Category: দক্ষিণবঙ্গ

  • এক বাইক চালককে বাঁচাতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে যাত্রীবাহী রাধাগোবিন্দ বেসরকারি বাস ঘটনায় মৃ-ত এক আহত ২৯।

    এক বাইক চালককে বাঁচাতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে যাত্রীবাহী রাধাগোবিন্দ বেসরকারি বাস ঘটনায় মৃ-ত এক আহত ২৯।

    বেপরোয়া ভাবে ছুটে আসা এক বাইক আরোহীকে বাঁচাতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে রাধাগোবিন্দ যাত্রীবাহী বাস, ঘটনায় মৃত এক আহত শিশু সহ ২৯ জন বাসযাত্রী।

    আবারো নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস দূর্ঘটনা ঝাড়গ্রামে। গোপীবল্লভপুর থেকে খড়্গপুর গামী একটি বাস দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে ঘটনায় আহত হয়েছেন শিশু সহ মোট ২৯ জন যাত্রী, ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে বাসন্তী মাহাতো নামে এক মহিলার।

    আরো চারজন যাত্রীর অবস্থা আশঙ্কা জনক। স্থানীয়দের অনুমান এক বাইক আরোহীকে বাঁচাতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে বেসরকারি বাস।


    ঝাড়গ্রামের বালিভাষা ও গুপ্তমনির মাঝখানে এই দুঘটনাটি ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল এসে পৌঁছায় পুলিশ। আহত ও নিহতদের উদ্ধার করে পুলিশ নিয়ে আসা হয় ঝাড়গ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। দুর্ঘটনায় দুমড়ে মুছে গিয়েছে বাসের সামনের অংশ।

  • নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে উত্তপ্ত পাত্রসায়ের বলরামপুর, সন্দেহর বসে গণপিটুনিতে অভিযুক্ত যুবকের মৃত্যু,ঘটনায় বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট।

    নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে উত্তপ্ত পাত্রসায়ের বলরামপুর, সন্দেহর বসে গণপিটুনিতে অভিযুক্ত যুবকের মৃত্যু,ঘটনায় বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট।

    নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগে চাঞ্চল্য পাত্রসায়েরে, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত যুবকের মৃত্যু।

    মঙ্গলবার দুপুর থেকে নিখোঁজ ৯ বছরের এক নাবালিকার মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের এর বলরামপুর শালকোটা গ্রামে। স্থানীয়দের অভিযোগ, নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে দেহটি পুঁতে ফেলার চেষ্টাও করা হয়। ঘটনায় সন্দেহভাজন এক যুবককে গ্রামবাসীরা মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

    মারধরের জেরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই যুবককে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।

    নাবালিকার পরিবার জানায়, মঙ্গলবার দুপুরে খেলতে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় সে। চারদিকে খোঁজাখুঁজির পর, সন্ধ্যায় গ্রামের লাগোয়া একটি ঝোপ থেকে বিবস্ত্র অবস্থায় তার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। গ্রামবাসীদের দাবি,

    অভিযুক্ত যুবককে একটি গর্ত খুঁড়তে এবং কাঁধে করে দেহ নিয়ে যেতে দেখা যায়। বিষয়টি জানাজানি হতেই সে পালিয়ে যায়। পরে গ্রামের মানুষ ঝোপে গিয়ে দেখেন, দেহের গলায় জামা ছিঁড়ে ফাঁস লাগানো এবং পাশে খোঁড়া গর্ত।

    ঘটনার পর উত্তেজিত গ্রামবাসীরা অভিযুক্তকে ধরে মারধর করে। পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। মৃত যুবকের দাদার দাবি, ওই নাবালিকা তাদের বাড়িতে টিউশন পড়ত। পরিবারের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক ছিল। তাঁর ভাই এই ঘটনায় যুক্ত নয় বলেও দাবি করেন তিনি।

    এদিকে গ্রামে উত্তেজনা থাকায় মোতায়েন রয়েছে পুলিশ বাহিনী। গ্রামবাসীদের একাংশের দাবি, অভিযুক্তের পরিবারকে গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে হবে। মৃতদেহ দু’টি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

  • আষাঢ়ের প্রথম দিনেই মধ্যজীবীদের খুলে গেল ভাগ্য,২৫ টন ইলিশ উঠল কাকদ্বীপে!

