Category: রাঢ় বঙ্গ

  • জয়পুর জঙ্গলে আবারো প্রবেশ করল দল হাতি, আর সেই হাতি দেখতে অগণিত মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের তাঁতীপুকুর মুরাবারি রেললাইন সংলগ্ন এলাকায়।

    জয়পুর জঙ্গলে আবারো প্রবেশ করল দল হাতি, আর সেই হাতি দেখতে অগণিত মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের তাঁতীপুকুর মুরাবারি রেললাইন সংলগ্ন এলাকায়।

    জয়পুর জঙ্গলে আবারো প্রবেশ করল দল হাতি, আর সেই হাতি দেখতে অগণিত মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের তাঁতীপুকুর মুরাবারি রেললাইন সংলগ্ন এলাকায়।
    জানা যায় আজ ভোরে বরজোরার জঙ্গল থেকে সোনামুখী হয়ে দ্বারকেশ্বর নদী পেরিয়ে প্রবেশ করে দশটি হাতির একটি দল সেই হাতির দলটি আজ সারাদিন জয়পুর জঙ্গলের তাঁতিপুকুর বিট এলাকায় থাকার পর অবশেষে আজ সন্ধ্যায় হাতির দলটি বিষ্ণুপুর রেঞ্জের বাকাদহ বিটে প্রবেশ করে।
    আর সেই হাতির দলকে দেখতে অগণিত মানুষ ভিড় করেন বাসুদেবপুর,তাঁতীপুকুর,মুড়াবাড়ি সংলগ্ন রেল লাইনের উপর।
    বনদপ্তত সূত্রে খবর আজ রাতে বিষ্ণুপুর বাঁকাদহ থেকে গরবেতার জঙ্গলে প্রবেশ করাতে চলেছে পাঞ্চেত বন বিভাগের একাধিক রেঞ্জের বনদপ্তরের আধিকারিক সহ কর্মীরা।
    এখন দেখার বিষয়, জঙ্গল সংলগ্ন একাধিক মাঠে জেঠ আলুর চাষ হয়েছে কোন রকমের এই হাতির দল বনদপ্তরের কর্মীদের নজর এড়িয়ে জঙ্গলের ভেতরে বসবাসকারী গ্রামে প্রবেশ করে তাহলে ঘরবাড়ি সহ ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবার আশঙ্কা করছেন। এখন দেখার আজ রাতে বনদপ্তরের কর্মীরা কতটা এ হাতির দলের উপর নজরদারি করতে পারে, সেটাই এখন দেখার । তবে বনদপ্তরের কর্মীরা হাতির গতিবিধির উপর নজর রেখে চলেছে বলেই বনদপ্তর সূত্রে খবর।

  • বীর নারায়ন এর পূজাতে অগণিত মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের সুমুদ্র বাঁধ সংলগ্ন এলাকাই।

    বীর নারায়ন এর পূজাতে অগণিত মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের সুমুদ্র বাঁধ সংলগ্ন এলাকাই।

    বিরনারায়ন এর পূজাতে অগণিত মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর পর্যটন কেন্দ্রের সুমুদ্র বাঁধ সংলগ্ন এলাকাই। প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০ বছর ধরে এভাবেই
    প্রতিবছর মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে এই পূজা হয়ে আসছে। বসেচে মেলা, সকাল থেকেই চলে পূজা অর্চনা। বীর নারায়ণের প্রসাদ খেতে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন এখানে। বির নারায়ণ দেবতা এখানে কোন মন্দিরে নয় একেবারে গাছের তলায় বসবাস করেন মূর্তি বলতে মাটির হাতি ঘোড়া ও পাথরে পূজা অর্চনা চলে, বাবা এখানে মন্দিরে থাকতে ভালোবাসেন না থাকতে ভালোবাসেন গাছের তলায় জঙ্গলের মধ্যে, বাবার প্রসাদ বলতে চিরে মন্ডা সহ খিচুড়ি ভোগ বাবা নাকি খুবই জাগ্রত যে যা মানত করে তার আশা পূর্ণ করে দেন বাবা বির নারায়ন। তাই বার বার ছুটে আসেন আজকের দিনটিতে বহু দূর দুরান্ত থেকে ভক্তরা।

  • কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে চলছে মকর সংক্রান্তির পূর্ণ স্ননে ভিড় বীরভূম কেন্দুলির অজয় নদিতে।

    কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে চলছে মকর সংক্রান্তির পূর্ণ স্ননে ভিড় বীরভূম কেন্দুলির অজয় নদিতে।

    কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে চলছে মকর সংক্রান্তির পূর্ণ স্ননে ভিড় বীরভূম কেন্দুলির অজয় নদিতে।

    পুণ্যার্থীদের পুন্য স্নানের মধ্য দিয়ে শুরু হল জয়দেব মেলা ২০২৪
    আজ সোমবার রাত ১২টা ১৩ মিনিট থেকে শুরু হয়েছে শাহি স্নান বা মকর স্নানের যোগ। চলবে পরদিন মঙ্গলবার বেলা ১২টা পর্যন্ত। ১৫ই জানুয়ারি থেকে ১৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত এই জয়দেব কেন্দুলি মকর সংক্রান্তি মেলা থাকবে বলে জানা যায়। ইতিমধ্যে বীরভূমের এই জয়দেব মেলায় আনুমানিক ৩-৪ লক্ষ পুণ্যার্থী এসেছেন
    বলে জানা যায়। মকর স্নানকে কেন্দ্র করে যাতে কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় তার দিকে বীরভূম জেলা পুলিশের কঠোর নজরদারিতে চলছে জয়দেব মকর সংক্রান্তি স্নান।ঘন কুয়াশা এবং তীব্র শৈত্যপ্রবাহ কে উপেক্ষা করে পুণ্যার্থীরা পুণ্যস্নান করেছেন অজয় নদে। ভক্তদের স্নানের জন্য সব রকমের সুব্যবস্থা করেছে বীরভূম জেলা প্রশাসন।স্নান সেরে পুন্যার্থীরা পুজো দেন রাধাবিনোদের মন্দিরে। যা এখন “জয়দেব মন্দির” নামে খ্যাত। আজ থেকে ৩৪১ বছর পূর্বে ১৬৮৩ খ্রিস্টাব্দে বর্ধমানের মহারাজা কীর্তিচাঁদ বাহাদুর বর্তমান এই মন্দির নির্মাণ করেন। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া,এখন রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে।তৎকালীন পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রাখার কারণে সংস্কার হয়নি আজও।কথিত আছে বর্তমান মন্দিরটি জয়দেবের আবাসস্থলে প্রতিষ্ঠিত।।

    জয়দেব কেন্দুলি থেকে জয়ন্ত মন্ডলের রিপোর্ট বীরভূম।।

  • আজ থেকেই টুসু পড়বে মেতে উঠলো বাঁকুড়ার গ্রাম বাংলার মানুষ।

    আজ থেকেই টুসু পড়বে মেতে উঠলো বাঁকুড়ার গ্রাম বাংলার মানুষ।

    আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরেই টুসু পরবে মাতবে বাঁকুড়ার মানুষ, তার আগেই গ্রামেগঞ্জে চলছে জোর প্রস্তুতি।
    আগামীকাল মকর সংক্রান্তি আর মকর স্নানের আগেই টুসূ পড়ব। আজ সারারাত ধরে গ্রামের মহিলারা এই টুসু দেবীকে পূজা করে সকালবেলায় পুকুরে বা নদীর জলে ভাসিয়ে দেবে ভেলা, আর সেই ভেলায় চেপে বিদায় নেবে টুসু।
    এভাবেই চলে আসছে গ্রাম বাংলার বিশেষ করে বাঁকুড়ার টুসু পরব।
    আজ পিঠে পড়ব, ঢেঁকিই ছাঁটা চালের গুড়া দিয়ে বিভিন্ন পদের পিঠে তৈরি করে থাকেন গ্রামের মহিলারা সারাদিন ধরেই চলে পিঠে খাওয়া উৎসব, যাকে আমরা পিঠে পরব বলে থাকি। এবং সারাদিন পিঠে খেয়ে থাকার পর সন্ধ্যার থেকে বিভিন্ন শ্লোকের টুসু গান গেয়ে মেতে উঠবেন মহিলারা আপনাদের শোনাবো। কি বলছেন শোনাবো আপনাদের।

