Category: রাঢ় বঙ্গ

  • তৃনমূলের জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই গোষ্ঠীদ্বন্দ বাঁকুড়ায়,স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ বিধায়কের, ক্ষোভ একাধিক নেতার

    তৃনমূলের জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই গোষ্ঠীদ্বন্দ বাঁকুড়ায়,স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ বিধায়কের, ক্ষোভ একাধিক নেতার

    তৃনমূলের জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই গোষ্ঠীদ্বন্দ বাঁকুড়ায়,স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ বিধায়কের, ক্ষোভ একাধিক নেতার

    তন্ময় নন্দী, বাঁকুড়া

    তৃনমূলের বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলার জেলা কমিটি ঘোষণা হতেই ক্ষোভ ছড়াল তৃনমূলের অন্দরে। দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ চলে এল একেবারে প্রকাশ্যে। দলের রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ অমান্য করে অযোগ্য ও অবাঞ্চিতদের কমিটিতে নেওয়া হয়েছে দাবী তুলে সরব হলেন দলেরই বিধায়ক। ক্ষোভ ছড়াল দলের অন্যান্য নেতাদের মধ্যেও।

    গতকাল বাঁকুড়ার ওন্দায় সভা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সভা শেষ হতেই গতকাল সন্ধ্যায় ৭৭ জনের বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলা কমিটি ঘোষণা করেন তৃনমূলের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি দিব্যেন্দু সিংহ মহাপাত্র। আর সেই ঘোষণা হতেই ক্ষোভ আছড়ে পড়ল দলের অন্দরেই। আজ সকালে তালডাংরার বিধায়ক অরুপ চক্রবর্তী প্রকাশ্যেই জেলা কমিটি নিয়ে নিজের ক্ষোভ উগরে দেন। তাঁর দাবী দলের রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ না মেনে জেলা কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে বেশ কয়েকজন অবাঞ্চিত মানুষকে। বিরোধীদলের সাথে যোগাযোগ রেখে চলা ব্যাক্তিদেরও জেলা কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে বলে দাবী বিধায়কের। এ ব্যাপারে রিনি দলের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যেই স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে বিষয়টি রাজ্য নেতৃত্বকে জানানোর হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন। জেলা কমিটিতে সদস্য হিসাবে স্থান পাওয়া সদস্য কল্যাণ দে স্পষ্ট এই তালিকা অবৈধ বলে দাবী করেছেন। তাঁর দাবী এর পিছনে টাকা পয়সার লেনদেন থেকে থাকতে পারে। বিষয়টি নিয়ে তৃনমূলের জেলা সভাপতির দাবী কমিটি উর্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই হয়েছে। জেলা কমিটি নিয়ে দলের অন্দরের ক্ষোভকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি ও সিপিএম।

  • এখন কি কেউ কি বলতে পারছে,রাজা তোমার পোষাক কোথায় ? না কোন প্রশাসনিক পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি বিষ্ণুপুর শিবদাস সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ।

    এখন কি কেউ কি বলতে পারছে,রাজা তোমার পোষাক কোথায় ? না কোন প্রশাসনিক পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি বিষ্ণুপুর শিবদাস সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ।

