Category: রাঢ় বঙ্গ

  • আইসিডিএস এর রান্না করার চাল ও ডালে কিলবিল করছে পোকা। আর তাতেই ক্ষিপ্ত অভিভাবকেরা, কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    আইসিডিএস এর রান্না করার চাল ও ডালে কিলবিল করছে পোকা। আর তাতেই ক্ষিপ্ত অভিভাবকেরা, কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    অঙ্গন ওয়াড়ী কেন্দ্রে নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগ তুলে ক্ষোভ এলাকাবাসীর।

    অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগ তুলে ক্ষোভ এলাকা বাসীর। ঘটনা বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের কুলুপুকুর অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে৷ বুধবার সকালে এলাকার মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এর ফলে রান্না বন্ধ হয় ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে। বুধবার সকালে এলাকার মানুষ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ দেখায়। এলাকার মানুষের অভিযোগ এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের খাবারের নাম একেবারেই নিম্ন।

    পোকায় ভরা চাল আর ডাল দিয়ে রান্না হয় শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের। শুধু তাই নয় আধসেদ্ধ খাবার দেওয়া হয় এই কেন্দ্রের উপভোক্তাদের। জানা গেছে কুলুপুকুর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ৫২ জন শিশু ও ১৪ জন গর্ভবতী মহিলা উপভোক্তা রয়েছে। দিনের পর দিন এই কেন্দ্রের খাবারের গুনগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে। বুধবার এলাকার মানুষ নিম্নমানের খাবার সরবরাহের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখায়। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা।

  • বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজের বক্ষ বিভাগের পড়ুয়াদের থ্রেড কালচারের অভিযোগে বিভাগীয় প্রধানকে সাত দিনের ছুটিতে পাঠালেন কলেজ কর্তৃপক্ষ,কিন্তু খুশি নয় পড়ুয়ারা .অপসারণের দাবিতে আবারও বিক্ষোভ।

    বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজের বক্ষ বিভাগের পড়ুয়াদের থ্রেড কালচারের অভিযোগে বিভাগীয় প্রধানকে সাত দিনের ছুটিতে পাঠালেন কলেজ কর্তৃপক্ষ,কিন্তু খুশি নয় পড়ুয়ারা .অপসারণের দাবিতে আবারও বিক্ষোভ।

    বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজের বক্ষ বিভাগের পড়ুয়াদের দিনের পর দিন হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল খোদ বিভাগীয় প্রধান অভিজিৎ মন্ডলের বিরুদ্ধে।

    একদিকে রোগী পরিসেবার ক্ষেত্রে বিভাগীয় প্রধানের কর্তব্যে গাফিলাতি অন্যদিকে চিকিৎসক পড়ুয়াদের ক্রমাগত হুমকির প্রতিবাদে সম্প্রতি স্বাস্থ্য ভবনকে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানান পড়ুয়ারা। অভিযোগ তাতেই আরো খাপ্পা হয়ে ওঠেন বিভাগীয় প্রধান। পড়ুয়াদের উদ্যেশ্যে হুমকির মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এরপর হাসপাতালের রোগী পরিসেবা স্বাভাবিক করা এবং পঠন পাঠনের পরিবেশ অক্ষত রাখার দাবিতে গত শনিবার বিভাগীয় প্রধানকে অপসারণের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন পড়ুয়ারা।

    সেই সময় কলেজ কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের কাছে সোমবার পর্যন্ত সময় চেয়ে নেয়। এর মধ্যে অভিযুক্ত বিভাগীয় প্রধানকে ৭ দিনের ছুটিতে পাঠায় কলেজ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কলেজের সেই পদক্ষেপে খুশি নয় পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের দাবি আগামী ৭ দিনের মধ্যে ওই বিভাগীয় প্রধানকে অপসারণ করা না হলে সেক্ষেত্রে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারিও দিয়েছে আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা।

    কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশে তৈরী হওয়া তদন্ত কমিটি ইতিমধ্যেই তদন্ত রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ভবন পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথা জানালে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে।

    বাইট :- জাকির হোসেন ( চিকিৎসক পড়ুয়া)

    বাইট :- পঞ্চানন কুন্ডু ( অধ্যক্ষ, বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ)

