Category: রাঢ় বঙ্গ

  • পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি করে খুন! চাঞ্চল্য কোমরপুরে — প্রাণ গেল তৃণমূল নেতা পীযূষ ঘোষের, অপরাধ কি ছিল ?

    পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি করে খুন! চাঞ্চল্য কোমরপুরে — প্রাণ গেল তৃণমূল নেতা পীযূষ ঘোষের, অপরাধ কি ছিল ?

    পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে গুলি করে খুন! চাঞ্চল্য কোমরপুরে — প্রাণ গেল তৃণমূল নেতা পীযূষ ঘোষের।।

    বীরভূম জেলার লাভপুর বিধানসভার শ্রীনিধিপুর অঞ্চলের কোমরপুর গ্রামে শনিবার রাতে তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি এবং পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ পীযূষ ঘোষ খুন হন।
    স্থানীয় সূত্রে খবর, রাতে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যাই দুষ্কৃতীরা পীযূষবাবু কে। সেই সময়ই দুষ্কৃতীরা তাঁর ওপর চড়াও হয় এবং খুব কাছ থেকে, পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জে একাধিক গুলি চালিয়ে চম্পট দেয়। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক

    রা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
    এই নৃশংস ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ঘটনার পর থেকেই এলাকায় টহল দিচ্ছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। কে বা কারা এর পিছনে রয়েছে, কী উদ্দেশ্যে এই হামলা — তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পাশাপাশি স্থানীয়দের একাংশের দাবি, রাজনৈতিক না অন্য কোন কারণ হতে পারে।

    কাজী আমীরুল ইসলামের রিপোর্ট।।


    এই ঘটনার প্রেক্ষিতে শাসক দলের জেলা নেতৃত্ব তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। দলীয় নেতৃত্বের দাবি, দুষ্কৃতীদের দ্রুত গ্রেফতার করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করুক প্রশাসন।
    পীযূষ ঘোষ ছিলেন কৃষক সমাজে অত্যন্ত জনপ্রিয় মুখ। তাঁর এই আকস্মিক ও নৃশংস মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা এলাকা। পরিবারের পাশে লাভপুরের বিধায়ক। তিনি জানান বিষয়টি পুলিশ প্রশাসন খতিয়ে দিচ্ছেন। ঘটনার পূণ্য তদন্ত করছে পুলিশ। পুলিশ ইতিমধ্যে তিনজনকে আটক করেছে।

  • জেলা সভাপতি করা হুশিয়ারিকে গুরুত্বই দিল না বুথ সভাপতি, পঞ্চায়েত থেকে ত্রিপল নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার ভিডিও ভাইরাল।

    জেলা সভাপতি করা হুশিয়ারিকে গুরুত্বই দিল না বুথ সভাপতি, পঞ্চায়েত থেকে ত্রিপল নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার ভিডিও ভাইরাল।

    জেলা সভাপতি করা হুশিয়ারিকে কান দিল না বুথ সভাপতি,

    পঞ্চায়েত থেকে তিরপল নিয়ে পালাচ্ছে বুথ সভাপতি,দেখুন সেই ভাইটাল ভিডিও।। মানতে নারাজ শাসক দল এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি বিসিএন বাংলা।।

    জেলা সভাপতির কড়া হুঁশিয়ারীর পরেও তৃণমূলের বুথ সভাপতির পঞ্চায়েত থেকে ত্রিপল নিয়ে যাওয়ার ভিডিও ভাইরাল করল বিজেপি,শুরু রাজনৈতিক তর্জা*

