Category: রাঢ় বঙ্গ

  • বাবার কাছে মানদ শোধ করতে প্রণাম সেবা খাটতে ঘাটতে এগিয়ে চলেছে কার্তিক, প্রাকৃতিক বিপর্যয় কি উপেক্ষা করে পাড়ি দেবে ১০০ কিলোমিটারের পথ।

    বাবার কাছে মানদ শোধ করতে প্রণাম সেবা খাটতে ঘাটতে এগিয়ে চলেছে কার্তিক, প্রাকৃতিক বিপর্যয় কি উপেক্ষা করে পাড়ি দেবে ১০০ কিলোমিটারের পথ।

    প্রণাম সেবা খাটতে খাটতে ঝড় জল বৃষ্টি বজ্রাঘাত কে উপেক্ষা করেই এগিয়ে চলেছেন

    কার্তিক ।
    প্রায় ১০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জল ঢালবে বাবা তারকেশ্বরের মাথায়। দীর্ঘদিন ধরে ঋণী হয়ে থাকা বাবাকে কথা দেয়া মানদ, শোধ করবেন বাঁকুড়ার পাত্রসায়েরের কার্তিক লোহার।যাচ্ছেন বাবা তারকেশ্বরের মাথায় জল ঢালতে। শ্রাবণ মাস থেকেই দেবাদিদেব মহাদেবের মাথায় জল ঢালার হিড়িক চলে গ্রাম বাংলার গ্রামে গ্রামে, আর সেই উপলক্ষে শুরু হয় উৎসব।

    অনেকেই ভগবানের কাছে অনেক কিছু মানদ করেন,এনার কাছে মানদ টা একেবারেই অন্যরকম। সকলেই তারকেশ্বরে বাবার মাথায় জল ঢালতে যান বাসে ট্রেনে সাইকেলে পায়ে হেঁটে অনেকে আবার গাড়ি ভাড়া করে ছুটে যান বাবার মাথায় জল ঢালতে,তারপর সেই জল শেওড়াফুলির ঘাট থেকে ডুবিয়ে পায়ে হেঁটে আসেন তারকেশ্বরে বাবার কাছে। কিন্তু পাত্রসায়ের কার্তিক লোহারে জল ঢালা একেবারেই অন্যরকম। কার্তিক লোহার শ্রাবণ মাসের এক তারিখ থেকে প্রনাম সেবা খাটতে শুরু করেছেন যাবেন তারকেশ্বর, আজ ৮ তারিখ, এসে পৌঁছলেন বাঁকুড়ার জয়পুরে। ৫০ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে সময় লাগল সাতদিন তাহলে তারকেশ্বর যেতে কত সময় লাগবে, ভাবতেই পারছেন নিশ্চয়ই ।

    তবে এভাবেই পৌঁছবে নিজের গন্তব্যস্থলে, পূর্ণ হবে পরিবারের লোকের ভগবানের কাছে মানদ করার ইচ্ছা। বেরিয়েছেন বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় পরিজন মিলিয়ে ৬ জন সদস্য ,পরিবারের এক সদস্য তিনি জানান মানদ শোধ করতেই এই পথ অবলম্বন করেছেন কার্তিক তাই তার সাথে আমরা সাধ দিয়েছি বলেই জানান।
    সঙ্গে সাথে তেমন কিছুই নেননি ,সাথে রয়েছে শুকনো খাবার পানীয় জল এভাবেই খেয়ে পড়ে পৌঁছে যাবেন তারকেশ্বর।

  • ঘুমন্ত অবস্থায় বাবা মায়ের কাছ থেকে শিশু চুরি ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য,কে নিয়ে গেল ছোট্ট একরতিকে?তদন্তে পুলিশ। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    ঘুমন্ত অবস্থায় বাবা মায়ের কাছ থেকে শিশু চুরি ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য,কে নিয়ে গেল ছোট্ট একরতিকে?তদন্তে পুলিশ। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়ায় ভোর রাতের শিশু চুরি ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য এলাকায় কান্নায় ভেঙে পড়ছেন বাবা-মা। কে চুরি করল শিশুকে?

