Category: রাঢ় বঙ্গ

  • সমবায় সমিতির জায়গার উপর জোর করে বাড়ি করার অভিযোগ উঠলো এক ব্যক্তির বিরূদ্ধে।ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জগন্নাথপুর এলাকায়

    সমবায় সমিতির জায়গার উপর জোর করে বাড়ি করার অভিযোগ উঠলো এক ব্যক্তির বিরূদ্ধে।ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জগন্নাথপুর এলাকায়

    সমবায় সমিতির জায়গার উপর জোর করে বাড়ি করার অভিযোগ উঠলো এক ব্যক্তির বিরূদ্ধে।ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জগন্নাথপুর এলাকায়

    জানা যায় সমবায় সমিতির
    পরেথাকা জায়গার উপর বাড়ি তৈরির অভিযোগ উঠলো এক ঔষধ দোকান দারের বিরুদ্ধে, ঔষধ দোকানের নাম দিলীপ দিয়াসী বাড়ি জগনাথপুর এলাকায়। জানা যায় কয়েকদিন আগে সমবায় সমিতির জায়গার উপর তিনি ওষুধ দোকানের ব্যবসা বাড়ানোর জন্য বাড়ি করছেন। তিনি মৌখিকভাবে জানিয়েছিলেন এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের তিনি অবশ্য কোন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করতে চাইনি। প্রশ্ন উঠছে কিভাবে অপরের জায়গার উপর অবৈধভাবে বিনা অনুমতিতে বাড়ি করতে পারেন? তবে অবশ্য সমবায় সমিতির ম্যানেজার তিনি বলেন আমরা বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করতেই বারণ করি, জোর করে বাড়ি করার বিষয়টি তিনি পঞ্চায়েতের প্রধান কেউ লিখিত আকারে জানিয়েছেন বলেই জানান তবে ঔষধ দোকানদার তিনি বলেন সিপিএমের আমলে পুরো জায়গাটি নিয়ে নেবার কথা বলেছিলেন সিপিএমের নেতৃত্ব,তখন টাকা-পয়সার অভাবের জন্য করতে পারেননি। তাই তিনি এই কাজ করেছেন তবে অবশ্য তিনি বলেন কেবলমাত্র পায়খানা ঘরের চেম্বারের পজিশন মত জায়গা তিনি নিয়েছেন বলেই জানান। কাজ বন্ধ রেখেছি আমাকে বন্ধ করতে বলা হয়েছে, তাই বন্ধ করেছি। কিন্তু কথার সাথে কাজের কোন মিল নেই এমনই ছবি উঠে এলো আমাদের ক্যামেরাই। মুখে এক কথা বললেও ছবিতে কিন্তু অন্য কথা বলছে। তিনি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা সাথে সাথে বিষয়টি জগন্নাথপুর পঞ্চায়েত ও তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি কে বিষয়টি জানায়, জানার সাথে সাথেই তিনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেন এবং কাজ বন্ধ করিয়ে দেন তিনি আমাদের ক্যামেরার মুখোমুখি হয়ে বলেন অবৈধ নির্মাণ কোনদিনই মেনে নেবে না ।আগামী দিনে কোনরকমের অবৈধ নির্মাণ করলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন, এবং করতে দেবেন না বলেই তুমি জান। এখন দেখার বিষয়, অঞ্চল সভাপতি কথামতো তিনি কোথা দিয়ে কোথায় রাখতে পারেন কিনা না,না অবৈধ নির্মাণ হয় তার দিকে তাকিয়ে এলাকার মানুষ।

    বাঁকুড়ার জয়পুর থেকে রঞ্জিত কুন্ডু রিপোর্ট বাংলা সার্কেল নিউজ।

  • জয়পুর জঙ্গলের কুকুর বা অজানা জন্তুর তারা খেয়ে জয়পুর বনলতা রিসোর্টে ঢুকে পরল চিতল হরিণ শাবক।

    জয়পুর জঙ্গলের কুকুর বা অজানা জন্তুর তারা খেয়ে জয়পুর বনলতা রিসোর্টে ঢুকে পরল চিতল হরিণ শাবক।