    দলের জেলা সভাপতির হুঁশিয়ারীতেও কাজ হলোনা! অতি সম্প্রতি দলের এক সভায় ত্রাণের ত্রিপল নিয়ে বুথ সভাপতিদের কড়া হুঁশিয়ারী দিয়েছিলেন বাঁকুড়া জেলা তৃণমূল সভাপতি তারাশঙ্কর রায়। কিন্তু জেলা সভাপতির সেই হুঁশিয়ারীতেও কাজ হলোনা! চলতি বর্ষার মরশুমে সিমলাপাল ব্লকের বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত ত্রিপল নিয়ে দূর্গত মানুষের ক্ষোভের মাঝেই ওই ত্রিপল নিয়ে বাড়ি যাওয়ার অভিযোগ উঠলো শাসক দলের এক বুথ সভাপতির বিরুদ্ধে। অথচ ঐ পঞ্চায়েতে ত্রিপল না পেয়ে পঞ্চায়েত ঘেরাও এবং রাস্তা অবরোধও করেছেন সম্প্রতি ঐ অঞ্চলের মানুষ। বিরোধী বিজেপির সৌজন্যে সেই ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। যদিও সেই ভাইরাল ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করিনি আমরা।

    বিজেপির তালডাংরা মণ্ডল-৪ সভাপতি তথা সিমলাপাল পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য শৌভিক পাত্র তাঁর নিজস্ব ফেসবুক আইডিতে একটি ভিডিও পোষ্ট করে লেখেন, ‘…তৃণমূল কংগ্রেসের এক বুথ সভাপতি সরকারী ত্রাণ হিসেবে বরাদ্দ ত্রিপল নিজের সুবিধার জন্য বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে নিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে, প্রবল বর্ষণে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত গরীব মানুষরা এখনও একটা ত্রিপল পাচ্ছেননা’।

    শুধু ভিডিও পোষ্ট করেই ক্ষান্ত নন বিজেপির মণ্ডল সভাপতি শৌভিক পাত্র। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েও তিনি তাঁর ওই অভিযোগের স্বপক্ষেই বক্তব্য রাখেন।

    ত্রিপল বিতর্কে দলের ওই বুথ সভাপতির পাশে দাঁড়িয়েছে তৃণমূল। সিমলাপাল ব্লক তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক রবিদাস চক্রবর্তীর দাবি, বিজেপির কূৎসা করাই কাজ। দলের কোন বুথ সভাপতি এই ধরণের কাজ করেনা বলেই তিনি দাবি করেন।

    একই দাবি করেন তৃণমূল পরিচালিত বিক্রমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ফুলমনি সরেন। তার দাবি তদন্ত করে প্রকৃত উপভোক্তাদের হাতেই ত্রিপল দেওয়া হয়েছে। বুথ সভাপতি কোন ত্রিপল নিয়ে যাননি বলে তিনি দাবি করেন।

    অন্যদিকে, সিমলাপালের বিডিও মানস চক্রবর্তী এবিষয়ে বলেন, ভিডিওটি আমি দেখিনি। ওই ভিডিও পেলে তিনি বিষয়টি তদন্ত করে দেখবেন বলে জানান।

  • আত্মীয়ের বাড়ি থেকে আর বাড়ি ফিরল না 22 বছরের যুবক, আজ সকালে দেহ উদ্ধার হলো নয়নজলি থেকে। কি এমন হলো দেখুন বিস্তারিত।

    আত্মীয়ের বাড়ি থেকে আর বাড়ি ফিরল না 22 বছরের যুবক, আজ সকালে দেহ উদ্ধার হলো নয়নজলি থেকে। কি এমন হলো দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়ার কোতুলপুর নয়নজলি থেকে যুবকের দেহ উদ্ধার ব্যাপক চাঞ্চল্য,


    এবার বাঁকুড়ার কোতুলপুরে নয়নজুলিতে পড়ে মৃত্যু হল বাইক আরোহীর।

    সূত্রের খবর গত কাল মধ্যরাতে আত্মীয় বাড়ি এসে নয়নজলিতে পড়ে মৃত্যু হল ২২ বছরের যুবকের এমন টাই
    স্থানীয় সূত্রে খবর।
    ঘটনা কোতুলপুর লাউগ্রাম অঞ্চলের সিমডাল গ্রামে।


