বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ই মন্দিরে মন্দিরে পূজা দিতে উপচে পড়া ভিড় আজ সকাল থেকে। তেমনি ছবি ধরা পরল বীরভূমের কঙ্কালীতলার মন্দিরে।
কাজী আমিরুল–বীরভূম
আজশুভ পয়লা বৈশাখ। শুরু হলো বাংলা ক্যালেন্ডারের নতুন বছর। গত বছরের সব দুঃখ ভুলে গিয়ে নতুন বছরে চাওয়া পাওয়া এই বছরে পূরণ হোক এই কামনা করে শুভ নববর্ষ১৪৩০। তাই সকাল থেকে শুরু হয়েছে বিভিন্ন ধর্মস্থানে পুজো দেবার জন্য বহু মানুষ এই প্রখর রৌদ্রে দাঁড়িয়ে আছে সারি বদ্ধ ভাবে। উল্লেখ্য সেই রকমই চিত্র ধরা পরল সতীপীঠ ৫১ পীঠের অন্যতম পীঠস্থান কঙ্কালীতলাতে। একদিকে যেমন কঙ্কালীতলায় মেলা শুরু হয়েছে অন্যদিকে সেরকম শুভ নববর্ষের দিনে মানুষের ভিড় উপচে পড়ছে পুজো দেবার জন্য। কঙ্কালীতলা মন্দির পশ্চিমবঙ্গে বীরভূম জেলার বোলপুর শান্তিনিকেতন এর উত্তর-পূর্ব কোপাই নদীর তীরে অবস্থিত। জানা যায় মন্দিরটি দেবী সতীর ৫১ টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি যেখানে মা সতীর কোমর পড়েছিল। সেই কারণে কঙ্কালীতলা মন্দির হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বিশিষ্ট মন্দিরের তালিকাভুক্ত। দেবী সতি হলেন মন্দিরের আধিপত্য দেবী। সতীর কোমর বা কঙ্কল এই স্থানে পড়েছিল বলে এর নাম হয় কঙ্কালীতলা। ।
Category: রাঢ় বঙ্গ
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ই মন্দিরে মন্দিরে পূজা দিতে উপচে পড়া ভিড় আজ সকাল থেকে। তেমনি ছবি ধরা পরল বীরভূমের কঙ্কালীতলার মন্দিরে।
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনেই ষাঁড়েশ্বর শিবের গাজন চলাকালীন শেষ দিনে ৪০৭ গাড়ি চালিয়ে দিল এক ব্যক্তির পায়ের উপর দিয়ে গাড়ির ধাক্কায় আহত দুই ব্যক্তি, আর এই ঘটনায় তোলপাড় এলাকা।
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনেই ষাঁড়েশ্বর শিবের গাজন চলাকালীন শেষ দিনে ৪০৭ গাড়ি চালিয়ে দিল এক ব্যক্তির পায়ের উপর দিয়ে গাড়ির ধাক্কায় আহত দুই ব্যক্তি, আর এই ঘটনায় তোলপাড় এলাকা।
রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া
ঘটনা বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর ষাঁড়েশ্বর গাজন তোলা এলাকায়, জয়পুর ব্লকের জুজুর গ্রাম থেকে মেলা দেখতে গিয়ে পায়ের উপর দিয়ে ৪০৭ গাড়ি চালিয়ে দেয়ার অভিযোগ বিশ্বজিৎ বাউরীর। ঘটনাস্থলে পুলিশ, পুলিশ ওই ঘাতক গাড়িটিকে আটক করেছে। সূত্রের খবর ওই গাড়ির ড্রাইভার তিনি না চালিয়ে তার খালাসিকে গাড়ি চালাতে দেন খালাসী গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে রাস্তার গায়ে মেলা চলাকালীন এক ব্যক্তি আইসক্রিম বিক্রয় করছিল সাইফুদ্দিন মন্ডল নামে এক ব্যক্তি বাড়ি বিষ্ণুপুর ব্লকের মরারে, সেই সময় ওই আইসক্রিম বিক্রেতা ও ক্রেতা বিশ্বজিৎ বাউরীর পায়ের উপর দিয়ে চালিয়ে দেয়। কোনক্রমে প্রাণে বাঁচেন ওই দুই ব্যক্তি, তবে স্থানীয় মানুষজন ও পুলিশ প্রশাসন ওই দুই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। তবে প্রশ্ন উঠছে সাধারণ মানুষের বিষ্ণুপুর মহকুমার ষাঁড়েশ্বরের গাজর মানে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী একটি মেলার মধ্যে অন্যতম।সেই মেলা প্রাঙ্গনে কিভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটলো। কেও কোনদিনই কল্পনাও করতে পারেনি দুর্ঘটনা ঘটবে। আর এই ঘটনা কে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ষাঁড়েশ্বর এলাকা, পুলিশ সাথে সাথে জোড়হাত করে কাতর আর্জি জানিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে।তবে অবশ্য বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ কিভাবে ঘটলো এই দুর্ঘটনা তদন্ত করছে বলেই জানতে পারা যাচ্ছে। হসপিটাল সূত্রে খবর ওই দুই ব্যক্তি খুব জোরে বেঁচে গেলেন দুজনারি পায়ে অল্প চোট লেগেছে বলেই হসপিটাল সূত্রে খবর।
সাতসকালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বাঁকুড়া শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে।
সাতসকালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বাঁকুড়া শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে।
নিজস্ব প্রতিনিধ:-
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনেই ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই আগুনে পুড়ে ছাই বিলাসবহুল হোটেল ঘটনা আজ শনিবার বাঁকুড়ার শহরের লালবাজার এলাকার বিলাসবহুল ঐ হোটেলের বারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন ঐ হোটেল থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখে পুলিশ ও দমকলে খবর দেওয়া হয়। দমকলের তিনটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
হোটেল মালিক সন্টু দত্ত বলেন, শর্ট শার্কিট থেকেই এই দূর্ঘটনা ঘটেছে। আনুমানিক ৫০ থেকে ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এখন হোটেল রুম গুলি কিভাবে রক্ষা করা যায় সেটাই বড় বিষয় বলে তিনি জানান।
বাঁকুড়া দমকল বিভাগের ওসি অভয় চৌধুরী বলেন, সম্ভবত শর্টশার্কিট থেকেই এই দূর্ঘটনা ঘটেছে। ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে তাঁরা এই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ করছিলেন বলেও জানান।
প্রায় আড়াইশো বছরেরও প্রাচীন বাবা বাঁকুড়া রায় শিব ঠাকুর জিওর দিন গাজন উপলক্ষে হাজার হাজার মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের বৈতলে।
প্রায় আড়াইশো বছরেরও প্রাচীন বাবা বাঁকুড়া রায় শিব ঠাকুর জিওর দিন গাজন উপলক্ষে হাজার হাজার মানুষের ভিড় বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের বৈতলে।
রঞ্জিত কুন্ডু–বাঁকুড়া
শুরুটা হয়েছিল আজ থেকে বাংলার ১৮৭৫ সালে, তখন জঙ্গলে ঘেরা ছিল এই মন্দির সংলগ্ন জায়গাটি, বাপ ঠাকুরদাদার আমল থেকে শুনে আসা যতদূর সম্ভব জানা যায় পূর্বপুরুষের আমলে ১৮৭৫ সালে মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাবা বাঁকুড়া রায় মন্দির। তখন থেকেই চৈত্র মাসের সংক্রান্তির দুই দিন আগে গ্রামের গাছ কাটা কামলে তোলা রাত্রি গাজন ও সংক্রান্তির দিনে দিন গাজন করে আসছেন প্রাচীন রীতিনীতি মেনে এলাকার মানুষ।
আর সেই গাজন দেখতে অগণিত মানুষ বহু দূর-দূরান্ত থেকে ভিড় করেন বৈতল গ্রামে। কয়েকশো মিটারও বেশি দূর থেকে ঘাট পুজোর মধ্য দিয়ে দিন গাজনের সূচনা হয়। ঘাট পূজাতে পুকুরের পাড়ে বাবার ভক্তিদের পূজা অর্চনা করার পর শালে চড়ে দণ্ডী কাটতে কাটতে বাবার মন্দিরে আসে। কারণ একটাই বাবা মনবাঞ্জনা পূর্ণ করে। মনের বিশ্বাস তাই প্রায় ১৫০০ বেশি মানুষ বাবার গাজনের ভক্তে হয়েছে, শুধু তাই নয় দিন গাজনের সবশেষে হাজার হাজার দর্শকের ভিড়ে চড়ক উৎসব পালিত হয়। এক নজরে দেখাবো আপনাদেরকে বাবার দিন গাজনের ছবি দেখতে থাকুন বাংলা সার্কেল নিউজ এর পর্দায়।।তৃনমূলের জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই গোষ্ঠীদ্বন্দ বাঁকুড়ায়,স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ বিধায়কের, ক্ষোভ একাধিক নেতার
তৃনমূলের জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই গোষ্ঠীদ্বন্দ বাঁকুড়ায়,স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ বিধায়কের, ক্ষোভ একাধিক নেতার
তন্ময় নন্দী, বাঁকুড়া
