Category: দক্ষিণবঙ্গ

  • ফের একবার প্রশ্নচিহ্নের মুখে দ্বারকেশ্বর নদ, একের পর এক মৃত্যু নাদীর ঘাটে, আজ আবার এক মহিলার দেহ উদ্ধার বিষ্ণুপুর দমদমার ঘাটে।

    ফের একবার প্রশ্নচিহ্নের মুখে দ্বারকেশ্বর নদ, একের পর এক মৃত্যু নাদীর ঘাটে, আজ আবার এক মহিলার দেহ উদ্ধার বিষ্ণুপুর দমদমার ঘাটে।

    ফের দ্বারকেশ্বর নদীর দমদমার ঘাটে এক মহিলার ভাসমান দেহ উদ্ধারে ব্যাপক চাঞ্চল্য এলাকায়।


    পুলিশ জানিয়েছে মৃত মহিলার নাম মালা শীট। বাড়ি বাঁকুড়া থানা এলাকায়। শনিবার সকাল থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।

    বিস্তারিত দেখাবো আপনাদের। তবে ইতিমধ্যেই দ্বারকেশ্বর নদীর জল থেকে মৃত মহিলা দেহ উদ্ধারে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ।

    বিষ্ণুপুর দ্বারকেশ্বর নদীতে একের পর এক দুর্ঘটনা, প্রথমে তিন স্কুল ছাত্র তারপর ১ ব্যক্তির দেহ উদ্ধারের ঘটনার রেস কাটতে না কাটতেই আজ আবারো এক মহিলার দেহ উদ্ধার, শোরগোল পড়ে গেল এলাকায়।
    স্থানীয় সূত্রে খবর দমদমার ঘাটে বেশ কয়েকজন গ্রামবাসী স্নান করছিলেন, সেই সময় দারকেশ্বর নদীর জলে এক মহিলার ভাসমান দেহ দেখতে পান। ঠিক সেই সময় দমদমার ঘাটে নৌকা পারাপার করছিল, তড়িঘড়ি নৌকা ঘুড়িয়ে নিয়ে এসে ওই মহিলার দেহকে মাঝ নদী থেকে নদীর ধারে নিয়ে আসা হয় সাথে সাথেই খবর দেওয়া হয় বিষ্ণুপুর থানায়, বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ দ্রুততারা সাথে ছুটে আসে এবং ওই মহিলার দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। প্রথমে মৃত মহিলার নাম পরিচয় জানা না গেলেও পরবর্তীতে পুলিশ সূত্রে জানা যায়।


    । তবে একের পর এক বিষ্ণুপুর দারকেশ্বর নদীর জলে ডুবে একের পর এক দুর্ঘটনার জেরে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।
    এই মহিলা কিভাবে দারকেশ্বর নদীর জলে এল কিভাবেই বা ডুবে প্রাণ হারালো।
    এই নিয়ে ধোঁয়াশা দান বাধে এলাকার মানুষের মনের মধ্যে।

    তবে স্থানীয় গ্রামবাসীরা জানান আজ দুপুরে দিকে তারা প্রথমে নদীতে ওই মহিলার দেহটি ভাসতে দেখেন তারপরেই খবর দেয়া হয় পুলিশকে, পুলিশ এসে ওই মহিলার দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় ।
    কিভাবেই মৃত্যু হল সেই নিয়ে তদন্ত শুরু করছে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ।

    কি জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন চলুন শোনাবো আপনাদের।

  • হঠাৎ কালো মেঘ,প্রবল বেগে বৃষ্টি, তাড়ি মধ্যে স্কুলে পড়লো বাজ, আর তারপরেই সব অন্ধকার কান্নার চেচামেচি শব্দের কেঁপে উঠল স্কুল তারপর কি হলো দেখুন বিস্তারিত।

    হঠাৎ কালো মেঘ,প্রবল বেগে বৃষ্টি, তাড়ি মধ্যে স্কুলে পড়লো বাজ, আর তারপরেই সব অন্ধকার কান্নার চেচামেচি শব্দের কেঁপে উঠল স্কুল তারপর কি হলো দেখুন বিস্তারিত।

