Category: দেশ

  • ঋণ শোধ করতে না পেরে লোন সংগ্রহ করতে আসা যুবকের সঙ্গেই প্রেম, এরপর পালিয়ে বিয়ে—এমনই এক বিস্ময়কর এবং চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে বিহারের জামুই জেলায়।

    ঋণ শোধ করতে না পেরে লোন সংগ্রহ করতে আসা যুবকের সঙ্গেই প্রেম, এরপর পালিয়ে বিয়ে—এমনই এক বিস্ময়কর এবং চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে বিহারের জামুই জেলায়।

    ঘটনার সূত্রপাত একটি সাধারণ গ্রামীণ পরিবারে। স্বামী নিয়েছিলেন একটি গ্রুপ লোন, ব্যবসার উদ্দেশ্যে। কিন্তু সময়মতো কিস্তি শোধ করতে না পারায়, নিয়মিত গ্রামে আসতেন লোন অফিসার তথা গ্রুপ লোনের স্যার। তার নাম ভিকাশ। প্রতি মাসেই কিস্তি আদায়ের জন্য এই পরিবারে যেতেন তিনি।প্রথমে কিস্তির কথাবার্তা, এরপর বাড়তি খোঁজখবর, ফোনালাপ—এইভাবে গড়ে ওঠে গৃহবধূ সোমা ও ভিকাশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। ধীরে ধীরে সম্পর্কটি প্রেমে রূপ নেয়। বিষয়টি গোপনে চললেও, একসময় তাঁরা আর লুকিয়ে রাখতে পারেননি নিজেদের অনুভব। বাড়ির প্রতি দায়িত্ব ভুলে, নিজের স্বামী ও সংসার ছেড়ে পালিয়ে যান ওই গৃহবধূ, আর বিয়ে করে নেন ভিকাশকে।এই ঘটনা সামনে আসতেই পুরো গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে আলোচনা ও চাঞ্চল্য। স্থানীয় মহল থেকে উঠছে নানা প্রশ্ন—ঋণ নেওয়া ছিল স্বামীর, কিন্তু তার দায়ভার কি প্রেমে পরিণত হতে পারে?এই ঘটনা আমাদের এক বড় শিক্ষা দেয়—পারিবারিক টানাপোড়েনে যখন বাইরের কেউ ঘনিষ্ঠ হয়, তখন সম্পর্কের ভিত নড়ে যায়। বিশেষ করে, গ্রুপ লোন বা আর্থিক বিষয়ে যাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়, তাদের সঙ্গে অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতা যে বড় বিপদের কারণ হতে পারে, এ ঘটনা তারই স্পষ্ট উদাহরণ।

  • How To Make 1 Crore Rupees: ২০ বছরে ১ কোটি টাকা মিলবে সহজেই, দেখে নিন কত টাকার SIP করতে হবে ?

    How To Make 1 Crore Rupees: ২০ বছরে ১ কোটি টাকা মিলবে সহজেই, দেখে নিন কত টাকার SIP করতে হবে ?

    SIP Return Calculator: দেখে নেওয়া যাক ২০ বছরে ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করতে প্রতি মাসে কত টাকার SIP করতে হবে।এসআইপির মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ উত্তরোত্তর বাড়ছে। বর্তমান সময়ে SIP বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। অনেকেই এখন প্রতি মাসে SIP-তে বিনিয়োগ করছেন। তবে মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত, তাই নিশ্চিত রিটার্ন আশা করা যায় না। গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, এসআইপিতে গড়ে ১২ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।এসআইপির মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ উত্তরোত্তর বাড়ছে।

    বর্তমান সময়ে SIP বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। অনেকেই এখন প্রতি মাসে SIP-তে বিনিয়োগ করছেন। তবে মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত, তাই নিশ্চিত রিটার্ন আশা করা যায় না। গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, এসআইপিতে গড়ে ১২ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।অধিকাংশ ইক্যুইটি ফান্ডে ২০২৩ সালের রিটার্ন ৫০ শতাংশের বেশি ছিল। ভবিষ্যতেই একই হারে রিটার্ন মিলবে, তা বলা যায় না। তবে গত কয়েক বছর অনেক মিউচুয়াল ফান্ড ৪০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে।অধিকাংশ ইক্যুইটি ফান্ডে ২০২৩ সালের রিটার্ন ৫০ শতাংশের বেশি ছিল। ভবিষ্যতেই একই হারে রিটার্ন মিলবে, তা বলা যায় না।

