Category: রাঢ় বঙ্গ

  • একই ব্লকে একই দিনে তিন তিনটি প্রাণ ঝরে যাওয়ার ঘটনায় হৈচৈ পরেগেলো এলাকায়, কি হয়েছিল জানেন জানলে গা শিউরে উঠবে আপনার। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

    একই ব্লকে একই দিনে তিন তিনটি প্রাণ ঝরে যাওয়ার ঘটনায় হৈচৈ পরেগেলো এলাকায়, কি হয়েছিল জানেন জানলে গা শিউরে উঠবে আপনার। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

    *রঞ্জিত কুন্ডু-বাঁকুড়া*

    বাঁকুড়ার কোতুলপুরে একের পর এক প্রাণহানি ঘটনা শোরগোল এলাকায়*,
    এক দিকে জলে ডোবার ঘটনা, কোতুলপুর থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে আনতে না আনতেই, ইলেকট্রিক শখ খেয়ে মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা,আর অন্যদিকে বাঁকুড়ার ইন্দাস এলাকার বছর 58 বয়সী এক ব্যক্তি আত্মহত্যার চেষ্টা করে তাকেও নিয়ে আসা হয় কোতুলপুর গোগরা গ্রামীণ হাসপাতালে সেখানেও তিনি প্রাণ হারা ওনার নাম উত্তম ধারা
    ৫৮ বছর বয়স , গ্রাম ইন্দাস ব্লকের কেনেটি পশ্চিম শ্রীরামপুর এলাকায়, একই দিনে তিন তিনটি দুর্ঘটনার জেরে সরগোল পড়ে যায় এলাকায়।

    স্থানীয় সূত্রে খবর আজ দুপুরে মোবাইল ফোন চার্জ দিতে গিয়ে শক খেয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হল বছর কুড়ি বয়সে বৃষ্টি রায়ের। ঘটনা বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের বালিঠা গ্রামে।

    একদিকে বাঁকুড়ার কোতুলপুরে রামকৃষ্ণ পল্লীতে দুপুর একটা নাগাদ জলে ডুবে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা প্রাণহারান আনুমানিক বছর ৭০ থেকে ৭৫ বছর বয়সী সত্তকিংকর সেনের।

    অন্যদিকে কোতুলপুর ব্লকের ঝোরো গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে বালিটা গ্রামের বাপের বাড়ি বেড়াতে এসে মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে প্রাণ হারালো এক গৃহবধূ, পরিবার সূত্রে খবর জানা যায় আজ দুপুরে খাওয়া দাওয়া করার পর মোবাইল চার্জ দিতে যান ওই গৃহবধূ বৃষ্টি রায়।
    ঠিক তখনই ইলেক্ট্রিকের শক খেয়ে যায় বাড়ির মেয়ে বৃষ্টি রায়।
    তড়িঘড়ি তাকে উদ্ধার করে কোতুলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়, শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি, চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
    অন্যদিকে কোতুলপুর রামকৃষ্ণ পল্লীতে গতকাল গভীর রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন সত্য কিংকর বাবু, আজ দুপুর ১টা নাগাদ তার দেহ পুকুরের জলে ভাসতে দেখেন স্থানীয় মানুষজন, সাথে সাথেই খবর দেয়া হয় কোতুলপুর থানায়, কোতুলপুর থানার পুলিশ এসে ওই দেহটি উদ্ধার করে কোতুলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়, সেখানেও চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    একই ব্লকে ৩-৩টি জায়গায় পৃথক পৃথক ঘটনায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।
    কি জানাচ্ছেন ইলেকট্রিক শক খেয়ে মেয়ে হারা বাড়ির লোক ও জলে ডুবে যাওয়া প্রাণ হারানো সত্যকিঙ্কর বাবুর বাড়ির লোক, অন্যদিকে ইন্দাসের ঘটনায় বাড়ির লোকের কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

  • মরেও শান্তি নেই!শেষ যাত্রা তেও নিরাপদ নয় গ্রামবাসীরা। কেন এ কথা বলা হচ্ছে বিস্তারিত দেখন, হাঁটু কাদায় কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হল মৃতদেহ

