Category: রাজ্য

  • পশ্চিম মেদিনীপুরের পঠ চিত্র শিল্পকে তুলে ধরতে সরস্বতী পূজার থিম দেখুন।

    পশ্চিম মেদিনীপুরের পঠ চিত্র শিল্পকে তুলে ধরতে সরস্বতী পূজার থিম দেখুন।

    এবছরের সরস্বতী পুজোতেও থিমের ছড়াছড়ি, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিখ্যাত পটচিত্র শিল্প কে তুলে ধরতে এই বছরে পূজার থিম পটচিত্র ।

    পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ি ব্লকের কেশিয়াড়ি টাইগার শঙ্খের পরিচালনায় এই বছরের সরস্বতী পূজার প্রস্তুতি তুঙ্গে এই বছরে তাদের থিম পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিখ্যাত পটচিত্র শিল্প ও তার সাথে থাকছে অপরূপ আলোর সজ্জার এক ঝলক। এই পূজা একটি একটি করে বছর পেরিয়ে ৩১ তম বছরে পদার্পণ করল। প্রতিবছরই তারা তাদের যথাসম্ভব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই এলাকার সর্বোত্তম পুজো প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা করেথাকেন এই বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
    সরস্বতী পূজোর দিনে প্যান্ডেলের উদ্বোধন হবে বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।
    এছাড়াও সরস্বতী পুজোর কয়েকদিন বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান যেমন প্রসাদ বিতরণ বিভিন্ন রকমের প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। এই পুজো দেখার জন্য পাশাপাশি এলাকার সাথে দূর দূরান্ত থেকে প্রচুর মানুষ ভিড় করেন পুজা মন্ডপে এই আনন্দের অংশীদার হওয়ার জন্য।
    এই পূজার থিম পটচিত্র কেন?তাদের এই পরিকল্পনার কারন কি বলছেন এ পূজা কমিটির মানুষ চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • বাঁকুড়ায় বার বার হাতির হামলা। এবার হাতির হামলায় ভাঙলো পাকা বাড়ি সহ মাটির বাড়ি

    বাঁকুড়ায় বার বার হাতির হামলা। এবার হাতির হামলায় ভাঙলো পাকা বাড়ি সহ মাটির বাড়ি

    বাঁকুড়ায় বার বার হাতির হামলা। এবার হাতির হামলায় ভাঙলো পাকা বাড়ি সহ মাটির বাড়ি, তবে হতাহতের কোন খবর নেই।

    আবারো হাতির দলের তাণ্ডব বাঁকুড়ার বড়জোড়ার গ্রামে,। বারবার হাতির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ গ্রামবাসীরা। ঘুম নেই জঙ্গল লাগোয়া একাধিক গ্রামের মানুষদের।