    তবে গত কয়েক বছর অনেক মিউচুয়াল ফান্ড ৪০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে।মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এসআইপি শুরু করা যায়। একটানা বিনিয়োগ করে গেলে ২৫ বছরে কোটি টাকার রিটার্ন মিলতে পারে। বেশিরভাগ মিউচুয়াল ফান্ডে ন্যূনতম ৫০০ টাকা দিয়েই বিনিয়োগ শুরু করতে হয়। তবে চাইলে বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানোও যায়। দেখে নেওয়া যাক ২০ বছরে ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করতে প্রতি মাসে কত টাকার SIP করতে হবে।মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এসআইপি শুরু করা যায়। একটানা বিনিয়োগ করে গেলে ২৫ বছরে কোটি টাকার রিটার্ন মিলতে পারে। বেশিরভাগ মিউচুয়াল ফান্ডে ন্যূনতম ৫০০ টাকা দিয়েই বিনিয়োগ শুরু করতে হয়। তবে চাইলে বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানোও যায়। দেখে নেওয়া যাক ২০ বছরে ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করতে প্রতি মাসে কত টাকার SIP করতে হবে।৭৬০০ টাকার SIP দিয়েও ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে -যদি প্রতি বছর গড়ে ১২ শতাংশ আনুমানিক রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে ১১,০০০ টাকার SIP-এর মাধ্যমে ২০ বছরে ১.০১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে। একইভাবে, যদি প্রতি বছর গড়ে ১৫ শতাংশ আনুমানিক রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে ৭৬০০ টাকার SIP দিয়ে ২০ বছরে ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে। তবে এখানে মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এই সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। যদি কেউ মাসিক বিনিয়োগ মিস করেন, তাহলে নিজের লক্ষ্যও মিস হতে পারে।৭৬০০ টাকার SIP দিয়েও ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে -যদি প্রতি বছর গড়ে ১২ শতাংশ আনুমানিক রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে ১১,০০০ টাকার SIP-এর মাধ্যমে ২০ বছরে ১.০১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে। একইভাবে, যদি প্রতি বছর গড়ে ১৫ শতাংশ আনুমানিক রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে ৭৬০০ টাকার SIP দিয়ে ২০ বছরে ১ কোটি টাকার তহবিল তৈরি করা যেতে পারে। তবে এখানে মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এই সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে।

    যদি কেউ মাসিক বিনিয়োগ মিস করেন, তাহলে নিজের লক্ষ্যও মিস হতে পারে।SIP থেকে প্রাপ্ত রিটার্নের উপর মূলধন লাভ কর দিতে হবে। এর পাশাপাশি, যদি ২০ বছরের বেশি সময় হাতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতের জন্যও এটি চালিয়ে যাওয়া যেতে পারে। যদি কেউ SIP ২০ বছরের বেশি সময় ধরে চালায়, তাহলে রিটার্ন প্রত্যাশার চেয়েও বেশি হতে পারে। তবে, এর সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে, SIP থেকে প্রাপ্ত রিটার্নের উপর মূলধন লাভ করও দিতে হবে। অতএব, কর প্রদানের কথা মাথায় রেখে, SIP-এর পরিমাণ বৃদ্ধি করা অবশ্যই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। না হলে রিটার্ন কম হবে!SIP থেকে প্রাপ্ত রিটার্নের উপর মূলধন লাভ কর দিতে হবে। এর পাশাপাশি, যদি ২০ বছরের বেশি সময় হাতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতের জন্যও এটি চালিয়ে যাওয়া যেতে পারে। যদি কেউ SIP ২০ বছরের বেশি সময় ধরে চালায়, তাহলে রিটার্ন প্রত্যাশার চেয়েও বেশি হতে পারে। তবে, এর সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে, SIP থেকে প্রাপ্ত রিটার্নের উপর মূলধন লাভ করও দিতে হবে। অতএব, কর প্রদানের কথা মাথায় রেখে, SIP-এর পরিমাণ বৃদ্ধি করা অবশ্যই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। না হলে রিটার্ন কম হবে!