    স্কুল চলাকালীন স্কুলের দেওয়ালে পরলো বজ্রাঘাত, আর সাথে সাথেই লুটিয়ে পড়লেন ৫ স্কুল ছাত্রী একজনের অবস্থা আশংকা জনক।


    দেখুন কি ভয়ানক পরিস্থিতি, স্কুল চলাকালীন স্কুলের দেয়ালে বাজ, আর সেই বজ্রাঘাতের শব্দে অসুস্থ হলো পাঁচ জন ছাত্রী। ঘটনা গঙ্গাজলঘাটির কুস্থলিয়া হাইস্কুলে, আর ঘটনার জেরে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য।
    জানা যায় সেকেন্ড পিরিয়ডের পর শর্ট টিফিন চলছিল। সেই সময় ঘনিয়ে আছে কালো মেঘ শুরু হয় প্রবল বৃষ্টি, আর বৃষ্টির মধ্যেই শুরু হয় বাজ পড়া, আর সেই বাজ পড়ে অসুস্থ হল পাঁচজন স্কুল ছাত্রী।

    বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানান বৃষ্টির সময় স্কুলের দেওয়াল ঘেঁষে হঠাৎই একটি বজ্রাঘাত পড়ে, আর যার যে রে শুরু হয় ছাত্রীদের কান্না। সেই কান্না শুনে ছুটে যাই শিক্ষিকা, গিয়ে দেখেন বেশ কয়েক জন ছাত্রী খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে।


    দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় অমর কানন হাসপাতালে। এই ঘটনায় মোট পাঁচ জন ছাত্রী আহত হয়েছে বলেই খবর।

    অষ্টম শ্রেণীর চার জন,এবং ষষ্ঠ শ্রেণির এক জন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে ওই স্কুলের অভিভাবক ও ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে।
    দেখুন সেই ভয়ানক চিত্র।

  • গোপনে আপনাদের ছাত্রছায় ঘুরে বেড়াচ্ছে খুনি আরএসএস টিম দেখলেই খবর দিন পুলিশকে। আইন নিজের হাতে নেবেন না বেফাস মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে তৃণমূল বিধায়ক।

    গোপনে আপনাদের ছাত্রছায় ঘুরে বেড়াচ্ছে খুনি আরএসএস টিম দেখলেই খবর দিন পুলিশকে। আইন নিজের হাতে নেবেন না বেফাস মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে তৃণমূল বিধায়ক।

    “গোপনে খুনেরা আর.এস.এস এর কিছু টিম আপনাদের ছত্রছায়ার মধ্য ঘুরছে তাদের নজর রাখুন, থানায় খবর দিন”—– মন্তব্য তৃণমূল বিধায়কের, কটাক্ষ বিজেপির।

    বাঁকুড়া:- নিজস্ব প্রতিনিধি

    আগামী ২১শে জুলাইকে সামনে রেখে বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়ায় একটি মিছিলের আয়োজন করা হয় তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে।সেখানে তৃণমূল কর্মী সর্মথকেরা মিছিলে পা মিলিয়ে সারা বড়জোড়া বাজার পরিক্রম করে বড়জোড়া চৌরাস্তায় এসে সমবেত হয়। সেখানে খোলা মঞ্চে কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আরএসএসকে এক হস্তে নিলেন বড়জোড়ার তৃণমূল বিধায়ক অলোক মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন “গোপনে খুনেরা আরএসএস-এর কিছু টিম আপনাদের ছত্রছায়ার মধ্যে ঘোরাঘুরি করছে নজর রাখুন থানায় খবর দিন”।শুধু তাই নয় তিনি কেউ বলেন “অচেনা কোন মুখ আপনাদের এলাকায় দেখলেও থানাতে খবর দেবেন”।

    তৃণমূল বিধায়কের এই মন্তব্য কে তীব্র কটাক্ষ করেছে বিজেপি শিবির।বড়জোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরোধী নেতা তথা বিজেপি নেতা গোবিন্দ ঘোষ বলেন “বড়জোড়ার তৃণমূল জেলার বিধায়ক খিচুড়ি বিলি, মেলা,খেলাতেই ব্যস্ত উনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সম্পর্কে কি জানেন, ১৫ বছরের রাজত্বে তোলামুল সরকার চলছে, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ সম্পর্কে বিধায়কের এই মন্তব্য কে তীব্র ধিক্কার জানাই”।