  • কনকনে শীতে কাঁপছে বাঁকুড়া তাপমাত্রা একেবারে তোলানিতে হাড়ভাঙ্গা ঠাণ্ডায় কাঁপছে বাঁকুড়া বাসি ।

    কনকনে শীতে কাঁপছে বাঁকুড়া তাপমাত্রা একেবারে তোলানিতে হাড়ভাঙ্গা ঠাণ্ডায় কাঁপছে বাঁকুড়া বাসি ।

    কনকনে শীতে কাঁপছে বাঁকুড়া তাপমাত্রা একেবারে তোলানিতে হাড়ভাঙ্গা ঠাণ্ডায় কাঁপছে বাঁকুড়া বাসি ।
    আট ডিগ্রী কাছাকাছি তাপমাত্রা,
    সন্ধ্যার পর জঙ্গলমহল এলাকায় শীতের ভয়ে বাড়ি থেকে বেরোনোর বিপদ হয়ে পড়েছে গ্রামবাসীদের।
    একই রোদের ছোটা জঙ্গল থাকার জন্য নিচে এসে পৌঁছায় না। তার উপর ঠান্ডা, তাই একমাত্র ভরসা আগুন। আগুন জেলে গরমের খোঁজে পথ চলতি মানুষ। আগুন জ্বললেই দাঁড়িয়ে পড়ছেন প্রতিদিন কাজের তালিতে বের হওয়া মানুষজন,একটিবার গা গরম করার জন্য।
    এক কথায় শীত জ্বরে আক্রান্ত বাঁকুড়া। তবে আবহাওয়ার খামখালিপনাতে আক্রান্ত হচ্ছেন জ্বর সর্দি কাশিতে। দুদিন গরম তো চার দিন ঠান্ডা আবারো বৃষ্টি আসতে চলেছে এমনই আবহাওয়া সূত্রে খবর। তবে আপাতত ঠান্ডার দাপট থাকছে পৌষ সংক্রান্তি পর্যন্ত। তবে বাঁকুড়ার পৌষ সংক্রান্তি মানে পিঠে পড়বে মেতে উঠবে গোটা জেলা ।
    সকালেই চলবে মকর স্নান, এই কনকনে শীতকে উপেক্ষা করেও স্নান করবেন জেলার মানুষেরা ।তবে এই বছর যে হারে শীতের দাপট তবে মকর স্নান হবে কিনা তা আগেভাগে বলা যাবে না।

  • ১১ মাইল হাইওয়েতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা মৃত এক,

    ১১ মাইল হাইওয়েতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা মৃত এক,কাঁকসা থানার বনকাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ১১ মাইল এ ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা।।

    আজ শনিবার ২৮ শে অক্টোবর কোজাগরী লক্ষী পূজা ঠিক সাত সকালেই কাঁকসা থানার অন্তর্গত বনকাটি অঞ্চলের ১১ মাইলের হাইওয়ের উপর ভয়াবহ মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা। দুর্গাপুর তথা পানাগর থেকে আসা একটি টেলার গাড়িকে ওভারটেক করতে গিয়ে অসাবধানতার কারণে গাড়ির নিচে পড়ে যায় মোটরসাইকেল আরোহী। সূত্রে খবর অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির মোটরসাইকেল আরোহী একই দিক দিয়ে আসছিল, হঠাৎই সামনে এক সাইকেল চালককে বাঁচাতে গিয়ে গাড়ির নিচে পড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়। কাঁকসা থানার পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে এবং মৃত ব্যক্তিটিকে দুর্গাপুর মহকুমার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়, এবং গাড়িটি কে রিকভার করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয। এই দুর্ঘটনাকে ঘিরে ১১ মাইল তথা গ্রামবাসী ও ব্যবসায়ী গনদের মধ্যে একটা এলাকায় ভীষণ চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়।সংবাদ সূত্রে প্রকাশ মোটরসাইকেলে এক জন আরোহী ছিল বলে জানা গেছে।এই দুর্ঘটনার খবর পাওয়াই বাড়ির লোকদের মধ্যে এক শোকের ছায়া নেমে আসে।।