    রাত্রে বাবা মায়ের সঙ্গে ঘুমাচ্ছিলেন এক বছর চার মাসের 1 রতি শিশু, হঠাৎ বিছানায় নেই তাদের ছেলে, ঘুম ভাঙতেই চমকে উঠলেন বাবা-মা।
    একেবারে ভোর রাতে রহস্যজনকভাবে মাত্র ১ বছর ৪ মাস বয়সী এক শিশু নিখোঁজের ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো বাঁকুড়া সদর থানা এলাকার সানবাঁধা গ্রাম পঞ্চায়েতের বগা গ্রামে।
    রাতে মা-বাবার সঙ্গে বাড়িতে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় ওই শিশু নিখোঁজ। ঘটনা স্থলে সদর থানার আই সির নেতৃত্বে পুলিশ।


    হইচই পড়ে গেল এলাকায়, কান্নায় ভেঙে পড়ছে বাবা-মা। কে নিয়ে গেল শিশুকে না রয়েছে গ্রামবাসীদের সাথে ঝামেলা না রয়েছে আত্মীয়তার দের খারাপ সম্পর্ক, তাহলে কি শিশু চুরি। আতঙ্কে গোটা এলাকা।


    তবে একরুটি শিশু হারা পিতা তিনি জানান গতকাল রাত্রে প্রচন্ড গরম ছিল তাই দরজা খুলে শুয়েছিলেন হঠাৎ ভোররাতে ঘুম ভাঙতেই দেখেন যে তাদের বিছানায় শিশু নেই খুঁজতে থাকেন এলাকায় ডাকতে থাকেন গ্রামবাসীদের ছুটে আসেন সকলে।

    আর তাতেই শিশু চুরির ঘটনায় হৈচৈ পড়ে যায় এলাকায়। ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন বাঁকুড়া সদর থানার আইসি নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী সাথে সাথেই তদন্ত শুরু করে পুলিস।

  • পুলিশের ফিল্মে কায়দায় চোর পাকারাও দেখে হতভম্ব স্থানীয়রা, কেন ফিল্মি কায়দার মত অভিনয় কড়তে হলো, দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    পুলিশের ফিল্মে কায়দায় চোর পাকারাও দেখে হতভম্ব স্থানীয়রা, কেন ফিল্মি কায়দার মত অভিনয় কড়তে হলো, দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    ফিল্মি কায়দায় উদ্ধার চুরি হয়ে যাওয়া লক্ষাধিক টাকার সোনা ও রূপোর গয়না, পুলিশের জালে পুরো চক্র

    বাঁকুড়া(বড়জোড়া) :- বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া শহরে তালাবদ্ধ বাড়ি লক্ষ্য করে রাতের অন্ধকারে চুরি হয় লক্ষাধিক টাকার সোনা এবং রূপোর গয়না। পরপর পাঁচটি বাড়িতে একই ঘটনা ঘটায় অভিযোগ জমা পড়ে বড়জোড়া থানায়।সাথে সাথে নড়ে চড়ে বসে বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। বড়জোড়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক এবং উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তারা একাধিক আলোচনার মাধ্যমে গুঠি সাজায় পুরো চক্রকে গ্রেফতার করে চুরি হয়ে যাওয়া জিনিস পুনরুদ্ধার করার। শেষমেষ কাল ঘাম ছুটিয়ে পুলিশ সক্ষম হয় পুরোচক্র সহ চুরি হয়ে যাওয়া জিনিস কোন উদ্ধার করার।

    এই চুরির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাবির শেখ, জগদীশ দাস এবং ছোটন পাল নামে তিন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বড়জোড়া থানার পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ও তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে প্রায় ১৬০ গ্রাম সোনা এবং ৪০০ গ্রাম রুপার অলংকার উদ্ধার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

    বাঁকুড়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর) সিদ্ধার্থ দর্জি জানান, বড়জোড়া থানা এলাকার একটি চুরির তদন্তে নেমে বাঁকুড়া সদর থানার কেঠারডাঙ্গা থেকে সাবির শেখ ওরফে খোড়ু ও জগদীশ দাস ওরফে লালুকে গ্রেফতার করা হয়।

    তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে চুরির দ্রব্য কেনার অভিযোগে শহরের আশ্রমপাড়া থেকে ছোটন পালকে নামে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের তিন জনের কাছ থেকে খবর পেয়ে ওই বিপূল পরিমান সোনা ও রুপা উদ্ধার করা হয়। ফের ওই তিন অভিযুক্তকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানালে আদালত তা মঞ্জুর করেন।এই পুরো ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।