    গতকাল রাতেই আত্মীয়র বাড়ি এসে ফিরে যাচ্ছিল বাড়ি আর বাড়ি ফেরার পথে দ্রুত গতিবেগে ফিরছিলেন ,সেই মুহূর্তে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নয়নজুলিতে পড়ে মৃত্যু হয় ,এমনটাই অনুমান করছেন এলাকার মানুষ।

    সকালে গ্রামের মানুষ গিয়ে দেখেন গ্রামের রাস্তার পাশে ঝোপ ঝাড়ে নয়নজলিতে পড়ে রয়েছে এক বাইক সহ এক যুবক।
    খবর যাই কোতুলপুর থানায়
    তৎক্ষণাৎ কোতুলপুর থানার পুলিশ এসে দেহ সহ মোটরবাইকটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।


    পুলিশ সূত্রে জানা যায়। মৃত যুবকের বাড়ি কোতুলপুর লাউগ্রাম এলাকায়।
    নাম সুভাষ মাঝি
    বয়স আনুমানিক ২২ বছর ।

  • গুরু পূর্ণিমায় গুরু শিষ্যের মহামিলন উৎসব শুরু বীরভূমে, কেন এই উৎসব দেখুন বিস্তারিত।

    গুরু পূর্ণিমায় গুরু শিষ্যের মহামিলন উৎসব শুরু বীরভূমে, কেন এই উৎসব দেখুন বিস্তারিত।

    *!! বীরভূমের জয়দেব কেন্দুলী শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমে গুরু-শিষ্যের মহামিলন উৎসব!!*

    যিনি আমাদের শিক্ষা দেন, তিনিই গুরু। ভারতীয় ধর্মীয় সংস্কৃতিতে গুরুর বিশেষ স্থান রয়েছে। সারা বছরের সঙ্গে গুরুকে শ্রদ্ধা নিবেদন করার বিশেষ দিনটি হল “গুরুপূর্ণিমা”। আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথি গুরুপূর্ণিমা হিসেবে পালিত হয়। প্রতিবছরের মত এবারও
    বীরভূমের জয়দেব কেন্দুলী শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমে আজ ১০ ই জুলাই মহাসমারোহে পালিত হয় হয় “গুরু পূর্ণিমা” উৎসব।

    এদিন  থেকেই সকাল  বহিরাগত এবং স্থানীয় জয়দেব কেন্দুলী ভক্তদের ঢল ঢল নামে শ্রীরামকৃষ্ণ আশ্রমে।ভোর থেকে শুরু হয়েছে মঙ্গলারতি, হরিনামের আসর এবং বিশ্ব কল্যাণ যজ্ঞ। আশ্রমের পক্ষ থেকে দুপুরে ভক্তদের জন্য মধ্যাহ্ন ভোজনের আয়োজন করা হয়। বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে এদিন ভক্ত পুণ্যার্থীরাএই গুরু পূর্ণিমার দিন শ্রদ্ধার সাথে গুরুদেব স্বর্গীয় গৌরানন্দ মহারাজের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

    উল্লেখ্য গত ১৬ই ডিসেম্বর ২০২৪ গুরুদেব গৌরানন্দ মহারাজ শ্রী রামকৃষ্ণলোকে বিলীন হন। সে কথায় জানিয়েছেন দুবরাজপুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমের শীর্ষসেবক স্বামী সত্যশিবানন্দ মহারাজ। উল্লেখ্য,
    হিন্দু ধর্মে গুরু পূর্ণিমার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই তিথিটি আষাঢ় পূর্ণিমা, ব্যাস পূর্ণিমা এবং বেদব্যাস জয়ন্তী নামেও পরিচিত।এই দিনে, ব্রহ্মসূত্র, মহাভারত, শ্রীমদ্ভাগবত এবং আঠারোটি পুরাণের মতো বিস্ময়কর ধর্মীয় সাহিত্য রচনাকারী মহান গুরু মহর্ষি বেদব্যাসের জন্মদিন। এবারও গুরু শিষ্যের এই মহামিলন উৎসব যথোচিত মর্যাদায় উদযাপিত হয় জয়দেব কেন্দুলীতে।।