  • বাঁকুড়ায় বগা গ্রামের শিশু কন্যা নিখোঁজ এর ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে গ্রেফতার ওই শিশুর বাবা-মা।

    বাঁকুড়ায় বগা গ্রামের শিশু কন্যা নিখোঁজ এর ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে গ্রেফতার ওই শিশুর বাবা-মা।

    বাঁকুড়ায় বগা গ্রামের শিশু কন্যা নিখোঁজ এর ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে গ্রেফতার ওই শিশুর বাবা-মা।

    ভাবছেন তো এটা কি করে হল, যাদের শিশু রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হলো তারাই আবার গ্রেপ্তার হলো কিভাবে? —শুনুন তাহলে—আসল গল্প,

    গত দুদিন আগে বাড়ি থেকে ভোরবেলায় ঘুমন্ত অবস্থায় চুরি হয়ে যায় শিশু কন্যা,আর সেই খবর সকাল বেলায় জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়, ঘটনাস্থলে ছুটে আসে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ, শুরু করে তদন্ত।
    নিখোঁজ শিশুকন্যার খোঁজে এলাকার ঝোপ জঙ্গলে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকে পুলিশ।


    গত দুদিন ধরে নাওয়া খাওয়া ভুলে বিভিন্ন এলাকার ঝোপ ঝাড়ে খুঁজলেও শিশুকন্যার খোঁজ করতে পারেনি, ব্যর্থ হয়ে যায় পুলিশ। তবে চেষ্টা ছাড়েনি বাঁকুড়া সদর থানা। শেষে পুলিশের সন্দেহ হওয়ায় বাবা-মাকে জেরা করে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ। আর সেই জেরা থেকে সন্ধান পান এক বছর চার মাসের শিশু কন্যার খোঁজ, অবশেষে আজ সন্ধ্যায়
    তল্লাশিতে নেমে বাড়ির অদূরে থাকা সরঝোপ থেকে বেশ কিছু হাড়গোড় উদ্ধার করল পুলিশ।
    গত বৃহস্পতিবার ভোরে বাঁকুড়া সদর থানার বগা গ্রামে মা বাবার সঙ্গে শুয়ে থাকা দেড় বছরের এক শিশুকন্যা রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যায় এমনই গল্প ফেঁদে ছিলেন ওই শিশুর বাবা-মা। শেষে পুলিশি জেরাই উঠে আসে আসল সত্য,ফাঁস হয় পাতানো গল্প।


    শেষে শরঝোপ থেকে উদ্ধার হল নিখোঁজ শিশুর হার গোর, তবে এই হাড়গোড় গুলি ওই শিশুরই কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হাড়গোড় গুলি ফরেনসিকে পাঠানো হতে পারে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

    তবে এই ঘটনায় গ্রেফতার রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া শিশু কন্যার বাবা মা। তাহলে ভাবতেই পারছেন মানুষের চিন্তা ভাবনা বোধ বিবেক আজ কোন জায়গায় দাঁড়িয়েছে ভাবুন একবার।

  • প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে বজ্রাঘাতে প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য জেলা প্রশাসনের

    প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে বজ্রাঘাতে প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য জেলা প্রশাসনের

    গতকাল দুপুরের বজ্রাঘাতে প্রাণ হারান জেলার ব্লকে ব্লকে একাধিক ব্যক্তিদের বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে গেলেন বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন।


    নিলেন খোঁজখবর করলেন সাহায্য। তুলে দেয়া হল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের দেয়া দু’লক্ষ টাকার চেক ও সমব্যথী প্রকল্পের ২০০০ টাকা। সাথে দেয়া হলো শাড়ি।

    গতকাল দুপুরবেলায় হঠাৎ ঘনিয়ে আসে কালো মেঘ শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি ও সাথে বজ্রপাত আর সেই বজ্রপাতের জেরে প্রাণ হারান জয়পুর ব্লকের খড়িকাসুলি গ্রামের উত্তম ভূঁইয়া। ও কোতুলপুর ব্লকের জিয়াউল হক মোল্লা। আজ বিকালে তাদের বাড়িতে পৌঁছে গেল বাঁকুড়ার জয়পুর ও কোতুলপুর ব্লক প্রশাসন, আবারো বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনের মানবিক উদ্যোগ দেখল জেলার মানুষ।