    আষাঢ়ের প্রথম দিনেই মধ্যজীবীদের খুলে গেল ভাগ্য,২৫ টন ইলিশ উঠল কাকদ্বীপে!

    এই মরসুমের প্রথম ‘রুপোলি শস্য’ এল বাজারে
    একসঙ্গে এত ইলিশ ওঠায় মাঝি থেকে ট্রলার মালিক রাও বেশ খুশি। কারণ, গত বছরে প্রথম পর্যায়ের ইলিশ খুব কম পরিমাণে উঠেছে জালে।

    আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে খুশির হাওয়া দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপে। সকাল সকাল নামখানার খেয়াঘাটে ফিরে এসেছে প্রায় ২৫টি ট্রলার। সঙ্গে এসেছে প্রায় ২৫ টন এরকাছাকাছি ‘রুপোলি শস্য।’ এই মরসুমের প্রথম ইলিশ শীঘ্রই বাজারে আসতে চলেছে। চাঙ্গা হবে জেলার গোটা মৎস্যজীবী সমাজ। তাদের আশা, আবহাওয়া এই রকম থাকলে আরও ইলিশ ধরা দেবে জালে।

    সোমবার স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকার ফলেই মৎস্যশিকার ‘অত্যন্ত সফল’ হয়েছে। মরসুমের প্রথম দফার ইলিশ ধরায় এমন ‘ফলাফল’ দেখে খুশি তাঁরা। ট্রলার থেকে নেমে এক মৎস্যজীবী বলেন, ‘‘যদি এমন আবহাওয়া বজায় থাকে, তা হলে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই বাজার আরও ইলিশে ভরে উঠবে।’’

    কাকদ্বীপ ফিশারমেন অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতির কথায়, ‘‘এই মরসুমের শুরুতেই যে পরিমাণ ইলিশ এসেছে, তাতে আমরা আশাবাদী। আবহাওয়া এখন অনুকূল। আরও ভাল পরিমাণে মাছ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’’

    তবে ইলিশের দাম এখন বেশ কিছুটা চড়া থাকবে। তবে আগামী দিনে দাম কমার আশ্বাসের সুরও শোনা গেল। জানা যচ্ছে, পর্যাপ্ত সরবরাহ শুরু হলেই সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে চলে আসবে রুপোলি শস্য।

  • নির্জন জঙ্গলে প্রেম করছে দুই হাতি, আর হাতিদের প্রেম দেখতে জঙ্গলে ছুটলো গ্রামবাসীরা

    নির্জন জঙ্গলে প্রেম করছে দুই হাতি, আর হাতিদের প্রেম দেখতে জঙ্গলে ছুটলো গ্রামবাসীরা

    জঙ্গলের মাঝে প্রেমে মজল দুই হাতি, হাতির প্রেম দেখতে ভিড় গ্রামবাসীদের, ক্যামেরাবন্দি সেই ভাইরাল ভিডিও। সত্যিই কি প্রেম আলিঙ্গন নাকি দুই হাতির লড়াই।

    আচমকায় জঙ্গলের মাঝে প্রেমে ভাসলো দুই বুনো হাতি আর সেই হাতির প্রেম দেখতে ভিড় জমালো গ্রামবাসীরা।