তৃনমূলের বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলার জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই ক্ষোভ ছড়াল তৃনমূলের অন্দরে। দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ চলে এল একেবারে প্রকাশ্যে। দলের রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ অমান্য করে অযোগ্য ও অবাঞ্চিতদের কমিটিতে নেওয়া হয়েছে দাবী তুলে সরব হলেন দলেরই বিধায়ক। ক্ষোভ ছড়াল দলের অন্যান্য নেতাদের মধ্যেও।
গতকাল বাঁকুড়ার ওন্দায় সভা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সভা শেষ হতেই গতকাল সন্ধ্যায় ৭৭ জনের বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলা কমিটি ঘোষণা করেন তৃনমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি দিব্যেন্দু সিংহ মহাপাত্র। আর সেই ঘোষণা হতেই ক্ষোভ আছড়ে পড়ল দলের অন্দরেই। আজ সকালে তালডাংরার বিধায়ক অরুপ চক্রবর্তী প্রকাশ্যেই জেলা কমিটি নিয়ে নিজের ক্ষোভ উগরে দেন। তাঁর দাবী দলের রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ না মেনে জেলা কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে বেশ কয়েকজন অবাঞ্চিত মানুষকে। বিরোধীদলের সাথে যোগাযোগ রেখে চলা ব্যাক্তিদেরও জেলা কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে বলে দাবী বিধায়কের। এ ব্যাপারে রিনি দলের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যেই স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে বিষয়টি রাজ্য নেতৃত্বকে জানানোর হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন। জেলা কমিটিতে সদস্য হিসাবে স্থান পাওয়া সদস্য কল্যাণ দে স্পষ্ট এই তালিকা অবৈধ বলে দাবী করেছেন। তাঁর দাবী এর পিছনে টাকা পয়সার লেনদেন থেকে থাকতে পারে। বিষয়টি নিয়ে তৃনমূলের জেলা সভাপতির দাবী কমিটি উর্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই হয়েছে। জেলা কমিটি নিয়ে দলের অন্দরের ক্ষোভকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি ও সিপিএম।
এখন কি কেউ কি বলতে পারছে,রাজা তোমার পোষাক কোথায় ? না কোন প্রশাসনিক পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি বিষ্ণুপুর শিবদাস সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ।
নিজস্ব সংবাদদাতা : এখন কি কেউ কি বলতে পারছে,
রাজা তোমার পোষাক কোথায় ? না কোন প্রশাসনিক পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি বিষ্ণুপুর শিবদাস সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে । অনেক অনেক জল গড়িয়ে গেল। ভোটের সময় গাধার সামনে গাজর ঝুলিয়ে ভোট আদায় বর্তমান সরকারের। এত দুর্নীতি যেখানে বিষ্ণুপুরের অগণিত মানুষ ক্ষুব্ধ বিক্ষুব্ধ, তবুও দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে এ যাবত কোন কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তিরা কেবল সান্ত্বনা দিয়ে গেছেন, ব’কলমে রয়েছে বিশাল এক বড় ধোঁকা। ম্যানেজিং কমিটি ভার্সাস বর্তমান দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান শিক্ষিকা। শিক্ষা মন্ত্রী মাননীয় ব্রাত্য বসু,যার হাতে সমস্ত তথ্য দেওয়া সত্ত্বেও নির্লজ্জ বেহায়াপনায় কেবল চলছে, বিষ্ণুপুরের ক্ষুব্ধ অগণিত ১৯টি ওয়ার্ডের মানুষ কে দেওয়া হচ্ছে সান্তনাপূর্ণ দাদের মলম। শাসকদলের যুব সম্প্রদায় এবং বুদ্ধিজীবী মানুষজন ক্রমশ নিরবে বসে যাচ্ছেন। ১২ই এপ্রিল’২৩ বাঁকুড়া জেলার ওন্দা’য় আসছেন শাসক দলের রাজকুমার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশাল ঝড়-ঝাপটা তর্ক-বিতর্ক সব কে ঠান্ডি ঘরে পাঠিয়ে রাজ করছেন যথারীতি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং ব্যক্তিত্বনিগন। তাহলে কি এই নোংরা দুর্নীতি কে প্রতিহত করার ক্ষমতা সত্যি সত্যিই কি নেই ! ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার দুর্নীতি মামলার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন এই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা শিবদাস ভট্টাচার্যের বংশধর প্রাক্তন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। প্রধান শিক্ষিকা এসডিও/ পুলিশ, শিক্ষা দপ্তরের এ এস আই/ ডি. আই./ ডি.এম./সি.এম. কেউই কিচ্ছু করতে পারবে না। ভাবুন একবার ! সাংবাদিকদের গালাগালি করতেও দ্বিধা করছেন না। একদল ২ প্রাইস কমানোর সাংবাদিকরা বিকৃত নিউজ করে টু পাইস কমাতে চেষ্টা করছে। এবার দেখেন ে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মামলার কি তথ্য দিচ্ছেন ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য..আদালত এ সংগ্রহ করা তথ্য থেকে জানা যায় যে —-
ঐ মামলা টির
Case no :– 158 / 2013 ,Under section – 467 , 468 , 472 , 37925 – 7 – 2019 ,
25 – 10 – 2019 ,
এই দুটি তারিখ আমার জানা ছিল
তারপর আরও দিন কি কি পড়েছিল সেগুলো আদালতে খোঁজ নিলেই জানা যাবে ,
এবং
মামলার সম্পূর্ণ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানতে গেলে আদালত থেকে certified copy তুলতে হবে ,এবার দেখেনিন দুর্নীতিগ্রস্থার ছলা কলা এবং তাঁর হুঙ্কার। এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন কার কার অক্সিজেনের মাধ্যমে এত বড় কথাগুলো বলছেন !এই প্রতিবেদনের গাইডলাইন কি দেওয়া যায় বন্ধু ? ” উলঙ্গ রাজা ছুটছে ছুটছে ছুটছে-ও রাজা তোমার পোষাক কোথায় ?”প্রতিষ্ঠাতা শিবদাস ভট্টাচার্য এর বংশধর প্রাক্তন সভাপতি ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, দুর্নীতি ধরার জন্য অন্যায় ভাবে তাকে সরানো হয়েছিল।(স্কুলের উধাও হয়ে যাওয়া ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার জন্য যিনি প্রথম প্রতিবাদ করেন তিনি হলেন ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য)।শ্রী রামকৃষ্ণ মিশন পরিচালিত শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা সাঁইথিয়া ব্লকের সংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তেতুল ডিহি গ্রামে
শ্রী রামকৃষ্ণ মিশন পরিচালিত শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা সাঁইথিয়া ব্লকের সংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তেতুল ডিহি গ্রামে
জয়দেব দেবাংশী পাহাড়পুর
শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস মিশন এর উদ্যোগে শ্রী শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা ও অনুষ্ঠান আকাশে মাস ২০২৩ তে ৩১ শে মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত আকাশে মাছ শ্রী শ্রী ঠাকুর শ্রী শ্রী মা ও স্বামী বিবেকানন্দের বিশেষ পূজা ও আরাধনা অনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজাঅনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজা বস্ত্রদানঅনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজা বস্ত্রঅনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজা বস্ত্রদান প্রসাদ বিতরণ বিকালে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আমোদপুর সারদা পাঠ্য চক্রের মহিলা সদস্যদের দ্বারা গীতি আলেখ্য মা সারদা এরপর মালতি টুডুর পরিচালনায় লোকনৃত্য সন্ধ্যায় বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনীর মানব পুতুল নাটক ৩০ শে মার্চ মা অন্নপূর্ণা দেবীর বিশেষ পূজা এবং কুমারী পূজা শ্রী রাম চন্দ্র জি পূজা অন্যকূট মহা ভোগ হোম এবং বেলা একটার পর হাজার হাজার নরমোনায়ন সেবা সন্ধায় ধুনুচি নিত্য ৩০ শে মার্চ মায়ের পূজা সন্ধ্যারতির পর প্রতিমা নিরঞ্জন ও পরে শান্তি জল গ্রহণ উক্ত চার দিন মহতি পূজা উৎসব ও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লাভপুর কলেজে প্রাক্তন অধ্যাপক সমাজসেবী নিশিত নাথ সেন হাওড়া থেকে আগত সমাজসেবী শচীন ভদ্র এছাড়াও অমর চন্দ্র কুন্ডু