    আজ বাঁকুড়া জেলার তরফে রাজ্য সরকারের দেওয়া মৃত্যের পরিবারের জন্য দেওয়া হয় দুই লক্ষ টাকার চেক এবং পাশে দাঁড়ান জেলা প্রশাসন। কোতুলপুর জয়পুর পাত্রসায়ের ইন্দাস ওন্দা ব্লকের বাড়িতে ছুটে গেলেন জেলা প্রশাসন থেকে ব্লক প্রশাসন পাশে দাঁড়ালেন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বজ্রাঘাতে প্রাণ হারানো পরিবারের। করলেন সাহায্য সহযোগিতা, দিলেন পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস।


    আজ বিকালে জয়পুর ব্লকের জগন্নাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খোরকাসুলি গ্রামের উত্তম ভূঁইয়ার বাড়িতে গিয়েছিলেন জয়পুর ব্লকের বিডিও দেবজ্যোতি পাত্র, জয়পুর থানার ওসি কৌশিক হাজরা, জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি, বাঁকুড়া জেলা পরিষদ সদস্যা মাম্পি দে, জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জয়পুর ব্লক সভাপতি কৌশিক বটব্যাল পূর্ত কর্মদক্ষ জাকির খান, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সহ অন্যান্য বিশিষ্টজন।

    এবং কোতুলপুর ব্লক এর খিরী গ্রামে বজ্রাঘাতে মৃত রেজাউল হক মোল্লার বাড়িতে ছুটে যান কোতুলপুর ব্লক প্রশাসন গিয়েছিলেন কোতুলপুর ব্লকের বিডিও দেবরাজ ঘোষ, কোতুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি বিন্দেশ্বর গোড়ায় বিধায়ক কোতুলপুর বিধানসভা হরকালী প্রতিহার সহ ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির নেতৃত্ববৃন্দ। করলেন সাহায্য সহযোগিতা দিলেন দু লক্ষ টাকার চেক। একদিকে যেমন কোতুলপুর অন্যদিকে জয়পুর,
    পরিবারের পাশে থাকার অঙ্গীকারে জয়পুর ব্লক ও জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতি, অন্যদিকে কোতুলপুর ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতি দুই ব্লকেই দুই সজল হারানো পরিবারের পাশে ব্লক প্রশাসন, করলেন সাহায্য সহযোগিতা।

    জেলা প্রশাসকের এই মানবিক উদ্যোগে দুই ব্লকের এলাকাবাসী খুব খুশি।

  • বাবার কাছে মানদ শোধ করতে প্রণাম সেবা খাটতে ঘাটতে এগিয়ে চলেছে কার্তিক, প্রাকৃতিক বিপর্যয় কি উপেক্ষা করে পাড়ি দেবে ১০০ কিলোমিটারের পথ।

    বাবার কাছে মানদ শোধ করতে প্রণাম সেবা খাটতে ঘাটতে এগিয়ে চলেছে কার্তিক, প্রাকৃতিক বিপর্যয় কি উপেক্ষা করে পাড়ি দেবে ১০০ কিলোমিটারের পথ।

    প্রণাম সেবা খাটতে খাটতে ঝড় জল বৃষ্টি বজ্রাঘাত কে উপেক্ষা করেই এগিয়ে চলেছেন

    কার্তিক ।
    প্রায় ১০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জল ঢালবে বাবা তারকেশ্বরের মাথায়। দীর্ঘদিন ধরে ঋণী হয়ে থাকা বাবাকে কথা দেয়া মানদ, শোধ করবেন বাঁকুড়ার পাত্রসায়েরের কার্তিক লোহার।যাচ্ছেন বাবা তারকেশ্বরের মাথায় জল ঢালতে। শ্রাবণ মাস থেকেই দেবাদিদেব মহাদেবের মাথায় জল ঢালার হিড়িক চলে গ্রাম বাংলার গ্রামে গ্রামে, আর সেই উপলক্ষে শুরু হয় উৎসব।