    জয়দেব কেন্দুলি থেকে জয়ন্ত মন্ডলের রিপোর্ট বীরভূম।।

  • বিষ্ণুপুর রামানন্দ কলেজে দুই ছাত্রনেতার চাকরিকে ঘিরে বড় বিতর্ক , ফের শাসকদলের বিরুদ্ধে পক্ষপাতীত্বের অভিযোগ।

    বিষ্ণুপুর রামানন্দ কলেজে দুই ছাত্রনেতার চাকরিকে ঘিরে বড় বিতর্ক , ফের শাসকদলের বিরুদ্ধে পক্ষপাতীত্বের অভিযোগ।

    কলেজে টিএমসিপি নেতাদের চাকরি ঘিরে ফের বিতর্ক,, ফের শাসকদলের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ!

    তাহলে কি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোথায় সত্যি, তিনি ভাইপোগাং বলে সাংবাদিক সম্মেলন করে হাতে ব্যানার পোস্টার প্রকাশ করেন ৫০ জনের, আরো ৯০০ জনের লিস্ট রয়েছে বলে দাবি করেন। ঠিক একইভাবে বিষ্ণুপুর রামানন্দ কলেজের এই ছবি।আবারও তৃণমূল ছাত্র সংগঠনের নেতাদের ‘প্রভাব’ খাটিয়ে চাকরি! প্রশ্নের মুখে রামানন্দ কলেজ কর্তৃপক্ষ।

    দক্ষিণ কলকাতা আইন কলেজে ছাত্রী ধর্ষণে অভিযুক্ত ছাত্রনেতা মনোজিৎ মিশ্রের চাকরি পাওয়া নিয়ে যখন রাজ্যজুড়ে বিতর্ক, ঠিক সেই সময় বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের রামানন্দ কলেজে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই শীর্ষ নেতার ‘নিয়মবহির্ভূত’ অস্থায়ী নিয়োগ ঘিরে নতুন করে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে।

    বিজেপি ও বাম ছাত্র সংগঠন এসএফআই অভিযোগ তুলেছে, রামানন্দ কলেজে কোনও রকম সরকারি নিয়ম না মেনেই টিএমসিপির শহর সভাপতি বাপন দাস ও ব্লক সভাপতি শেখ আমির সোহেলকে অস্থায়ী পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

    বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার মুখপাত্র দেবপ্রিয় বিশ্বাস বলেন, “রাজ্যের প্রায় সব কলেজেই তৃণমূলের দাদাগিরি চলছে। সরকারি নিয়ম না মেনেই এই দুই ছাত্রনেতা চাকরি পেয়েছেন।”

    এসএফআই নেতা শুভঙ্কর রায়ের বক্তব্য, “রামানন্দ কলেজে বিরোধীদের কোনও জায়গা নেই। নিয়ম না মেনে শুধুমাত্র তৃণমূলের ছাত্রনেতা হলেই চাকরি মেলে এটা মেনে নেওয়া যায় না।”

    তবে কলেজের অধ্যক্ষা স্বপ্না ঘড়ুই জানান, ২০২০ সালে তৎকালীন কলেজ পরিচালন সমিতির সভাপতি শ্যামল সাঁতরার নির্দেশে দু’জনকে অস্থায়ীভাবে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে সভাপতি পরিবর্তনের পর অরূপ চক্রবর্তীর আমলে মাসমাইনে ভিত্তিতে তাঁদের ল্যাব অ্যাটেন্ডেন্ট পদে নিযুক্ত করা হয়।

    বিতর্কের মুখে থাকা দুই টিএমসিপি নেতা ক্যামেরার সামনে কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি।

    তৃণমূলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সুব্রত দত্ত বলেন, “যোগ্যতার ভিত্তিতে যে কেউ চাকরি পেতে পারেন। কেউ তৃণমূল করেন বলেই তাঁকে চাকরি থেকে বঞ্চিত করা ঠিক নয়।”

    তবুও বিরোধীদের প্রশ্ন, ‘যোগ্যতা’ নাকি ‘যোগাযোগ’ কোনটা চাকরি পাওয়ার আসল চাবিকাঠি।

  • তারাপীঠে উল্টো রথে মা তারার রাজবেশে মহা পরিক্রমা, ভক্তদের ঢল নামল মন্দির চত্বরে।

    তারাপীঠে উল্টো রথে মা তারার রাজবেশে মহা পরিক্রমা, ভক্তদের ঢল নামল মন্দির চত্বরে।

    নিজস্ব প্রতিনিধি:-….

    তারাপীঠের রথযাত্রা শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি এক গভীর আস্থার প্রতীক। অন্যান্য স্থানে যেখানে রথে চড়েন জগন্নাথ দেব ও বলরাম ও সুভদ্রা তারাপীঠে সেই রথে চড়েন মা তারা স্বয়ং। এটাই তারাপীঠের এক বিশেষ ও প্রাচীন ঐতিহ্য।

    আজ শনিবার উল্টো রথের দিনেও সেই ঐতিহ্য অনুসারে রাজবেশে মা তারাকে রথে বসানো হয়। তার আগে সম্পন্ন হয় বিশেষ মঙ্গল আরতি। এরপর শুরু হয় মা তারার রথযাত্রা—বাজনা, ঢাক, কাঁসর ও শঙ্খধ্বনির মধ্যে দিয়ে নগর পরিক্রমা করেন মা তারা। গোটা তারাপীঠ এলাকায় সৃষ্টি হয় এক অপার্থিব আবহ।

    বৃষ্টির জন্য এক মুহূর্তেরও বিরতি না নিয়ে ভক্তরা ভিজে ভিজেই অংশ নেন এই পবিত্র রথযাত্রায়। সকাল থেকেই বৃষ্টির দাপট থাকলেও তা ঠেকাতে পারেনি ভক্তদের উদ্দীপনা। তারাপীঠ মন্দির চত্বরে দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার ভক্ত ভিজে গিয়েও মা তারার দর্শনে মগ্ন হন। রথের দড়িতে টান দিতে কেউ এসেছেন বীরভূমের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে, কেউ বা এসেছেন রাজ্য বাইরের জেলা থেকেও।

    সাধু-সন্ন্যাসীরাও এই দিনটিতে অংশগ্রহণ করেন তাদের নিজস্ব ধর্মীয় কলাকৌশল ও উপাচারের মাধ্যমে। রথযাত্রার আগে তারা রাস্তা ধরে নানা আচার-অনুষ্ঠান ও সঙ্গীত পরিবেশন করে রথের পথ প্রশস্ত করেন। সেই সঙ্গেই বাজনার তালে তালে এগিয়ে চলে মা তারার রথ, আর রাস্তাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ভক্তির স্পন্দন।

    এই রথযাত্রা শুধু এক ধর্মীয় রীতির প্রতিফলন নয় এ এক অনুভব, এক বিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ, যা বছরের পর বছর ধরে মা তারার মাটিতে গড়ে তুলেছে এক অতুলনীয় ধর্মীয় ঐতিহ্য।

  • যেন রামকৃষ্ণের বাণী অক্ষরে অক্ষরে পালন করছেন মুজিবর কাজী,সকাল হলেই পাড়ি দেন কিলোমিটার এর পর কিলোমিটার পথ, কেন এমন কাজ তিনি রোজ করেন জানলে চমকে যাবেন আপনিও।