    ২১শে জুলাই যত এগিয়ে আসছে, তার প্রস্তুতি সভাতে কেন্দ্র করে জেলাতে রাজনৈতিক চাপানোতর অব্যাহত। দিনের পর দিন সরগরমও হচ্ছে জেলার রাজনীতি।এখন দেখার বিষয় এটাই রাজনৈতিক চাপা নতুন এর মধ্যেও কোন পথে অগ্রসর হয় বাঁকুড়া জেলার রাজনীতি।

    স্টেজ স্পীচ:-

    অলক মুখোপাধ্যায় (বিধায়ক বড়জোড়া)

    বাইট
    ১) অলোক মুখোপাধ্যায় (বিধায়ক,বড়জোড়া)

    ২)গোবিন্দ ঘোষ (বিজেপি নেতা)

  • একটা ছোট্ট প্রাণীর কামড়ে কেড়ে নিল এক স্কুল ছাত্রের প্রাণ, আর ডাকবে না মা-মা বলে।কি  এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    একটা ছোট্ট প্রাণীর কামড়ে কেড়ে নিল এক স্কুল ছাত্রের প্রাণ, আর ডাকবে না মা-মা বলে।কি এমন ঘটল দেখুন বিস্তারিত।

    আবারো সাপের কামড়ে প্রাণ গেল এক নাবালকের, আর যার যেরে কান্নায় ভেঙে পড়েছে গোটা গ্রাম।


    মৃত নাবালকের নাম সূর্য রায়, বয়স ১৩ বছর।
    ঘটনাটি ঘটেছে গোঘাট ২ নং ব্লকের কামারপুকুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত মধুবাটি এলাকায়।
    জানা যায় মৃত নাবালক স্থানীয় স্কুলের সপ্তম শ্রেনীর ছাত্র ছিল।
    গতকাল রাতে সূর্য তার পায়ে কিছু কামড়ানোর কথা সূর্য বাড়ির লোকেদের জানাই।


    পরিবারের সদস্যরা আশপাশ খোঁজাখুঁজির পর কিছুই পাইনি।
    পরে সূর্যর শারীরিক অবনতি হওয়ার পর ভোরের দিকে কামারপুকুর গ্রামীণ হাসপালতে নিয়ে যাওয়া হয়।
    গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসকরা সূর্যর শারীরিক অবস্থা অবনতির কারণে আরামবাগ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়।
    আরামবাগ মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা সূর্যকে মৃত বলে জানান।


    পরে ময়না তদন্ত করার পর জানা যায় সাপের কারণে মৃত্যু হয় সূর্যর।
    সূর্যের মৃত্যুর খবর পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে পরিবারের লোক।
    ঘটনার জেরে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।

  • তৃণমূলের বাইক র‍্যালির ভয়ে ঘরে ঢুকে গেল বিরোধীরা, কোথায় এমন ঘটনা ঘটল,দেখুন বিস্তারিত।

    তৃণমূলের বাইক র‍্যালির ভয়ে ঘরে ঢুকে গেল বিরোধীরা, কোথায় এমন ঘটনা ঘটল,দেখুন বিস্তারিত।

    ২১ জুলাই কর্মসূচীর সমর্থণে ও দেশের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলা ভাষীদের উপর আক্রমণের অভিযোগ তুলে বাইক মিছিল

    সিমলাপাল ব্লক যুব তৃণমূলের। বৃহস্পতিবার সিমলাপালের কুসুমডুংরি পেট্রোল পাম্প থেকে বিক্রমপুরের হেত্যাগোড়া পর্যন্ত এই বাইক মিছিলে উপস্থিত ছিলেন দলের জেলা সভাপতি তারাশঙ্কর রায়, জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি সঞ্জয় মণ্ডল, বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহবাবু, সিমলাপাল ব্লক যুব তৃণমূল সভাপতি সৌমেন পাত্র সহ অন্যান্যরা।

       এদিন উপস্থিত স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহবাবু বলেন, বিজেপি শাসিত রাজ্য গুলিতে বাংলায় কথা বলার জন্য হেনস্থা করা হচ্ছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। তবে মানুষের ভয় নেই, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন বলে তিনি দাবি করেন।
    