    অনেকেই ভগবানের কাছে অনেক কিছু মানদ করেন,এনার কাছে মানদ টা একেবারেই অন্যরকম। সকলেই তারকেশ্বরে বাবার মাথায় জল ঢালতে যান বাসে ট্রেনে সাইকেলে পায়ে হেঁটে অনেকে আবার গাড়ি ভাড়া করে ছুটে যান বাবার মাথায় জল ঢালতে,তারপর সেই জল শেওড়াফুলির ঘাট থেকে ডুবিয়ে পায়ে হেঁটে আসেন তারকেশ্বরে বাবার কাছে। কিন্তু পাত্রসায়ের কার্তিক লোহারে জল ঢালা একেবারেই অন্যরকম। কার্তিক লোহার শ্রাবণ মাসের এক তারিখ থেকে প্রনাম সেবা খাটতে শুরু করেছেন যাবেন তারকেশ্বর, আজ ৮ তারিখ, এসে পৌঁছলেন বাঁকুড়ার জয়পুরে। ৫০ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে সময় লাগল সাতদিন তাহলে তারকেশ্বর যেতে কত সময় লাগবে, ভাবতেই পারছেন নিশ্চয়ই ।

    তবে এভাবেই পৌঁছবে নিজের গন্তব্যস্থলে, পূর্ণ হবে পরিবারের লোকের ভগবানের কাছে মানদ করার ইচ্ছা। বেরিয়েছেন বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় পরিজন মিলিয়ে ৬ জন সদস্য ,পরিবারের এক সদস্য তিনি জানান মানদ শোধ করতেই এই পথ অবলম্বন করেছেন কার্তিক তাই তার সাথে আমরা সাধ দিয়েছি বলেই জানান।
    সঙ্গে সাথে তেমন কিছুই নেননি ,সাথে রয়েছে শুকনো খাবার পানীয় জল এভাবেই খেয়ে পড়ে পৌঁছে যাবেন তারকেশ্বর।

  • ঘুমন্ত অবস্থায় বাবা মায়ের কাছ থেকে শিশু চুরি ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য,কে নিয়ে গেল ছোট্ট একরতিকে?তদন্তে পুলিশ। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    ঘুমন্ত অবস্থায় বাবা মায়ের কাছ থেকে শিশু চুরি ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য,কে নিয়ে গেল ছোট্ট একরতিকে?তদন্তে পুলিশ। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়ায় ভোর রাতের শিশু চুরি ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য এলাকায় কান্নায় ভেঙে পড়ছেন বাবা-মা। কে চুরি করল শিশুকে?

    রাত্রে বাবা মায়ের সঙ্গে ঘুমাচ্ছিলেন এক বছর চার মাসের 1 রতি শিশু, হঠাৎ বিছানায় নেই তাদের ছেলে, ঘুম ভাঙতেই চমকে উঠলেন বাবা-মা।
    একেবারে ভোর রাতে রহস্যজনকভাবে মাত্র ১ বছর ৪ মাস বয়সী এক শিশু নিখোঁজের ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো বাঁকুড়া সদর থানা এলাকার সানবাঁধা গ্রাম পঞ্চায়েতের বগা গ্রামে।
    রাতে মা-বাবার সঙ্গে বাড়িতে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় ওই শিশু নিখোঁজ। ঘটনা স্থলে সদর থানার আই সির নেতৃত্বে পুলিশ।


    হইচই পড়ে গেল এলাকায়, কান্নায় ভেঙে পড়ছে বাবা-মা। কে নিয়ে গেল শিশুকে না রয়েছে গ্রামবাসীদের সাথে ঝামেলা না রয়েছে আত্মীয়তার দের খারাপ সম্পর্ক, তাহলে কি শিশু চুরি। আতঙ্কে গোটা এলাকা।


    তবে একরুটি শিশু হারা পিতা তিনি জানান গতকাল রাত্রে প্রচন্ড গরম ছিল তাই দরজা খুলে শুয়েছিলেন হঠাৎ ভোররাতে ঘুম ভাঙতেই দেখেন যে তাদের বিছানায় শিশু নেই খুঁজতে থাকেন এলাকায় ডাকতে থাকেন গ্রামবাসীদের ছুটে আসেন সকলে।

    আর তাতেই শিশু চুরির ঘটনায় হৈচৈ পড়ে যায় এলাকায়। ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন বাঁকুড়া সদর থানার আইসি নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী সাথে সাথেই তদন্ত শুরু করে পুলিস।