    বাইট:-
    ১)সিদ্ধার্থ দর্জি(অতিরিক্ত পুলিশ,সুপার বাঁকুড়া)

  • ফের চাকরি দেবার নামে প্রতারণা, চলছিল ফেক ইন্টারভিউ শেষে জয়পুর পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৬ প্রতারক। দেখুন কি চাকরি দিচ্ছিলেন, শুনলে চমকে যাবেন আপনিও।

    ফের চাকরি দেবার নামে প্রতারণা, চলছিল ফেক ইন্টারভিউ শেষে জয়পুর পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৬ প্রতারক। দেখুন কি চাকরি দিচ্ছিলেন, শুনলে চমকে যাবেন আপনিও।

    চাকরি দেয়ার ছক কষে প্রতারণা, জয়পুর থেকে ধৃত ৬।


    আবারও চাকরি দেয়ার নামে ইন্টারভিউ নেয়ার অভিযোগে এক দম্পতি সহ ছয় জনকে গ্রেফতার করলো পুলিশ।
    ধৃতদের মধ্যে সন্দীপ গিরি ও তার স্ত্রী অনুরাধা গিরির বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর হলেও দক্ষিণ 24 পরগনার সোনারপুরে থাকেন।
    বাকিরা পুরুলিয়ার জয়পুর ও বাঁকুড়ার কোতুলপুরের বাসিন্দা।
    রবিবার সকলকে জয়পুর থেকে গ্রেফতার করা হয়।।

    দিন দিন বেড়েই চলেছে চাকরি দেয়ার নামে জালিয়াতি। গ্রেফতার ও হচ্ছে প্রতারকেরা,কিন্তু হুস ফিরছে না সাধারণ মানুষের। চাকরি দেয়ার নামে পাতা ফাঁদে পা দিচ্ছেন অনবরত,
    শেষে গ্রেফতার হচ্ছে প্রতারকরা।
    সোমবার পুরুলিয়ার আদালতে তোলা হয়, দুজনকে তিন দিনের জন্য পুলিশে হেফাজত ও বাকিদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।

    জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান চক্রে আরো কেউ জড়িত আছে কি না তা জানতে ধৃতদের হেফাজতের নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

    পুলিশ ও স্থানের সূত্রে খবর কিছুদিন আগে পুরুলিয়া থেকে প্রকাশিত একটি স্থানীয় সংবাদপত্রে একটি ট্রাস্টের নামে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয় তাতে বলা হয়েছিল ব্লক লেভেল স্কুল সাপোর্ট অফিসার পদে শূন্যপদ রয়েছে চল্লিশটি। বেতন মাসে ১৫০০০ ডিস্ট্রিক্ট লেভেল স্কুল সাপোর্ট অফিসার পদে চারটি শুন্য পদের জন্য বেতন মাসে ১৭৭০০ টাকা পুরুলিয়া, বাঁকুড়া পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলা থেকে চাকরি প্রার্থীরা আবেদন করেছেন। রবিবার জয়পুরের পরিচয় ভবনে ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করা হয় তবে ইন্টারভিউ নিতে আসা লোকজনের হাবভাব দেখে সন্দেহ হয় এক চাকরি প্রার্থী।


    তিনি জয়পুর থানায় গিয়ে পুলিশকে ঘটনাটি জানান খোঁজখবর নেয়ার পরেই পুলিশেরও সন্দেহ হয়। এক সাব-ইন্সপেক্টর কে চাকরিপ্রার্থী সাজিয়ে পরিচয় ভবনে পাঠানো হয়। তাতেই বাজিমাত। চাকরিপ্রার্থীদের ভিড়ে সাদা পোশাকের পুলিশকে চিনতে পারেননি ওই প্রতারকেরা। পরে জয়পুর থানা থেকে পুলিশের একটি দল গিয়ে ছয় জনকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান টাকা আত্মসাৎ এর জন্য ওই অপকর্মের ছক কষে ছিলেন প্রতারকেরা।

