Category: Uncategorized

  • বড়জোড়া রোড রেস অ্যাসোসিয়াশনের ব্যবস্থাপনায় শুরু হলো জঙ্গল মহল দৌড় প্রতিযোগীতা

    বড়জোড়া রোড রেস অ্যাসোসিয়াশনের ব্যবস্থাপনায় শুরু হলো জঙ্গল মহল দৌড় প্রতিযোগীতা

    বড়জোড়াঃ বেঙ্গল রোড রেস অ্যাসোসিয়াশনের উদ্যোগে ও বাঁকুড়া ডিস্ট্রিক্ট বড়জোড়া রোড রেস অ্যাসোসিয়াশনের ব্যবস্থাপনায় জঙ্গল মহল দৌড় প্রতিযোগীতা ।


    বাঁকুড়া ডিস্ট্রিক্ট বড়জোড়া রোড রেস অ্যাসোসিয়েশন এর উদ্যোগে পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল রবিবার মালিয়াড়া থেকে বড়জোড়া ফুটবল মাঠ পর্যন্ত দৌড় প্রতিযোগিতায় ১২৭ জন অংশগ্রহণ করে । আয়োজকদের তরফে জানানো হয়েছে মহিলাদের জন্য ছিল পাঁচ কিলোমিটার, পুরুষদের জন্য ছিল আট কিলোমিটার।
    রাস্তার দুধারে মানুষ প্রতিযোগিদের উৎসাহ দিয়ে হাততালি শঙ্খ উলুধ্বনি প্রভৃতি করে ।


    বাঁকুড়া ডিস্ট্রিক্ট বড়জোড়া রোড রেস অ্যাসোসিয়েশন এর সম্পাদক টিঙ্কু মন্ডল জানান মহিলাদের পাঁচ কিলোমিটারে
    প্রথম নিশা কুমারী শ (পশ্চিম মেদিনীপুর),


    দ্বিতীয় বৃষ্টি মাহাতো (পুরুলিয়া)
    তৃতীয় উজ্জ্বলা রাজওয়ার (পুরুলিয়া) । ও পুরুষদের আট কিলোমিটারে প্রথম
    অমল মাহাতা (পশ্চিম মেদিনীপুর ),
    দ্বিতীয় তারক মান্ডি (ঝাড়গ্রাম),
    তৃতীয় রমেশ বাউরি (পুরুলিয়া) । এদিন উপস্থিত ছিলেন এশিয়াডে সোনাজয়ী পিঙ্কি প্রামাণিক,
    বড়জোড়ার বিধায়ক অলোক মুখার্জি , আইসি অর্ণব গুহ প্রমুখ ।

  • ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া আসামির সাজা ঘোষণা করলো বাঁকুড়া জেলা আদালত, কুড়ি বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা।

    ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া আসামির সাজা ঘোষণা করলো বাঁকুড়া জেলা আদালত, কুড়ি বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা।

    নাবালিকাকে দিনের পর দিন ধর্ষণ।

    নাবালিকার গর্ভে সন্তান আসতেই বিষয়টি জানাজানি হয়। অভিযোগ পেতেই ৫ বছর আগে পুলিশ গ্রেফতার করে অভিযুক্তকে। গত ৫ বছর ধরে মামলা চলার পর অবশেষে অভিযুক্তকে ২০ বছর কারাদন্ডের নির্দেশ দিল বাঁকুড়া জেলা আদালত।

    আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে পেশায় রিক্সাচালক বাসু কালিন্দী ২০২০ সালে বাঁকুড়া সদর থানা এলাকার রিক্সা মালিকের নাবালিকা মেয়েকে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ওই রিক্সা চালক ক্লাস টেনের ওই নাবালিকা ছাত্রীকে ব্ল্যাকমেইল করে দিনের পর দিন ধর্ষণ করতে থাকে।

    সামাজিক বদনামের ভয়ে ওই নাবালিকা প্রথমে বিষয়টি পরিবারকে না জানালেও পরবর্তীতে নাবালিকার গর্ভে সন্তান এসে পড়ায় বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। এরপর ২০২০ সালের ৫ ডিসেম্বর ওই নাবালিকা ছাত্রীর পরিবার বাঁকুড়া মহিলা থানার দ্বারস্থ হয়ে বাসু কালিন্দীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। ঘটনায় পকসো ধারায় মামলা রুজু করে তদন্তে নেমে পরের দিনই অভিযুক্ত রিক্সা চালক বাসু কালিন্দীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দেড় মাসের মাথায় আদালতে মামলার চার্জশিট জমা করে তদন্তকারী পুলিশ। এরপর থেকে মামলা চলতে থাকে। গত ৫ বছরে মোট ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত। পাশাপাশি নিগৃহীতার সন্তানের ডিএনএ রিপোর্ট মিলে যায় অভিযুক্ত বাসু কালিন্দীর ডিএনএ র সঙ্গে।