  • পুলিশের ফিল্মে কায়দায় চোর পাকারাও দেখে হতভম্ব স্থানীয়রা, কেন ফিল্মি কায়দার মত অভিনয় কড়তে হলো, দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    পুলিশের ফিল্মে কায়দায় চোর পাকারাও দেখে হতভম্ব স্থানীয়রা, কেন ফিল্মি কায়দার মত অভিনয় কড়তে হলো, দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    ফিল্মি কায়দায় উদ্ধার চুরি হয়ে যাওয়া লক্ষাধিক টাকার সোনা ও রূপোর গয়না, পুলিশের জালে পুরো চক্র

    বাঁকুড়া(বড়জোড়া) :- বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া শহরে তালাবদ্ধ বাড়ি লক্ষ্য করে রাতের অন্ধকারে চুরি হয় লক্ষাধিক টাকার সোনা এবং রূপোর গয়না। পরপর পাঁচটি বাড়িতে একই ঘটনা ঘটায় অভিযোগ জমা পড়ে বড়জোড়া থানায়।সাথে সাথে নড়ে চড়ে বসে বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। বড়জোড়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক এবং উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তারা একাধিক আলোচনার মাধ্যমে গুঠি সাজায় পুরো চক্রকে গ্রেফতার করে চুরি হয়ে যাওয়া জিনিস পুনরুদ্ধার করার। শেষমেষ কাল ঘাম ছুটিয়ে পুলিশ সক্ষম হয় পুরোচক্র সহ চুরি হয়ে যাওয়া জিনিস কোন উদ্ধার করার।

    এই চুরির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাবির শেখ, জগদীশ দাস এবং ছোটন পাল নামে তিন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বড়জোড়া থানার পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ও তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে প্রায় ১৬০ গ্রাম সোনা এবং ৪০০ গ্রাম রুপার অলংকার উদ্ধার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

    বাঁকুড়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর) সিদ্ধার্থ দর্জি জানান, বড়জোড়া থানা এলাকার একটি চুরির তদন্তে নেমে বাঁকুড়া সদর থানার কেঠারডাঙ্গা থেকে সাবির শেখ ওরফে খোড়ু ও জগদীশ দাস ওরফে লালুকে গ্রেফতার করা হয়।

    তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে চুরির দ্রব্য কেনার অভিযোগে শহরের আশ্রমপাড়া থেকে ছোটন পালকে নামে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের তিন জনের কাছ থেকে খবর পেয়ে ওই বিপূল পরিমান সোনা ও রুপা উদ্ধার করা হয়। ফের ওই তিন অভিযুক্তকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানালে আদালত তা মঞ্জুর করেন।এই পুরো ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।

    বাইট:-
    ১)সিদ্ধার্থ দর্জি(অতিরিক্ত পুলিশ,সুপার বাঁকুড়া)

  • ফের চাকরি দেবার নামে প্রতারণা, চলছিল ফেক ইন্টারভিউ শেষে জয়পুর পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৬ প্রতারক। দেখুন কি চাকরি দিচ্ছিলেন, শুনলে চমকে যাবেন আপনিও।

    ফের চাকরি দেবার নামে প্রতারণা, চলছিল ফেক ইন্টারভিউ শেষে জয়পুর পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৬ প্রতারক। দেখুন কি চাকরি দিচ্ছিলেন, শুনলে চমকে যাবেন আপনিও।

    চাকরি দেয়ার ছক কষে প্রতারণা, জয়পুর থেকে ধৃত ৬।


    আবারও চাকরি দেয়ার নামে ইন্টারভিউ নেয়ার অভিযোগে এক দম্পতি সহ ছয় জনকে গ্রেফতার করলো পুলিশ।
    ধৃতদের মধ্যে সন্দীপ গিরি ও তার স্ত্রী অনুরাধা গিরির বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর হলেও দক্ষিণ 24 পরগনার সোনারপুরে থাকেন।
    বাকিরা পুরুলিয়ার জয়পুর ও বাঁকুড়ার কোতুলপুরের বাসিন্দা।
    রবিবার সকলকে জয়পুর থেকে গ্রেফতার করা হয়।।