    
    
    
    অন্যদিকে বিজেপির তালডাংরা মণ্ডল-৩ সভাপতি শৌভিক পাত্রের দাবি, এসব করে একুশে জুলাইয়ের আগে এই এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ সৃষ্টি করতে চাইছে তৃণমূল।

    বাইটঃ ফাল্গুনী সিংহবাবু (বিধায়ক তালডাংরা)
    বাইটঃ সৌভিক পাত্র ( বিজেপি তালডাংরা মন্ডল-৩ সভাপতি)

  • বাঙালি ইস্যুতে বিজেপি নেতাদের হুঁশিয়ারি দিলেন জয়পুরে, কি এমন বললেন যে হইচই পড়ে গেল এলাকায়,দেখুন বিস্তারিত।

    বাঙালি ইস্যুতে বিজেপি নেতাদের হুঁশিয়ারি দিলেন জয়পুরে, কি এমন বললেন যে হইচই পড়ে গেল এলাকায়,দেখুন বিস্তারিত।

    বাঙালী ইস্যুতে বিজেপি নেতাদের হুংকার তৃণমূল সভাপতির। ভিন রাজ্যে বিষ্ণুপুরের বাঙালীর উপর অত্যাচার হলে বিজেপির নেতাদের ঘর থেকে বেরোতে না দেওয়ার হুশিয়ারি তৃণমূল জেলা সভাপতির। অনুব্রত হতে যেও না কটাক্ষ বিজেপি সাংসদের।

    বাঙালী ইস্যুতে বিজেপি নেতাদের হুশিয়ারি বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতির। ভারতবর্ষের কোন রাজ্যে বিষ্ণুপুরের কোন বাঙালীর উপর অত্যাচার হলে বিষ্ণুপুরের বিজেপি নেতাদের বাড়ি থেকে বেরোতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি পাশাপাশি বিজেপি নেতাদের জনজীবন বিপর্য্যস্ত করে দেওয়ার হুংকার বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতির। জয়পুরে ২১ জুলাই এর প্রস্তুতি সভা থেকে বিজেপি সাংসদ ও নেতাদের উদ্দেশ্যে এমন কড়া হুংকার দিলেন তৃণমূল সভাপতি সুব্রত দত্ত। তৃণমূল সভাপতির এই বক্তব্যকে পালটা কটাক্ষ করেছে বিজেপি।

    একের পর এক বিজেপি শাসিত রাজ্যে বাঙালীর উপর আক্রমন করা হচ্ছে। এই অভিযোগ তুলে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে তৃণমূল। বুধবার বাঙলী ইস্যুতে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতার রাজপথের পাশাপাশি জেলায় জেলায় বাঙালীর উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার বাঙলী ইস্যুতে একাধাপ এগিয়ে বিজেপি সাংসদ ও নেতাদের কড়া হুশিয়ারি তৃণমূল বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সুব্রত দত্তের। বৃহঃস্পতিবার জয়পুরের ভাস্করানন্দ মঞ্চে ২১শে জুলাই এর প্রস্তুতি সভায় তৃণমূলের সভাপতি সুব্রত দত্ত বলেন, বিজেপি সাংসদ ও বিজেপি নেতাদের হুশিয়ারি দিয়ে বলি আমার জেলা বিষ্ণুপুর,

    স্পীচ সুব্রত দত্ত ( তৃণমূল সভাপতি, বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা)
    বাইট সুব্রত দত্ত ( তৃণমূল সভাপতি, বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা)
    বাইট সৌমিত্র খাঁ ( বিজেপি সাংসদ , বিষ্ণুপুর)

    এই বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার একটি পরিযায়ী শ্রমিক যারা ভারতবর্ষের যেকোন জেলায় কাজ করতে গেলে তাদের উপর যদি অত্যাচার, অন্যায় অবিচার করা হয় তাহলে বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি নেতাদের বাড়ি থেকে বেরাতে দেবো না, বিজেপি নেতাদের জনজীবন বিপর্য্যস্ত করে দেবো সাংগঠনিক ভাবে গনতান্ত্রিক ভাবে। এই হুংকারের পরেও নিজের বক্তব্য কে সমর্থন তৃণমূল সভাপতি সুব্রত দত্তের৷ তৃণমূল সভাপতির এই বক্তব্যকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, তিনি বলেন অনুব্রত হওয়ার চেষ্টা করো না সামনের ১০ বছর ঝুলে যাবে। এসব হুমকি দিয়ে লাভ নেই।