    যেন রামকৃষ্ণের বাণী অক্ষরে অক্ষরে পালন করছেন মুজিবর কাজী,সকাল হলেই পাড়ি দেন কিলোমিটার এর পর কিলোমিটার পথ, কেন এমন কাজ তিনি রোজ করেন জানলে চমকে যাবেন আপনিও।

    পেশায় তিনি একজন জয়পুর ব্লকের বড় দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সেই দায়িত্ব সামলেও ছুটির দিনেও বসে নেই বাড়িতে পরিবেশবান্ধবের বার্তা নিয়ে সকাল সকাল মোটরসাইকেল নিয়ে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার পারী দিচ্ছেন গাছ লাগাতে।

    চলার পথে সঙ্গী সাথে একটা স্কুটি মাথায় হেলমেট সাথে বেশ কয়েকটা ব্যাগ, তাতে সামনে-পেছনে শুধু চারা গাছ আর চারা গাছ, এত চারা গাছ নিয়ে কি করেন তিনি জানেন।
    তাকে কেউ ফোন করে ডাকলে যে চারা গাছ দেবেন আমি লাগাবো, লাগাতে চাই আমার বাড়িতে।
    সাথে সাথেই তিনি পকেটের টাকা খরচ করে কিনে ফেলেন চারা গাছ পৌঁছে দিয়ে লাগিয়ে দিয়েআসেন তার বাড়িতে, কারণ একটাই বার্তা সাধারণ মানুষকে,গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান।

    সেই মহান মানুষরা কে বলুন তো? যিনি সব সময় মানুষের সেবা করছেন,—-চিনতে পারলেন ।
    ছবি দেখেই নিশ্চয় বুঝতে পারছেন কার কথা বলছি। হ্যাঁ? কাজী দাদু নামে যাকে আমরা চিনি, সেই মুজিবর কাজী। যিনি অসহায় মানুষের পাশে সব সময় থেকেছেন করে এসেছেন মানব সেবা, আজও কিন্তু তার ব্যাতিক্রম হয়নি কখনো দেখেছি অফিস টাইমের ফাঁকে কখনো আবার ছুটির দিনে, রাজ্যের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলেছেন এই মানুষটি। অবিরাম মানুষের সেবায় সব সময় ছুটে চলেছেন মুজিবর কাজি ওরফে কাজী দাদু।।


    আজ বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর ব্লকের চাচোর গ্রামে স্কুলে লাগান গাছ। আজোও তিনি ৪৫টি চারাগাছ লাগিয়ে ও উপহার দিয়ে বৃক্ষ রোপন এর বার্তা শিশুদের দিয়ে গেলেন। তিনিই তো আমাদের গাছ দাদা মুজিবর কাজী।সকলের কাছে একটাই তিনি বার্তা দেন বিবাহ ঘর বা অন্নপ্রাশন, যেই ডাকেন গাছ লাগানোর উদ্দেশ্যে ছুটে চলেন তার বাড়িতে, দিয়ে আসেন চারা গাছ।

    উপহার শুধু যে লোকের বাড়িতেই দেয় তা নয়, তিনি লাগিয়েছেন সারি সারি রাস্তার দু সাইডে তালগাছ, বট গাছ, সহ আরো অনেক ফুল ফলের গাছ, তাই তিনি সকলের কাছে একটাই বার্তা দেন সকলে এগিয়ে আসুন পরিবেশকে রক্ষা করুন আপনি নিজে বাঁচুন অপরকে বাঁচান।

    শুধু যে গাছ আমাদের অক্সিজেন যোগায় তা নয় এই গাছের ডালে বাসা করবে পাখিরা কিচিরমিচির শব্দ শুনতে পাবেন সকলে খেলা করবে গাছের এডাল থেকে ওডাল ছায়া দেবে মানুষকে। বৃষ্টি হোক বা বর্ষা গাছে আমাদের একমাত্র ভরসা। তাই সকলের কাছে একটাই বার্তা গাছ লাগান পরিবেশ বান্ধব গড়ে তুলুন।