    মরেও শান্তি নেই!শেষ যাত্রা তেও নিরাপদ নয় গ্রামবাসীরা। কেন এ কথা বলা হচ্ছে বিস্তারিত দেখন, হাঁটু কাদায় কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হল মৃতদেহ

    শেষ যাত্রাও নিরাপদ নয়।

    সংবাদদাতা কাজী আমিরুল ইসলাম বীরভূম।

    গত ৫০ বছর ধ’রে এই অবস্থা। এমনই রাস্তার বেহাল চিত্র ধরা পড়ল বীরভূম জেলার খয়রাশোল ব্লকের কেন্দ্রগড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে মাটিয়ালা গ্রামে। বৃষ্টি হ’লে তো দুর্ভোগ আরও বেশি। পাকা রাস্তার অভাবে মৃতকে সমাধিস্থ করতে গেলেও জলেকাদায় প্রায় ডুবে যেতে হয় শববাহকদের। তবু হুঁশ নেই প্রশাসনের। জলযন্ত্রণার মধ্যেই এক করুণ ছবি দেখা গেল মাটিয়ালা গ্রামে। এই গ্রামের মানুষজনের মরেও যেন শান্তি নেই। কথায় আছে মারা গেলে শান্তি পায় মানুষ কিন্তু এই গ্রামে ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা গেল।

    মাটিয়ালা গ্রামে কেউ মারা গেলে মাটি দেওয়ার জন্য নিয়ে যেতে হয় প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে কবরস্থানে। আর এই রাস্তা যেতেই নাজেহাল হতে হয় গ্রামবাসীদের। আড়াই কিলোমিটার রাস্তায় কোন মৃতদেহ নিয়ে যেতে গেলে দুর্বিসহ অবস্থা হয় গ্রামবাসীদের। দীর্ঘদিনের তাদের দাবি এই কবরস্থান যাওয়ার রাস্তা যেন ভালো করে দেওয়া হয়। গ্রামবাসীদের আক্ষেপ যেন মরেও শান্তি নেই আমাদের। শুধুমাত্র প্রতিশ্রুতি যেন সার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    তাছাড়াও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন জায়গায় গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষের জন্য পথশ্রী প্রকল্পের আওতায় রাস্তা তৈরি করে দিয়েছেন। কিন্তু এই গ্রামের কাদায় ভর্তি রাস্তাটা আজ পর্যন্ত তৈরি হইনি বলে অভিযোগ করেন গ্রামবাসীরা। জসিম খান বলে এক গ্রামবাসী জানান, আমার বয়স হচ্ছে ৩৬ বছর। তখন থেকেই দেখছি এরকমই আছে রাস্তাটা। বৃষ্টির কারণে রাস্তা কাদায় ভরে যাওয়ায় মৃতদেহ নিয়ে কবরস্থানে যাওয়া একটি কষ্টসাধ্য ব্যাপার। গ্রামের মানুষজন মিলে কোনোমতে মৃতদেহ নিয়ে কবরস্থানে এলাম। জল-কাদার মধ্যে দিয়ে হেঁটে যেতে হয়, যা খুবই কষ্টকর ছিল।

    অনেক কষ্টে আমরা কবরস্থানে পৌঁছালাম। পাশাপাশি স্থানীয় মসজিদের ইমাম নিজামুদ্দিন রিজভী জানান, রাস্তাটা এত খারাপ যে, যারা এই রাস্তা দিয়ে এসেছে একমাত্র তারাই জানে। তাছাড়াও গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোন সুরাহা হয়নি।

    গ্রামে কারোর মৃত্যু হলে এই জায়গায় প্রত্যেককে আসতে হবে। তবে বেহাল রাস্তার জন্য সকলে আসতে পারেন না। তাই আমি রাজ্য সরকারকে আবেদন করব এই রাস্তাটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঠিক হয়।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।

  • আড়াই বছরের শিশু কন্যাকে নামিয়ে ঘরে বাসনা আনতে যাওয়ায় কাল হল মায়ের, হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দেয়াল তারপর কি হলো দেখুন।

    আড়াই বছরের শিশু কন্যাকে নামিয়ে ঘরে বাসনা আনতে যাওয়ায় কাল হল মায়ের, হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দেয়াল তারপর কি হলো দেখুন।