    আর এইসব তথ্য প্রমাণ ও সাক্ষ্যর ভিত্তিতে বাঁকুড়া জেলা আদালতের বিচারক গতকাল অভিযুক্ত বাসু কালিন্দীকে দোষী সাব্যস্ত করে। আজ অভিযুক্তকে ২০ বছর কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদন্ডের নির্দেশ দেয় আদালত।

    বাইট: রথীন দে (সরকারি আইনজীবী)

  • জয়পুরের তৃণমূলের একের পর এক সমবায় সমিতির জয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, আর উচ্ছ্বাসের সবুজ আবির খেলায় মাতলেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

    জয়পুরের তৃণমূলের একের পর এক সমবায় সমিতির জয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, আর উচ্ছ্বাসের সবুজ আবির খেলায় মাতলেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

    সমবায় নির্বাচনে তৃণমূলের জয়। আবীর খেলে জয়ের উতসবে মাতল তৃণমূলের নেতা কর্মীরা।

    একের পর এক সমবায় নির্বাচনে জয় তৃণমূলের। বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের একাধিক সমবায় নির্বাচনে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখল জয়পুর ব্লক তৃণমূল নেতৃত্ব। জয়পুর ব্লকের উত্তরবাড় সমবায়, জয়পুর সমবায়ের পর এবার কুচিয়াকোল কৃষি সমবায়ে জয় তৃণমূলের। কুচিয়াকোল কৃষি সমবায় নির্বাচন ছিল ৩৭ আসনের লড়াই।

    মঙ্গলবার ছিল মনোনয়ন জমা করার শেষ দিন। এদিন এই নির্বাচনে ৩৭ আসনে তৃণমূলের প্রতিনিধি ছাড়া বিরোধী দলের কোন প্রতিনিধি মনোনয়ন জমা করেনি। স্বাভবিক ভাবেই ৩৭ আসনের লড়াইয়ে বিনাযুদ্ধে জয় ছিনিয়ে নিল তৃণমূল নেতৃত্ব। এদিন সমবায়ের সামনে আবীর মেখে উতসবের আমেজে মেতে উঠলেন তৃণমূলের প্রতিনিধি ও নেতৃত্ব।

    ;

    তৃণমূল ব্লক সভাপতির দাবি, মানুষ উন্নয়নের পক্ষে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলে কৃষকরা আজ অনেক বেশী সুবিধা পাচ্ছেন তাই মানুষ এলাকার কৃষকরা তৃণমূলকেই চাইছেন তাই এই জয়।

    বাইট কৌশিক বটব্যাল ( তৃণমূল জয়পুর ব্লক সভাপতি)

  • তৃণমূলের বাইক র‍্যালির ভয়ে ঘরে ঢুকে গেল বিরোধীরা, কোথায় এমন ঘটনা ঘটল,দেখুন বিস্তারিত।

    তৃণমূলের বাইক র‍্যালির ভয়ে ঘরে ঢুকে গেল বিরোধীরা, কোথায় এমন ঘটনা ঘটল,দেখুন বিস্তারিত।

    ২১ জুলাই কর্মসূচীর সমর্থণে ও দেশের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলা ভাষীদের উপর আক্রমণের অভিযোগ তুলে বাইক মিছিল

    সিমলাপাল ব্লক যুব তৃণমূলের। বৃহস্পতিবার সিমলাপালের কুসুমডুংরি পেট্রোল পাম্প থেকে বিক্রমপুরের হেত্যাগোড়া পর্যন্ত এই বাইক মিছিলে উপস্থিত ছিলেন দলের জেলা সভাপতি তারাশঙ্কর রায়, জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি সঞ্জয় মণ্ডল, বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহবাবু, সিমলাপাল ব্লক যুব তৃণমূল সভাপতি সৌমেন পাত্র সহ অন্যান্যরা।

       এদিন উপস্থিত স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহবাবু বলেন, বিজেপি শাসিত রাজ্য গুলিতে বাংলায় কথা বলার জন্য হেনস্থা করা হচ্ছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। তবে মানুষের ভয় নেই, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন বলে তিনি দাবি করেন।
    