  • ইতিহাস রচনা করলো ভারত ভারত আবারও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ চাঁদের মেরুতে সফল অবতরণ করল বিক্রম ৩।

    ইতিহাস রচনা করলো ভারত ভারত আবারও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ চাঁদের মেরুতে সফল অবতরণ করল বিক্রম ৩।

    এটাই নয়া ভারত, দেশবাসী কি শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আয় আয় চাঁদ মামা টিক দিয়ে যা কপালে, ঠিক তেমনি ইতিহাসের সাক্ষী থাকলো ভারত। ভারতের কপালে পরল টিক তাও আবার চাঁদা মামার। ইতিহাস রচনা করলো ভারতের ইসরো। চন্দ্র অভিযানের সফল ভারতের বিক্রম ল্যান্ডিং করল চাঁদের মাটিতে।সেই ঐতিহাসিক সাক্ষীর মুহূর্ত আপনাদের কাছে সরাসরি তুলে ধরছি, ভারতের মুকুটে নয়াপালক চাঁদের দক্ষিণ মেরু দখল নিল ভারত,ভারতের সাথে সাথে রাশিয়াও পাঠিয়েছিল চন্দ্র অভিযানে কিন্তু তারা সফল হওয়ার আগেই চন্দ্র অভিযান ভেঙে পড়ে, ঠিক তেমনি ভারত একবার চেষ্টা করেও তারা সফল হয়নি তবে ভারতের বিজ্ঞানীরা ও হাল ছাড়ার পাত্র নয় করে দেখিয়ে দিল ইসরোর কেরামতি। দ্বিতীয়বার বিক্রম থ্রি আর ভেঙে পড়ল না। সফলভাবে চাঁদের মাটিতে পা রাখালেন ইসরোর বিক্রম ত্রি ।এর পরেই খেলা শুরু করবে ভারত, কবি অতুলপ্রসাদ সেন বলে গেছেন বল বল বল সবে শত বিনা বেণু রবে ভারত আবার জগত সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে, এই কবিতাটা হুবহু একেবারেই মিলে গেল, ভারত তাই জগত শ্রেষ্ঠ ছিল আছে এবং আগামী দিনে থাকবে। জয় হিন্দ বন্দেমাতরম আপনারা দেখছেন বাংলা সার্কেল নিউজ জনগণের পক্ষে বাংলার সংবাদ।

  • পুরীতে সোনার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয় হনুমানজিকে, কেন জানেন?দেখুন প্রতিবেদন।

    পুরীতে সোনার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয় হনুমানজিকে, কেন জানেন?দেখুন প্রতিবেদন।

    পুরীতে সোনার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয় এই দেবতাকে, আপনারা জানেন কি? কারণ জানলে হাড় হিম হবে আপনারা।

    রামায়ণ অনুসারে, পুরুষোত্তম রামের পরম ভক্ত ও সঙ্গী হলেন হনুমান। রামায়ণের অন্যতম কেন্দ্রীয় একটি চরিত্র। বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনিতে হনুমানের নানা বীরত্ব ও সাহসের পরিচয় পাওয়া যায়। তবে হনুমান হলেন মর্ত্যে মহাদেবের আংশিক অবতার হিসেবে দেখা হয়। বায়ু দেবতার অবতার বলেও মনে করা হয়। বেদ, মহাভারত ও রামায়ণে ভগবান হনুমানের উল্লেখ রয়েছে। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনিতেও রয়েছে হনুমানের কৃতিত্ব।
    অনেকেই জানেন না, পুরীতে একটি মন্দিরের সোনার শিকল দিয়ে হনুমানকে বেঁধে রাখা হয়। বর্তমানে এই মন্দিকে বেড়ি হনুমান নামে বেশি পরিচিত। পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, একটা সময় সমুদ্রদেব পুরীর জগন্নাথের মন্দিরের তিনবার ক্ষতি করার চেষ্টা করেছিলেন। তাই শ্রীক্ষেত্র ও শ্রীধামকে সমুদ্রদেবের থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য রামের পরমভক্ত হনুমানকে নিযুক্ত করা হয়েছিল। জগন্নাথের মন্দিরকে রক্ষা করার জন্য চক্রতীর্থে অবস্থান করে সমুদ্রদেবের ভয়ঙ্কর ক্ষতি থেকে রক্ষা করেছিলেন।
    ধর্মীয় গ্রন্থ অনুসারে, ভগবান জগন্নাথকে শ্রী রামের অবতার হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। পুরী শহরের প্রায় ২৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত, সিরুলি মহাবীর একটি ছোট মন্দিরে রয়েছে বেড়ি হনুমানের একটি মূর্তি। প্রতিমাটি কালো ক্লোরাইট দিয়ে তৈরি। এর উচ্চতা প্রায় ১০ ফুট।