    আবারো হুর মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি দেওয়াল, আর তাতেই ঘটে গেল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আর তাতেই প্রাণ হারালো এক খুদে শিশু কন্যা।

    মাটির বাড়ির দেয়াল চাপা পড়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেল বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের এর বীরসিংহ গ্রামে। দেয়াল চাপা পড়ে প্রাণ হারালো ২.৫ মাছের শিশু কন্যা কিরণ লোহার । আর এই ঘটনার জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য কান্নায় ভেঙে পড়ছে পুরো গ্রাম।


    মাটির দেয়াল চাপা পড়ার ঘটনায় প্রাণ হারানো সন্তান হারা শিশু কন্যা কিরন লোহার এর মা জানান, আজ সকালে কিরণ লোহার খেলার সময় হঠাৎ মাটির বাড়ির দেওয়াল হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে তার উপর চাপা পড়ে যান মাটির ভাঙ্গা দেয়ালের তলায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে উদ্ধার করে তড়িঘড়ি পাত্রসায়ের ব্লক প্রাথমিক হাসপাতালে নিয়ে যাই, সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আর এই ঘটনার জেরে কান্নায় ভেঙে পড়েছে পুরো পরিবার।


    কি জানাচ্ছেন ওই ক্ষুদে শিশুর কন্যার মা বিনা লোহর,চলুন সোনা আপনাদের।।

  • মাটি মোরামের রাস্তায় PDS এর চালের গাড়িআটকে বিক্ষোভ তৃণমূলের একাংশ সহ গ্রামবাসীদের কোথায় এমন ঘটল দেখুন।

    মাটি মোরামের রাস্তায় PDS এর চালের গাড়িআটকে বিক্ষোভ তৃণমূলের একাংশ সহ গ্রামবাসীদের কোথায় এমন ঘটল দেখুন।

    মাটি মোরামের রাস্তায় PDS এর চালের গাড়িআটকে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের।

    তৃণমূল সাংসদ যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসবে বিষ্ণুপুর সেই খবর শুনেই রাতারাতি পড়েছিল দু চার গাড়ির মোড়াম তাও আবার আজ থেকে প্রায় ৫-৬ বছর আগে।
    তারপর থেকে রাস্তায় হয়নি সংস্কারের কাজ, পড়েনি দু চার গাড়ি বোল্ডার মোরাম আর যার জেরে রাস্তার অবস্থা বেহাল। বারবার প্রধান উপপ্রধান সহ ব্লকে বললেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। উল্টে গ্রামবাসীদের পড়তে হয়েছে হুমকির মুখে, এমনটাই জানান স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব, তাই এবার মুখের কথায় কাজ না হওয়ায় রাস্তায় PDS এর চালের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখালো গ্রামবাসীরা। এমনই ছবি উঠে এলো বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর মরার এলাকায়।।

    তবে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের জেরে অবশেষে গাড্ডায় পড়ে গ্রামবাসীদের দিলেন কথা দু মাসের মধ্যে সারিয়ে দেয়া হবে রাস্তা এমনটাই কথা দিলেন মরার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মুক্তার খান।

    তবে গ্রামবাসীরা জানান প্রতিদিন প্রতিনিয়ত ভারি চালের গাড়ি রায়স মিল থেকে বিষ্ণুপুর কিষান মান্ডিতে নিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে রাস্তায় যাতায়াত করা অপার হয়ে পড়ছে, সমস্যায় পড়ছেন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী থেকে গ্রামবাসীরা। তারা জানান দ্রুত রাস্তা সাড়াই না করলে এবার বৃহত্তর আন্দোলনের পথে নামতে বাধ্য হবে।

    তবে PDS এর চালের গাড়ি আটকে দিতেই সমস্যায় পড়েছিলেন গাড়ির চালকরা তারা জানান এই রাস্তার উপর দিয়েই তাদের চালের গাড়ি বিষ্ণুপুর কৃষাণ মান্ডিতে নিয়ে যেতে হয়। রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ কিন্তু কিছু করার নেই। রেশনের চাল নিয়ে তো যেতেই হবে। কি জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন থেকে গাড়ির ড্রাইভার ও স্থানীয় উপপ্রধান চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • লাগাতার বৃষ্টি আর একদিকে ভারী যান চলাচল যার জেরে খানাখন্দ আর কঙ্কাল চেহারা দু নম্বর রাজ্য সড়কের কবে হবে রাস্তা সংস্কার।

    লাগাতার বৃষ্টি আর একদিকে ভারী যান চলাচল যার জেরে খানাখন্দ আর কঙ্কাল চেহারা দু নম্বর রাজ্য সড়কের কবে হবে রাস্তা সংস্কার।

    একদিকে চলছে টানা বৃষ্টি অন্যদিকে ভারী যান চলাচল,যার জেরে খানাখন্দে ভর্তি দু’নম্বর রাজ্য সড়ক। পাতা রয়েছে মৃত্যুফাঁদ একটু অসতর্ক ভাবে পা দিলেই বিপদ।

    দীর্ঘদিন ধরে বেহাল রাস্তা জেরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন বাইক আরোহী থেকে পথ চলতি মানুষ, বাইক থেকে পড়ে ভেঙেছে হাত পা অনেকে হয়েছিল হসপিটাল দাখিল।
    এমনই ভয়ংকর অবস্থা দু’নম্বর রাজ্য সড়ক হল্লা বাই রোডের, বিশেষ করে বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের জয়পুর থেকে কুম্বল এলাকার রাস্তা একেবারেই শোচনীয়।


    রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে আছে জল আর সেই জলে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত না জেনে সেই গর্তে পড়লেই বিপদ। এভাবেই অনেকের দুর্ঘটনায় ভেঙেছে হাত পা, দু’নম্বর রাজ্য সড়কের হাড় কঙ্কাল চেহারা, ভারী যান চলাচলের জেরে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত, দূর থেকে দেখলে বোঝা যাবে না রাস্তায় গর্ত রয়েছে। আর যার জেরে একের পর এক ঘটছে দুর্ঘটনা, কবে সাড়াই হবে রাস্তা? এই নিয়ে প্রশ্ন তুলল এলাকার মানুষ। দু’নম্বর রাজ্য সড়ক ব্যস্ততম রাস্তা প্রতিদিন হাজার হাজার গাড়ির যাতায়াত সেই রাস্তার হাল বেহাল।


    মাঝেমধ্যে গর্ত বোঝাতে দেওয়া হয় বালি ও ইট। তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আবারো একই অবস্থা। তাই এলাকার মানুষের প্রশ্ন দ্রুত রাস্তা সাড়াই হোক, দুর্ঘটনার হাত থেকে রেহাই দেয়া হোক এলাকার মানুষকে।

    কি জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন চলুন সোনাব আপনাদের।

  • একি চলছে টানা বৃষ্টি তার উপর হরু মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দোতলা বাড়ি, কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    একি চলছে টানা বৃষ্টি তার উপর হরু মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির দোতলা বাড়ি, কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বঙ্গে চলছে টানা বৃষ্টি আর জার জেরে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা তিনজনের।


    টানা বৃষ্টির জেরে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন তিনজন,

    গত কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণের জেরে পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না ২ নম্বর ব্লকের ফতেপুর গ্রামে ঘটে গেল এক মর্মান্তিক ঘটনা,পহলানপুর অঞ্চলের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ ঘোষের মাটির তৈরি বাড়ির একাংশ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল, সৌভাগ্যবশত সেই সময় বাড়ির সদস্যরা ঘরের বাইরে থাকায় বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়, প্রাণে বেঁচে যান একই পরিবারের তিনজন সদস্য,খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান রায়না ২ নম্বর ব্লকের ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সৈয়দ কলিমুদ্দিন বাপ্পা, তিনি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটির সঙ্গে কথা বলেন ও পাশে থাকার আশ্বাস দেন, তিনি জানান,

    “বিপর্যয় মোকাবিলা টিম এবং ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে যা যা প্রয়োজন, তারা পরিবারকে সাহায্যের আশ্বাস দেন, প্রাথমিক ভাবে আবাসন, খাদ্য ও ত্রাণ সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে,ঘটনার পর বাড়ির মালিক বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, “অনেক দিনের পুরনো বাড়ি, টানা বৃষ্টিতে দেওয়াল ভিজে ছিল, হঠাৎ করেই ভেঙে পড়ল, ভাগ্যি ভালো যে সময়মতো আমরা বাইরে বেরিয়ে গিয়েছিলাম, না হলে প্রাণে বাঁচা যেত না, এখন সবচেয়ে বড় চিন্তা মাথা গোঁজার ঠাঁই,”


    পরিবারটির পক্ষ থেকে দ্রুত পুনর্বাসন এবং সরকারি সহায়তার আবেদন জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের মতে, বহু পুরনো মাটির বাড়িগুলির অবস্থা খারাপ, বর্ষার আগে সেগুলির সংস্কার জরুরি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষয়ক্ষতির হিসেব নেওয়া শুরু হয়েছে, এই বিষয়ে সাংবাদিককে কি বললেন,রায়না থেকে আশিস কুমার ঘোষের রিপোর্ট).

    বঙ্গে চলছে টানা বৃষ্টি আর জার জেরে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা তিনজনের,
    টানা বৃষ্টির জেরে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মাটির বাড়ি, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন তিনজন,

  • আইসিডিএস এর রান্না করার চাল ও ডালে কিলবিল করছে পোকা। আর তাতেই ক্ষিপ্ত অভিভাবকেরা, কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    আইসিডিএস এর রান্না করার চাল ও ডালে কিলবিল করছে পোকা। আর তাতেই ক্ষিপ্ত অভিভাবকেরা, কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    অঙ্গন ওয়াড়ী কেন্দ্রে নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগ তুলে ক্ষোভ এলাকাবাসীর।

    অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে নিম্নমানের খাবার দেওয়ার অভিযোগ তুলে ক্ষোভ এলাকা বাসীর। ঘটনা বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের কুলুপুকুর অঙ্গনওয়াড়ী কেন্দ্রে৷ বুধবার সকালে এলাকার মানুষ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এর ফলে রান্না বন্ধ হয় ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে। বুধবার সকালে এলাকার মানুষ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ দেখায়। এলাকার মানুষের অভিযোগ এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের খাবারের নাম একেবারেই নিম্ন।

    পোকায় ভরা চাল আর ডাল দিয়ে রান্না হয় শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের। শুধু তাই নয় আধসেদ্ধ খাবার দেওয়া হয় এই কেন্দ্রের উপভোক্তাদের। জানা গেছে কুলুপুকুর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ৫২ জন শিশু ও ১৪ জন গর্ভবতী মহিলা উপভোক্তা রয়েছে। দিনের পর দিন এই কেন্দ্রের খাবারের গুনগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে। বুধবার এলাকার মানুষ নিম্নমানের খাবার সরবরাহের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখায়। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা।

  • বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজের বক্ষ বিভাগের পড়ুয়াদের থ্রেড কালচারের অভিযোগে বিভাগীয় প্রধানকে সাত দিনের ছুটিতে পাঠালেন কলেজ কর্তৃপক্ষ,কিন্তু খুশি নয় পড়ুয়ারা .অপসারণের দাবিতে আবারও বিক্ষোভ।

    বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজের বক্ষ বিভাগের পড়ুয়াদের থ্রেড কালচারের অভিযোগে বিভাগীয় প্রধানকে সাত দিনের ছুটিতে পাঠালেন কলেজ কর্তৃপক্ষ,কিন্তু খুশি নয় পড়ুয়ারা .অপসারণের দাবিতে আবারও বিক্ষোভ।

    বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজের বক্ষ বিভাগের পড়ুয়াদের দিনের পর দিন হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল খোদ বিভাগীয় প্রধান অভিজিৎ মন্ডলের বিরুদ্ধে।