    
    
    
    অন্যদিকে বিজেপির তালডাংরা মণ্ডল-৩ সভাপতি শৌভিক পাত্রের দাবি, এসব করে একুশে জুলাইয়ের আগে এই এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ সৃষ্টি করতে চাইছে তৃণমূল।

    বাইটঃ ফাল্গুনী সিংহবাবু (বিধায়ক তালডাংরা)
    বাইটঃ সৌভিক পাত্র ( বিজেপি তালডাংরা মন্ডল-৩ সভাপতি)

  • জন্মদিন পালন করলেই এভাবেই করা উচিত, কি এমন করলেন মেয়ের জন্মদিনে,যে হই হই রই রই বেপার করে দিলেন গোটা জয়পুরে,দেখুন বিস্তারিত।।

    জন্মদিন পালন করলেই এভাবেই করা উচিত, কি এমন করলেন মেয়ের জন্মদিনে,যে হই হই রই রই বেপার করে দিলেন গোটা জয়পুরে,দেখুন বিস্তারিত।।

    মেয়ে হোক বা ছেলে, জন্মদিন পালন করলে এভাবেই সকলের করা উচিত দেখুন কেমন জন্মদিনের করে বসলেন যে গোটা জয়পুরে সাড়া ফেলে দিলেন দেখুন।

    জন্মদিন তো সকলে পালন করেন কার না ইচ্ছা যায় ছেলে হোক বা মেয়ে স্ত্রী হোক বা স্বামীর বা বাবা-মা দাদু ঠাকুমা যারই হোক না কেন সকলেরই ইচ্ছা যায় যে তার জন্মদিন পালন করতে, পালনও করেন। অনেকে করেন অনেকে করেন না বা ইচ্ছা থাকলে উপায় নেই, অনেকে আবার ধুমধাম করে পালন করেন বাড়িতে।
    আর সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেন। দেখুন গাইস কেমন জন্মদিন পালন করলাম।

    কিন্তু এক্ষেত্রে জয়পুরের এক দম্পতি কাজের মেয়ে ঐশির জন্মদিন পালন করলেন একেবারেই অন্যভাবে।।

    মেয়ের মঙ্গল কামনায় প্রথমে গেলেন বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে চাইলেন মেয়ের মঙ্গল কামনা, সাথে চাইলেন সকলে ভালো থাকুন এই আশীর্বাদ টুকুই চাই ভগবানের কাছে, শুধু যে আশীর্বাদ চেয়ে থেমে যায়নি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের রাউতখণ্ড গ্রামের এই দম্পতি। মেয়ে ঐশী দত্তর জন্মদিনে গাছ লাগান প্রাণ বাঁচান বার্তা দিতে একাধিক লোককে দিলেন উপহার, নিজের হাতে লাগালেন গাছ। করলে গরীব মানুষদের সেবা সাথে নরনারায়ন সেবা।

    বছর ১১ ঐশী দত্তের পিতা অনুপম দত্ত তিনি বলেন জন্মদিন তো অনেকে পালন করেন কিন্তু গরিব মানুষদের পাশে দাঁড়াইনি কেউ তাই আমার মেয়ে ১২ ই জুলাই জন্মতিথিতে গরীব মানুষদের প্রতিবছর পাশে দাঁড়ায়, শুধু যে পাশে দাঁড়ানোই নয় তাদের ক্ষুধার্ত নিবারণের জন্য নিজের হাতে আহার পরিবেশন, বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হসপিটালের সুপারের হাতেও তিনি পাঁচটি ফলের গাছ তুলে দেন এবং মেয়ের আশীর্বাদ চান এই নিয়ে পঞ্চমতম মেয়ের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করলেন তিনি।

    চাইলেন সকলের কাছে আশীর্বাদ, যেন এভাবেই ভবিষ্যতে প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে পারে আমার মেয়ে এবং সমাজসেবার মাধ্যমে প্রতিটি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে দেশ সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারে এটাই তিনি চাইলেন সকলের কাছে আশীর্বাদ।।

  • তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানের গ্রামে কেন হবে ভবন এই প্রশ্ন তুলে বৃষ্টির মধ্যেই জলে ভিজে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা।

    তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানের গ্রামে কেন হবে ভবন এই প্রশ্ন তুলে বৃষ্টির মধ্যেই জলে ভিজে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা।

