Category: রাজ্য

  • বাংলা কি তাহলে গ্যাংস্টারদের আঁতুরঘর, তা না হলে বিহারে খুন করে গা ঢাকা দিল কি করে?

    বাংলা কি তাহলে গ্যাংস্টারদের আঁতুরঘর, তা না হলে বিহারে খুন করে গা ঢাকা দিল কি করে?

    বাংলা কি তাহলে গ্যাংস্টারদের আঁতুরঘর, তা না হলে বিহারে খুন করে গা ঢাকা দিল কি করে?

    নিজস্ব প্রতিবেদন : অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল বাংলা। একথা তুলে বার বার খোঁচা দেন বিরোধীরা। এবার সেই কলকাতা থেকেই গ্রেফতার করা হল বিহারের এক কুখ্যাত গ্য়াংস্টারকে। তপসিয়ার ফ্ল্যাট থেকে কলকাতা পুলিশের সহযোগিতায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার কাছ থেকে ১০ লক্ষ টাকা ও একটি মোবাইল পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছে। কুখ্যাত ওই গ্যাংস্টারের নাম রোহিত যাদব। বিহারের রাজনগরে গুলি করে খুনের অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। মাথার দাম ছিল ৫০ হাজার টাকা।সেই দুষ্কৃতীই ব্যবসায়ী সেজে গা ঢাকা দিয়েছিল কলকাতায়। মাস ছয়েক ধরে সে কলকাতায় ডেরা নিয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এখান থেকেই সে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ খবর করা শুরু করেছিল। যোগাযোগ রাখত আত্মীয়দের সঙ্গে। কার্যত রসেবশেই ছিল কলকাতায়। কিন্তু সেই ফূর্তি বেশি দিন হল না।
    এদিকে তাকে ধরতে হন্য়ে হয়ে খুঁজছিল পুলিশ। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে সে কলকাতায় ডেরা নিয়েছিল। এমনকী ফোনের সিমও বদলে ফেলেছিল। নিজেকে ব্যবসায়ী বলে পরিচয় দিত। একটি বহুতলে সে ভাড়া থাকত। মাস ছয়েক আগে সে দীপক যাদব নামে এক আমিনকে খুন করে বলে অভিযোগ। জমি জমা সংক্রান্ত মাপামাপির কাজে যুক্ত ছিলেন ওই আমিন। তাকে পরপর ৬টি গুলি চালিয়ে খুন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ।এদিকে রোহিত তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। পুলিশও ওই আত্মীয়দের উপর নজরদারি করছিল। তখনই জানা যায় সে কলকাতায় ডেরা নিয়েছে। তারপরই শুরু হয় তল্লাশি। মধুবনীতে রোহিতের বিরুদ্ধে আগেও খুনের অভিযোগ উঠেছিল। এবার সে জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে এক আমিনকে খুন করেছিল বলে অভিযোগ। রোহিত যাদব নিজেই ৬ রাউন্ড গুলি চালিয়ে দীপককে খুন করেছিল বলে অভিযোগ।

  • কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর শোভার পাল্টা শোভা রাজ্যের পৌর মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বীরভূম জেলায় সিউড়িতে

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর শোভার পাল্টা শোভা রাজ্যের পৌর মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বীরভূম জেলায় সিউড়িতে

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর শোভার পাল্টা শোভা রাজ্যের পৌর মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বীরভূম জেলায় সিউড়িতে

    কাজী আমীরুল–বীরভূম

    সিউড়ির জনসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই বাংলা থেকে ৩৫টি সিট লোকসভায় পাওয়ার কথা বলেছেন সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ফিরহাদ হাকিম বলেন উনি পশ্চিমবাংলায় এসে বলেছিলেন আগরবার ২০০ পার উনাকে বাংলা পগার পার করে দিয়েছিল । সিউড়িতে অমিত শাহ বলছেন এবার ৩৫ কিন্তু হবে ফিনিশ। তিনি আরো বলেন দেশের বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপি কমার্স অফিসে যাচ্ছে তাই নতুন করে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা আসার চেষ্টা করছে তারা বাংলাতেও চেষ্টা করেছিল বাংলার মানুষ ফিরিয়ে দিয়েছে দুর্নীতির প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন মুখ্যমন্ত্রী সততার প্রতীক মানুষকে বিশ্বাস করাটা অন্যায় নয় বিশ্বাস ভাঙ্গা টাই অন্যায় তো যে মন্ত্রীরা অন্যায় করেছেন তাদের থেকে দল দূরে থাকবে । কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতি ও বঞ্চনার প্রতিবাদে সিউড়ি ইরিগেশন কলোনির ময়দানে জনসভা বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ।

  • আগামীকাল বাঁকুড়ার ওন্দাতে বিজেপির জনসভা,জনসভা করবেন শুভেন্দু অধিকারী তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে

    আগামীকাল বাঁকুড়ার ওন্দাতে বিজেপির জনসভা,জনসভা করবেন শুভেন্দু অধিকারী তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে

    আগামীকাল বাঁকুড়ার ওন্দাতে বিজেপির জনসভা,জনসভা করবেন শুভেন্দু অধিকারী তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে

    নিজস্ব প্রতিনিধ:-
    আগামীকাল বৈকাল তিনটার সময় জনসভা করবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তার আগেই শোভারস্থল ঘুরে দেখছেন বিরোধী দলের তথা বিজেপির নেতা নেত্রীরা। মাত্র কয়েকদিন আগে,সর্বভারতীয় তৃণমূলের তোকমা হারানো সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর জনসভা ছিল তারই পাল্টা জনসভা করতে আসছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বাংলার যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি একাধিক ভাষাতে বাঁকুড়ার ওন্দা জনসভা থেকে চাঁচা ছোলা ভাসায় আক্রমণ করেন এবং বিশেষ করে বিজেপি দলের নেতা-নেত্রীদের ১০০ দিনের টাকা নিয়ে ঘেরাও করারও নিধন দেন এবং অভিমানী নেতা ২০১৯ ও ২১ সালে ভোট না পাওয়ায় আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট না দিলে কোন কিছুর সরকারি সুবিধা যে পাবেন না তা তিনি প্রকাশ্যে না বললেও আবভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন। শুধু বিজেপিকে আক্রমণ নয় একেবারেই ব্যক্তি কেন্দ্রিক বিষ্ণুপুর লোকসভার সাংসদ সৌমিত্র খাঁএর নাম করে তার ঘরের লক্ষী পালিয়ে যাওয়া নিয়ে কোটাক্ষ করেন। তিনি বলেন যে ঘরের লক্ষীকে আটকে রাখতে পারেন না সে আবার লক্ষীর ভান্ডার নিয়ে কথা বলে।
    রাজ্যে যে হারে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি, তার সাথেই শুরু হয়েছে অশ্লীল ভাষায় আক্রমণ করা রাজনীতি, যেন মনে হয় কে কত বেশি অশ্লীল ভাষা বলতে পারবে যেন কম্পিটিশন হচ্ছে? যে যত বেশি কুকথা বলতে পারবে সে তত বড় নেতা। যে বাংলা স্বামী বিবেকানন্দ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা সেই বাংলা ভাষায় এখন কটু কথার ফুলঝুরি নেতাদের মুখে মুখে।। এখন দেখা আগামীকাল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী জনসভা করতে আসছে বাঁকুড়ার ওন্দাতে, অভিষেকের কোথার পাল্টা জবাব কি দেয় বিরোধী দলনেতা নাকি? চুপচাপই থাকবেন। হালী রাজনীতি করা সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর কোথার পরিপেক্ষিতে সৌমিত্র খাঁ দেবেন জবাব। এই মঞ্চ থেকে বিরোধী দলনেতা বাঁকুড়া জেলার মানুষকে কি বার্তা দেন সেই দিকেই তাকিয়ে বাঁকুড়া জেলার মানুষ।

  • পুকুর থেকে মোবাইল উদ্ধার করার ঘটনায় ১০০ জন বিধায়ক এজেন্টের কাজ করতেন বলেন শুভেন্দু অধিকারী

    পুকুর থেকে মোবাইল উদ্ধার করার ঘটনায় ১০০ জন বিধায়ক এজেন্টের কাজ করতেন বলেন শুভেন্দু অধিকারী

    পুকুর থেকে মোবাইল উদ্ধার করার ঘটনায় ১০০ জন বিধায়ক এজেন্টের কাজ করতেন বলেন শুভেন্দু অধিকারী

    নিজস্ব প্রতিনি:-

    নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে আরও গতি বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল, শুক্রবার থেকে মুর্শিদাবাদের বড়ঞায় তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে সিবিআই। এদিনও একযোগে ছয় জায়গায় হানা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সেই ছ’টি জায়গার সঙ্গে চারটি বিভাস অধিকারীর ঠিকানা। আর এরই মধ্যে নিয়োগ দুর্নীতির ইস্যুতে রাজ্যের শাসক দলকে আবারও একহাত নিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বললেন, ‘আমি ওদের সঙ্গে ২১ বছর ছিলাম। এই পার্টির সম্পর্কে অনেকের থেকে বেশি ধারণা আমার রয়েছে। আমি বলেছিলাম, ১০০ জন বিধায়ক এজেন্টের কাজ করেছেন।’ যদিও বিরোধী দলনেতা জানিয়েছেন, এই একশো জনের তালিকায় কয়েকজন প্রাক্তন বিধায়কও রয়েছেন। যাঁরা, ২০১৬ সালে টিকিট পাননি। শুভেন্দুর অভিযোগ, ওই জনপ্রতিনিধিরা চাকরি দেওয়ার নামে টাকা তুলেছেন। এক এক জন নেতা কেউ ১৫ লাখ, কেউ ১৬ লাখ, কেউ ১৮ লাখ টাকা করে তুলেছেন বলে দাবি বিরোধী দলনেতার। বললেন, ‘সব টাকা তাঁরা পাননি। কলকাতায় ৮-১০ লাখ টাকা করে পৌঁছে দিয়েছেন। আর বাকি কেস পিছু ৫-৬ লাখ টাকা করে নিজেরা রেখেছেন।’শুধু তাই নয়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মানিক ভট্টাচার্যদের মতো শাসক বিধায়কদের জেলে থাকা নিয়েও রাজ্যকে আক্রমণ শানিয়েছেন। খোঁচা দিয়েছেন জীবন কৃষ্ণ সাহার বাড়িতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের তল্লাশি অভিযান নিয়েও। বললেন, ‘পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মানিক ভট্টাচার্য জেলে রয়েছেন। জীবন কৃষ্ণ সাহা, কানাই মণ্ডল, তাপস সাহার তদন্ত চলছে। অখিল গিরি প্রায় হাইকোর্টের দরজার কাছে ঘোরাঘুরি করছেন। উত্তর দিনাজপুরে গৌতম নামে একজন বিধায়ক, পুরুলিয়ায় সুশান্ত নামে একজন বিধায়ক… অসংখ্য বিধায়ক এজেন্টের কাজ করেছেন। নিজের পরিবারের লোককে চাকরি দিয়েছে এবং চাকরি বিক্রি করেছেন। মেধা চুরি হয়েছে।’ শুভেন্দু অধিকারী কটাক্ষের সুরে এও বললেন, এভাবে চলতে থাকলে আগামী ৬-৮ মাসের মধ্যে বিধানসভায় তৃণমূলের বিধায়ক সংখ্যা ১০০-য় নেমে যেতে পারে। বিভাস অধিকারীর ঠিকানায় সিবিআই তল্লাশি অভিযান প্রসঙ্গে শুভেন্দু বললেন, ‘বিভাস অধিকারী বড় কালেক্টর। সব কোমরের নীচে হচ্ছে, এবার কোমরের উপরে উঠতে হবে।’এদিকে সিবিআই এর তল্লাশিতে পুকুরের জল থেকে পেনড্রাইভ মোবাইল ফোন সহ একাধিক নথিপত্র উদ্ধার করেছে। আর এই ফোন থেকেই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে কেল্লাফতে হবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। যদি নাই তথ্য থাকবেই তাহলে কেন পাঁচিল টপকে পালানোর চেষ্টা মোবাইল ফোন পুকুরের জলে কেন ফেলা হলো এসব প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

  • বছরের প্রথম দিনে কপাল পুরল হোটেল মালিকের,অগ্নিকাণ্ডের জেরে বাঁকুড়া শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে পুড়ে ছাই।

    বছরের প্রথম দিনে কপাল পুরল হোটেল মালিকের,অগ্নিকাণ্ডের জেরে বাঁকুড়া শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে পুড়ে ছাই।

    সাতসকালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বাঁকুড়া শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে
    নিজস্ব প্রতিনিধ:-
    বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনেই ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই আগুনে পুড়ে ছাই বিলাসবহুল হোটেল ঘটনা আজ শনিবার বাঁকুড়ার শহরের লালবাজার এলাকার বিলাসবহুল ঐ হোটেলের বারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।

    স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন ঐ হোটেল থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখে পুলিশ ও দমকলে খবর দেওয়া হয়। দমকলের তিনটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

    হোটেল মালিক সন্টু দত্ত বলেন, শর্ট শার্কিট থেকেই এই দূর্ঘটনা ঘটেছে। আনুমানিক ৫০ থেকে ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এখন হোটেল রুম গুলি কিভাবে রক্ষা করা যায় সেটাই বড় বিষয় বলে তিনি জানান।

    বাঁকুড়া দমকল বিভাগের ওসি অভয় চৌধুরী বলেন, সম্ভবত শর্টশার্কিট থেকেই এই দূর্ঘটনা ঘটেছে। ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে তাঁরা এই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ করছিলেন বলেও জানান।

  • দক্ষিণেশ্বর,কালিঘাট মন্দিরের মতোই বীরভূমের বক্রেশ্বরের শিব মন্দিরেও দেখা মিলল ভক্তসমাগম।

    দক্ষিণেশ্বর,কালিঘাট মন্দিরের মতোই বীরভূমের বক্রেশ্বরের শিব মন্দিরেও দেখা মিলল ভক্তসমাগম।

    আজ পয়লা বৈশাখ। ১৪২৯-কে বিদায় জানিয়ে বাংলা ক্যালেন্ডারে নতুন বছর ১৪৩০। এই নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে সকাল থেকে রাজ্যজুড়ে সকল মন্দিরগুলিতে ভিড় ভক্তদের‌। দক্ষিণেশ্বর,কালিঘাট মন্দিরের মতোই বীরভূমের বক্রেশ্বরের শিব মন্দিরেও দেখা মিলল ভক্তসমাগম। বৈশাখের প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যেই নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে এবং পরিবারের মঙ্গলকামনার্থে সকাল থেকেই বক্রেশ্বর মন্দিরে পুজো দিতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন ভক্তরা। বক্রেশ্বর মন্দিরে সেবাইত ও পুরোহিত জানিয়েছেন,প্রচন্ড দাবদাহ থাকায় প্রতিবছরের তুলনায় এবছর ভক্তদের ভিড় অনেকটাই কম ।সকাল থেকেই ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় থাকলেও বেলা বাড়তে বাড়তে সেই ভিড় কমে আসছে। নতুন বছরের এই পবিত্র দিনটিতে মন্দিরে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। বক্রেশ্বর ধাম শিব মন্দির, দেবী মহিষাসুরমর্দিনী দূর্গা মন্দির এবং ক্ষেত্রপাল বটুক ভৈরবের মন্দির এই তিনটি মন্দিরে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। সন্ধ্যা আরতির বিশেষ আয়োজন এবং ভোগেরও বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে মন্দির কমিটির তরফ থেকে। পুরনো খারাপ স্মৃতিকে পিছনে ফেলে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে নতুনকে বরণ করে নিল বক্রেশ্বরবাসী।

    বক্কেশ্বর থেকে মোহাম্মদ ফিরোজ রিপোর্ট বীরভূম

  • নোবেল জয়ী অমর্ত্য সেনের প্রতিচি বাড়িতে নোটিশ লাগালো বিশ্বভারতী।।

    নোবেল জয়ী অমর্ত্য সেনের প্রতিচি বাড়িতে নোটিশ লাগালো বিশ্বভারতী।।

    নোবেল জয়ী অমর্ত্য সেনের প্রতিচি বাড়িতে নোটিশ লাগালো বিশ্বভারতী।।

    শান্তিনিকেতনে নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনের প্রতিচি বাড়িতে উচ্ছেদের নোটিশ লাগালো বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। কারণ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী অভিযোগ অর্মত্য সেন ১৩ডেসিবেল জমি দখল করে রেখেছেন। ১৯শে এপ্রিল অমর্ত্য সেনের জমি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে উল্লেখ করা আছে নোটিশে। উল্লেখ্য বিশ্বভারতী ১৩ ডিসিবেল জমি দখল করে আছেন অমর্ত্য সেন। সেই কারণে জমি ফেরত চেয়ে তিনবার নোটিশ পাঠায় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। এই অবস্থায় অমর্ত্য সেনের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রয়াত পিতা আশুতোষ সেনের উইল অনুযায়ী অমর্ত্য সেনের নামে ১.৩৪ জমি সম্পূর্ণ রেকর্ড করে দেয় বোলপুর ভূমি সংস্কার দপ্তর। এরপর বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ফের আইনি পদক্ষেপ এর জন্য হুঁশিয়ারি দেন অমর্ত্য সেনকে। যদিও এই মুহূর্তে তিনি এখন বিদেশে আছেন।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • ঝাড়গ্রাম জেলায় চলছে তাপপ্রবাহ, ক্রমশই বাড়ছে উষ্ণতার পারদ

    ঝাড়গ্রাম জেলায় চলছে তাপপ্রবাহ, ক্রমশই বাড়ছে উষ্ণতার পারদ

    ঝাড়গ্রাম জেলায় চলছে তাপপ্রবাহ, ক্রমশই বাড়ছে উষ্ণতার পারদ

    তন্ময় নন্দী, ঝাড়গ্রাম

    আবহাওয়া দফতর আগেই পূর্বাভাস দিয়েছিল ঝাড়গ্রাম সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহ চলবে। সেই মতো বৃদ্ধি পেয়েছে ঝাড়গ্রাম জেলার তাপমাত্রার পারদ। আজ বাংলার নববর্ষ আজ এখানকার তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরেই। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, প্রবল গরমে নাজেহাল মানুষ। একদিকে চড়া রোদ আর অন্যদিকে গরমের তীব্র সাঁড়াশি আক্রমনে নাজেহাল হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সকলের। ঝাড়গ্রামে গতকালও তাপমাত্রা ৪১° সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গিয়েছিল। যার ফলে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তাঘাটে লোকজনের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। রাস্তাঘাট প্রায় শুনসান বললেই চলে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, তাপমাত্রা আরো বাড়বে, বইতে পারে লু, তাই আবহাওয়া দপ্তরের পক্ষ থেকে সর্তকতা জারি করা হয়েছে। প্রচন্ড গরমের ফলে জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হতে চাইছে না। আবার খুব প্রয়োজন ছাড়া একে বারে কেউ আসছেন বাড়ির বাইরে। যতই বেলা বাড়ছে ততই তাপমাত্রা বাড়ছে। প্রচণ্ড গরমে মানুষ কাহিল হয়ে পড়ছেন। প্রচন্ড গরমের ফলে সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়েছে শিশু ও বয়স্ক মানুষরা। তাপমাত্রা আরো ৫ ডিগ্রি বেশি হতে পারে বলে আবহাওয়া দফতর থেকে জানানো হয়েছে। যার ফলে চরম দুর্ভোগে পড়ার আশঙ্কা করছেন ঝাড়গ্রাম জেলার বাসিন্দারা। যেভাবে গরম বাড়ছে তাতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।

  • স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মিড ডে মিলের খাবার কম দেয়ার অভিযোগ তুলে প্রধান শিক্ষককে ঘিরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের,

    স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মিড ডে মিলের খাবার কম দেয়ার অভিযোগ তুলে প্রধান শিক্ষককে ঘিরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের,

    স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মিড ডে মিলের খাবার কম দেয়ার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের,

    শুধু খাবার কম দেয়ায় নয়, একে বারে নিম্ন মানের খাবার সহ স্কুলের গাছ বিক্রি,একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে, ঘটনায় তোলপাড় এলাকা। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের বেলে খালি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঘটনা।
    গ্রামবাসীদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে নিম্নমানের খাবার থেকে শুরু করে খাবার কম দেয়া সহ একাধিক দুর্নীতি সাথে যুক্ত স্কুলের হেড মাস্টারমশাই বারবার অভিযোগ জানালেও কোন কর্ণপাতই করেনি এই মাস্টার মশাই। তাই স্কুল খোলা মাত্রই কয়েক শতাধিক গ্রামবাসী ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখান।
    সকাল থেকেই এই ঘটনা কে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে এলাকা। আর এই ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে যায় জয়পুর থানার পুলিশ জয়পুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় এবং ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে উদ্ধার করে, জয়পুর থানায় নিয়ে আসে বলেই জানতে পারা যায় তবে কি কারণে এমন ঘটনা কেনই বা এই ঘটনা ঘটলো কি বলছেন এলাকার মানুষ কি বলছেন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা এবং প্রধান শিক্ষক চলুন শোনাবো আপনাদের।
    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট বাংলা সার্কেল নিউজ।

  • শোকজ এর জবাব দিতে বাঁকুড়ায় ঢাক বাজিয়ে, লাড্ডু বিলি করে প্রতিবাদ সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যদের।

    শোকজ এর জবাব দিতে বাঁকুড়ায় ঢাক বাজিয়ে, লাড্ডু বিলি করে প্রতিবাদ সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যদের

    শোকজ এর জবাব দিতে বাঁকুড়ায় ঢাক বাজিয়ে, লাড্ডু বিলি করে প্রতিবাদ সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যদের

    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া

    লক্ষাধিক শূন্য পদে অবিলম্বে স্বচ্ছ ভাবের নিয়োগ,অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিত করণ, বকেয়া সহ প্রাপ্য ডি,এ এর দাবিতে ১০ ই মার্চ ধর্মঘটে অংশগ্রহণকারী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শোকজের জবাব দিতে ও আন্দোলনকারীদের প্রতি মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী অপমানজনক উক্তির প্রতিবাদে ধিক্কার জানাতে বাঁকুড়ায় মিছিল করে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরা। বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয় থেকে শুরু করে মিছিল শেষ হয় বি,আই অফিসে। মঙ্গলবার বিকালে বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয় থেকে ঢাক-ঢোল সহযোগে মিছিল করে জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক (মাধ্যমিক) এর দপ্তরে গিয়ে ‘শোকজে’র উত্তরের কপি জমা দেন। তার পর সকলে মিলে মিষ্টি মুখ করেন, বিলি করা হয় লাড্ডু।

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে শিক্ষক প্রাণকৃষ্ণ মল্লিক বলেন, ‘আমরা কোন রকম ভয় পাইনা’। আন্দোলন আমাদের চলবে। জেলার আনুমানিক ১৪০০ শিক্ষক শোকজের জবাব দিয়েছেন বলে তিনি জানান। চোর আক্ষা দেওয়া বিষয়ে তিনি বলেন এটা অত্যন্ত নিন্দা জনক।

    অতসী ঘোষাল নামে এক শিক্ষিকা বলেন, কোন সরকারি কর্মচারী, শিক্ষক ভয় পাইনি, তারা 10 তারিখে আন্দোলন করেছেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার যা করার করছে আমরাও যা করার করব। আমরা কিন্তু একটুও ভয় পায়নি। চোর আখ্যা দেওয়া বিষয়ে তিনি বলেন, যে যেমন মানুষ সে তো তেমনি বলবে। সেই মুহূর্তে খারাপ লাগলেও পরবর্তী অবস্থায় বুঝে গেছি কিছু কিছু মানুষের কথা ধরতে নেই। ধরলে কিন্তু ভালো থাকা যায় না। তার প্রতিবাদেয় আমরা এখানে এসেছি।