    সত্যিই কি প্রেম বা আলিঙ্গন নাকি লড়াই। এমনই বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকলো পশ্চিম মেদিনীপুর
    কলাইকুণ্ডা রেঞ্জের বারডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দারা।
    একদিকে ভরা গ্রীষ্ম কখনো রোদ কখনো বৃষ্টি তাঁর উপর প্যাচপেচে গরম, আর সেই গরমের মাঝে হাতিদের মিষ্টি প্রেম, আর সেই মিষ্টি প্রেমের দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে ক্যামেরাবন্দি করবে না পাবলিক তা কখনো হয়, যেমন কর্ম তেমনি কাজ সাথে সাথে সেই মুহূর্তের ছবি ক্যামেরাবন্দি করল এলাকার মানুষ।এটা কেউই কল্পনা করেননি।


    রাস্তা ঘাটে বা পার্কে প্রেমিক-প্রেমিকাদের প্রেমরত অবস্থায় সচরাচর দেখা যায়।
    কিন্তু তাই বলে হাতিদের প্রেম! কখনও চাক্ষুষ করার সুযোগ হয়েছে আপনার? নিশ্চয়ই হয়নি।


    আধঘণ্টা ধরে চলে অনুরাগের ছোঁয়া। একে অপরকে শুড় পেঁচিয়ে প্রেম নিবেদন করছে দুই হাতি। খবর ছড়িয়ে পড়তেই গ্রামবাসীরা ভিড় জমান। হস্তি যুগলের প্রেমলীলা দেখে আনন্দিত শতাধিক মানুষ। অনেকেই ঘটনাটি মোবাইল ফোনে বন্দী করেন যা এখন রীতিমত ভাইরাল দেখুন সেই ভাইরাল ছবি।

  • জয়পুর জঙ্গলে দুর্ঘটনায় জখম হয়ে প্রাণ হারাতে বসা ২ দুষ্টু মিষ্টি হরিণকে সুস্থ করে জঙ্গলে ফিরিয়ে দিল বনদপ্তর।

    জয়পুর জঙ্গলে দুর্ঘটনায় জখম হয়ে প্রাণ হারাতে বসা ২ দুষ্টু মিষ্টি হরিণকে সুস্থ করে জঙ্গলে ফিরিয়ে দিল বনদপ্তর।

    জয়পুর জঙ্গলে দুর্ঘটনায় জখম হয়ে প্রাণ হারাতে বসা ২ দুষ্টু মিষ্টি হরিণকে সুস্থ করে জঙ্গলে ফিরিয়ে দিল বনদপ্তর।


    গুরুতর অসুস্থ হওয়া দুই হরিণ কে বাঁচানোয় ছিল বনদপ্তরের কাছে এক প্রকার চ্যালেঞ্জের মত ।


    সেই হরিণদের সুস্থ করে ফিরিয়ে দিল বাঁকুড়ার জয়পুর বনদপ্তর। আর এই জয়পুরে বড় কর্মীদের কাজে খুশি হয়ে ভুওসি প্রশংসা করলেন কেন্দ্রীয় মুখ্য বনপাল এস কুনাল ড্রাইভার্ট।
    তিনি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে জঙ্গলে ছেড়ে দিলেন দুষ্টু মিষ্টি দের, প্রায় দুই থেকে আড়াই মাসের চিকিৎসায় বনদপ্তরের কর্মীদের সেবায় প্রায় 40 খানা সেলাই,অপারেশনের ঔষধ ইনজেকশন সেলাইন দিয়ে সেই হরিণদের সুস্থ করে জঙ্গলের প্রাণীদের জঙ্গলে ফেরত পাঠাতে পেরে খুশি বনদপ্তর।


    জংলি হরিণ হলেও আড়াই মাস মানুষের কাছে থাকায় তৈরি হয়েছিল বন্ধুত্ব।।
    কিন্তু বন্ধুত্ব হলে কি হবে জঙ্গলের প্রাণীদের তো জঙ্গলে যেতে হবে। তার কারণ বন্যেরা বনে সুন্দর। তাই সেই জঙ্গিলি হরিণদের আজ গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দেয়ার পর একটু দুরে পালিয়ে গিয়েও দাঁড়িয়ে থেকে সেবা সুশ্রূষা করা বন্ধুদের দিকে তাকিয়ে রইলেন বেশ কিছুক্ষণ ধরে
    তারপর ফিরে গেল নিজেদের বাসায় পুরোনো বন্ধুদের কাছে।।