    আবারো বৃহস্পতিবার রাতে ৫টি হাতির একটি দল খাঁড়ারী গ্রাম পঞ্চায়েতের লালবাজার গ্রামে হামলা চালায়। গ্রামবাসীদের তরফে দাবি করা হয়েছে হাতির আক্রমনে একটি কাঁচা বাড়ি সহ একটি পাকা পাঁচিল হাতির দলটি ভেঙে ফেলে ।
    এই ঘটনায় রীতিমত আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা ।
    রাতভর ঘুম নেই গ্রামবাসীদের গ্রামের মানুষরা সম্মিলিত হয়ে হাতির দলটিকে জঙ্গলে পাঠান।। বন আধিকারিক ঋত্বিক দে জানিয়েছেন সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ।
    তবে প্রশ্ন উঠছে এ হাতির আক্রমণ নিয়ে। বারবার কেন ফরেস্টের চোখ কে ফাঁকি দিয়ে গ্রামের ভিতরে হাতির দল প্রবেশ করছে এবং বারবার ক্ষয় ক্ষতি করছে কেন আগলে রাখতে পারছে না বনদপ্তর।
    তবে এলাকার মানুষের দাবি জঙ্গলের ভিতরে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খেতে পারছে না এই হাতির দল। তাই বারবার এই হাতির দল গ্রামের দিকে প্রবেশ করছে খাবারের সন্ধানে। এবং বনদপ্তরের গাফিলতিতে বার বার সর্বস্বান্ত হচ্ছেন গ্রামবাসীরা কারোর ঘর ভাঙছে কারোর ফসল নষ্ট করে দিচ্ছে ওর হাতির হানায় অনেকের প্রাণও যাচ্ছে তারা ঠিকঠাক নজরদারি না করার জন্যই। তবে এই মুহূর্তে বন দফতর সূত্রে খবর বাঁকুড়ার বড়জোড়া রেঞ্জে বড়জোড়াতে হাতির সংখ্যা -৪টি,দক্ষিণ সরাগড়া-২০টি,উত্তর সরাগড়া-২টি,জি.ঘাঁটি বড়জুড়ি-২টি,রাধানগর ইচ্ছারিয়া-১৪টি,বেলিয়াতো শালুকা-২টি,কাঁটাবেন্স-২টি, লাদুনীয়া-১৭টি,সোনামুখী গোঁসাইবাঁধ-৫টি,হাতি ইতিমধ্যে রয়েছে।
    চলুন কি বলছেন গ্রামের মানুষ শোনাবো আপনাদের।

  • রাজ্যের সংশোধনাগারে ১৯৬ জন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা,এদের বাবাকে?

    রাজ্যের সংশোধনাগারে ১৯৬ জন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা,এদের বাবাকে?

    রাজ্যের সংশোধনাগারগুলিতে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়া 196 মহিলা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ৷ চাঞ্চল্যকর এই তথ্য জানতে পেরে বিস্মিত কলকাতা হাইকোর্ট ৷
    রাজ্যের সংশোধনাগারগুলির অমানবিক পরিস্থিতি নিয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন একজন আদালতবান্ধব আইনজীবী । বৃহস্পতিবার তিনি আদালতে অত্যন্ত চাঞ্চল্যকর এক তথ্য জানিয়েছেন । তিনি জানান, রাজ্যের বিভিন্ন সংশোধনাগারে লালসার শিকার 196 জন মহিলা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন । তাঁদের বিভিন্ন সংশোধনাগারে আপাতত রাখা হয়েছে ।

    কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি সুপ্রতীম ভট্টাচার্যর ডিভিশন বেঞ্চ বিষয়টি শোনার পর জানিয়েছে, এটা অত্যন্ত গুরুতর অভিযোগ । গুরুতর বিষয় । ফৌজদারি মামলার শুনানি করা হয় যে বেঞ্চে, এই বিষয়টি সেই বেঞ্চে পাঠিয়েছেন প্রধান বিচারপতি । কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির বেঞ্চে সম্ভবত এই বিষয়ে শুনানি করা হবে ।

    উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি আরসি লাহোটি একটি চিঠি লিখে দেশের বিভিন্ন সংশোধনাগারে বন্দিদের অমানবিক পরিস্থিতি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন । সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টা স্বতঃপ্রণোদিত মামলা হিসাবে গ্রহণ করে এবং কিছু নির্দেশ দেয় । সেই নির্দেশ দেশের সমস্ত হাইকোর্টে পাঠানো হয় । কারণ বিষয়টি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত । হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিদের সংশোধনাগারগুলিতে বন্দিদের ভিড় এবং তাঁদের অন্যান্য সুযোগ সুবিধার বিষয়ে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করে তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয় । রাজ্যের হাইকোর্টগুলির প্রধান বিচারপতিরা বিষয়টি গ্রহণ করেনএবং একজনকে আদালত বান্ধব হিসাবে নিযুক্ত করেন ।

