁত খিঁচে তেড়ে আসে সেই প্রাণীর হঠাৎ মানুষের ছত্রছায়ায়, আর মানুষের কাছে আসতেয় সন্দেহ দানবাধে স্থানীয়দের। বুঝতে পারেন অবলা প্রাণী মুখে কথা না বলতে পারলেও আব ভাবে বুঝতে পারেন অসুস্থ।
    খবর দেওয়া হয় বনদপ্তরে, খবর পেয়ে প্রায় দু’ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে আসেন বনদপ্তরের কর্মীরা। কিন্তু এসেও এই হনুমান টির চিকিৎসা না করে পালিয়ে যায় এলাকা থেকে। চিকিৎসা করাতে বনদপ্তর না এগিয়ে এলেও এলাকার মানুষ তো আর অসুস্থ হনুমানকে ছেড়ে দিতে পারে না।

    তাই আপাতত খাবার খাইয়ে গায়ে ঠান্ডা জল দিয়ে ওআরএস কিনে নিয়ে এসে খাওয়ালেন স্থানীয় রায়। যতটা সম্ভব চেষ্টা করলেন নিজেরাই সেবা-সুশ্রূষা করার।দেখুন সেই ভিডিও।

  • অবশেষে পাঁচ বছর পর গ্রেপ্তার কোতুলপুর টাওয়ার প্রতারণা কেসের আসামি চন্দন পাকড়াশি

    অবশেষে পাঁচ বছর পর গ্রেপ্তার কোতুলপুর টাওয়ার প্রতারণা কেসের আসামি চন্দন পাকড়াশি

    অবশেষে পাঁচ বছর পর গ্রেপ্তার কোতুলপুর টাওয়ার প্রতারণা কেসের আসামি চন্দন পাকড়াশি !

    ঘটনাটা ২০১৯ সালের; টাওয়ার বসানোর নাম করে কোতুলপুরের বাসিন্দা অমিতাভ পাত্রের কাছ থেকে প্রায় চার লাখেরও বেশি টাকা চিটিং এর মাধ্যমে আত্মসাৎ করে কিছু অসাধু ব্যক্তি।

    তিনি প্রতারিত হয়েছেন, তা জানতে পেরে অবশেষে বাঁকুড়ার কোতুলপুর থানার পুলিশের দারত্ব হন অমিতাভবাবু,২০২৪ সালের মার্চ মাসে অভিযোগ দায়ের করেন কোতুলপুর থানায়।
    নির্দিষ্ট ধারায় একটি চিটিং কেস রুজু করে কোতুলপুর থানার পুলিশ। তদন্তে উঠে আসে জনৈক চন্দন পাকড়াশি এই ফ্রড টাওয়ার কোম্পানির মালিক। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই এই চন্দন পাকড়াশি টাকা আত্মসাৎ করে আত্মগোপন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর অবশেষে তদন্তকারী অফিসার সোর্স ইনফরমেশন এবং ডিজিটাল এভিডেন্স কে কাজে লাগিয়ে গত দুই মাস ধরে বারংবার রেইড করে শেষমেষ বারাসাত থানা এলাকা থেকে টাওয়ার কেসের পান্ডা, অভিযুক্ত চন্দন পাকড়াশিকে গ্রেফতার করেন এবং নিয়ে আসেন কোতুলপুর থানায়।

    এখনো পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী চন্দন পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন থানায় ২২ টি রও বেশি কেসে জড়িত রয়েছে এবং অধিকাংশ কেসেই সে পলাতক অবস্থায় রয়েছে। আজ অভিযুক্ত কে বিষ্ণুপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে মহামান্য আদালত ছয় দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।
    এবং কোতুলপুর থানার পুলিশ এই অভিযুক্ত ব্যক্তি কে জিজ্ঞাসাবাদ করে আর কারা কারা এই কেসের যুক্ত রয়েছে তা সম্পূর্ণ তদন্ত করবেন।