    তাই পুরীর দর্শন করার সময় জগন্নাথের পাশাপাশি বেড়ি হনুমান দর্শন করতে ভোলেন না ভক্তরা।

  • কেরল সফরের আগে প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকির চিঠি সারা দেশ জুড়ে শোরগোল, করা নিরাপত্তা কেরল রাজ্য জুড়ে।

    কেরল সফরের আগে প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকির চিঠি সারা দেশ জুড়ে শোরগোল, করা নিরাপত্তা কেরল রাজ্য জুড়ে।

    নিজস্ব প্রতিবেদন:-

    সোমবার কেরলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,তার আগে মোদীকে খুনের হুমকির চিঠি এসে পৌঁছালো কেরলের বিজেপি প্রধান কে সুরেন্দ্রন এর কাছে। এই হুমকির চিঠি ঘিরে শোরগোল সারাদেশ জুড়ে, বাড়তি সতর্কতা জারি কেরল জুড়ে।

    সোমবার কেরলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী । সেখানে শোভাযাত্রা করার কথা । আর এই সফর ঘিরে তাই কড়া নিরাপত্তার ব্য়বস্থাও করা হচ্ছে। তবে এর মধ্যেই এল প্রধানমন্ত্রীর প্রাণনাশের হুমকি। মোদীর বিরুদ্ধে আত্মঘাতী বোমা হামলার এই হুমকি চিঠি কেরলের বিজেপির রাজ্য কমিটির অফিসে আসে বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্য়েই এই নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কেরল জুড়ে কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    কেরলের বিজেপি প্রধান কে সুরেন্দ্রন গত সপ্তাহে একটি চিঠি পান। সেটা পাঠিয়েছিল এরনাকুলামের বাসিন্দা জোসেফ জন নাদুমুত্তাথিল। সেই চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে খুনের হুমকি দেওয়া হয়। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, মোদীর কেরল সফরকালে তাঁর উপর আত্মঘাতী বোমা হামলার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তারপরই বিজেপির অন্দরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মোদীর সফর নিয়ে এখন উদ্বিগ্ন বিজেপি। চিঠি পাওয়ার পরই কে সুরেন্দ্রন তা ডিজিপি অনিল কান্তকে দেন। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। চিঠির সত্যতা ও উৎস যাচাই করে দেখা হচ্ছে।এদিকে মোদীর কেরল সফরের আগে গোয়েন্দার এডিজিপি টি কে বিনোদ কুমারের তরফে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে এই হুমকি চিঠির উল্লেখ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিককালে পিএফআই-র বিরুদ্ধে দেশজুড়ে অভিযানে নামে দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও কেন্দ্রীয় সংস্থা। পিএফআই-কে নিষিদ্ধও করা হয়। এই আবহে এই ধরনের হুমকি চিঠি কোনওভাবেই হালকা করে দেখছেন না গোয়েন্দারা। অন্যদিকে মোদীর সফর ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করার জন্য কেরল সরকার ও পুলিশের সমালোচনা করেছে বিজেপি। এদিকে কোচি পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন মোদী সফর ঘিরে কড় নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন করা হচ্ছে। এর জন্য পুলিশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২ হাজারের বেশি পুলিশ আধিকারিক মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কেরল সফরের আগে প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকির চিঠি সারা দেশ জুড়ে শোরগোল, তোরা নিরাপত্তা কেরল রাজ্য জুড়ে

    নিজস্ব প্রতিবেদন:-

    সোমবার কেরলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,তার আগে মোদীকে খুনের হুমকির চিঠি এসে পৌঁছালো কেরলের বিজেপি প্রধান কে সুরেন্দ্রন এর কাছে। এই হুমকির চিঠি ঘিরে শোরগোল সারাদেশ জুড়ে, বাড়তি সতর্কতা জারি কেরল জুড়ে।

    সোমবার কেরলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী । সেখানে শোভাযাত্রা করার কথা । আর এই সফর ঘিরে তাই কড়া নিরাপত্তার ব্য়বস্থাও করা হচ্ছে। তবে এর মধ্যেই এল প্রধানমন্ত্রীর প্রাণনাশের হুমকি। মোদীর বিরুদ্ধে আত্মঘাতী বোমা হামলার এই হুমকি চিঠি কেরলের বিজেপির রাজ্য কমিটির অফিসে আসে বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্য়েই এই নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কেরল জুড়ে কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