    কলকাতা হাইকোর্টে তাপস কুমার ভঞ্জকে নিযুক্ত করা হয় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ কার্যকর করার জন্য । সংশোধনাগারের বন্দিদের সমস্ত রকমের মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয় খতিয়ে দেখার জন্য তাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয় । রাজ্যের সংশোধনাগারগুলি ঘুরে দেখার সূত্রে তাপস ভঞ্জ বলেন, দুই ধরনের বন্দি এখানে দেখতে পেয়েছেন তিনি । বড় লোক এবং গরিব লোক । বড়লোক বন্দিরা নিজেদের ইচ্ছেমতো সুযোগ সুবিধা ভোগ করেন । আইনি সহযোগিতা নিতে পারেন । কিন্তু গরিবরা সমস্ত দিক থেকে বঞ্চিত ।

    রাজ্যের কারা বিভাগের আইজি অজয় কুমার ঠাকুরের সঙ্গে তাপস ভঞ্জ রাজ্যের বিভিন্ন সংশোধনাগারে ঘুরেছেন । রাজ্য পরে তাপস ভঞ্জ ও কলকাতা হাইকোর্টকে রিপোর্ট দিয়ে জানায়, 196 জন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন । তাঁদের বেশিরভাগ অভিযোগ জানিয়েছেন, তাঁরা বাড়িতে ফিরতে চান । বহুক্ষেত্রেই এই মহিলারা শারীরিক নির্যাতনের স্বীকার । তাপস ভঞ্জ আরও জানিয়েছেন, সম্প্রতি বাবলু পোলে নামে এক বন্দি, যিনি হাওড়া সংশোধনাগারে ছিলেন, তাঁকে অত্যাচার করার ফলে তাঁর মৃত্যু হয় । কিন্তু তাঁর দেহের ময়নাতদন্তের ভিডিয়োগ্রাফি করা হয়নি । আপাতত আগামী সোমবার মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে শুনানি হবে ।

  • দুর্গাপুরের রাস্তায় বসে রয়েছে বাগরোল ধরতে গিয়ে কামড় দিলো দুই যুবকে।

    দুর্গাপুরের রাস্তায় বসে রয়েছে বাগরোল ধরতে গিয়ে কামড় দিলো দুই যুবকে।

    দিব্যি রাস্তায় বসে রয়েছে বাগরোল অসুস্থ ভেবে ধরতে গিয়ে কামড় দিল দুজনকে,
    হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন।
    দুর্গাপুরের রাস্তায় বসে বাগরোল। অসুস্থ ভেবে অনেকে গাড়ি থামিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাছ থেকে দেখলেও বাগরোল।
    অনেকে ভেবেছিলেন অসুস্থ আর অসুস্থ ভেবে উদ্ধার করতে এসে বাগরলের কামড়ে আক্রান্ত হতে হল বনদপ্তরের কর্মীকে,
    আক্রান্ত হলো আরও এক স্থানীয় যুবক। হইচই পড়ে গেল এলাকা জুড়ে। বৃহস্পতিবার সকালে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টার লাগোয়া কলাবাগান বস্তি হয়ে বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার ঘটনা ।। বাইক এবং চারচাকা থামিয়ে এই বন্যপ্রাণীকে দেখতে ভিড় জমান অনেকে। স্থানীয়রাও ভিড় জমান। খবর দেওয়া হয় দুর্গাপুর বনবিভাগে।
    বনদপ্তরের কর্মীরা জাল ফেলে বাগরোলটিকে ধরার চেষ্টা করে। তখনই বনদপ্তরের কর্মী পঙ্কজ রায়ের হাতে কামড় বসায় ওই বাগরোলটি। ধরানো নখে যখন হয় স্থানীয় এক যুবক রাহুল বাউড়িও। প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় বনদপ্তরের জালে ধরা পড়ে।
    বনদপ্তরের কর্মী পঙ্কজ রায় বলেন,”এই জঙ্গলে বিলুপ্তপ্রায় বহু বন্যপ্রাণী রয়েছে। তাঁরা খবর পেয়ে বাগরোলটিকে উদ্ধার করতে আসেন। উদ্ধার করতে গিয়ে তিনি এবং স্থানীয় এক যুবক জখম হন বাঘরোলের কামড়ে এবং ধারালো নখে। কোনক্রমে উদ্ধার করে বনবিভাগে নিয়ে যান। বাঘরোলটি অসুস্থ কিনা শারীরিক পরীক্ষা করে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • সাত সকালে এক গৃহ বধূর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধ, আর এই মৃতদেহ উদ্ধারকে গিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য