    একদিকে রোগী পরিসেবার ক্ষেত্রে বিভাগীয় প্রধানের কর্তব্যে গাফিলাতি অন্যদিকে চিকিৎসক পড়ুয়াদের ক্রমাগত হুমকির প্রতিবাদে সম্প্রতি স্বাস্থ্য ভবনকে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানান পড়ুয়ারা। অভিযোগ তাতেই আরো খাপ্পা হয়ে ওঠেন বিভাগীয় প্রধান। পড়ুয়াদের উদ্যেশ্যে হুমকির মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এরপর হাসপাতালের রোগী পরিসেবা স্বাভাবিক করা এবং পঠন পাঠনের পরিবেশ অক্ষত রাখার দাবিতে গত শনিবার বিভাগীয় প্রধানকে অপসারণের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন পড়ুয়ারা।

    সেই সময় কলেজ কর্তৃপক্ষ পড়ুয়াদের কাছে সোমবার পর্যন্ত সময় চেয়ে নেয়। এর মধ্যে অভিযুক্ত বিভাগীয় প্রধানকে ৭ দিনের ছুটিতে পাঠায় কলেজ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কলেজের সেই পদক্ষেপে খুশি নয় পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের দাবি আগামী ৭ দিনের মধ্যে ওই বিভাগীয় প্রধানকে অপসারণ করা না হলে সেক্ষেত্রে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারিও দিয়েছে আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা।

    কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশে তৈরী হওয়া তদন্ত কমিটি ইতিমধ্যেই তদন্ত রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য ভবন পরবর্তী সিদ্ধান্তের কথা জানালে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ করা হবে।

    বাইট :- জাকির হোসেন ( চিকিৎসক পড়ুয়া)

    বাইট :- পঞ্চানন কুন্ডু ( অধ্যক্ষ, বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ)

  • বাঁকুড়ায় বগা গ্রামের শিশু কন্যা নিখোঁজ এর ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে গ্রেফতার ওই শিশুর বাবা-মা।

    বাঁকুড়ায় বগা গ্রামের শিশু কন্যা নিখোঁজ এর ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে গ্রেফতার ওই শিশুর বাবা-মা।

    বাঁকুড়ায় বগা গ্রামের শিশু কন্যা নিখোঁজ এর ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে গ্রেফতার ওই শিশুর বাবা-মা।

    ভাবছেন তো এটা কি করে হল, যাদের শিশু রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হলো তারাই আবার গ্রেপ্তার হলো কিভাবে? —শুনুন তাহলে—আসল গল্প,

    গত দুদিন আগে বাড়ি থেকে ভোরবেলায় ঘুমন্ত অবস্থায় চুরি হয়ে যায় শিশু কন্যা,আর সেই খবর সকাল বেলায় জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়, ঘটনাস্থলে ছুটে আসে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ, শুরু করে তদন্ত।
    নিখোঁজ শিশুকন্যার খোঁজে এলাকার ঝোপ জঙ্গলে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকে পুলিশ।


    গত দুদিন ধরে নাওয়া খাওয়া ভুলে বিভিন্ন এলাকার ঝোপ ঝাড়ে খুঁজলেও শিশুকন্যার খোঁজ করতে পারেনি, ব্যর্থ হয়ে যায় পুলিশ। তবে চেষ্টা ছাড়েনি বাঁকুড়া সদর থানা। শেষে পুলিশের সন্দেহ হওয়ায় বাবা-মাকে জেরা করে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশ। আর সেই জেরা থেকে সন্ধান পান এক বছর চার মাসের শিশু কন্যার খোঁজ, অবশেষে আজ সন্ধ্যায়
    তল্লাশিতে নেমে বাড়ির অদূরে থাকা সরঝোপ থেকে বেশ কিছু হাড়গোড় উদ্ধার করল পুলিশ।
    গত বৃহস্পতিবার ভোরে বাঁকুড়া সদর থানার বগা গ্রামে মা বাবার সঙ্গে শুয়ে থাকা দেড় বছরের এক শিশুকন্যা রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যায় এমনই গল্প ফেঁদে ছিলেন ওই শিশুর বাবা-মা। শেষে পুলিশি জেরাই উঠে আসে আসল সত্য,ফাঁস হয় পাতানো গল্প।


    শেষে শরঝোপ থেকে উদ্ধার হল নিখোঁজ শিশুর হার গোর, তবে এই হাড়গোড় গুলি ওই শিশুরই কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হাড়গোড় গুলি ফরেনসিকে পাঠানো হতে পারে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