    ১১ মাইল থেকে জয়ন্ত মন্ডলের রিপোর্ট বীরভূম।।

  • জয়পুর জঙ্গলে প্রবেশ করল আদুরে রামলাল সাথে আরো কুড়ি-পাঁচটি বন্ধুবান্ধব

    জয়পুর জঙ্গলে প্রবেশ করল আদুরে রামলাল সাথে আরো কুড়ি-পাঁচটি বন্ধুবান্ধব

    সাত সকালে আবারো প্রবেস করলো হাতির দল বাঁকুড়া জয়পুর জঙ্গলে।
    মায়ের সাথে ছেলে বিদাই নিলেও জয়পুর জঙ্গলে রয়ে গেল এক দল গজরাজ।
    দ্বাদশীর সকালে দুঃসংবাদ জয়পুরের মানুষদের জন্য।
    এই মুহূর্তে 20-25টি হাতীর একটি দল সাত সকালে পশ্চিম মেদিনীপুর গরবেতার জঙ্গল থেকে প্রবেশ করলো জয়পুর জঙ্গলে ।
    এই মুহূর্তে হাতির অবস্থান বাসুদেবপুর গুরুর বাসায় এলাকায়।
    এই মুহূর্তে জঙ্গলমহল এলাকায় আউস ধান কাটতে ব্যস্ত কৃষকেরা মাঠকে মাঠ পাকা ধান রয়েছে কোনো ক্রমে হাতি জঙ্গল থেকে বেরিয়ে গ্রামের দিকে চলে আসলে ধান জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে সেই চিন্তায় মাথায় হাত জয়পুর ব্লকের শ্যামনগর পঞ্চায়েতের একাধিক গ্রাম সংলগ্ন মানুষের। শুধু শ্যামনগরের মানুষই নয় আতঙ্কে রয়েছে ত্রিভঙ্গ বেলসুল নতুন গ্রাম বেলিয়া সহ একাধিক গ্রামের মানুষ।
    প্রতিবছর ধান পাকার সময় দলমার হাতির দল প্রবেশ করে জয়পুর জঙ্গলে। তছনছ করে দেয় একাধিক এলাকার ধানের জমি, ক্ষতি করলেও মেলেনি কোন আর্থিক সাহায্য, যেটুকু সাহায্য মেলে তাতে করে সংসার চালানো সম্ভব নয়,তাই আতঙ্কে জঙ্গল লাগোয়া একাধিক গ্রামের মানুষ। তবে অবশ্য বনদপ্তর পক্ষ থেকে এলাকার সাধারণ মানুষকে সতর্ক করার জন্য সাবধানের বাণী শোনাচ্ছেন মাইকিং করে জয়পুর বনদপ্তর।
    তবে অবশ্য সাবধানের বাণী শোনালেও আতঙ্ক কাটছে না গ্রামবাসীদের ।
    কোন রকমের বন দপ্তরের কর্মীদের চোখকে ধুলো দিয়ে হাতীর দল গ্রামের দিকে চলে আসলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেই মনে করছেন গ্রামবাসীরা কি বলছেন গ্রামের মানুষ শোনাবো আপনাদের।
    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট বাংলা সার্কেল নিউজ।

  • বাঁকুড়া জয়পুরের বৈতল ঝগড়ায় মন্দিরের এলাকার মানুষ কেন কাদা খেলায় মাতেন দেখুন কি বলছেন এলাকার মানুষ।

    বাঁকুড়া জয়পুরের বৈতল ঝগড়ায় মন্দিরের এলাকার মানুষ কেন কাদা খেলায় মাতেন দেখুন কি বলছেন এলাকার মানুষ।