    সাত সকালে এক গৃহ বধূর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধ, আর এই মৃতদেহ উদ্ধারকে গিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য

    সাত সকালে এক গৃহ বধূর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধ, আর এই মৃতদেহ উদ্ধারকে গিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য।
    কোতুলপুর ব্লকের মদনমোহন পুর এলাকায় এক গৃহবধূকে খুনের অভিযোগে তোলপাড় এলাকা।
    ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওই গৃহবধূর বাড়ির লোকের,
    জানা যায় বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের মদনমোহন পুর গৌর কলোনী এলাকার মাঠে এক গৃহবধূকে খুন করে পুকুর পাড়ে পরে থাকতে দেখেন এলাকার স্থানীয় মানুষজন ,খবর দেওয়া হয় কোতুলপুর থানায়, কোতুলপুর থানার পুলিশ খবর পেয়ে দ্রুতদার সাথে ওই এলাকায় গিয়ে পৌঁছায় এবং মৃতদেহটি উদ্ধার করে নিয়ে আসে।
    তবে ওই মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোকের অভিযোগ তাদের মেয়েকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে পুকুরপাড়ে ফেলিয়ে দিয়েছে। তবে কে বা কারা করেছে জানা নেই পুলিশের কাছে অনুরোধ করেন যাতে করে উপযুক্ত দোষী কঠিন তম শাস্তি পায়। কি বলছেন বাড়ির লোক সব আপনাদের।

  • আচমকাই বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলে মারুতি ভ্যানে আগুন, দাউ দাউ করে জ্বলছে মারুতি ভ্যান।

    আচমকাই বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলে মারুতি ভ্যানে আগুন, দাউ দাউ করে জ্বলছে মারুতি ভ্যান।

    Bankura…

    আচমকাই বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলে মারুতি ভ্যানে আগুন, দাউ দাউ করে জ্বলছে মারুতি ভ্যান। পুড়ে ছাই মারতি ওমনি ভেন ,তবে হতাহতের কোন খবর নেই।
    জানা যায় বাঁকুড়া থেকে পোস্ট অফিসের চিঠি কাগজপত্র নিয়ে আসছিল জয়পুর দিকে সেই সময় হঠাৎই শসার্কিট থেকে আগুন লেগে যায় এমনটাই জানান ওই গাড়ির চালক। তবে কিভাবে লাগলো আগুন তা তদন্ত করে দেখছে জয়পুর থানার পুলিশ। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর আজ সকালের দিকে বাঁকুড়ার দিক থেকে ছুটে আস একটি মারুতি ভ্যান আচমকায় গাড়ির থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা, সাথে সাথে ড্রাইভারকে বলা মাত্রই গাড়ি দাঁড় করিয়ে দেন ড্রাইভার। কোনক্রমে কাগজপত্র কিছু বার করতে পারলেও তবে তেমন কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়নি কাগজপত্রের। তবে গাড়িটি পুড়ে ছাই, গাড়ির কিছু অবশিষ্ট আর কিছুই নেই মাথায় হাত গাড়ি চালকের। গাড়ির ড্রাইভার তিনি বলেন প্রতিদিন পোস্ট অফিসের মালপত্র প্রতিদিনের মতোই তিনি নিয়ে আসছিলেন হটাৎ আগুন লেগে যায় কোনক্রমে তিনি কিছু কাগজপত্র বার করতে পারলেও কিছু অবশিষ্ট রয়ে যায় গাড়ির ভেতরে,অনেক চেষ্টা করেও তিনি বার করতে পারেননি দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে যায়। আর এই ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে যান জয়পুর থানার পুলিশ ও স্থানীয় মানুষজন দ্রুততার সাথে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে তবে ততক্ষণে পুড়ে ছাই মারুতি ভ্যান। কি বলছেন গাড়ির চালক চলুন শোনাবো আপনাদের।