  • বাস স্ট্যান্ড যাওয়ার একমাত্র রাস্তায় গত দু’বছর ধরে বেহাল দাঁড়িয়ে আছে জল, নিকাশি ব্যবস্থা কবে? এমন ঘটনা কোথায়,দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    বাস স্ট্যান্ড যাওয়ার একমাত্র রাস্তায় গত দু’বছর ধরে বেহাল দাঁড়িয়ে আছে জল, নিকাশি ব্যবস্থা কবে? এমন ঘটনা কোথায়,দেখুন তাহলে বিস্তারিত।

    বীরভূমের জয়দেব কেন্দুলি অঞ্চলের আকম্বা গ্রামের রাস্তার বেহাল দশা।।

    জয়দেব কেন্দুলি অঞ্চলের আকম্বা বাসস্ট্যান্ড থেকে যাওয়ার এবং আসার রাস্তার বেহাল অবস্থা বিগত দুই বছর ধরে। শুধুমাত্র বর্ষাকাল নয় বছরের সবসময়ই বৃষ্টি হলেই রাস্তার উপরে জল জমে এবং সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগের মুখে পড়তে হয়।

    রাস্তার পাশে ড্রেন বা জলনিকাসের নেই কোন ব্যবস্থা। তাই বাসস্ট্যান্ড থেকে গ্রাম যাওয়ার রাস্তাটি পথ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এবং এই আকম্বা গ্রামে একটি জুনিয়র হাই স্কুল ও রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা ও শিক্ষক শিক্ষিকারা এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতে হয়।

    রাস্তায় জল জমে থাকার কারণে সমস্ত সাধারণ মানুষ থেকে স্কুল ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকাদের ঘুরপথে আসতে হচ্ছে গ্রামে অথবা বিদ্যালয়ে।এই বাস স্ট্যান্ড থেকে এই রাস্তাটি চার-পাঁচটি গ্রামের, যেমন ক্ষুদ্রপুর, ধুলপুর, সন্তোষপুর ইত্যাদি এবং আকম্বা গ্রামের মানুষজনদের সংযোগস্থল। এলাকার মানুষ জানিয়েছেন শুধু বর্ষাকাল নয় বারো মাসই এই পথ চলাচলের অযোগ্য।

    স্থানীয় পঞ্চায়েত কিংবা ব্লকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা সত্ত্বেও কোন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ। যথাশীঘ্র এই রাস্তা মেরামতের দাবি জানিয়েছেন এলাকার মানুষ।।

    জয়দেব কেন্দুলী থেকে জয়ন্ত মন্ডলের রিপোর্ট বীরভূম।।

  • বাঁকুড়ায় ডায়রিয়া আতঙ্কের পর এবার জন্ডিসের প্রকোপ, জল থেকেই ছড়াচ্ছে জন্ডিস,আতঙ্কে স্বাস্থ্য দপ্তর। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়ায় ডায়রিয়া আতঙ্কের পর এবার জন্ডিসের প্রকোপ, জল থেকেই ছড়াচ্ছে জন্ডিস,আতঙ্কে স্বাস্থ্য দপ্তর। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    ডায়েরিয়া আতঙ্কের মাঝেই এবার বাঁকুড়ায় জন্ডিসের প্রকোপ, গ্রামে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে জন্ডিসে আক্রান্তের সংখ্যা, পানীয় জল থেকেই ছড়াচ্ছে জন্ডিস আশঙ্কা স্বাস্থ্য দফতরের


    ——————–*—————-
    নিম্নচাপ কাটতে না কাটতেই বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের দুর্লভপুরে ছড়িয়ে পড়েছিল ডায়েরিয়া। এখনো তা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তার মাঝেই এবার বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের বাঘাখুলিয়া গ্রামে ছড়িয়ে পড়ল জন্ডিস। গ্রামে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ ছাড়িয়েছে। দূষিত পানীয় জল থেকেই এই জন্ডিস ছড়িয়ে পড়ছে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য দফতরের।

    বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের বাঘাখুলিয়া গ্রামে প্রায় দেড়শোটি পরিবারের বসবাস। মাস দেড়েক আগে বর্ষা শুরুর আগে এই গ্রামে প্রথম জন্ডিস আক্রান্ত হন এক ব্যক্তি। তারপর থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে শুরু করে গ্রামে জন্ডিস আক্রান্তের সংখ্যা। গ্রামের অধিকাংশ বাড়িতেই থাবা বসায় জন্ডিস। স্থানীয়দের দাবি গ্রামে কমপক্ষে ৬০ থেকে ৭০ জনের শরীরে বাসা বেঁধেছে এই রোগ। একজনের শারিরীক অবস্থার অবনতি হওয়ায় প্রথমে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে ও পরে কলকাতায় এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও স্বাস্থ্য দফতরের দাবি গ্রামে আক্রান্তের সংখ্যাটা পঞ্চাশের আশেপাশে। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য দফতর সকলেরই প্রাথমিক তদন্তে অনুমান দিনের পর দিন দূষিত পানীয় জল পান করার ফলেই গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে জন্ডিস। এমনিতে গ্রামবাসীরা গ্রামে জলজীবন মিশন প্রকল্পে তৈরী সৌরচালিত জল প্রকল্প থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করেন। স্থানীয়দের দাবি ওই প্রকল্পের জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিস্কারের কোনো ব্যবস্থা নেই।

    ফলে ট্যাঙ্কের মধ্যেই জল দূষিত হয়ে পড়ছে। এদিকে গ্রামে জন্ডিস ছড়ানোর খবর মিলতেই স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে ট্যাঙ্কারে করে গ্রামে পানীয় জল সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গ্রামে বসানো হয়েছে মেডিক্যাল টিমও। কিন্তু তাতেও আতঙ্কের প্রহর কাটছে না গ্রামবাসীদের। প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকায় গ্রামের সকলেরই কার্যত রাতের ঘুম উড়েছে।

    বাইট :- সুমিত্রা ঘোষ (স্থানীয় গ্রামবাসী)
    বাইট :- দুলালী কর্মকার (স্থানীয় গ্রামবাসী)
    বাইট :- স্থানীয় গ্রামবাসী
    বাইট :- ময়না ঘোষ ( স্থানীয় গ্রামবাসী)
    বাইট :- মালা কর্মকার ( স্থানীয় বাসিন্দা)
    বাইট :- রামাশিস টুডু ( ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক, সিমলাপাল)

  • চলন্ত ট্রেনের ধাক্কায়  দলের তিন সদস্যের প্রাণ গেলেও দেহ ছেড়ে পালিয়ে যায়নি মানবিক হাতির দল। কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    চলন্ত ট্রেনের ধাক্কায় দলের তিন সদস্যের প্রাণ গেলেও দেহ ছেড়ে পালিয়ে যায়নি মানবিক হাতির দল। কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    চলন্ত ট্রেনের ধাক্কায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল তিনটি হাতির যার জেরে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য।

    আপনাদেরকে আরেকবার জানিয়ে রাখি ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু হলো শাবক সহ তিনটি হাতির।

    মর্মান্তিক দূর্ঘটনাটি ঘটেছে ‘অরণ্য সুন্দরী’ ঝাড়গ্রামের বাঁশতলা এলাকায়।

    সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাতে কয়েকটি হাতির একটি দল যখন ঝাড়গ্রামের বাঁশতলায় রেল লাইন পার হচ্ছিল ঠিক সেই সময় একটি ট্রেন ওই লাইনের মধ্যে এসে পড়ে। আর যার জেরে ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয় তিনটি হাতির। 

    এই ঘটনায় বনদপ্তরের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন ওই এলাকার মানুষ।
    যদিও রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদার কাছে এই ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলে এই ঘটনা প্রসঙ্গে মুখ খুলতে চাননি।


    তবে স্থানীয় গ্রামবাসীরা জানান দলবদ্ধ ভাবে পার হচ্ছিল ট্রেন লাইন আর রেললাইন পার হতেই সব শেষ, ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ হারালো তিন হাতি, আর তিন সঙ্গীর মৃত্যুর মেনে নিতে পারেনি হাতির দল, দল হাতির চেঁচামেচির শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা, তখনই ছুটে আছেন এলাকায় তখন প্রায় গভীর রাত , সেই রাত যেন তাদের কাছে কালরাত্রি।
    হতে পারে জঙ্গলের জংলি হাতি কিন্তু তাদেরও যে পরিবার রয়েছে তা প্রমাণ দিল এ হাতির দল। তিন সঙ্গীকে চোখের সামনে প্রাণ হারাতে দেখেও একটি বারের লেগেও ছেড়ে পালিয়ে যায়নি হাতির দল।


    দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন এলাকায়। সঙ্গী সাথীদের বাঁচানোর জন্য কাতর আর্তনাদে চিৎকার শুরু করেন এলাকায়, কিন্তু যতক্ষণে হাতির বন্ধু মানুষ এল ততক্ষণে সব শেষ। চোখের সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলেন, বনদপ্তরের কর্মীরা তাদের সঙ্গী সাথীদের ছিন্ন বিচ্ছিন্ন দেহগুলি তুলে নিয়ে যাচ্ছে এলাকা থেকে। তারপর ফিরে গেলেন জঙ্গলে ।আবারো প্রমাণ করে দিল এই হাতির দল জঙ্গলের বন্যপ্রাণী হতে পারে তাদেরও যে একটি পরিবার তাদেরও যে দুঃখ যন্ত্রণা হয় জলজ্যান্ত প্রমান দিয়ে গেলেন বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন তাদেরও মন প্রাণ দুঃখ যন্ত্রণা হয়। আর সেই ঘটনার সাক্ষী থাকলো ঝাড়গ্রাম এলাকার মানুষ।

  • লাগাতার বৃষ্টির জেরে রাজ্যে ফুঁসছে একাধিক নদী, ভাঙছে পার, তলিয়ে যাচ্ছে জমির ফসল, ফসল হারিয়ে মাথায় হাত বীরভূমের চাষীদের।

    লাগাতার বৃষ্টির জেরে রাজ্যে ফুঁসছে একাধিক নদী, ভাঙছে পার, তলিয়ে যাচ্ছে জমির ফসল, ফসল হারিয়ে মাথায় হাত বীরভূমের চাষীদের।

    !! নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে চাষজমি ফসলসহ নদী গর্ভে চলে যাওয়ায় দুশ্চিন্তাই ধুকছে চাষিরা জমি হারিয়ে কোপাল চাপড়াচ্ছে নদীর পাড়ে।

    বীরভূমের ইলামবাজার ব্লকের জয়দেব কেন্দুলি অঞ্চলের বিভিন্ন নদী তীরবর্তী গ্রামের চাষিরা জমি সহ ফসল নদী গর্ভে চলে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় ভুগছে। যেমন জয়দেব কেন্দুলী অঞ্চলের সন্তোষপুর গ্রামের নদীর তীরবর্তী এলাকার চাষীদের কমবেশি ১৫-১৬ বিঘা জমি সহ ফসল নদীগর্ভে চলে গেছে এবং জল কমার সঙ্গে সঙ্গে সেই ভাঙ্গন আরো দেখা দেয়। নদীর ধারে বেশ কয়েক মিটার পাথর দিয়ে গার্ডওয়াল তৈরি করা হয়েছিল কিন্তু সেই গার্ডওয়াল শেষ রক্ষা করতে পারল না জমি সহ ফসলের।

    এমনকি সরকারি সাবমারসিবল ও ইলেকট্রিক খুঁটি সেটাও নদীগর্ভে চলে যায় এমনটাই জানিয়েছেন গ্রামের সাধারণ মানুষ।গ্রামের মানুষদের একটাই দাবি সরকারের কাছে পুনঃরায় এই নদীর গার্ডওয়াল তৈরি করা হোক তাহলে হয়তো চাষযোগ্য জমিগুলি কিছুটা হলেও থাকবে। বীরভূমের বিভিন্ন জায়গায় দফায় দফায় বৃষ্টির কারণে অজয় নদীর জলশ্রোত বাড়ার কারণে এমনই বিপত্তি ঘটে।বীরভূমের ইলামবাজার ব্লকের জয়দেব কেন্দুলী অঞ্চলের সন্তোষপুর গ্রামের চাষীদের চাষযোগ্য জমি চলে গেছে জলের তলায়।প্রশাসন ও সরকারের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা গ্রামের চাষিরা। কিভাবে জীবন যাপন ও খেটে খাওয়া চাষীরা জীবিকা নির্বাহ করবে তা ভেবে সমস্ত গ্রামের চাষীদের মন ও মুখ শুকনো।।

    সন্তোষপুর গ্রামের এক চাষী মনিমোহন বিশ্বাস সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কি বললেন চলুন আপনাদেরকে শোনাবো,,,,