  • হাটু সমান কাদা, রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে জল, সেই জলের উপর দিয়েই যাতায়াত গ্রামবাসীদের এভাবেই চলছে পনেরোটা বছর কবে হবে রাস্তা সারায়,দেখুন বিস্তারিত।

    হাটু সমান কাদা, রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে জল, সেই জলের উপর দিয়েই যাতায়াত গ্রামবাসীদের এভাবেই চলছে পনেরোটা বছর কবে হবে রাস্তা সারায়,দেখুন বিস্তারিত।

    বাঁকুড়া-জয়পুর—-


    গত ১৫ বছর ধরে বেহাল রাস্তা, রাস্তায় পড়লো না এক গাড়ি মোরাম কবে সাড়াই হবে রাস্তা প্রশ্ন গ্রামবাসীদের।

    হাটু সমান কাদা, রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে জল, সেই জলের উপর দিয়েই যাতায়াত গ্রামবাসীদের, যেতে হয় স্কুল কলেজ হসপিটাল, রাস্তায় কাদার ভয়ে গ্রামে ঢোকে না অ্যাম্বুলেন্স, খাটিয়াই চাপিয়ে রোগীকে নিয়ে যেতে হয় কয়েক কিলোমিটার দূরে, এভাবেই বছরের পর বছর যাতায়াত গ্রামবাসীদের।


    এমন রাস্তা কোথায় রয়েছে জানেন জানলে চমকে যাবেন, তাহলে শুনুন কোতুলপুর বিধানসভার জয়পুর ব্লকের শিলাকন্দ ব্রাহ্মণ কোন্দা গ্রামের। দীর্ঘ 15 বছর ধরে সারায় হয়নি রাস্তা,রাস্তায় এক গাড়িও দেয়া হয়নি বোল্ডার মরাম। বারবার স্থানীয় প্রশাসনের দ্বারস্থ হলেও মেলেনি সুরাহ। তাই এভাবেই যাতায়াত করতে হয় ব্রাম্ভনকন্দা সহ প্রায় একাধিক গ্রামের বাসিন্দাদের এমনটাই জানালেন গ্রামবাসীরা। ব্রাহ্মণকন্দা গ্রামের এক খুদে পড়ুয়া তিনি জানান এই রাস্তা দিয়েই তাদেরকে স্কুল আসতে হয়। অনেকে পড়ে গিয়ে জখম হয়েছে, ভেঙেছে হাত-পা তবুও রাস্তা সাড়াই এর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তাই খুদে পড়ুয়া তিনি জানান খুব দ্রুত প্রশাসন যাতে এই রাস্তা সাড়াই এর উদ্যোগ নেয় তাহলে খুব উপকৃত হবে এবং ভালোভাবে স্কুলে যেতে পারবে।

    তবে বেহাল রাস্তার খবর পেয়ে ছুটে যান ব্লক প্রশাসন, সদ্য সরিয়ে ফেলা হয় উপরের কাদামাটি ,যাতে কোন মানুষ বিপদে না পড়ে। কিন্তু সেই রাস্তা কাদা সোড়ালেই কি হবে আবারো যেমন কার খারাপ রাস্তা তেমনি অবস্থা হয়ে গেছে।
    তবে জয়পুর ব্লকের জয়েন্ট ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার শুভজিৎ শিকারী, তিনি বলেন আমরা সরজামিনে গিয়েছিলাম বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে জানানো হয়েছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যবস্থা নেয়ার তিনি আর্জি জানিয়েছেন।