    জয়পুর জঙ্গলের কুকুর বা অজানা জন্তুর তারা খেয়ে জয়পুর বনলতা রিসোর্টে ঢুকে পরল চিতল হরিণ শাবক।

    জয়পুর বনদপ্তর উদ্ধার করল বনলতা রিসোর্ট থেকে চিতল হরিণের শাবক।জানা যায় আজ সন্ধ্যার আগে একটি শিশু হরিন তার মায়ের সাথে ঘোরাঘুরি করছিল জঙ্গলে সেই সময় জঙ্গলের জংলি কুকুরের তাড়া খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে ঢুকে পড়ে বনলতা রিসোর্টে, মা হরিণ তার প্রাণ বাঁচাতে জঙ্গলে পালিয়ে গেলেও পালাতে পারেনি শিশু হরিন।প্রত্যক্ষদর্শিরা জানান বেশ কিছুক্ষণ ধরে একটি হরিণের বাচ্চা কে বাগানে ঘোরাঘুরি করতে দেখে এবং দেখে যে হরিণ শাবকটি। কুকুরে কামড়ানোর গায়ে দাগ রয়েছে। ধারণা করেন কুকুরে কামড়েছে। বাচ্চা হরিণটি প্রাণ বাঁচাতে রিসোর্ট এর ভিতর প্রবেশ করেছে। হরিণ শাবক টিকে ঘোরাঘুরি করতে দেখে কয়েকজন ব্যক্তি,সাথে সাথে তারা বাচ্চাটিকে প্রথমে ধরে ফেলে এবং খবর দেয় জয়পুর বনদপ্তরে। বনদপ্তরে কর্মরত এক কর্মী তিনি ওই এলাকাতেই প্রতিদিন হাঁটতে যান। আজও তিনি হাঁটতে গিয়েছিলেন, সাথে সাথেই তাকে এলাকার মানুষ বিষয়টি বলেন এবং তিনি ওই বাচ্চাটিকে উদ্ধার করে জয়পুর বন দপ্তরে নিয়ে আসে। সেখানে বনদপ্তরে কর্মীরা দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। বহুদিন পর জয়পুর এলাকার মানুষ হরিণ শাবক দেখতে পাওয়ায় খুশি এলাকা জুড়ে। তবে প্রশ্ন উঠছে? কুকুরে হরিণ শাবক টিকে তাড়া করেছিল নাকি অন্য কোন জন্তু সেটি অবশ্য স্বচক্ষে কেউ দেখেননি। তবে হরিণ শাবকটি দেখতে পাওয়া এক প্রত্যক্ষদর্শী তিনি কি বললেন শোনাবো আপনাদের।

  • জঙ্গলমহলের হাত ধরে সারা রাজ্যেই ঘটবে কি উলাট পুরান।

    জঙ্গলমহলের হাত ধরে সারা রাজ্যেই ঘটবে কি উলাট পুরান

    জঙ্গলমহলের হাত ধরে সারা রাজ্যেই ঘটবে কি উলাট পুরান
    আগামী দিনে সাগরদীঘির পথ অনুসরণ করবে জঙ্গলমহল?

    তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে জাতীয় কংগ্রেসে যোগদান কি তারই ইঙ্গিত!

    পঞ্চায়েত ভোটের আগে জঙ্গলমহলে শক্তি বাড়ালো কংগ্রেস। শাসক দল তৃণমূলের কিছুটা শক্তি ক্ষয়। কংগ্রেস জেলা সভাপতির হাত ধরে ৭০ টি পরিবার কংগ্রেসে যোগ দান করল এমনটাই দাবি । আর এই যোগদানের ফলে কংগ্রেসের জঙ্গলমহলে ভোটের আগে অনেকটাই অক্সিজেন বৃদ্ধি পেল তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    বাঁকুড়ার রাইপুর ব্লকের ঢেকো গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ৭০ টি পরিবার যোগ দিয়েছে বলেই দাবি কংগ্রেস নেতৃত্বের। আর এই যোগদানের ফলে পঞ্চায়েত ভোটে যে বড়সড় প্রভাব পড়বে এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক একাংশ। যোগদানকারীদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন ঢেকো অঞ্চল সম্পাদক চন্দন দন্ডপাট, ঢেকো অঞ্চল কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান রোহিত সিং, প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য তাপস মন্ডল এবং তৃণমূলের নেতা ভোলানাথ নন্দী সহ ৭০ টি পরিবার। ঢেকোর বকসী বাজারে এই যোগদান কর্মসূচী শনিবার বিকালে। এদিনের যোগদান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সদস্য ও বাঁকুড়া জেলা কংগ্রেসের সভাপতি নীলমাধব গুপ্ত, প্রদেশ কংগ্রেস সদস্য ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের কো-অর্ডিনেটর নয়ন দাস চক্রবর্তী, রাইপুর ব্লক কংগ্রেস সভাপতি অশোক কাহার, প্রদেশ কংগ্রেস সদস্য ও জেলা কংগ্রেসের সহ-সভাপতি সদস্য শক্তি বিশ্বাস, বাঁকুড়া জেলা কংগ্রেসের ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের সদস্য টি এস পাত্র।

    পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূল ছেড়ে যোগ দিলেন কংগ্রেসে। ব্লক থেকে জেলা, জেলা থেকে রাজ্য তৃণমূলের সমস্ত স্তরেই এখন দুর্নীতি আর যার ফলে তৃণমূল থেকে মুখ ফিরালেন শতাধিক কর্মী। আজ তৃণমূল ছেড়ে জাতীয় কংগ্রেসের যোগদান করলেন রাইপুর ব্লকের ঢেকো অঞ্চলের শতাধিক কর্মী।
    প্রসঙ্গত তৃণমূল ব্লক নেতৃত্ব ও ব্লক প্রশাসন পুরোটাই দুর্নীতিগ্রস্ত তাই এই দলে থাকার কোন মানেই নেই স্বচ্ছ দল জাতীয় কংগ্রেস তাই কংগ্রেসের পতাকা ধরে দল ছাড়লাম দাবি তৃণমূল কর্মীর।

    শনিবার বিকেলে বকসী বাজারে কংগ্রেসের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি নীলমাধব গুপ্তের নেতৃত্বে তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসের যোগদান করা, যদিও এ নিয়ে তৃণমূল ঢেকো অঞ্চল সভাপতি পুলক সিং দাবি করেন এরা তৃণমূলের কেউ নয়। কখনো ছিল না। এরা বিজেপি করতো বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগদান করেছে। তবে এই যোগদান নিয়ে তৃণমূলের দাবী, যোগাদনকারীরা তৃণমূলের কেউ নয়, তারা বিজেপির লোক।

    তাহলে কি রাইপুর ব্লকে আগামী দিনে বাম কংগ্রেস জোটের শক্তি পঞ্চায়েত ভোটে ক্ষমতা দখল করবে, না ফলাফল শাসকের পক্ষে হবে তা বলবে আগামী ২০২৩ এর পঞ্চায়েত নির্বাচন।

  • দেশীয় পদ্ধতিতে এবার গাড়ি ছুটবে বিনা পেট্রোলে।

    দেশীয় পদ্ধতিতে এবার গাড়ি ছুটবে বিনা পেট্রোলে।

    দেশীয় পদ্ধতিতে এবার গাড়ি ছুটবে বিনা পেট্রোলে। অবাক করা আবিষ্কার বাঁকুড়ার ছেলে মনোজিতের
    এক অবাক কর ঘটনা দেখা গেলো পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলাতে, এবার গাড়ি ছুটছে পেট্রোল বা ডিজেল নয় একেবারে সোলার সিস্টেমে, হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন।রাস্তায় সোলার চালিত গাড়ি চালিয়ে তাক লাগালেন বাঁকুড়ার কাটজুড়িডাঙ্গার বাসিন্দা মনোজিৎ মন্ডল। আস্ত একটি ন্যানো গাড়িকে সম্পূর্ণ সোলার কার বানিয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন পেশায় তিনি ব্যাবসায়ী ।