    দিন দিন বেড়েই চলেছে চাকরি দেয়ার নামে জালিয়াতি। গ্রেফতার ও হচ্ছে প্রতারকেরা,কিন্তু হুস ফিরছে না সাধারণ মানুষের। চাকরি দেয়ার নামে পাতা ফাঁদে পা দিচ্ছেন অনবরত,
    শেষে গ্রেফতার হচ্ছে প্রতারকরা।
    সোমবার পুরুলিয়ার আদালতে তোলা হয়, দুজনকে তিন দিনের জন্য পুলিশে হেফাজত ও বাকিদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।

    জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান চক্রে আরো কেউ জড়িত আছে কি না তা জানতে ধৃতদের হেফাজতের নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

    পুলিশ ও স্থানের সূত্রে খবর কিছুদিন আগে পুরুলিয়া থেকে প্রকাশিত একটি স্থানীয় সংবাদপত্রে একটি ট্রাস্টের নামে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয় তাতে বলা হয়েছিল ব্লক লেভেল স্কুল সাপোর্ট অফিসার পদে শূন্যপদ রয়েছে চল্লিশটি। বেতন মাসে ১৫০০০ ডিস্ট্রিক্ট লেভেল স্কুল সাপোর্ট অফিসার পদে চারটি শুন্য পদের জন্য বেতন মাসে ১৭৭০০ টাকা পুরুলিয়া, বাঁকুড়া পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলা থেকে চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করেছেন। রবিবার জয়পুরের পরিচয় ভবনে ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করা হয় তবে ইন্টারভিউ নিতে আসা লোকজনের হাবভাব দেখে সন্দেহ হয় এক চাকরি প্রার্থী।


    তিনি জয়পুর থানায় গিয়ে পুলিশকে ঘটনাটি জানান খোঁজখবর নেয়ার পরেই পুলিশেরও সন্দেহ হয়। এক সাব-ইন্সপেক্টর কে চাকরিপ্রার্থী সাজিয়ে পরিচয় ভবনে পাঠানো হয়। তাতেই বাজিমাত। চাকরিপ্রার্থীদের ভিড়ে সাদা পোশাকের পুলিশকে চিনতে পারেননি ওই প্রতারকেরা। পরে জয়পুর থানা থেকে পুলিশের একটি দল গিয়ে ছয় জনকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান টাকা আত্মসাৎ এর জন্য ওই অপকর্মের ছক কষে ছিলেন প্রতারকেরা।

  • বাস স্ট্যান্ড যাওয়ার একমাত্র রাস্তায় গত দু’বছর ধরে বেহাল দাঁড়িয়ে আছে জল, নিকাশি ব্যবস্থা কবে? এমন ঘটনা কোথায়,দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    বাস স্ট্যান্ড যাওয়ার একমাত্র রাস্তায় গত দু’বছর ধরে বেহাল দাঁড়িয়ে আছে জল, নিকাশি ব্যবস্থা কবে? এমন ঘটনা কোথায়,দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    বীরভূমের জয়দেব কেন্দুলি অঞ্চলের আকম্বা গ্রামের রাস্তার বেহাল দশা।।

    জয়দেব কেন্দুলি অঞ্চলের আকম্বা বাসস্ট্যান্ড থেকে যাওয়ার এবং আসার রাস্তার বেহাল অবস্থা বিগত দুই বছর ধরে। শুধুমাত্র বর্ষাকাল নয় বছরের সবসময়ই বৃষ্টি হলেই রাস্তার উপরে জল জমে এবং সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগের মুখে পড়তে হয়।

    রাস্তার পাশে ড্রেন বা জলনিকাসের নেই কোন ব্যবস্থা। তাই বাসস্ট্যান্ড থেকে গ্রাম যাওয়ার রাস্তাটি পথ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এবং এই আকম্বা গ্রামে একটি জুনিয়র হাই স্কুল ও রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা ও শিক্ষক শিক্ষিকারা এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতে হয়।

    রাস্তায় জল জমে থাকার কারণে সমস্ত সাধারণ মানুষ থেকে স্কুল ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকাদের ঘুরপথে আসতে হচ্ছে গ্রামে অথবা বিদ্যালয়ে।এই বাস স্ট্যান্ড থেকে এই রাস্তাটি চার-পাঁচটি গ্রামের, যেমন ক্ষুদ্রপুর, ধুলপুর, সন্তোষপুর ইত্যাদি এবং আকম্বা গ্রামের মানুষজনদের সংযোগস্থল। এলাকার মানুষ জানিয়েছেন শুধু বর্ষাকাল নয় বারো মাসই এই পথ চলাচলের অযোগ্য।