    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট

  • ময়নাপুর অঞ্চল 30 তম বর্ষের কৃষি মেলায় গান গেয়ে সকলের মন জয় করলেন জয়পুর ভূমি ও ভূমি দপ্তরের প্রাক্তন বি এল আর ও শুভেন্দু বিশ্বাস

    ময়নাপুর অঞ্চল 30 তম বর্ষের কৃষি মেলায় গান গেয়ে সকলের মন জয় করলেন জয়পুর ভূমি ও ভূমি দপ্তরের প্রাক্তন বি এল আর ও শুভেন্দু বিশ্বাস

    ময়নাপুর অঞ্চল 30 তম বর্ষের কৃষি মেলায় গান গেয়ে সকলের মন জয় করলেন জয়পুর ভূমি ও ভূমি দপ্তরের প্রাক্তন বি এল আর ও শুভেন্দু বিশ্বাস। সংগীত প্রেমী দর্শক ভর্তি মাঠে নাচতা হু গাতা হু গানে দর্শকদের নাচিয়ে দিলেন দর্শকদের।
    প্রতিবছর জয়পুর উৎসবে আসলেও এ বছরে মঞ্চ দেখতে পাওয়া যায়নি, দর্শকদের মন খারাপ ছিল তবে ময়নাপুর কৃষী মেলায় মঞ্চে গান গাইতে দেখে খুশি সকলে। জয়পুর মেলার প্রথম বর্ষ শুরু করার তৎকালীন জয়পুর বিএলারও শুভেন্দু বিশ্বাস, এর ভূমিকাও ছিল অপরিসীম। তাই তাকে প্রতিবছর আমন্ত্রণ করা হয় তবে এই বছরে তাকে আর দেখতে পাওয়া যায়নি মঞ্চে। এই বছরে ময়নাপুর অঞ্চল কৃষি মেলায় বাঁকুড়া জেলার সংগীত শিল্পী সভাপতি কুমার ইসলামের মঞ্চে তাকে আবারও নতুন করে দেখতে পাওয়ায় খুশি জয়পুরের মানুষ তবে এবার বি এল আর ও আধিকারিক হিসাবে না একেবারে সংগীতশিল্পীর ভূমিকা।
    ময়নাপুর অঞ্চল কৃষি মেলা, তিন দিন ধরে চলে আসছে। হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে জমে উঠেছে এই মেলা ।
    এই কৃষি মেলায় প্রদর্শনী হিসাবে লক্ষ্য করা গেল বহু অন্নদাতা কৃষকের তাদের পরিশ্রমের ফল তাদের শ্রেষ্ঠ ফসল তারা এই মেলায় প্রদর্শনী হিসাবে দর্শকদের দেখানোর জন্য উপহার হিসাবে এই মেলা কমিটির সাজিয়ে রেখেছেন ।
    প্রাইজও রয়েছে এই অন্নদাতা কৃষকদের জন্য সেই ব্যবস্থা করেছেন কৃষি মেলা কমিটি ।দেখুন সেই ছবি কি বলছেন ময়নাপুর অঞ্চল সভাপতি ও জয়পুর ব্লক বর্তমান গায়ক শুভেন্দু বিশ্বাস।

  • লাগাতার হাতির আতঙ্ক তো ছিলই বাঁকুড়ার জয়পুরে,তার উপর সকাল থেকেই বৃষ্টিতে নাজেহাল কৃষকেরা।

    লাগাতার হাতির আতঙ্ক তো ছিলই বাঁকুড়ার জয়পুরে,তার উপর সকাল থেকেই বৃষ্টিতে নাজেহাল কৃষকেরা।