    কি বলছেন গ্রামবাসীরা কি জানাচ্ছেন জয়পুর ব্লকের জয়েন বিডিও চলুন সোনাব আপনাদের।

    বক্তব্য ১/কোমল বরন মাঝি (গৃহ শিক্ষক)
    বক্তব্য ২/আসিফ আলি খান (ক্ষুদে স্কুল পড়ুয়া)
    বক্তব্য ৩/সাজেদ আলী খান (গ্রামবাসী)
    বক্তব্য ৪/মইনুদ্দিন খান (গ্রামবাসী)

  • সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিরোধীরা প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছে না তাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিরোধীরা প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছে না তাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূলের। কোথায় এমন ঘটলো দেখুন বিস্তারিত।

    সমবায় সমিতির নির্বাচনে জয় জয় কার তৃণমূলের।

    আবারো বাঁকুড়ার জয়পুর ফার্মার্স সার্ভিস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটিডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জয় পেল তৃণমূল। এই নির্বাচনে ছিল ২৯ আসন। মঙ্গলবার ছিল মনোনয়ন জমা করার শেষ দিন। এদিন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তৃণমূল ছাড়া বিরোধী দল থেকে কেউ মনোনয়ন জমা করেনি।
    স্বাভাবিক ভাবেই ২৯ আসনের লড়াই এ জয়পুর সমবায়ে জয় পেল তৃণমূল। আর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়ে উচ্ছ্বাসিত তৃণমূল কর্মীরা।


    গলায় পরান হল গেঁদা ফুলের মালা, খেললেন সবুজ আবির করলেন বিজয় মিছিল, জয়ের আনন্দে করলেন মিষ্টি মুখ।
    গত কয়েকদিন আগেই উত্তরবার সমবায় সমিতি নির্বাচনে জেলা সভাপতি বলেছিলেন বিরোধীরা মনোনয়ন জমা দিতে না পারলে যোগাযোগ করতে, তার কোথাও শুনল না কোন বিরোধী দল, না নমিনেশন করতে সিপিএম এল না এলো বিজেপি।

    নমিনেশন করতে না আসায় তীব্র কটাক্ষের সুর তৃণমূলের গলায়, নমিনেশন করতে প্রার্থী খুঁজে পেল না বিরোধীরা, এমনই বলে বসলেন জয়পুর ব্লক সভাপতি কৌশিক বটব্যাল, তবে ব্লক সভাপতির বক্তব্যের পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেন বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি সুজিত আগস্তি,তিনি দাবি করেন বাড়িতে বাড়িতে শাসক দল ভয় খাইয়ে সন্ত্রাসের সৃষ্টি করেছে। তাই দিতে পারেনি প্রার্থী। তিনি বলেন যেখানে ২০২১ বিধানসভা এবং ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হয়েছে বিজেপি, সেখানে প্রার্থী খুঁজে পায় না এটা তিনি মেনে নিতে পারেননি।

    তিনি শাসকের চোখ রাঙানি ও পুলিশের মিথ্যা কেসের ভয়ে কর্মীরা নাকি প্রার্থী দেয়নি বলেই তিনি দাবি করে বসেন।
    সামনেই বিধানসভা নির্বাচন 2026 তিনি বলেন এলাকার মানুষ প্রমাণ দিয়ে দেবে কাদের সাথে মানুষ রয়েছে, দেখুন তিনি ঠিক কি বললেন।

  • বিষ্ণুপুর মড়ারের রাস্তায় ধান লাগিয়ে অভিনব প্রতিবাদ কংগ্রেসের

    বিষ্ণুপুর মড়ারের রাস্তায় ধান লাগিয়ে অভিনব প্রতিবাদ কংগ্রেসের

    বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর ব্লকের মড়ার মাদ্রাসা থেকে তেতুলতলার মোড় পর্যন্ত রাস্তার বেহাল দশা ঘিরে চরম ক্ষোভ ছড়িয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।

    দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি ভাঙাচোরা অবস্থায় রয়েছে, চলাচলের অযোগ্য হয়ে উঠেছে। এই রাস্তা দিয়েই প্রতিদিন প্রায় ৭০০ ছাত্রছাত্রী যাতায়াত করে মড়ার মাদ্রাসায়। ছোট ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি একেবারেই বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও এই রাস্তায় পড়ে ঘুরপথে বাজার, হাট, হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জায়গায় যেতে হচ্ছে।