    কোথায় এমন ঘটনা ঘটলো দেখুন তাহলে,সাহারজোড়া গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের ভবন সাহারজোড়া গ্রামে না হয়ে শীতলা গ্রামে কেন হবে এই প্রশ্ন তুলে বিডিও অফিসে বিক্ষোভ বড়জোড়ার বিডিওর কাছে ডেপুটেশন দিয়ে স্মারকলিপি জমা দিলেন সংশ্লিষ্ট পঞ্চায়েতের বাসিন্দা সহ একাধিক পঞ্চায়েত সদস্য।এই পঞ্চায়েতের স্থায়ী ভবন না থাকায় অস্থায়ী ভাবে নানা জায়গায় অফিস করে পঞ্চায়েতের পরিষেবা হয়েছে বলে জানান প্রতিবাদী প্রাক্তন প্রধান গৌতম মন্ডল। তিনি বলেন, প্রথমে মুক্তাতোড় গ্রামে পঞ্চায়েত অফিস ছিল। সেখান তা স্থানান্তরিত হয় কোচকুন্ডা গ্রামে।

    বর্তমানে শীতলা গ্রামে একটি ভাড়া ঘরে অস্থায়ী পঞ্চায়েত অফিস চলে। গৌতমবাবুর দাবি সাহারজোড়া পঞ্চায়েত অফিস সাহারজোড়া গ্রামে হলে ১২ খানা গ্রামের সুবিধা হবে। কিন্তু তা শীতলায় হলে ২ টি গ্রামের সুবিধা হবে। তার অভিযোগ বর্তমান পঞ্চায়েত প্রধান তারাপদ ঘোষের বাড়ি শীতলা গ্রামে হওয়ায় তিনি কোনো পঞ্চায়েত সদস্যের মতামত বা মিটিং না করে স্থায়ী ভবন নির্মাণ নিজের গ্রামে করিয়ে নিতে চাইছেন। সাহারজোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৪ টি গ্রাম ও ১২ টি সংসদ রয়েছে। তার মধ্যে ১০ জন তৃনমূলের এবং ১ জন করে বিজেপি ও সিপিআইএম প্রার্থী রয়েছেন।

    এই ১২ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ৭ জন স্মারকলিপিতে সাক্ষর করেছেন। পঞ্চায়েত প্রধান তারাপদ ঘোষ বলেন, শীতলা গ্রামে বহু বছর ধরে পঞ্চায়েত অফিস রয়েছে। রাজ্য সড়কের উপর হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো। ব্যাঙ্ক, পোষ্ট অফিস সবই আছে। মানুষ এক জায়গায় সমস্ত পরিষেবা পাবেন।

    সেজন্য সরকার এখানেই পঞ্চায়েত অফিস নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছেন।বিষয়টি নিয়ে বিডিও কার্তিক চন্দ্র রায় বলেন, স্মারকলিপি পেয়েছি। এনিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নির্দেশ চাওয়া হবে বলেই তিনি জানান।

  • স্কুল খোলার পরে ডে স্কুলের পরিবর্তে ফের মর্নিং স্কুল করার নির্দেশিকা জারি করল বাঁকুড়া জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ

    স্কুল খোলার পরে ডে স্কুলের পরিবর্তে ফের মর্নিং স্কুল করার নির্দেশিকা জারি করল বাঁকুড়া জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ।

    গরমের ছুটির পর স্কুল খোলে গতকাল সোমবার। স্কুল শুরু হয় সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে। ফের গতাকালই বাঁকুড়া জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদ নির্দেশিকা জারি করে জানায়। আগামী ৪ঠা জুন থেকে ডে নয় স্কুল হবে মর্নিং। বাঁকুড়া জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের অন্তর্ভূক্ত প্রাথমিক ও জুনিয়ার বেসিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের মনিং স্কুল চালানোর নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে।

    জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান শ্যামল সাঁতরা সামাজিক মাধ্যমে সেই নির্দেশিকা পোস্ট করেছেন। কি কারনে ডে এর পরিবর্তে মর্নিং তা নির্দেশিকাতে পরিষ্কার নয়। তবে জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষা সংসদ সূত্রে জানা গেছে অত্যধিক গরমে ছোট ছোট পড়ুয়াদের যাতে অসুবিধা না হয় সেই দিক মাথায় রেখেই ডে স্কুলের পরিবর্তে মর্নিং স্কুল করা হয়েছে।