    কেরলের বিজেপি প্রধান কে সুরেন্দ্রন গত সপ্তাহে একটি চিঠি পান। সেটা পাঠিয়েছিল এরনাকুলামের বাসিন্দা জোসেফ জন নাদুমুত্তাথিল। সেই চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে খুনের হুমকি দেওয়া হয়। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, মোদীর কেরল সফরকালে তাঁর উপর আত্মঘাতী বোমা হামলার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তারপরই বিজেপির অন্দরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মোদীর সফর নিয়ে এখন উদ্বিগ্ন বিজেপি। চিঠি পাওয়ার পরই কে সুরেন্দ্রন তা ডিজিপি অনিল কান্তকে দেন। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। চিঠির সত্যতা ও উৎস যাচাই করে দেখা হচ্ছে।এদিকে মোদীর কেরল সফরের আগে গোয়েন্দার এডিজিপি টি কে বিনোদ কুমারের তরফে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে এই হুমকি চিঠির উল্লেখ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, সাম্প্রতিককালে পিএফআই-র বিরুদ্ধে দেশজুড়ে অভিযানে নামে দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও কেন্দ্রীয় সংস্থা। পিএফআই-কে নিষিদ্ধও করা হয়। এই আবহে এই ধরনের হুমকি চিঠি কোনওভাবেই হালকা করে দেখছেন না গোয়েন্দারা। অন্যদিকে মোদীর সফর ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করার জন্য কেরল সরকার ও পুলিশের সমালোচনা করেছে বিজেপি। এদিকে কোচি পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন মোদী সফর ঘিরে কড় নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন করা হচ্ছে। এর জন্য পুলিশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২ হাজারের বেশি পুলিশ আধিকারিক মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

  • পেনশনের টাকা তুলতে চাঁদি ফাটা রোদে ভাঙ্গা চেয়ারের উপর ভর করে হেঁটে চলেছেন বৃদ্ধা উড়িষ্যার ঘটনায় নিন্দাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    পেনশনের টাকা তুলতে চাঁদি ফাটা রোদে ভাঙ্গা চেয়ারের উপর ভর করে হেঁটে চলেছেন বৃদ্ধা উড়িষ্যার ঘটনায় নিন্দাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    পেনশনের টাকা তুলতে চাঁদি ফাটা রোদে ভাঙ্গা চেয়ারের উপর ভর করে হেঁটে চলেছেন বৃদ্ধা উড়িষ্যার ঘটনায় নিন্দাই কেন্দ্র সরকার।

    নিজস্ব প্রতিনিধি:-

    চাঁদিফাটা রোদ, তার মধ্যে দিয়েই ভাঙা চেয়ারের সাহায্য নিয়ে হেঁটে চলেছেন এক বৃদ্ধা। তবে কারণ কী? জানা গিয়েছে, সেই ৭০ বছরের বৃদ্ধা পেনশনের টাকার জন্য অনেক দূর থেকে প্রচন্ড তাপের মধ্যেই হেঁটে যাচ্ছেন ব্যাঙ্কে। অবসরপ্রাপ্তদের পেনশন পাওয়া নিয়ে প্রায় সবসময়ই সমস্যায় পড়তে হয়। এবারেও এমনই এক দৃশ্য ফুটে উঠল যা দেখে চোখে জল আসবে আপনারও। এই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এরপরেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এই মহিলার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিয়েছেন।

    এই ঘটনাটি ওড়িশার বানুয়াগুড়া গ্রামের। খবরে উঠে এসেছে, পেনশনের টাকার জন্য এক ৭০ বছরের সূর্য হরিজনকে ভাঙা চেয়ারের সাহায্য নিয়ে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার খালি পায়ে হেঁটে যেতে হচ্ছে। কারণ বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি হাঁটতে পারেন না। ফলে বাধ্য হয়েই প্রচন্ড গরমের মধ্যে তাঁকে এভাবে কষ্ট করতে হচ্ছে। কারণ এই পেনশনের টাকা পেলেই তাঁর বাড়িতে হয়তো হাঁড়ি চড়বে। গত ৪ মাস ধরে তিনি পেনশন পাননি, এরপর তাঁকে বাধ্য হয়েই সেই ব্যাংকে যেতে হচ্ছে। এর আগে পেনশনের জন্য তাঁকে ব্যাংকে যেতে হত না, তবে এখন নিয়ম পরিবর্তনের জন্য ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই সেই টাকা চলে যায়। তার মধ্যে তাঁর হাতের ছাপ ব্যাংকের তথ্যে থাকা ছাপের সঙ্গে মিল না হওয়ায় আরও সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় তাঁকে।
    এই পরিস্থিতিতে সূর্যকে দেখে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এসবিআই ব্যাংককে মেনশন করে ট্যুইট করেছেন, ‘এসবিআই ম্যানেজার কি এই দেখে কিছু মানবিকতা দেখাবে না?’ এরপরেই এসবিআই থেকে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে, সূর্যকে এখন পর্যন্ত ৩০০০ টাকা পেনশন দেওয়া হয়েছে, তারা খুব শীঘ্রই তাঁর পেনশনের সমস্যাটির সমাধান করবেন।