    স্থানীয় পঞ্চায়েত কিংবা ব্লকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা সত্ত্বেও কোন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ। যথাশীঘ্র এই রাস্তা মেরামতের দাবি জানিয়েছেন এলাকার মানুষ।।

    জয়দেব কেন্দুলী থেকে জয়ন্ত মন্ডলের রিপোর্ট বীরভূম।।

  • বাঁকুড়ায় ডায়রিয়া আতঙ্কের পর এবার জন্ডিসের প্রকোপ, জল থেকেই ছড়াচ্ছে জন্ডিস,আতঙ্কে স্বাস্থ্য দপ্তর। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়ায় ডায়রিয়া আতঙ্কের পর এবার জন্ডিসের প্রকোপ, জল থেকেই ছড়াচ্ছে জন্ডিস,আতঙ্কে স্বাস্থ্য দপ্তর। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    ডায়েরিয়া আতঙ্কের মাঝেই এবার বাঁকুড়ায় জন্ডিসের প্রকোপ, গ্রামে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে জন্ডিসে আক্রান্তের সংখ্যা, পানীয় জল থেকেই ছড়াচ্ছে জন্ডিস আশঙ্কা স্বাস্থ্য দফতরের


    ——————–*—————-
    নিম্নচাপ কাটতে না কাটতেই বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের দুর্লভপুরে ছড়িয়ে পড়েছিল ডায়েরিয়া। এখনো তা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তার মাঝেই এবার বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের বাঘাখুলিয়া গ্রামে ছড়িয়ে পড়ল জন্ডিস। গ্রামে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়েছে। দূষিত পানীয় জল থেকেই এই জন্ডিস ছড়িয়ে পড়ছে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য দফতরের।

    বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের বাঘাখুলিয়া গ্রামে প্রায় দেড়শোটি পরিবারের বসবাস। মাস দেড়েক আগে বর্ষা শুরুর আগে এই গ্রামে প্রথম জন্ডিস আক্রান্ত হন এক ব্যক্তি। তারপর থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে শুরু করে গ্রামে জন্ডিস আক্রান্তের সংখ্যা। গ্রামের অধিকাংশ বাড়িতেই থাবা বসায় জন্ডিস। স্থানীয়দের দাবি গ্রামে কমপক্ষে ৬০ থেকে ৭০ জনের শরীরে বাসা বেঁধেছে এই রোগ। একজনের শারিরীক অবস্থার অবনতি হওয়ায় প্রথমে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে ও পরে কলকাতায় এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও স্বাস্থ্য দফতরের দাবি গ্রামে আক্রান্তের সংখ্যাটা পঞ্চাশের আশেপাশে। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য দফতর সকলেরই প্রাথমিক তদন্তে অনুমান দিনের পর দিন দূষিত পানীয় জল পান করার ফলেই গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে জন্ডিস। এমনিতে গ্রামবাসীরা গ্রামে জলজীবন মিশন প্রকল্পে তৈরী সৌরচালিত জল প্রকল্প থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করেন। স্থানীয়দের দাবি ওই প্রকল্পের জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিস্কারের কোনো ব্যবস্থা নেই।

    ফলে ট্যাঙ্কের মধ্যেই জল দূষিত হয়ে পড়ছে। এদিকে গ্রামে জন্ডিস ছড়ানোর খবর মিলতেই স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে ট্যাঙ্কারে করে গ্রামে পানীয় জল সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গ্রামে বসানো হয়েছে মেডিক্যাল টিমও। কিন্তু তাতেও আতঙ্কের প্রহর কাটছে না গ্রামবাসীদের। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকায় গ্রামের সকলেরই কার্যত রাতের ঘুম উড়েছে।

    বাইট :- সুমিত্রা ঘোষ (স্থানীয় গ্রামবাসী)
    বাইট :- দুলালী কর্মকার (স্থানীয় গ্রামবাসী)
    বাইট :- স্থানীয় গ্রামবাসী
    বাইট :- ময়না ঘোষ ( স্থানীয় গ্রামবাসী)
    বাইট :- মালা কর্মকার ( স্থানীয় বাসিন্দা)
    বাইট :- রামাশিস টুডু ( ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক, সিমলাপাল)