    আগামী কাল থেকেই ফের শুরু হচ্ছে মর্নিং। স্কুলের অভিভাবক ও পড়ুয়াদের কাছেও সেই বার্তা পৌঁছে দিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বাঁকুড়ার গরম যেভাবে বাড়ছে তাতে ডে এর পরিবর্তে মর্নিং করায় খুশি অভিভাবকরাও।

    বাইট উজ্জ্বল কুমার পরামানিক ( প্রধান শিক্ষক, জয়পুর প্রাথমিক বিদ্যালয়)
    বাইট টিনা রায় ( অভিভাবক)

  • গৃহবধূকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করে দেয়ার অভিযোগ বাড়ির লোকের, তোলপাড় এলাকা।

    গৃহবধূকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করে দেয়ার অভিযোগ বাড়ির লোকের, তোলপাড় এলাকা।

    বীরভূমের ইলামবাজার থানার ঘুড়িষা বাউরীপাড়ায় এক গৃহবধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য

    এক গৃহবধূর জানোকি বাউরী, ডাকনাম প্রিয়া বাউরি বয়স আনুমানিক ২০ ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।ঘটনাটি ঘটেছে আজ ১লা জুন রবিবার সকাল ৮ টা নাগাদ বীরভূমের ইলামবাজার থানার ঘুরিষার বাউরিপাড়া এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে ছেলে কালিপদ বাগদি এবং মেয়েটির বাড়ি একই গ্রামেই।বিগত দু বছর আগে তাদের পরিবারের অমতে তাদের প্রেম করে বিয়ে হয়। কয়েক মাসের মধ্যে পারিবারিক অশান্তির জেরে ছেলেটি মেয়েটিকে বাপের বাড়িতে রেখে আসে।গতকাল রাত্রে ঘুড়িষা গ্রামে অনুষ্ঠিত হচ্ছিল ২৪ প্রহর অনুষ্ঠান। সেই সময় ওই গৃহবধূকে রাত্রিবেলায় তারই স্বামী ডেকে নিয়ে যায় বাড়ির লোকের অজান্তে। আজ সকাল আটটা নাগাদ সেই মেয়েটির ঝুলন্ত দেহ স্থানীয়রা দেখতে পায় এবং ইলামবাজার থানায় প্রশাসনকে খবর দেওয়া হয় এবং তড়িঘড়ি প্রশাসন ঘটনাস্থলে আসে।


    পরিবার সূত্রে খবর মেয়েটি ভাত খাওয়ার পর বাড়িতে শুয়েছিল কখন বা কিভাবে ছেলেটি ডেকে নিয়ে যায় আমরা জানিনা তবে আমাদের সন্দেহ ছেলেটি ডেকে নিয়ে গিয়ে মেয়েটিকে খুন করেছে বলেই পরিবারের অভিযোগ।

    তবে এই ঝুলন্ত গৃহবধূর দেহটি উদ্ধার করে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়। স্বামী এবং শ্বশুরকে আটক করেছে ইলামবাজার থানার পুলিশ।তবে খুন না আত্মহত্যা এ ঘটনায় প্রশাসন তদন্ত শুরু করেছে।।

    ইলামবাজার থেকে জয়ন্ত মন্ডল এর রিপোর্ট বীরভূম।।

  • সাত সকালে এক গৃহ বধূর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধ, আর এই মৃতদেহ উদ্ধারকে গিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য

    সাত সকালে এক গৃহ বধূর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধ, আর এই মৃতদেহ উদ্ধারকে গিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য

    সাত সকালে এক গৃহ বধূর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধ, আর এই মৃতদেহ উদ্ধারকে গিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য।
    কোতুলপুর ব্লকের মদনমোহন পুর এলাকায় এক গৃহবধূকে খুনের অভিযোগে তোলপাড় এলাকা।
    ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওই গৃহবধূর বাড়ির লোকের,
    জানা যায় বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের মদনমোহন পুর গৌর কলোনী এলাকার মাঠে এক গৃহবধূকে খুন করে পুকুর পাড়ে পরে থাকতে দেখেন এলাকার স্থানীয় মানুষজন ,খবর দেওয়া হয় কোতুলপুর থানায়, কোতুলপুর থানার পুলিশ খবর পেয়ে দ্রুতদার সাথে ওই এলাকায় গিয়ে পৌঁছায় এবং মৃতদেহটি উদ্ধার করে নিয়ে আসে।
    তবে ওই মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোকের অভিযোগ তাদের মেয়েকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে পুকুরপাড়ে ফেলিয়ে দিয়েছে। তবে কে বা কারা করেছে জানা নেই পুলিশের কাছে অনুরোধ করেন যাতে করে উপযুক্ত দোষী কঠিন তম শাস্তি পায়। কি বলছেন বাড়ির লোক সব আপনাদের।