  • ১৮৫২ কোটি টাকা বাকি রাজ্যের,বাংলাকে চিঠি কেন্দ্রের, তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর ধরনা কি হবে?

    ১৮৫২ কোটি টাকা বাকি রাজ্যের,বাংলাকে চিঠি কেন্দ্রের, তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর ধরনা কি হবে?

    ১৮৫২ কোটি টাকা বাকি রাজ্যের,বাংলাকে চিঠি কেন্দ্রের

    নিজস্ব প্রতিনিধি:-

    বাংলার বকেয়া (Due) নিয়ে বারবার সরব হতে দেখা গিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে,এমনকি রেড রোডে দু’‌দিনের অনশন আন্দোলন করতেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তবু বাংলার বকেয়া টাকা দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার বলে অভিযোগ। তারপর বীরভূমে সভা করতে এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৩৫টি লোকসভা আসনের কথা বলেন। আর সেটা পেলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ২০২৫ সালে পড়ে যাবে বলে তিনি হুঙ্কার ছাড়েন। যার প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নিশানা করেন মুখ্যমন্ত্রী। একইসঙ্গে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেন। এবার পাল্টা কেন্দ্রীয় বাহিনীর বকেয়া টাকা চেয়ে রাজ্যের উপর চাপ বাড়াল অমিত শাহের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এই নিয়ে নবান্নে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে। যা নিয়ে এখন প্রশাসনে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর।
    ঠিক কী লেখা আছে চিঠিতে?‌ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে যে চিঠি নবান্নে এসেছে তাতে বকেয়া মেটানোর কথা লেখা রয়েছে। সেখানে লেখা আছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর টাকা বকেয়া আছে। আর সেই বকেয়া টাকার উপর জরিমানা ধার্য হয়েছে। সুতরাং এখন এই বকেয়া টাকার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮৫২ কোটি টাকা। আর সেটা মেটানোর কথা জানানো হয়েছে ওই চিঠিতে। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্র–রাজ্য কোনও পক্ষই মন্তব্য করতে চাননি। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে দফতরের অন্দরে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে।
    আর কী জানা যাচ্ছে?‌ এদিকে নানা কারণে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়ে থাকে। কেন্দ্রীয় বাহিনী বাবদ নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাজ্যের কাছে দাবি করে থাকে কেন্দ্র। এবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে রাজ্য প্রশাসনের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই খাতে রাজ্যের কাছে বকেয়া রয়েছে প্রায় ১৮০৬ কোটি টাকা। আর একই বছরে ১ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আরও বকেয়া হয়েছে প্রায় ২১ কোটি টাকা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নিয়ম অনুযায়ী, এই বকেয়া ৯০ দিনের মধ্যে মিটিয়ে না দিলে ২.৫% হারে জরিমানা করা হয়। তাতে প্রায় ৪৪ কোটি টাকা বাড়তি চেপেছে। ফলে বকেয়া টাকার অঙ্ক ১৮৫২ কোটি টাকাতে পৌঁছে গিয়েছে। যা নিয়ে চাপ দেওয়া শুরু হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
    কেন এমন পাল্টা চাপ?‌ সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তারপর বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। সেখানে রাজ্যের পক্ষ থেকে এই বকেয়া মেটানো না হলে সেটা প্রচারে নিয়ে আসা হবে। রাজ্য সরকার যতবার কেন্দ্রের বকেয়া নিয়ে সরব হবে ততবার পাল্টা এই বকেয়ার কথা তুলে ধরবে কেন্দ্র। যদিও এই বকেয়া রাজ্যের প্রাপ্য বকেয়ার থেকে অনেক কম। রাজ্য নিজে থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী চায় না। নির্বাচনের সময় জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সুপারিশে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে আসে। সেটা রাজ্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া যুক্তিযুক্ত নয়। সেখানে এমন চাপ দেওয়া বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহল।

  • হারিয়ে যাওয়া মুকুল,ফের বিজেপির পথে ? জল্পনা তুঙ্গে,

    হারিয়ে যাওয়া মুকুল,ফের বিজেপির পথে ? জল্পনা তুঙ্গে,

    হারিয়ে যাওয়া মুকুল,ফের বিজেপির পথে ? জল্পনা তুঙ্গে,

    নিজস্ব প্রতিনিধি:-
    গতকাল থেকে আচমকাই নিখোঁজ হয়ে যান বাংলার চাণক্য বলা মুকুল রায়। হঠাৎ করে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যান, শরীর অসুস্থ থাকা মুকুট রায়।আর সাথে সাথে মিসিং ডায়েরি করেন ছেলে শুভাংশু রায়। আচমকায় নিখোঁজ হতেই জল্পনা তুঙ্গে, মুকুল রায়ের ছেলের দাবি বাবা কে জোর করে দুজন ব্যক্তি নিয়ে গেছে,সেই জল্পনার খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে খোঁজ পাওয়া গেল মুকুল রায় গতকালকেই কলকাতা বিমানবন্দরের টিকিট কেটে দিল্লির পথে রওনা দেন। এদিকে ছেলে সুধাংশু রায়ের মিসিং ডায়েরি করার পর পুলিশ খোঁজখবর নিতে দেখা যায় সিসিটিভি ফুটে যে বিজেপি নেতার সাথে বিমানবন্দরে মুকুল রায় আর তাতেই শুরু হয়েছে জোর জল্পনা এতদিন যাকে বাংলার চাণক্য বলা হতো তৃণমূল ছেড়ে আসা বিজেপির টিকিটে জেতা বিধায়ক এর ২০২১ নির্বাচনে বিজেপির ভরাডুবি হওয়ার পর ফিরে যান পুরানো বাড়িতে সেখানে গিয়েও হা হতাশ বাংলার চাণক্য। শরীর খারাপের অজুহাতে বাড়িতে থাকতেন মুকুল রায়, খোঁজ খবরও কেউ নেয়নি অভিমানী মুকুল রায়ের, এমনটাই সূত্রের খবর। প্রত্যাবর্তনের পথে মুকুল, সেই জল্পনা উস্কে দেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা। অনুপম হাজরার ফেসবুক পোস্ট কে ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধে। পরে চারিদিকে খোঁজ খবর ছড়িয়ে পড়তেই আজ দিল্লির বিমানবন্দরে খোঁজ পাওয়া গেল মুকুল রায়ের এখন দিল্লিতে রয়েছেন মুকুল রায়।

  • অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে নোটিস পাঠিল সিবিআই, পাল্টা আদালত অবমাননা মামলা করতে চলেছে,বিশেষ সূত্রে খবর।

    অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে নোটিস পাঠিল সিবিআই, পাল্টা আদালত অবমাননা মামলা করতে চলেছে,বিশেষ সূত্রে খবর

    অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে নোটিস পাঠিল সিবিআই, পাল্টা আদালত অবমাননা মামলা করতে চলেছে,বিশেষ সূত্রে খবর
    নিজস্ব প্রতিনিধি:-
    হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা আর সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ চাহিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আবেদন করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুপ্রিম কোর্ট সেই মামলার শুনানিতে স্থগিতাদেশ দেন তারপরও আজ সিবিআই এর পক্ষ থেকে নোটিশ পাঠানো হয়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কে,
    আগামিকাল নিজাম প্যালেসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই। দুপুরেই এই নোটিস আসে বলে খবর। আজই এই মামলায় স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট, তারপরও সিবিআইয়ের নোটিস! এমতাবস্থায় আদালত অবমাননার মামলা করতে চলেছেন অভিষেক, খবর সূত্রের।
    প্রশ্ন উঠছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তারা কি এতই কাঁচা খেলোয়ার যে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের উপর নোটিশ পাঠাবে, তবে প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে 66 ঘন্টা পুকুরের জলে তল্লাশি চালানোর পর সিবিআই জীবনকৃষ্ণ সাহা কে আজ গ্রেফতার করে সিবিআই এবং উদ্ধার করা হয় দু দুটি মোবাইল ফোন পেনড্রাইভ সহ একাধিক নথিপত্র, সাধারণ মানুষের প্রশ্ন তাহলে সিবিআই এই ফোনের সূত্র ধরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর নাম জড়িয়ে আছে কিনা এইসব নানান প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে। তা না হলে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ জিজ্ঞাসাবাদ করা যাবে না অন্তবতি কালীন স্থগিতাদেশ দেন তা সত্ত্বেও কেন আজ দুপুরে নোটিশ পাঠালেন তাহলে কি সিবিআই কাছে উপযুক্ত সাক্ষী প্রমাণ পেলেন আধিকারিকেরা।

  • পুলিশের সামনেই দুই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের এনকাউন্টার যোগীর রাজ্যে, আটসাটো নিরাপত্তার মাঝে খুন করল কে?

    পুলিশের সামনেই দুই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের এনকাউন্টার যোগীর রাজ্যে, আটসাটো নিরাপত্তার মাঝে খুন করল কে?

    পুলিশের সামনেই দুই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের এনকাউন্টার যোগীর রাজ্যে, আটসাটো নিরাপত্তার মাঝে খুন করল কে?

    বিশেষ প্রতিবেদন,তন্ময় নন্দী

    যোগী রাজ্যের এনকাউন্টার রাজ নতুন কিছু নয়। শিরোনামে যোগী আদিত্য নাম আসলেই প্রথমে উঠে আসে এনকাউন্টার রাজের কথা। নাম কুখ্যাত গ্যাংস্টার আসাদ আহমেদ। নানাবিধ কারণে বারংবার পুলিশের খাতায় নাম লিখিয়েছেন তিনি। বাপ, ছেলে ও কাকার মস্টানিতে অতিষ্ট গোটা এলাকা। শেষপর্যন্ত দিন দুই আগেই পুলিশি এনকাউন্টারে খতম হয়েছিল ছেলে আসাদ আহমেদ। ছেলের শেষকৃত্যের দিনেই এবার খুন তাঁর বাবা গ্যাংস্টার আতিক আহমেদও। সাথে একই জায়গায় খুন কাকাও। শনিবার রাতে উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে এই ঘটনা ঘটে। জানা গিয়েছে, মেডিক্যাল টেস্ট করানোর জন্য প্রয়াগরাজের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল কুখ্যাত গ্যাংস্টার আতিক আহমেদ ও তাঁর ভাই আশরফকে। প্রিজন ভ্যান থেকে নামতেই, হাসপাতালের সামনে আতিক ও তাঁর ভাই আশরফকে ঘিরে ধরেন সাংবাদিকরা। পুলিশি এনকাউন্টারে ছেলে আসাদের মৃত্যু ও তাঁর শেষকৃত্যে যেতে না পারা নিয়েই নানা প্রশ্ন করছিলেন সাংবাদিকরা। হঠাৎ এক ব্যক্তি হাত উঁচিয়ে এসে আতিকের মাথায় বন্দুক ঠেকান এবং ট্রিগারে চাপ দেন। আতিক মাটিতে লুটিয়ে পড়ার সময়ই আরও কয়েকটি এলোপাথাড়ি গুলি চলে। গুলি লেগে মৃত্যু হয় তাঁর ভাই আশরফেরও। পুলিশের সামনেই পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করে দুই অপরাধীকে খুনের ঘটনায় গোটা উত্তর প্রদেশে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। আর এই ঘটনার পর থেকে একদিকে যেমন মানুষের তরফ থেকে প্রসংশা কুড়িয়েছে অন্যদিকে এবার বিরোধীদের নিশানায় যোগী সরকার। কুখ্যাত গ্যাংস্টারের পক্ষে দাড়িয়ে একের পর প্রশ্ন যোগী সরকারের বিরুদ্ধে। তবে পুলিশের তরফে জানা যায়, ইতিমধ্যেই আততায়ী সন্দেহে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শান্তি বজায় রাখতে উত্তর প্রদেশের সমস্ত জেলাতেই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। তবে কুখ্যাত গ্যাংস্টারের এনকাউন্টারের ঘটনায় একদিকে যেমন প্রশংসা কুড়িয়েছে যোগী সরকার ও যোগী সরকারের পুলিশ অন্যদিকে পুলিশের সামনে কুখ্যাত গ্যাংস্টারের এনকাউন্টার রীতিমত কোমরে গামছা বেঁধে ময়দানে বিরোধীরা।