    জয়পুর বৈতল ঝগড়াভঞ্জনী মায়ের বিজয়া দশমী উপলক্ষে মায়ের কাঁদা খেলা উৎসবে মাতল হাজার হাজার মানুষ।
    বহু দূর দূরান্ত থেকে আজকের দিনে এই ঝগড়ায় মন্দির প্রাঙ্গনে কাদা খেলতে আসেন বহু মানুষ। এই কাদা খেলা শুরুটা হয়েছিল সেই মল্লরাজের আমল থেকে শোনা যায় বর্ধমানের রাজার সাথে বিষ্ণুপুরের মল্ল রাজার মামলা-মোকদ্দমা লড়তে যাচ্ছিলেন স্বয়ং রাজা রঘুনাথ সিং বাচ্চা মেয়ের উপর মায়ের দর্শন পান,তিনি ফিরে এসেই এই জায়গাতেই শুরু করেছিলেন মায়ের উৎসব, তখন থেকেই আজও হয়ে আসছে এই কাদা খেলা আজও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
    এখানে কাঁদা বলতে প্রচুর এলাকা জুড়ে মাটির বাঁধ দিয়ে সাতটি পুকুরের জল দিয়ে জায়গাটি ভর্তি করে জল থৈ থৈ অবস্থায় এলাকার বিভিন্ন গ্রামের মানুষ একে অপরকে জল ছুড়ে ঘোলা জলে স্নান করেন ।
    সেই জল এতটাই পবিত্র বিভিন্ন রোগ নিরাময় থেকে আরম্ভ করে অনেক কিছু উপকারে লাগে কারণ একটাই মা স্বয়ং এ কাদা খেলেন এমনটাই দাবি গ্রামবাসীদের, তারা পূর্বপুরুষ ধরে এমনটাই বিশ্বাস করে আসছেন। কাদা খেলা উৎসবে মাতেন বাচ্চা থেকে বুড়ো, ছুরি থেকে বুড়ি সকলে কাদা খেলার শেষে তাদের জামা খুলে গাছে টাঙিয়ে দেন।
    আবারো একটি বছর অপেক্ষা করতে হবে গ্রামবাসীদের। তাই মায়ের ছেলেরা মাকে বিদায় জানাতে হাসিমুখে চলছে কাদা খেলা উৎসব। আপনাদেরকে দেখাবো সেই ছবি আপনারা দেখতে থাকুন বাংলা সার্কেল নিউজ।
    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডুর রিপোর্ট বাংলা সার্কেল নিউজ।

  • দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া আইসিডিএস কর্মীদের টাকা, আইসিডিএস সেন্টার বন্ধের হুঁশিয়ারী বাঁকুড়া জয়পুরে,

    দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া আইসিডিএস কর্মীদের টাকা, আইসিডিএস সেন্টার বন্ধের হুঁশিয়ারী বাঁকুড়া জয়পুরে,

    দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া আইসিডিএস কর্মীদের টাকা, আইসিডিএস সেন্টার বন্ধের হুঁশিয়ারী বাঁকুড়া জয়পুরে,

    https://youtu.be/XfH9zvXghcI

    দ্রব্যমূল্যের কারণে নাজেহাল icds সেন্টারের কর্মীরা তার উপর সরকারের টাকা বকেয়া তিন মাস, দোকানে ধার দিচ্ছে না আইসিডিএস কর্মীদের।
    রান্না করবে কিভাবে? কে দেবে টাকা ধার। তার উপর তিন বছর ধরে কোন ড্রেস নেই ড্রেস কিনতে হচ্ছে পকেট থেকে ডেশ না পড়ে আইসিডিএস সেন্টারে এলেই বিপদ, জোর করে প্রেসার ক্রিয়েট করছেন সুপারভাইজার, আর টাকা দেবার বেলায় অষ্টরম্ভা। মায়েদের ৮৪ পয়সার সবজি ছেলেদের বেলায় ফ্যান ভাত ও ডিম এইভাবে কি রান্না করা সম্ভব, তাও আবার কাঠের জালে।, ঘর থেকে গোছা গোছা টাকা বের করে নিয়ে এসে মা ও শিশুদের খেতে দিতে হচ্ছে মূল্যবৃদ্ধির বাজারে টাকার পরিমাণ ১২ সাল থেকে আজও একই রয়ে গেছে।
    বারবার প্রশাসনকে বললেও মিটিং মিছিল আন্দোলন করলেও কাজের কাজ কিচ্ছু হয়নি,আজ অব্দি কোন রকমের চালিয়ে এসেছেন আইসিডিএস সেন্টার কর্মীরা। কিন্তু আর চালানো সম্ভব নয়। এরপর আইসিডিএস সেন্টার এর কর্মীদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে বন্ধের মুখে আইসিডিএস সেন্টার, আইসিডিএস সেন্টার বন্ধ করার হুঁশিয়ার দিলেন কর্মীরা ।দিনের পর দিন রাজ্য সরকার আইসিডিএস কর্মীদের অবহেলা করে আসছেন এমনটাই অভিযোগ তুলছেন আইসিডিএস সেন্টারের একাধিক কর্মী, তার উপর অকেজো আইসিডিএস সেন্টার ভাঙা জোড়া চিহ্ন অবস্থাতে পড়ে রয়েছে ব্লকের একাধিক আইসিডিএস সেন্টারে নেই শৌচালয় না রয়েছে বাথরুম,অনেক জায়গাতেই জলের অভাব। এইভাবে কি আইসিডিএস সেন্টার চালানো সম্ভব এই প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে, একদিকে রাজ্য সরকারের মেলা,খেলা,দান ধ্যান,ভাতা,পূজাতে টাকা দিচ্ছে সরকার,আর শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের খেতে দেবার বেলায় টাকা নেই এই দ্বিচারিতা কেন, কি বলছেন আইসিডিএস কর্মীরা কি বলছেন জয়পুর ব্লকের সিডিপিও চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • কংসাবতী কেনেলের জল ঢুকে বন্যা পরিস্থিতি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুর কেয়াপাড়ায়।