  • বাঁকুড়াই ধানবীচ তোলা তোয়রীর কাজ শুরু করলেও বৃষ্টি না হওয়াতে জঙ্গলের ছাতুর আশায় মন খারাপ জঙ্গলমহলের মানুশের।

    বাঁকুড়াই ধানবীচ তোলা তোয়রীর কাজ শুরু করলেও বৃষ্টি না হওয়াতে জঙ্গলের ছাতুর আশায় মন খারাপ জঙ্গলমহলের মানুশের।

    বর্ষা আসতেই বাঁকুড়াই ধানবীচ তোলা তোয়রীর কাজ শুরু করলেও তবে সেইভাবে বৃষ্টি না হওয়ায় জয়পুর জঙ্গলের ছাতুর আশায় মন খারাপ জঙ্গলমহলের মানুশের

    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া

    দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা, তবে বর্ষা প্রবেশ করলেও সে রকম ভাবে বৃষ্টির দেখা নেই, যেখানে সেখানে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির লুকোচুরি, তবে বর্ষা যখন এসে গেছে বৃষ্টি, লুকোচুরি তো করবেই। তবে যাই হোক ভ্যাপসা গরমের হাত থেকে একটু হলেও রেহাই পেয়েছেন দক্ষিণ বঙ্গের মানুষ। তবে বর্ষাকালে ধান রোপনের জন্য, বাঁকুড়ার কৃষকেরা বীজ ধান ছড়িয়ে চারা তৈরির কাজ সেরে ফেলছেন, রাজ্যে যেকোনো সময় প্রবল বৃষ্টিপাত হতে পারে,প্রবল বৃষ্টি হলেই শুরু হবে ধান রোপনের কাজ। তাই চাষের জমি উর্বর করে রাখছেন লাঙ্গল দিয়ে। একদিকে যখন বাঁকুড়ার জয়পুরের কৃষকেরা ধান বীজ রোপনে ব্যস্ত ঠিক তখনই জয়পুর জঙ্গল এলাকার মানুষ জঙ্গলের প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপন্ন হওয়া মাশরুম বা ছাতু সংগ্রহ করতে ব্যস্ত তবে সে রকমভাবে বৃষ্টি না হওয়ায় বিঘ্ন ঘটছে মাশরুম উৎপন্নতে। জঙ্গলে প্রাকৃতিকভাবে শাল গাছের পাতা পচে উৎপন্ন হয় একাধিক নামে পরিচিত ছাতু। শুধু নামে পরিচিত নয় বিভিন্ন রংবেরঙের ছাতু পাওয়া যায় এই জয়পুরের জঙ্গল থেকে। অন্যান্য বছর এই সময় দুই এক পশলা প্রবল বৃষ্টি হয় সেই প্রবল বৃষ্টির হওয়ার পরেই উৎপন্ন হয় ছাতু। তবে এই বছরে সেরকম ভাবে বৃষ্টির দেখা নেই, আর বৃষ্টির দেখা না পাওয়া যেতেই অনেক মানুষেরই রুজি রোজগার নেই বললেই চলে, তাই অধিকাংশ জয়পুর জঙ্গল এলাকার মানুষের মুখ ভার একই বর্ষার সময় কাজ নেই, তার উপর বৃষ্টির দেখা নেই,এই বর্ষার সময় দু-তিন মাস জঙ্গল থেকে বিভিন্ন ধরনের ছাতু সংগ্রহ করে তারা সংসার চালান,ছেলেপুলেদের মুখে দুবেলা দুমুঠো অন্ন তুলে দেন এই ছাতু বিক্রয় করে। সেখানেও আশার আলো দেখছে না এলাকার মানুষ। তারা অবশ্য ভগবানের উপরেই দোষারোপ করছেন তারা বলছেন রাখে হরি তো মারে কে, তিনি সব দেখছেন তিনিই ঠিক করবেন বাঁচিয়ে রাখবেন নাকি মেরে ফেলবেন সবই তারই হাতে ।তবে যাই হোক জঙ্গলের ছাতু সংগ্রহ নিয়ে কি বলছেন জঙ্গল এলাকার মানুষ তারা কিভাবে এই বর্ষাকালে সংসার চালান কিভাবে তারা ছাতুর সংগ্রহ করে জঙ্গল থেকে চলুন দেখব আপনাদের।