মহাদেব দত্ত রাজেন দত্ত এবং আরো অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কুমারী মারুপে পূজিত হলেন বারাসাতের সৌমি চক্রবর্তীর একমাত্র কন্যা মাধুর্যা চক্রবর্তী স্বামী ধর্মব্রতানন্দ মহারাজের নিষ্ঠা ভক্তির দ্বারা কুমারী পুজো দেখার জন্য ব্যাপক মানুষের সমাগম ঘটেছিল অন্যকূপ মহা উৎসব এক নতুন মাত্রায় যোগ করেছে উক্ত পূজা অনুষ্ঠানে সমগ্র উৎসব ও অনুষ্ঠানকে সুচারুরূপে পরিচালনা করলেন স্বামী ধর্মব্রতানন্দ মহারাজ সহযোগিতায় ছিলেন স্বামী ত্যাগীব্রতানন্দ মহারাজ এছাড়াও আমোদপুর, লায়েকপুর, সাংরা, তেতুলডিহি গ্রামের মানুষজন ও তেতুলডিহি গ্রামের আদিবাসী মানুষেরা ভীষণভাবে সহযোগিতায় যুক্ত ছিল ।অখিল ভারত হিন্দু মহাসভামহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী
অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা
মহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী সনাতন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হলেন শ্রীরামচন্দ্র এবং বিশ্বাস অনুসারে ভগবান রামের জন্ম তিথিকে রামনবমী হিসাবে পালন করা হয় এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করতেই হয় বীরভূম জেলার নলহাটি বিধানসভার অন্তর্গত রুদ্রনগর এবং বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া বিধানসভার অন্তর্গত গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের কথা এখানে বহু সনাতনী হিন্দু মানুষ কাঁসরঘন্টা শঙ্খধ্বনি ঢাক বাদ্য এর মাধ্যমে অত্যন্ত সুসংহত মাধুর্য পূর্ণরূপে উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার নেতাদের তত্ত্বাবধানে পদ্ধতির মাধ্যমে অত্যন্ত সুসংহত ও মাধুর্যপূর্ণ রূপে সেই উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার শীর্ষ যুবনেতাদের তত্ত্বাবধানে পৌঁছান স্থানীয় প্রশাসনিক তৎপরতা ও সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান সমর্পিত হয়ন দুই জেলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে শ্রী দশরথ মন্ডল শ্রী শ্রীমন্ত ঘোষ মন্ডল শ্রী সীমন্ত ঘোষ বীরভূম জেলা তারক কর্মকার শ্রী তাপস কুন্ডু বাঁকুড়া জেলা
হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির তরফেই শীর্ষ নেতারা তথা শ্রী জয়দীপ দত্ত সমীর বন্দ্যোপাধ্যায় শ্রী অসিম মহাপাত্র শ্রী সুমন মুন্সি সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়েরঅখিল ভারত হিন্দু মহাসভা
মহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী সনাতন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হলেন শ্রীরামচন্দ্র এবং বিশ্বাস অনুসারে ভগবান রামের জন্ম তিথিকে রামনবমী হিসাবে পালন করা হয় এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করতেই হয় বীরভূম জেলার নলহাটি বিধানসভার অন্তর্গত রুদ্রনগর এবং বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া বিধানসভার অন্তর্গত গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের কথা এখানে বহু সনাতনী হিন্দু মানুষ কাঁসরঘন্টা শঙ্খধ্বনি ঢাক বাদ্য এর মাধ্যমে অত্যন্ত সুসংহত মাধুর্য পূর্ণরূপে উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার নেতাদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত সুসংহত ও মাধুর্যপূর্ণ রূপে সেই উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার শীর্ষ যুবনেতাদের তত্ত্বাবধানে , স্থানীয় প্রশাসনিক তৎপরতা ও সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান হয় ,দুই জেলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে শ্রী দশরথ মন্ডল, শ্রী শ্রীমন্ত ঘোষ ( বীরভূম জেলা) তারক কর্মকার শ্রী তাপস কুন্ডু ( বাঁকুড়া জেলা )
হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির তরফে শীর্ষ নেতারা তথা শ্রী জয়দীপ দত্ত, সমীর বন্দ্যোপাধ্যায় ,শ্রী অসিম মহাপাত্র, শ্রী সুমন মুন্সি সনাতনী হিন্দু , রাজ্য প্রশাসন, সংবাদ মাধ্যমকে তাদের অকুন্ঠ সহযোগিতা জন্য জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভ রামনবমীর শুভেচ্ছা .দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে সামনে রেখে প্রশাসনের উদ্যোগে বিষ্ণুপুরে পদযাত্রা ।
দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে সামনে রেখে প্রশাসনের উদ্যোগে বিষ্ণুপুরে পদযাত্রা ।
দুয়ারে সরকার ক্যাম্প যা রীতিমতো রাজ্যের সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধানে এই মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্র । সরকারের এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয় প্রত্যন্ত গ্রাম বাংলার সাধারণ মানুষরা সরাসরি নিজেদের সমস্যার কথা জানাতে পেরে উপকৃত হচ্ছেন । আবারো প্রশাসনের উদ্যোগে আজ থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প ।
শনিবার বিষ্ণুপুর পোড়ামাটির হাট থেকে বিষ্ণুপুর মহকুমা শাসকের কার্যালয় পর্যন্ত একটি পদযাত্রা করা হয় । যেখানে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা অংশগ্রহণ করেছিলেন । সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি তুলে ধরা হয় এই পদযাত্রার মধ্য দিয়ে । পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের জোর বাংলো এলাকায় যে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেই ক্যাম্প পরিদর্শন করেন বিষ্ণুপুর মহাকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্ত বিষ্ণুপুর বিডিও সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক আধিকারিকরা । বাউল সাঁওতালি নৃত্য সহ বিভিন্ন কলা কুশলের মধ্য দিয়ে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে প্রস্ফুটিত করে তোলা হয়েছে ।
লাগাতার বৃষ্টির জেরে সর্বহারা বাঁকুড়ার তিল চাষিরা বিঘার পর বিঘা তিল চাষের জলের তলায় ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের।
বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি কোন অপরূপ সৃষ্টি মিষ্টি মিষ্টি আমার হারিয়ে গেছে দৃষ্টি। এই গানটা হয়তো শুনতে ভালো লাগে কিন্তু সেই বৃষ্টি যখন সর্বনাশ হয়ে দাঁড়ায় তখন কান্নার হাহাকারের শব্দ সোনা ছাড়া আর কিছুই শুনতে ভালো লাগেনা চারিদিকে কান পাতলেই কৃষকের বুকফাটা কান্না শুনতে পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি-গতকাল রাত্রে
প্রবল বৃষ্টির জেরে বিঘার পড় বিঘা জমির তিল গাছ জলের তলায়।। আলুর পর তিল চাষে সর্বহারা বাঁকুড়ার জয়পুর ও কোতুলপুর এর কৃষকেরা।
গত রাতের হটাৎ বৃষ্টিতে কয়েকশো বিঘা জমির তিল গাছ জলের তলায় হয়েছে ঘটনা জয়পুর ব্লকের সুকজোড়া এলাকায়,,,, চাষীরা আলু তোলার পরে তিল বুনেছিলেন লাভের আশায়,,, কিন্তু এই অকাল বৃষ্টির জেরে তাও শেষ হতে বসেছে,,, সরকারি ভাবে বীমার সুবিধা আছে ঠিকই কিন্তু এই এলাকায় ভাগ চাষীর সংখ্যা অনেকটা বেশি তাই কোনো ফসলের ক্ষতি হলে তাঁর থেকে বঞ্চিত হতে হয় তাঁদের,,,,
আমার কথা বলেছিলাম স্থানীয় এলাকার এক কৃষকের সাথে তিনি এই চাষের ক্ষয় ক্ষতি নিয়ে বলেন একেবারেই আমরা সর্বশ্রান্ত একই আলু চাষে লসে আলু চাষ করে সে আলু বিক্রয় করতে হয়েছে। তার উপর তিল চাষ করলে হয়তো তিলের ফসল থেকে কিছুটা লাভবান হওয়া যেত কিন্তু সব শেষ এই বৃষ্টির জলে —-