  • আগামী বুধে কি ঢুকছে বর্ষা, কি জানালো হাওয়া অফিস দেখুন।

    আগামী বুধে কি ঢুকছে বর্ষা, কি জানালো হাওয়া অফিস দেখুন।

    আগামী বুধে ঢুকবে বর্ষা তিন দিনের মধ্যে শুরু হবে বৃষ্টি।


    দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা কবে ঢুকবে জানাল আবহাওয়া দফতর! গরম কি কমবে? বিরাট আপডেট, দেখুন আগামীকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের নদিয়া, ২৪ পরগণা, বর্ধমান জেলাগুলি দিয়ে বর্ষা আসতে শুরু করবে। ১৮ তারিখে বর্ষা ঢুকে পড়বে দক্ষিবঙ্গে।

    ১৭ তারিখ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা। পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণায় মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে। ১৮ জুনও দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলায় বৃষ্টির সম্ভবনা, তবে উত্তর ও দক্ষিণ পরগণায় অতিভারী বৃষ্টির সম্ভবনা।

    ১৯ তারিখ দক্ষিণবঙ্গের বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম বর্ধমান বৃষ্টির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তবে গরম কি কমবে? বর্ষা ঢুকছে, বৃষ্টিপাত বাড়বে। তাপমাত্রা কমবে কিন্তু একটি বৃষ্টির পর পরবর্তী বৃষ্টির যে সময় সেই সময় জুড়ে অস্বস্তি থাকবে। বর্ষা কালের এটাই নিয়ম। জানিয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর।

  • *আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর ইলিশের খোঁজে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেবে মৎস্যজীবীরা, এই বছর পাওয়া যাবে প্রচুর ইলিশ আশাবাদী মৎস্যজীবীরা*

    *আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর ইলিশের খোঁজে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেবে মৎস্যজীবীরা, এই বছর পাওয়া যাবে প্রচুর ইলিশ আশাবাদী মৎস্যজীবীরা*

    আর কয়েক ঘন্টা পর উঠে যাবে সরকারি নিষেধাজ্ঞা। তার পরেই গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে পাড়ি দেবেন মৎস্যজীবীরা এমনটাই খবর। জানা যাচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ডায়মন্ড হারবার,কাকদ্বীপ,নামখানা, ফ্রেযারগঞ্জ এলাকা থেকে কয়েক হাজার মৎস্যজীবী ট্রলার নিয়ে গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে পাড়ি দেবেন আর কয়েক ঘণ্টা পর। আগেভাগে থেকে তাঁরা সেই প্রস্তুতি সেরে ফেলেছেন প্রায়।

    বেশ কয়েক বছর ধরে মনমতো ইলিশ মাছ পাচ্ছেন না মৎস্যজীবীরা। এ বছর তাঁরা একটু আশাবাদী। কেননা, মৎস্যজীবীদের মাছ ধরার ক্ষেত্রে এবার নতুন প্রযুক্তি এসেছে। তাই আগের-আগের বারের চেয়ে এবার তাঁরা কিছুটা হলেও বেশি পরিমাণে ইলিশ ধরতে সক্ষম হবেন, এমনটাই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।

    এবার মৎস্য দফতর জিপিএস ট্র্যাকের ব্যবস্থা করেছে। মাছ ধরতে গিয়ে যাতে অজান্তে সীমানা লঙ্ঘন না হয়ে যায়, সেটা দেখাই এই প্রযুক্তির লক্ষ্য। তেমন ঘটলে তার আগাম সর্তকতা আসবে। পাশাপাশি আবহাওয়ার সর্তকতা, ট্রলারে কোনও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তার সতর্কতা এবং গভীর সমুদ্রে মাছের ঝাঁক কোন এলাকায় আছে– এই সব জরুরি বিষয়ের তথ্য জোগাবে এই ব্যবস্থা। প্রতিটি ট্রলারেই এমন ব্যবস্থা থাকছে বলে জানা গিয়েছে। এতে দুর্ঘটনার আগাম সর্তকতা পাওয়া যাবে মোবাইলের মাধ্যমে।