  • সাত সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা চলে গেল তিন বছরের শিশুর ফুটফুটে প্রাণ। কি এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

    সাত সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা চলে গেল তিন বছরের শিশুর ফুটফুটে প্রাণ। কি এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

    আবারো সাতসকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

    বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর রাধানগর সন্ন্যাসী পাড়ায়।। বাড়ির সামনে যে কয়েক ঘণ্টা আগেও মিষ্টি হাসি মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছিল ছুটে বলছিল চারিদিক ফুটফুটে তিন বছরের শিশু হঠাৎ করেই নিখোঁজ।
    মা ভেবেছেন তার কাকুর কাছে খেলা করছে। কাকু ভেবেছেন তার মায়ের কাছে রয়েছে। এই টালবাহানার ফাঁকে বাড়ির সামনে পুকুরে জলে কখন যে নেমে যায় এই শিশু কন্যা, সেটা কেউ দেখেনি। তারপরই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে।

    কি ঘটেছে জানেন পুকুরের জলে নেমে পড়ে এই শিশু। সাথে সাথেই পাড়া-প্রতিবেশী ও বাড়ির লোক ওই পুকুরের জল থেকে উদ্ধার করে রাধানগর হসপিটালে নিয়ে যায় সেখান থেকে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালের স্থানান্তরিত করে তারপরেই সব শেষ। শিশু হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে পুরো পরিবার। বাড়ির লোকের নজরদারির অভাবে আবারও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে গেল বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর রাধানগর সন্ন্যাসী পাড়ায় ।

    তাই আপামর সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকতে হবে যাদের বাড়িতে বাচ্চা রয়েছে সব সময় নজর রাখুন বাচ্চার খেয়াল রাখুন।

    সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।। আপনি খবরটি পড়েছেন অপরকে খবরটি পড়ার জন্য অবশ্যই শেয়ার করুন।

  • বাঁকুড়ার ওন্দা গ্রাম থেকে বিবাহ করতে যাবার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাল্টি বর ও বরযাত্রী বোঝায় বাস,আহত একাধিক।

    বাঁকুড়ার ওন্দা গ্রাম থেকে বিবাহ করতে যাবার পথে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাল্টি বর ও বরযাত্রী বোঝায় বাস,আহত একাধিক।

    এবার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাল্টি খেল বরযাত্রী বোঝাই বাস

    অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা বড় ও বরযাতিরা।ডাইভারের অসুস্থতার কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাল্টি খেলো বরযাত্রী বোঝায় বেসরকারি টুরিস্ট বোঝায় বাস, প্রাণেরক্ষা বড় ও বরযাত্রীদের।

    ঘটনা বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটির অমরকাননে।ঘটনায় গুরুতর যখন বরযাত্রী দের অনেকে, স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকার মানুষের চেষ্টায় উদ্ধার আহতদের, নিয়ে যাওয়া হয় অমরকানন হাসপাতালে।স্থানীয় সূত্রে খবর বাঁকুড়া রানীগঞ্জ ৬০ নং জাতীয় সড়ক ধরে, রানীগঞ্জের দিকে আসছিল বরযাত্রী বোঝায় বেসরকারি বাসটি। সেই সময় অমরকানন কলেজ মোড় এর কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় বাসটি, দুর্ঘটনার খবর শুনে ছুটে আসেন স্থানীয়রা,খবর দেওয়া হয় গঙ্গাজলঘাটি থানায়।

    খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ছুটে আসেন এলাকায় আহতদের উদ্ধার করে অমরকানন হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তাদের চিকিৎসা চলছে বলেই খবর।তবে এই দুর্ঘটনার কবলে পড়া বিবাহ করতে যাওয়া বর তিনি গাড়ির ভিতরেই ছিলেন তিনি জানান খুব জোর তিনি ও ওনার পরিবার সকলে সুরক্ষিত আছেন এটাই ভগবানের কাছে খুব বড় পাওয়া।