    বিন্দুমাত্র পেট্রোল প্রয়োজন হয় না এই গাড়িতে। এমনকি কোনো ইঞ্জিন ছাড়াই চলছে গাড়ি। গাড়ির রানিং কস্ট শুনলে আপনিও অবাক হবেন। মাত্র ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় ১০০ কিলোমিটার চলে এই পেট্রোল বিহীন “সোলার কার”।লাল টুকটুকে এই সোলার গাড়িটি এখন বাঁকুড়ার মেকানিক্যাল আইকন ।বর্তমানে পেট্রোল এবং ডিজেলের দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে, আর দগ্ধ হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এমন সময় সৌরশক্তি চালিত গাড়ি বানিয়ে গোটা বিশ্বকে নতুন দিশা দেখাচ্ছেন বাঁকুড়ার মনোজিৎ মন্ডল। আর একটা কথা বেশ কয়েক বছর আগে সাইকেলে ব্যাটারি লাগিয়ে ব্যাটারি চালিত বিনা পেটেল ছাড়াই চলত সাইকেল। পরবর্তীকালে মোটরসাইকেলে তেল ছাড়াই ব্যাটারি চালিত মোটরসাইকেল তৈরি করেছিল এই মনোজিৎ মন্ডল তারপর আস্তে আস্তে উপর দিকে চিন্তাভাবনা উপরের দিকে ওঠা এখন তো একেবারে একটা আস্ত চারচাকা তৈরি করে ফেলল সোলার সিস্টেম গাড়ি। পেট্রোল ছাড়াই চলছে। বাঁকুড়া জেলা জুড়ে দাপিয়া বেড়াচ্ছে এই সোলার চালিত গাড়িটি তা দেখতেই অনেকে ছুটে আসছে মনোজিৎ বাবুর দোকানে।

  • কল আছে সজল I ধারার, জল নেই। জল যদিও আছে তাও আর দুর্গন্ধ।

    কল আছে সজল I ধারার, জল নেই। জল যদিও আছে তাও আর দুর্গন্ধ।

    কল আছে সজল I ধারার, জল নেই। জল যদিও আছে তাও আর দুর্গন্ধ
    হ্যাঁ এমনই দৃশ্য ধরা পরল বীরভূম জয়দেব ইলামবাজার কেন্দুলি গ্রামে, ঠিক এমনই ছবি ধরা পরল আমাদের ক্যামেরায়। ইলামবাজার ব্লকের জয়দেব কেন্দুলী গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে সজল ধারা প্রকল্প কল বসানো হয় কিন্তু জল নেই। যদিও বা কল থেকে যেটুকু জল বের হয় তাও আবার দুর্গন্ধযুক্ত। খাওয়ার উপযুক্ত জল নয়। জয়দেব কেন্দুলি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে দুই থেকে তিনটি গ্রামের মানুষ এমন ভাবেই জল সমস্যায় সম্মুখীন হয়েছে।সজল ধারা প্রকল্প পাইপলাইন দেওয়া হয়েছিল ঘোটা করে উদ্বোধন করা হয় কিন্তু উদ্বোধনের সময় সামান্য কিছু জল বের হলেও সেই জল খাওয়ার উপযুক্ত ছিলনা। এর পূর্বে আমরা খবর করেছি। তাতেও পিএই ই ডিপার্টমেন্টের কোন হেল দোল নেই, গ্রামের মানুষ বারবার জানালেও কোন ফলাফল পাওয়া যায়নি।সজল দ্বারা ঘোষণা করেই ছুটি? এ যেন মগের মুলুক? আসি যায় মাইনা পাই। কিন্তু পরিষেবা কই? ঠিক যেমন অবস্থা বীরভূমের বাঘ কেষ্ট রয়েছে তাও আবার জেলে, জেলে রয়েছে বটে বের হচ্ছে একের পর এক কেলেঙ্কারি, ঠিক যেমন গ্রামের সজল ধরার অবস্থা। গ্রামের মানুষের জলের অসুবিধা নিয়ে জয়দেব কেন্দুলী গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান মুনমুন লাহাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান পিএইচ ই ডিপার্টমেন্টকে জানানো হয়েছে। কবে স্বচ্ছ সুন্দর জল পাবে সজল ধারায় সেটাই অপেক্ষার বিষয়। তবে সাধারণ মানুষ বীরভূমের বাঘ নামে পরিচিত তৃণমূলের, এলাক এলাকার মানুষের কেষ্ট কে নিয়ে হাসি তামাশা করে বলেন বীরভূমের কেষ্ট নেই জল নেই তাই মনে হয় সজল ধরার কল বাগানোর হেল দল নেই গ্রাম পঞ্চায়েতের।