    এদিকে, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবারে বরফের দাম কিছুটা হলেও বেড়েছে, জালের দামও বেড়েছে। তা ছাড়া মৎস্যজীবীদের মাছ ধরার উপকরণের জন্যও বেশ কিছুটা খরচ বহন করতে হয়। একটি ট্রলার ছাড়তে মোটামুটি খরচ হয় দুলক্ষ টাকার উপরে। ইলিশ মাছ এবারে ভালো হলে এবং দাম ভালো পাওয়া গেলে, খরচটা উঠে আসবে, এমনই ভাবনা তাঁদের।

    কার উপর বাংলাদেশ থেকে ইলিশ মাছ আর আসার সম্ভাবনা নেই ভারতে কারণ ভারতবিদ্বেষ মাথা যারা দিয়েছে বাংলাদেশে তাই এই বছর নিজেরাই প্রচুর পরিমাণে ইলিশ ধরে নিয়ে আসবে আমাদের রাজ্যে সেই মাছ পৌঁছে দেবে সারাদেশে। তাই একদিকে প্রচুর মাছ পাবেন সমুদ্রে যতটা আশা করছেন রোজগার হবে সেই পরিমাণে সেটাই এখন মৎস্যজীবীদের ভাবনা। তার জন্য
    মা গঙ্গাকে স্মরণ করে বেরিয়ে পড়বেন গভীর সমুদ্রে।

    এক-একটি ট্রলারে ১৮ জন ২০ জন করে মৎস্যজীবী থাকেন। প্রতিবারের মতো এবারও সরকারের নিষেধাজ্ঞা ছিল– দুমাস। সেটা কাটছে আগামী কাল, ১৫ জুন। এর পরেই গভীর সমুদ্রে পাড়ি দেওয়ার ছাড়পত্র পাবেন মৎস্যজীবীরা। তাঁদের প্রস্তুতিও শেষের পথে।


    শেষ মুহূর্তে বরফ, তেল মৎস্যজীবীদের খাবার, মাছ ধরার উপকরণ ইত্যাদি ট্রলারে তুলে নিচ্ছেন তাঁরা। আবহাওয়া ভালো থাকলেই মাছের ঝাঁক ধরা দেবে মৎস্যজীবীদের জালে। তাই মা গঙ্গাকে স্মরণ করে তাঁরা পাড়ি দেবেন অনেক দূরে।

    যাতে করে পড়শীদেশ বাংলাদেশের মুখে ঝামা ঘষে দিতে পারে আমাদের রাজ্যের মৎস্যজীবীরা। তাই একদিকে যেমন প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে অন্যদিকে শরণাপন্ন ভগবান দেব দেবীর।

  • সত্যিই কি বিজেপির কর্মীদের হাতে মার খেলো মন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডির স্বামী নাকি রয়েছে অন্য কোন রহস্য দেখুন।

    সত্যিই কি বিজেপির কর্মীদের হাতে মার খেলো মন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডির স্বামী নাকি রয়েছে অন্য কোন রহস্য দেখুন।

    মন্ত্রীর স্বামীর উপর হামলা, লাঠির ঘায়ে গুরুতর জখম মন্ত্রীর স্বামী। অভিযোগের তীর বিজেপির দিকে, অভিযোগ অস্বীকার বিজেপির


    ———————-*————–
    রাজ্যের খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডির স্বামীর উপর হামলা ও মারধরের অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। গতকাল রাতে মন্ত্রীর স্বামী তুহীন মান্ডির উপর হামলার অভিযোগ ওঠে বাঁকুড়ার খাতড়া বাজারে। ঘটনায় অভিযোগের আঙুল উঠেছে বিজেপির দিকে। ঘটনায় ৬ বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে খাতড়া থানার পুলিশ। সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি।

    রাজ্যের খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডির অভিযোগ গতকাল সন্ধ্যার কিছু পরে বাঁকুড়ার খাতড়া বাজারে লাঠি সোঁটা নিয়ে জমায়েত করেছিলেন বিজেপির বেশ কিছু লোকজন। সেই সময় মুদিখানার সামগ্রী কিনতে বাজারে যান মন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডির স্বামী তুহীন মান্ডি। অভিযোগ বাজার করার সময় আচমকাই বিজেপির ১৫ -১৬জন কর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁর স্বামীর উপর হামলা চালায়। পিঠে ও ডান হাতে গুরুতর আঘাত পান মন্ত্রীর স্বামী। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে গতকাল রাতেই খাতড়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

    প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়েও দেওয়া হয়। এদিকে খাতড়া থানায় ঘটনার অভিযোগ জানানোর পর পুলিশ ৬ জনকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের আজ খাতড়া মহকুমা আদালতে পেশ করে পুলিশ। মন্ত্রীর অভিযোগ বেশ কিছুদিন ধরেই বিজেপি এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আর সেই রাজনৈতিক উদ্যেশ্যেই তাঁর স্বামীর উপর হামলা চালিয়েছে বিজেপি। এদিকে এই ঘটনায় বিজেপি যোগের অভিযোগ সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়েছে বিজেপি। বিজেপির দাবী অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।

    গতকাল সন্ধ্যায় খাতড়া বাজারে তৃনমূলের গুন্ডারা বিজেপি কর্মীদের উপর হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে র‍্যাফ নেমে লাঠিচার্জ করে। সেই সময় লাঠির আঘাতে অথবা তৃনমূলেরই কোনো কর্মীর লাঠির আঘাতে মন্ত্রীর স্বামী আহত হয়ে থাকতে পারেন। এর সঙ্গে বিজেপির কোনো সম্পর্ক নেই।

    বাইট :- জ্যোৎস্না মান্ডি ( রাজ্যের খাদ্য সরবরাহ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী)
    বাইট :- দীপক দাস ( বিজেপির বাঁকুড়া জেলা সম্পাদক)

  • গাড়ি দুর্ঘটনার ঘটনায় জয়পুর বন দপ্তরের করা চিকিত্সায় সুস্থ হয়ে এবার দুই চিতল হিরিনের বাড়ি ফেরার শুধু সময়ের অপেক্ষা।

    গাড়ি দুর্ঘটনার ঘটনায় জয়পুর বন দপ্তরের করা চিকিত্সায় সুস্থ হয়ে এবার দুই চিতল হিরিনের বাড়ি ফেরার শুধু সময়ের অপেক্ষা।

    গাড়ি দুর্ঘটনার ঘটনায় বন দপ্তরের করা চিকিত্সায় জঙ্গলের দুই হরিন সুস্থ হয়ে ফিরতে চলেছে নিজের বাড়িতে।

    চার দেওয়ালের আবদ্ধে থেকেই অসুস্থ জীবন থেকে এবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চলেছে দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম দুই হরিন খুশি বনবিভাগ।।

    দীর্ঘ সময় চিকিতসা পরিষেবায় ধীরে ধীরে সুস্থ হয়েছে তারা। চার দেওয়ালের পরিবেশ থেকে এবার চেনা জীবনে ফেরার অপেক্ষা। কয়েকমাস আগে বাঁকুড়ার জয়পুরে দুর্ঘটনায় জখম দুই স্ত্রী হরিন চিকিতসায় সুস্থ হয়ে এবার ফিরতে চলেছে জঙ্গলের চেনা পথে। 