    তবে এই ঘটনায় গ্রেফতার রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া শিশু কন্যার বাবা মা। তাহলে ভাবতেই পারছেন মানুষের চিন্তা ভাবনা বোধ বিবেক আজ কোন জায়গায় দাঁড়িয়েছে ভাবুন একবার।

  • প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে বজ্রাঘাতে প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য জেলা প্রশাসনের

    প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে বজ্রাঘাতে প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য জেলা প্রশাসনের

    গতকাল দুপুরের বজ্রাঘাতে প্রাণ হারান জেলার ব্লকে ব্লকে একাধিক ব্যক্তিদের বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে গেলেন বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন।


    নিলেন খোঁজখবর করলেন সাহায্য। তুলে দেয়া হল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের দেয়া দু’লক্ষ টাকার চেক ও সমব্যথী প্রকল্পের ২০০০ টাকা। সাথে দেয়া হলো শাড়ি।

    গতকাল দুপুরবেলায় হঠাৎ ঘনিয়ে আসে কালো মেঘ শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি ও সাথে বজ্রপাত আর সেই বজ্রপাতের জেরে প্রাণ হারান জয়পুর ব্লকের খড়িকাসুলি গ্রামের উত্তম ভূঁইয়া। ও কোতুলপুর ব্লকের জিয়াউল হক মোল্লা। আজ বিকালে তাদের বাড়িতে পৌঁছে গেল বাঁকুড়ার জয়পুর ও কোতুলপুর ব্লক প্রশাসন, আবারো বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনের মানবিক উদ্যোগ দেখল জেলার মানুষ।

    আজ বাঁকুড়া জেলার তরফে রাজ্য সরকারের দেওয়া মৃত্যের পরিবারের জন্য দেওয়া হয় দুই লক্ষ টাকার চেক এবং পাশে দাঁড়ান জেলা প্রশাসন। কোতুলপুর জয়পুর পাত্রসায়ের ইন্দাস ওন্দা ব্লকের বাড়িতে ছুটে গেলেন জেলা প্রশাসন থেকে ব্লক প্রশাসন পাশে দাঁড়ালেন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বজ্রাঘাতে প্রাণ হারানো পরিবারের। করলেন সাহায্য সহযোগিতা, দিলেন পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস।


    আজ বিকালে জয়পুর ব্লকের জগন্নাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খোরকাসুলি গ্রামের উত্তম ভূঁইয়ার বাড়িতে গিয়েছিলেন জয়পুর ব্লকের বিডিও দেবজ্যোতি পাত্র, জয়পুর থানার ওসি কৌশিক হাজরা, জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি, বাঁকুড়া জেলা পরিষদ সদস্যা মাম্পি দে, জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জয়পুর ব্লক সভাপতি কৌশিক বটব্যাল পূর্ত কর্মদক্ষ জাকির খান, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সহ অন্যান্য বিশিষ্টজন।

    এবং কোতুলপুর ব্লক এর খিরী গ্রামে বজ্রাঘাতে মৃত রেজাউল হক মোল্লার বাড়িতে ছুটে যান কোতুলপুর ব্লক প্রশাসন গিয়েছিলেন কোতুলপুর ব্লকের বিডিও দেবরাজ ঘোষ, কোতুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি বিন্দেশ্বর গোড়ায় বিধায়ক কোতুলপুর বিধানসভা হরকালী প্রতিহার সহ ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির নেতৃত্ববৃন্দ। করলেন সাহায্য সহযোগিতা দিলেন দু লক্ষ টাকার চেক। একদিকে যেমন কোতুলপুর অন্যদিকে জয়পুর,
    পরিবারের পাশে থাকার অঙ্গীকারে জয়পুর ব্লক ও জয়পুর পঞ্চায়েত সমিতি, অন্যদিকে কোতুলপুর ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতি দুই ব্লকেই দুই সজল হারানো পরিবারের পাশে ব্লক প্রশাসন, করলেন সাহায্য সহযোগিতা।

    জেলা প্রশাসকের এই মানবিক উদ্যোগে দুই ব্লকের এলাকাবাসী খুব খুশি।