    স্থানীয়রা অভিযোগ করছেন, বহুবার প্রশাসনকে জানানো হলেও মেলেনি কোনও স্থায়ী সমাধান। বিষ্ণুপুর কংগ্রেস নেতৃত্ব জানিয়েছে, বিডিও সাহেবকে আগেও বিষয়টি জানানো হয়েছে, তবে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আজ সেই রাস্তাতেই অভিনব পন্থায় প্রতিবাদ জানিয়ে ধানের চারা রোপণ করে কংগ্রেস কর্মীরা রাস্তায় ধিক্কার ও নিন্দা জানান।

    তাদের দাবি, প্রশাসনের ঘুম ভাঙাতে এবং মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে অবিলম্বে এই রাস্তা মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হোক। আন্দোলন আরও জোরদার হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে কংগ্রেস।

  • বর্ষার ধান রোপণের শুরুতে জঙ্গলের মাশরুম(ছাতু)সংগ্রহে ব্যাঘাত ঘটাতে জঙ্গলে এলো দুটি দাঁতাল হাতি, গ্রামবাসীদের আশঙ্কায় সত্যি হবে না তো?

    বর্ষার ধান রোপণের শুরুতে জঙ্গলের মাশরুম(ছাতু)সংগ্রহে ব্যাঘাত ঘটাতে জঙ্গলে এলো দুটি দাঁতাল হাতি, গ্রামবাসীদের আশঙ্কায় সত্যি হবে না তো?

    ছাতু সংগ্রহে ব্যাঘাত ঘটাতে জঙ্গলে এলো দুটি দাঁতাল হাতি,

    আবারো বাঁকুড়ার জয়পুর জঙ্গলে প্রবেশ করল দুটি দাঁতাল হাতি।
    বেশ কয়েক মাস যাবত জয়পুর জঙ্গলে হাতির আনাগোনা প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বললেই চলে আবারো বাঁকুড়ার পাঞ্চেত বন বিভাগের জয়পুর রেঞ্জে হাতি চলে আসায় সমস্যায় জঙ্গলের জ্বালানি কাঠ ও ছাতু সংগ্রহ করতে যাওয়া গ্রামবাসীরা।


    ফের নতুন করে পশ্চিম মেদিনীপুর গড়বেতার জঙ্গল থেকে চলে এলো দল ছুর দুটি তাতাল হাতি, জানা যায় গতকাল রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর গরবেতা থেকে প্রবেশ করে বিষ্ণুপুর বাঁকাদহ রেঞ্জের আমডহরা বিটে। প্রথমে হাতি গুলি জঙ্গল থেকে বেরিয়ে নেমে পড়ে বাঁধের জলে তারপর সেই হাতে আবারো ফিরে যায় জঙ্গলে সেই হাসি গুলিকে আজ বনদপ্তরের পক্ষ থেকে পৌঁছে দেয়া হবে সোনামুখীর জঙ্গলে অর্থাৎ বাঁকুড়া উত্তর বনবিভাগে।

    এমনটাই বনদপ্তর সূত্রে খবর, তবে বনদপ্তর ও হুলা পার্টির দল হাতির গতিবিধির উপর নজর রেখেছে বেশ ভালই তবে কোন রকমের এই দুটি দাঁতালকে জয়পুর জঙ্গল থেকে বার করে নিয়ে যেতে রাস্তার মাঝে যদি কোন রকমের সমস্যা হয় তাহলে হয়তো রয়ে যেতে পারে হাতি দুটি। আর তাতেই সমস্যা গ্রামবাসীরা জঙ্গলের ভেতর অনেক গ্রাম রয়েছে রয়েছে জঙ্গলে ছাতু এই সময় কুরকুরে ছাতু ও মডাল ছাতু সংগ্রহের সময় চলছে একটু হলেও ভয়ে রয়েছেন গ্রামবাসীরা বলেই জানান।

    তবে বনদপ্তর সূত্রে খবর হাতি গুলিকে করা নজরে রয়েছে রেখেছে হুলা পার্টি ও বনকর্মিরা।
    চেষ্টা করছেন কোন রকমে যাতে জয়পুর জঙ্গলে রয়ে না যায় তেরা তারা চেষ্টা চালিয়ে যাবে বলেই খবর।।