    ইলামবাজার থেকে জয়ন্ত মন্ডল এর রিপোর্ট বীরভূম।।

  • মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেল বড়জোরায়, মৃত এক আহত আরো এক কেমন হয়েছিল দেখুন বিস্তারিত।

    মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেল বড়জোরায়, মৃত এক আহত আরো এক কেমন হয়েছিল দেখুন বিস্তারিত।

    বড়জোড়ামাটির বাড়ি চাপা পড়ে মৃত্যু হলো এক বৃদ্ধের।


    বড়জোড়ার হাটআশুড়িয়া গ্রামের ঘটনা।মৃতের নাম সাধন বাউরি(৬১)।আহত হয়েছেন তার স্ত্রী সারথী বাউরি।বুধবার বিকেলে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
    একটানা বৃষ্টি চলছে জেলায়।বিপজ্জনক হয়ে পড়ছে অনেক মাটির বাড়িই।সেই মাটির বাড়িতে বিশ্রাম নিতে যাওয়াই কাল হলো


    হাটআশুড়িয়ার সাধন বাউরির। মৃতের বৌমা কচি বাউরি বলেন এদিন চাষের কাজ সেরে এসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য তাদের টালির চালার মাটির ঘরে বস্তার উপর ঘুমিয়ে পড়েছিলেন শ্বশুর মশাই। ওই ঘরে তার স্ত্রী সারথী বাউরি ও বসেছিলেন। দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ প্রচন্ড জোর বৃষ্টি নামে।তিনি বলেন বাবা মাকে আমারা যে পাকা দেওয়ালের ঘরে ছিলাম সেখানে ডাকলাম।

    ওনারা এলেন না।কিছুক্ষণ পরেই হঠাৎই জোর আওয়াজ। বাইরে এসে দেখি মাটির ঘর পড়ে গেছে।চিৎকার করে সবাইকে ডাকি।পাড়ার লোকজন ছুটে আসে।মা কে পাওয়া গেলেও বাবা কে খুঁজে পাচ্ছিলাম না।পাড়ার লোকজন এসে মাটি সরিয়ে সাধনকে উদ্ধার করে বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষনা করা হয়।এই ঘটনায় চোট পান সাধনের স্ত্রী সারথী ও।

    বাইট :-কচি বাউরি (মৃতের বৌমা )

  • জঙ্গল ধারে ঘুরে বেড়াচ্ছে হিংস্র প্রাণী, ভাইরাল ভিডিও,আতঙ্কে জঙ্গল লাগোয়া এলাকাবাসী। কোথায় এমন ঘটলো শোরগোল পড়ে গেল এলাকায়,কি এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    জঙ্গল ধারে ঘুরে বেড়াচ্ছে হিংস্র প্রাণী, ভাইরাল ভিডিও,আতঙ্কে জঙ্গল লাগোয়া এলাকাবাসী। কোথায় এমন ঘটলো শোরগোল পড়ে গেল এলাকায়,কি এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    গঙ্গাজলঘাটির জঙ্গলে অজানা জন্তু, আতঙ্কে এলাকাবাসী।

    জঙ্গলে আচমকায় দেখা মিলল অজানা জন্তু, আতঙ্কে এলাকাবাসী।

    এই ছবি বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের জামগাড়ির জঙ্গলের ।

    জঙ্গলে দেখা মিলল এক অজানা জন্তুর। সোমবার সন্ধ্যায় স্থানীয়রা প্রথম জন্তুটিকে দেখতে পান এবং তার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি “bcn বাংলা”।
    তবুও ঘটনাটি ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।


    জন্তুটির প্রকৃতি সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত কিছু জানা যায়নি তবে অনেকেই মনে করছেন এটি ‘জঙ্গল ক্যাট’ হতে পারে। অনেকে আবার মনে করছেন মেছো বেড়াল অনেকে আবার বা বাঘরোল বলে দাবি করেন, তবে যাই হোক এই অচেনা জন্তুর ভিডিও দেখে আতঙ্কিত এলাকাবাসীরা। তবে খবর দেয়া হয়েছে বন দপ্তরকে।। বনদপ্তরের পক্ষ থেকে আসলে এটা কি জন্তু তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে জন্তুটি এখনও ধরা পড়েনি বলেই খবর। দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিও।