Category: দেশ

  • দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ,আগামী সপ্তাহে স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর।

    দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ,আগামী সপ্তাহে স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর

    দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ,আগামী সপ্তাহে স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর

    নিজস্ব প্রতিনিধ:-
    রাজ্য জুড়ে চলছে তাপ্য প্রবাহ স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা বেশি। বাঁকুড়ায় আজ ৪৩ ডিগ্রী তাপমাত্রা পুরুলিয়ায় আরো বেশি, ঝাড়গ্রাম সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তাপ উপবাহ চলছে,এবার তাই এবিপি আনন্দের এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন রাজ্যের দক্ষিণবঙ্গে যেভাবে দিনের পর দিন তাপ প্রবাহ বেড়েই চলেছে তাতে করে আগামী সপ্তাহ থেকে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। খুব শীঘ্রই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে বলে তিনি জানান।তিনি বলেন স্কুল কলেজে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা যাতে করে স্কুল কলেজ যেতে গিয়ে সানস্ট্রোকের মত দুর্ঘটনা না ঘটে, তার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, সরকারি বেসরকারি দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তিনি জরুরী ভিত্তিতে বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ দেন বলেই তিনি জানান। তিনি বলেন সাধারণ মানুষকে প্রচন্ড রোদে বেরোতে বারন করেন এবং ঠান্ডা পানীয় আখের রস ডাবের জল ওআরএস ও ঘনঘন ঠান্ডা পানীয় জল বিশেষ করে নুন চিনির শরবত খাওয়ার নিদান দেন খুব জরুরী কাজ ছাড়া বাড়ি থেকে না বেরনাই ভালো বলেই তিনি জানান।

  • দেবাদিদেব মহাদেব যে হিন্দুদেরই দেবতা তা নয় মুসলিম সম্প্রদায়েরও, বাঁকুড়ার ইন্দাসে সেখ ভাইদের গাজনে মাতলো হাজার হাজার মানুষ।

    দেবাদিদেব মহাদেব যে হিন্দুদেরই দেবতা তা নয় মুসলিম সম্প্রদায়েরও, বাঁকুড়ার ইন্দাসে সেখ ভাইদের গাজনে মাতলো হাজার হাজার মানুষ

    দেবাদিদেব মহাদেব যে হিন্দুদেরই দেবতা তা নয় মুসলিম সম্প্রদায়েরও, বাঁকুড়ার ইন্দাসে সেখ ভাইদের গাজনে মাতলো হাজার হাজার মানুষ
    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া
    সেখ ভাইদের গাজন? নামটা শুনে অবাক হয়ে যাচ্ছেন তো? হ্যাঁ অবাক হওয়ারির কথা। এটাই সত্যি। এই ঘটনা বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের গোবিন্দপুরে। এই উৎসব সম্প্রতির এক নজির সৃষ্টি করেছে।গাজন উৎসব এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে এমন এক বৈশিষ্ট্য যা নিঃসন্দেহে সাম্প্রতিক কালে দম বন্ধ করা পরিস্থিতিতে মুক্ত বাতাসের ছোঁয়া এনে দেয়। নিত্যসেবা থেকে শুরু করে গাজন উৎসব এর যাবতীয় খরচ বহন করে সেখ ভাইদের বংশধররা। অনেক কাল আগের কথা, বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের গোবিন্দপুর গ্রামের তিন পূর্বপুরুষ সেখ ইয়াকুব, সেখ ইউসুফ, সেখ এহিয়া তিন ভাই জঙ্গলে পাতা কুড়াতে গিয়েছিল।পাতা কুড়াতে কুড়াতে চোখে পড়ে একটি সুন্দর পাথরের। পাথরটিকে গরুর গাড়িতে চাপিয়ে নিয়ে আসে গ্ৰামে। নিজেদের বাড়িতে ঢোকার আগেই গাড়ি থমকে যায়। সেই রাতে তিন ভাই স্বপ্ল দেখে ঐ পাথর শিব ঠাকুরের রূপ ধারণ করে এসেছে। স্বপ্নাদেশে তাদের এখানে মন্দির প্রতিষ্ঠা করার জন্য বলে।পরের দিন সকালে গ্ৰামের পুরোহিতদের ডেকে মন্দির তৈরি করে পাথর রূপী শিব কে প্রতিষ্টা করেন মন্দিরে , তখন থেকেই সেখ ভাইদের বংশধররা নিত্য সেবা থেকে গাজন উৎসব এর সমস্ত খরচ বহন করে আসছেন।

  • বাঁকুড়ায় কয়েক মিনিটের কালবৈশাখী ঝড় বৃষ্টি সাথে শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    বাঁকুড়ায় কয়েক মিনিটের কালবৈশাখী ঝড় বৃষ্টি সাথে শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    বাঁকুড়ায় কয়েক মিনিটের কালবৈশাখী ঝড় বৃষ্টি সাথে শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

    বাঁকুড়া জেলা জুড়ে কালবৈশাখীর ঝড় সাথে বৃষ্টি ও কোথাও কেমন শিলাবৃষ্টি দেখা গেল আজ বিকালে আজ বাঁকুড়ার কোতুলপুর ইন্দাস এলায় শিলা বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে এমনটাই খবর শিলাবৃষ্টির হাত থেকে রেহাই পেল না ঘরের চাল থেকে মাঠের ধান তিল শাক সবজি সহ বিভিন্ন ফসল শিলাবৃষ্টিতে বাধ গেলোনা কোন কিছুই কয়েক মিনিটের প্রকৃতির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড এলাকা। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও সোশ্যাল মিডিয়া জুরে শিলাবৃষ্টির ছবি হাতে নিয়ে বেশ ভালই মজার লক্ষ্য করা গেল যেন মনে হয় একেবারে বাঁকুড়ার কোতুলপুর ইন্দাসের আবহাওয়া বদলে গেল দার্জিলিং এর আবহাওয়া। তবে ধান চাষী থেকে সবজি চাষী দের কপালে একেবারেই চিন্তার ভাজ বিঘার পর বিঘার ধান গাছের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। কয়েক মিনিটে ঝড়-বৃষ্টি সাথে শিলাবৃষ্টি তছনছ এলাকা এই সময় আম গাছের আম একেবারে নষ্ট যে হারে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এই ক্ষয়ক্ষতি কত লক্ষ টাকার যে হয়েছে তার পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। তবে কিছুটা যে একেবারেই সর্বস্বান্ত হয়ে গেল তা আর বলাই বাহুল্য একই অনেক আলু চাষী ন্যায্য মূল্যে আলু ফসলের দাম পায়নি তার উপর লাগিয়েছিল বোরো ধান তাতেও শিলাবৃষ্টির কারণে নষ্ট হয়ে গেল। কি করে চালাবে সংসার ভেবে উঠতে পারছে না চাষীরা এখন সরকারের দিকে তাকিয়ে এলাকার মানুষ। এখন দেখার প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও কিছু তার ক্ষতিপূরণ সরকারের কাছ থেকে পাই কিনা এখন সেটাই দেখার বিষয়।