    মাস খানেক আগে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগের জয়পুরের জঙ্গলে রাস্তা পারাপার করতে গিয়ে গুরুতর জখম হয় একটি স্ত্রী হরিন। ফের সেই ঘটনার পরে আর একটি স্ত্রী হরিন শাবক একই ভাবে জখম৷ হয়।  দুটি পৃথক দুর্ঘটনার কবলে পড়া দুটি হরিন কে উদ্ধারে করে জয়পুর রেঞ্জ অফিসে চিকিতসা শুরু করে দেয় বনবিভাগ।

    প্রানী চিকিতসকের চিকিতসায় ধীরে ধীরে সুস্থ হতে শুরু করে দুই হরিন। রেঞ্জ অফিসের ছোট্ট ঘরে বনবিভাগের আদরে ভালোবাসায় চিকিতসায় দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠে দুই হরিন। শাল, পিয়াল,  মহুয়ার জঙ্গল ঘেরা সুন্দরী জয়পুরের প্রকৃতির কোলে রয়েছে শয়ে শয়ে চিতল হরিনের দল। সেই হরিন দলের দুই হরিন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে গুরুতর জখম হয়। দীর্ঘ চিকিতসার পর চিকিতসক ফীট সার্টিফিকেট দিয়ে দিয়েছেন। এবার  স্বাভাবিক জীবনে ফেরার পালা।

      দীর্ঘ লড়াই থেকে সুস্থ হয়ে জঙ্গলের হরিনের দলে ফিরে যাবে তারা। ফিরে যাবে তাদের চেনা জীবনে চেনা দলের সঙ্গীদের সাথে। সামনের সপ্তাহে ওদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে জঙ্গলে।

    বাইট বিরেন কুমার শর্মা ( এডিএফও, বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগ)

  • *অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে চুরি যাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার পাচার হয়ে যাওয়া চাল*

    *অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে চুরি যাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার পাচার হয়ে যাওয়া চাল*

    গোপী দে, ঝাড়গ্রাম:-

    রাতের অন্ধকারে চুপিসারে পাচার হয়ে যাচ্ছিল অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারের চাল। খবর পেতেই তৎপর হয়ে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চুরি হওয়া চালের বস্তা উদ্ধার করল সাঁকরাইল থানার পুলিশ। চুরি যাওয়া চাল ফিরে পেয়ে স্বস্তিতে কুলটিকরী গ্রামের বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের কুলটিকরী গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম বালিগেড়িয়া আইসিডিএস কেন্দ্রের।

    মঙ্গলবার গভীর রাতে কয়েকজন দুষ্কৃতী অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারের দরজার তালা ভেঙে এক বস্তা চাল চুরি করে নিয়ে যায়। শুধু তাই নয়, চালের অন্যান্য বস্তাও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রেখে যায় চোরেরা। পরের দিন সকালে গ্রামবাসীরা সেটিকে লক্ষ করেন এবং খবর দেন সাঁকরাইল থানায়। খবর পেতেই দ্রুত সক্রিয় হয় পুলিশ । সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ঝুনু বেরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর কথা বলেন গ্রামবাসীদের সাথে।

    ঘটনার পর গ্রামবাসীরা অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। গ্রামের বাসিন্দা মিঠুন নায়েক ও শিবু দিগারদের দাবি, আইসিডিএস কেন্দ্রে যেন পাকা দেওয়াল এবং বারান্দার ব্যবস্থা করা হয়। পাশাপাশি পানীয় জলেরও বিশেষ অভাব রয়েছে বলেও অভিযোগ করেন স্থানীয়রা। অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারের দিদিমণি নীলিমা মঙ্গল তরাই বলেন ‘রাতের অন্ধকারে কয়েকজন দুষ্কৃতী আমাদের সেন্টার থেকে চাল চুরি করে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিল কিন্তু পুলিশ খবর পাওয়ার কিছুক্ষনের মধ্যেই চাল আমাদের সেন্টারে নিয়ে আসে।’