    একদিকে সকাল থেকেই চলছে অঝোর ঝড়ে বৃষ্টি তার সাথে ঘন কুয়াশার দাপট জেলায়, তার উপর বাঁকুড়া জয়পুর জঙ্গলে হাতির ভয়। এ দুইয়ের আতঙ্কে নাজেহাল কৃষকেরা।
    বাঁকুড়ায় একদিকে লাগাতার হাতির তাণ্ডব, ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি অন্যদিকে প্রচন্ড বৃষ্টি। জেঠ আলু পোখরাজ পেপসি সুপার সিক্স জ্যোতি চন্দ্রমুখী সহ আলুর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, নাজেহাল কৃষকেরা।
    হাজার হাজার টাকা খরচা করে লাগিয়েছেন আলু একবার নয় দুই দুবার, এর আগে অতিবৃষ্টিতে নষ্ট করেছিল চাষের আলু লাগানো অবস্থায়, সেই আলু ভেঙ্গে আবারো রোপন করেছিল আলু, আবার সেই আলুতে ব্যাঘাত ঘটালো বৃষ্টি।
    আবহাওয়ার খামখেয়ালী পোনায় মরণফাঁদে কৃষকেরা।
    কিভাবে চালাবেন সংসার কিভাবে শোধ হবে দেনা, একই বৃষ্টিতে রক্ষে নেই বাঁকুড়ার মানুষদের তার উপর বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলে হাতির আতঙ্ক। প্রায় দিনই হাতির আনাগোনা, একবার পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে জয়পুর জঙ্গল আবার অন্যদিকে সোনামুখীর জঙ্গল থেকে জয়পুর জঙ্গল। অনবরত হাতির আনাগোনা জয়পুর জঙ্গলে, যদিও একবার ফরেস্টের চোখকে ফাঁকি দিয়ে নষ্ট করছে জমির ফসল আলু। আজ আবার সকাল থেকেই প্রচন্ড বৃষ্টি, এই দুইয়ের আতঙ্কে রয়েছেন জঙ্গল লাগোয়া গ্রামের মানুষ। আবারো আজ ভোরে প্রবেশ করেছে হাতীর দল, একই বৃষ্টিতে রক্ষে নেই তার উপর হাতির দলের প্রবেশ জয়পুরে। নাজেহাল জঙ্গল লাগবো গ্রামের মানুষ।

  • ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হল বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর মহকুমার বি এস এ স্টেডিয়ামে।

    ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হল বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর মহকুমার বি এস এ স্টেডিয়ামে।

    ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হল বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর মহকুমার বি এস এ স্টেডিয়ামে।
    ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে স্টেডিয়াম জুড়ে সাজো সাজো রব আজ সকাল থেকে, স্টেডিয়ামের উপচে পড়া দর্শকের ভিড়ে সকলের উপস্থিতিতে ঘড়ির কাটায় ঠিক নটার সময় ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভ উদ্বোধন। উদ্বোধন করলেন বিষ্ণুপুর মহকুমা শাসক প্রসেনজিৎ ঘোষ, সাথে উপস্থিত ছিলেন বিষ্ণুপুর মহকুমার আরাধ্যক্ষ সুপ্রকাশ দাস, সাথে উপস্থিত ছিলেন বিষ্ণুপুরের আইসি, অতনু সাঁতরা।
    প্যারেড কমান্ডার বিশ্বনাথ শাহানা, সাথে উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়া জেলা ট্রাফিক পুলিশ শহ পুলিশের একাধিক আধিকারিক ।
    ভারতের জাতীয় সংগীতের পাশাপাশি তিন রাউন্ড গ্রান ফায়ার করাহয় তারপরেই চলে প্যারেড, প্যারেড শেষে একাধিক ব্লকের ট্যাবল পদর্শনী করা হয়। অভিবাদন বহন করেন বিষ্ণুপুর মহকুমা শাসক ও মহাকুমার পুলিশ আধিকার।
    তারপরে চলে একাধিক স্কুলের ছেলেমেয়েদেরকে নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
    সকাল থেকে এমনই দৃশ্য ধরা পরল আমাদের ক্যামেরায় দেখুন সেই ছবি।
    আজকের দিনের এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে বিষ্ণুপুর মহকুমা শাসক কি অভিবাসন দিলেন চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে হালকা রোদের উঁকি ঝুঁকি কে অপেক্ষা করে ম্যারাথন দৌড়ের মধ্য দিয়ে শুভ সূচনা হয়ে গেল জয়পুর উৎসব।

    কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে হালকা রোদের উঁকি ঝুঁকি কে অপেক্ষা করে ম্যারাথন দৌড়ের মধ্য দিয়ে শুভ সূচনা হয়ে গেল জয়পুর উৎসব।

    কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে হালকা রোদের উঁকি ঝুঁকি কে অপেক্ষা করে ম্যারাথন দৌড়ের মধ্য দিয়ে শুভ সূচনা হয়ে গেল জয়পুর উৎসব।
    গান ফায়ার এর মধ্য দিয়ে শুরু হল ম্যারাথন দৌড় উদ্বোধন করলেন জয়পুর ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক দেবজ্যোতি পাত্র। শুরু হলো সপ্তম তম জয়পুর মেলা। আজ সকালে, জয়পুর ব্লকের রাজগ্রাম বাস স্ট্যান্ড থেকে পুরুষ দের ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা,ও বাঘা জোল বাস স্ট্যান্ড থেকে মহিলাদের ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয় শেষ হয় জয়পুর হাই স্কুল মাঠে।
    আজ ২৫শে জানুয়ারি জাতীয় ভোটার দিবস সেই ভোটার দিবসে জয়পুর ব্লক প্রশাসনের জাতীয় ভোটার দিবস পালনে অভিনব উদ্যোগ দেখল জয়পুর ব্লকের মানুষ। হালকা আকাশী কালারের ড্রেস পড়ে শয়ে শয়ে পুরুষ ও মহিলারা এই দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন প্রথম হন আরামবাগের যুবক সাহেব অধিকারী প্রতিবছরই তিনি এই দৌড় প্রতিযোগিতায় ডাক পান অংশগ্রহণ করার জন্য। তিনি এসেছিলেন এবং প্রথম পুরস্কার জিতে নিয়ে যান।
    মহিলা প্রথম হন কোতুলপুর ব্লকের সিয়াস শ্রীরামপুরের কন্যা বৃষ্টি সেন। পুরস্কার তুলে দেন জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিউটি শার্ট, ৫০০০ টাকার চেক ও সাথে ট্রফি।
    ও সাহেবের হাতে প্রথম পুরস্কার তুলে দেন জয়পুর ব্লকের বিডিও দেবজ্যোতি পাত্র।
    তবে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় এক অন্য চিত্র ধরা পরল আমাদের ক্যামেরায় দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন জয়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক ওসি রামনারায়ণ পাল, উনাকে দীর্ঘ রাজগ্রাম থেকে জয়পুর পর্যন্ত দৌড়াতে দেখা যায় সাথে ছিলেন একাধিক কর্মীরা।
    ওনার এই প্রতিভাকে কুর্নিশ জানান জয়পুর ব্লকের মানুষ যে সারাদিন অতি ব্যস্ত থাকার পরেও তিনি দৌড় প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করে সকলকে দেখিয়ে দিলেন তিনি সারাদিন ব্লক সামাললেও কোন দিক দিয়ে তিনি কম যান না কোথায় বলে না যিনি রাঁধেন তিনি চুলও বাঁধেন।
    তেনার এই প্রতিভাকে দেখে ওনাকেও পুরস্কৃত করা হয় জয়পুর ব্লক এর পক্ষ থেকে।