    জয়দেব কেন্দুলি থেকে মোহাম্মদ ফিরোজের রিপোর্ট বীরভূম

  • উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিসে চুরি, চুরি করল কে? না চোরের দল।

    উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের অফিসে চুরি, চুরি করল কে? না চোরের দল।

    পঞ্চায়েত অফিসে চুরি,এমনই অভিযোগ আজ সকালে হুগলির গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতে। আর তাতেই শুরু শাসক বিরোধী তরজা ।
    বিজেপির দাবি উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে প্রমাণ লোপাটের জন্যই চুরি করিয়েছে তৃণমূল তা না হলে চোরের এত সাহস পঞ্চায়েতে তালা ভেঙে চুরি করে নিয়ে যায় শুধুমাত্র ল্যাপটপ ও সিসিটিভি হার্ডডিস্ক।

    তবে চুরির খবর পেয়ে সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় গোঘাঠ থানার পুলিশ। তারা প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে। পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গেছে, রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা তালা ভেঙে পঞ্চায়েতে থাকা তিনটি ল্যাপটপ সঙ্গে সিসি ক্যামেরার হার্ডডিস্কও নিয়ে গেছে। এছাড়াও কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র খোয়া গেছে বলে অনুমান। যদিও বিজেপির দাবি, এই চুরির পিছনে রহস্য রয়েছে। প্রমাণ লোপাটের জন্যই এই চুরির ঘটনা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ঘটানো হয়েছে।

    Breaking news
  • রার বঙ্গের আজ ঘেঁটুপুজো, বাঙালির বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি এখনো পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি বাঁকুড়ার ওন্দা ব্লকের গোগরা গ্রামে।

    রার বঙ্গের আজ ঘেঁটুপুজো, বাঙালির বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি এখনো পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি বাঁকুড়ার ওন্দা ব্লকের গোগরা গ্রামে।

    ” আলুর মালুর চালুর – তুমরা চাল গুচ্ছেক দাও – নইলে খোস গুচ্ছেক লাও ” ।

    আজ ঘেঁটুপুজো, বাঙালির বিলুপ্তপ্রায় সংস্কৃতি।
    এক নষ্টালজিক লোকসংস্কৃতির অঙ্গ ঘাঁটুপুজা।

    ফাল্গুন মাসের সংক্রান্তির দিন ভোরবেলা যখন মা -এর ডাকে ঘুম ভাঙ্গলো, মনেই হলোনা বয়সটা অনেক টাই বেড়ে গেছে; আজ‌ও মা-এর পুজার সঙ্গী, অংশগ্রহণকারীও ।
    প্রতিবছরের মতোই ভোরবেলার ঠান্ডা বাতাস এক আদি, অকৃত্রিম স্নিগ্ধতাতে মন ভরে দিয়ে গেল।
    আগের দিনের থেকে অল্প জোগাড়,অল্প ফুল তাতেই ঠাকুর সন্তুষ্ট।আসলে এই পুজো নিয়মের নয় বলা চলে এক নষ্টালজিয়ার।
    পুজোর অঙ্গ হিসাবে মাটির পাত্র ভাঙা, হলুদ কাপড় চোখে ঠেকানো, কালির কাজল চোখে ঠেকানো সব যেন নিয়মের আড়ালে মা-এর গন্ধ, মা-এর আঁচলকে আর‌ও একটু অনুভব করা।

    বিকেলে আলুর মালুর চাল দাও গো বলে এখনো কিছু ছেলে মেয়ে সবার বাড়ি বাড়ি যায়; তবে আধুনিক হ‌ওয়ার গেরোয় কারো কাছে এইসকল বড়‌ই সেকেলে।
    সে হোক; আমরা বরং আলুর মালুর চাল দাও গো শুনতে শুনতে বিকেলে কান জিলাপি আর ফুট কলাই -এ মনোনিবেশ করি।