    তিনি জানান বাঁকুড়ার ওন্দা গ্রাম থেকে বিবাহ করতে যাচ্ছিলেন সেই সময় এই দুর্ঘটনা টি ঘটে। তিনি ওই বাসের ভেতরেই ছিলেন তিনি দেখেন বাসের ড্রাইভার আচমকায় অসুস্থ হয়ে পড়ে তারপরেই বাসটি মাঠে নেমে পাল্টি হয়ে যায়। ক্যামেরার সামনে তিনি ঠিক কি জানাচ্ছেন চলুন সোনাব আপনাদের।

  • বাড়ির লোকের কাছে টাকা ছিনতাই এর গল্প ফাঁদতে গিয়ে মহা বিপদে যুবক ব্যবসায়ী ।তদন্ত শুরু করেছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ,কেন? বিস্তারিত দেখুন।

    বাড়ির লোকের কাছে টাকা ছিনতাই এর গল্প ফাঁদতে গিয়ে মহা বিপদে যুবক ব্যবসায়ী ।তদন্ত শুরু করেছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ,কেন? বিস্তারিত দেখুন।

    দিনের পর দিন ব্যবসায় লোকসান, সেই লোকসান বাড়ির থেকে আদায় করার ফন্দি আটতে গিয়ে মহা ফেসাদে যুবক

    রঞ্জিত কুন্ডু-বাঁকুড়া
    ব্যবসায় পরপর লোকসান,খোয়া গেছে ৭ লক্ষ টাকা,তাই মনে মনে ফন্দি আটলো ব্যবসায়ী যুবক। গল্প ফেঁদে বসে বাড়ির লোকের কাছে যে তার নাকি ছিনতাই হয়ে চলে গেছে সব টাকা।
    কিন্তু সেই গল্প করতে গিয়ে আর শেষ রক্ষা হলো না,মিথ্যা গল্পের পর্দা ফাঁস করল বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ।

    উল্টে পুলিশ রবিবার ওই যুবকের বিরুদ্ধে মামলার অজু করেছে। ঘটনা বিষ্ণুপুরের চৌকান রেলগেট এলাকার ওই ঘটনায় চাঞ্চল ছড়ায় এলাকায়।

    ফাইল চিত্র। এই ছবি এই খবরের ছবি নয়।

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে বিষ্ণুপুরের মোরার এলাকার এক যুবক তাদের পারিবারিক ব্যবসায় সাত লক্ষ টাকা লোকসানের মুখে পড়ে,কিন্তু তার হিসাব দিতে পারছিল না বাড়ির লোকের কাছে।
    সেই জন্য পরিবারের লোকজনকে ধোঁকা দিতে ব্যাংকের টাকা জমা দিতে যাওয়ার নাম করে মিথ্যা ছিনতায়ের গল্প ফেঁদে বসে। নিজেই পুলিশকে ছিনতাইয়ের খবর দেয়। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে গোটা এলাকায় ঘিরে ফেলে, চালায় তল্লাশি।

    পরে রাস্তার ধারে ওই যুবকের পরিকল্পিতভাবে ফেলে রাখা একটি মোবাইল ও একটি খালি ব্যাগ উদ্ধার হয়। ঘটনা তদন্ত নেমে পুলিশ ওই যুবকের কোথায় অসঙ্গতি মেলায় পুলিশের কাছে ধরা পড়ে যুবক। আর এরপরই পুলিশ শুরু করে নিজেদের মতন খেলা।
    শুরু করে ওই যুবককে জেরা শেষ পর্যন্ত মিথ্যে গল্প পুলিশের কাছে ধোপে টিকলো না, গর গড় করে সত্যি কথা বেরিয়ে পড়ে মুখ থেকে, শেষমেষ স্বীকার করে নেয় এই মিথ্যা গল্প কাহিনী।। এই খবরটি আপনার ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করুন।