    কংসাবতী কেনেলের জল ঢুকে বন্যা পরিস্থিতি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুর কেয়াপাড়ায়।

    https://youtu.be/t0kb7q8UJNM

    কংসাবতী কেনেলের জল ঢুকে আচমকায় বন্যা পরিস্থিতি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুর কেয়াপাড়ায়,
    আচমকা কংসাবতী কেনেলের জল বাড়িতে ঢুকে যাওয়ায় কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়ে যাবার ভয়ে আতঙ্কিত গ্রামের মানুষ।
    জানা যায় কংসাবতী ক্যানেলের জল আজ সকালে আচমকায় চলে আসে, কেনেল সংস্কারের অভাবে ঝোপ-জঙ্গলে বুঝে থাকায় সেই জল পার উপছে প্লাবিত হয়ে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। এমনকি রান্নাঘরে জল ঢুকে যায় স্থানীয় গ্রামবাসীদের। এই ঘটনায় সাথে সাথে খবর দেয়া হয় কংসাবতী কানেল দপ্তরকে, কংসাবতী ক্যানেলের পক্ষ থেকে সেই ভাবে সারা না মেলায় গ্রামবাসীরা জেসিপি নিয়েছে নিজেদের টাকায় ক্যানেল সংস্কারের চেষ্টা করেন, আর এই নিয়ে শুরু হয় ঝামেলা। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গ্রামের মানুষ । তবে অবশ্য কংসাবতী ক্যানেলের পক্ষ থেকে জানতে পারা যায় তারা এই ঘটনার খবর পেয়ে সাথে সাথে মেইন ক্যানেল এর শাখা গেট বন্ধ করে দেয়,
    গ্রামবাসীদের দাবি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার হয়নি এই কেন্যেল সেই কারণে ঝোপ জঙ্গলে ভরে যায় এলাকার কেনেল,আচমকায় কংসাবতীর জল আজ সকালে চলে আশা তেই পার উপছে জল উঠছে ঢুকে পড়ে গ্রামে। আর জল ঢুকে একের পর এক বাড়ি জলমগ্ন হয়ে পড়ে। তবে গ্রামবাসীরা নিজেরা সহযোগিতায় সকলে না হাত লাগালে কত বড় যে দুর্ঘটনা ঘটতো তা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি বা এই কেনেলের জল রাত্রিবেলায় যদি প্রবেশ করত ভয়ানক বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো জয়পুরে তা আর বলাই বাহুল্য।
    দেখুন সেই ভয়ানক চিত্র কিভাবে কেনেলের জল ঢুকে গ্রামে বন্যা পরিস্থিতি। এই বন্যা পরিস্থিতি নেই কি বলছেন এলাকার মানুষ। চলুন শোনাবো আপনাদের।