    নিজস্ব সংবাদদাতা : এখন কি কেউ কি বলতে পারছে,
    রাজা তোমার পোষাক কোথায় ? না কোন প্রশাসনিক পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি বিষ্ণুপুর শিবদাস সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে । অনেক অনেক জল গড়িয়ে গেল। ভোটের সময় গাধার সামনে গাজর ঝুলিয়ে ভোট আদায় বর্তমান সরকারের। এত দুর্নীতি যেখানে বিষ্ণুপুরের অগণিত মানুষ ক্ষুব্ধ বিক্ষুব্ধ, তবুও দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে এ যাবত কোন কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তিরা কেবল সান্ত্বনা দিয়ে গেছেন, ব’কলমে রয়েছে বিশাল এক বড় ধোঁকা। ম্যানেজিং কমিটি ভার্সাস বর্তমান দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান শিক্ষিকা। শিক্ষা মন্ত্রী মাননীয় ব্রাত্য বসু,যার হাতে সমস্ত তথ্য দেওয়া সত্ত্বেও নির্লজ্জ বেহায়াপনায় কেবল চলছে, বিষ্ণুপুরের ক্ষুব্ধ অগণিত ১৯টি ওয়ার্ডের মানুষ কে দেওয়া হচ্ছে সান্তনাপূর্ণ দাদের মলম। শাসকদলের যুব সম্প্রদায় এবং বুদ্ধিজীবী মানুষজন ক্রমশ নিরবে বসে যাচ্ছেন। ১২ই এপ্রিল’২৩ বাঁকুড়া জেলার ওন্দা’য় আসছেন শাসক দলের রাজকুমার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশাল ঝড়-ঝাপটা তর্ক-বিতর্ক সব কে ঠান্ডি ঘরে পাঠিয়ে রাজ করছেন যথারীতি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং ব্যক্তিত্বনিগন। তাহলে কি এই নোংরা দুর্নীতি কে প্রতিহত করার ক্ষমতা সত্যি সত্যিই কি নেই ! ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার দুর্নীতি মামলার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন এই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা শিবদাস ভট্টাচার্যের বংশধর প্রাক্তন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। প্রধান শিক্ষিকা এসডিও/ পুলিশ, শিক্ষা দপ্তরের এ এস আই/ ডি. আই./ ডি.এম./সি.এম. কেউই কিচ্ছু করতে পারবে না। ভাবুন একবার ! সাংবাদিকদের গালাগালি করতেও দ্বিধা করছেন না। একদল ২ প্রাইস কমানোর সাংবাদিকরা বিকৃত নিউজ করে টু পাইস কমাতে চেষ্টা করছে। এবার দেখেন ে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মামলার কি তথ্য দিচ্ছেন ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য..আদালত এ সংগ্রহ করা তথ্য থেকে জানা যায় যে —-
    ঐ মামলা টির
    Case no :– 158 / 2013 ,

    Under section – 467 , 468 , 472 , 37925 – 7 – 2019 ,
    25 – 10 – 2019 ,
    এই দুটি তারিখ আমার জানা ছিল
    তারপর আরও দিন কি কি পড়েছিল সেগুলো আদালতে খোঁজ নিলেই জানা যাবে ,
    এবং
    মামলার সম্পূর্ণ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানতে গেলে আদালত থেকে certified copy তুলতে হবে ,এবার দেখেনিন দুর্নীতিগ্রস্থার ছলা কলা এবং তাঁর হুঙ্কার। এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন কার কার অক্সিজেনের মাধ্যমে এত বড় কথাগুলো বলছেন !এই প্রতিবেদনের গাইডলাইন কি দেওয়া যায় বন্ধু ? ” উলঙ্গ রাজা ছুটছে ছুটছে ছুটছে-ও রাজা তোমার পোষাক কোথায় ?”প্রতিষ্ঠাতা শিবদাস ভট্টাচার্য এর বংশধর প্রাক্তন সভাপতি ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, দুর্নীতি ধরার জন্য অন্যায় ভাবে তাকে সরানো হয়েছিল।(স্কুলের উধাও হয়ে যাওয়া ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার জন্য যিনি প্রথম প্রতিবাদ করেন তিনি হলেন ইন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য)।

  • শ্রী রামকৃষ্ণ মিশন পরিচালিত শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা সাঁইথিয়া ব্লকের সংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তেতুল ডিহি গ্রামে

    শ্রী রামকৃষ্ণ মিশন পরিচালিত শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা সাঁইথিয়া ব্লকের সংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তেতুল ডিহি গ্রামে

    শ্রী রামকৃষ্ণ মিশন পরিচালিত শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা সাঁইথিয়া ব্লকের সংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তেতুল ডিহি গ্রামে

    জয়দেব দেবাংশী পাহাড়পুর
    শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস মিশন এর উদ্যোগে শ্রী শ্রী অন্নপূর্ণা মায়ের পূজা ও অনুষ্ঠান আকাশে মাস ২০২৩ তে ৩১ শে মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত আকাশে মাছ শ্রী শ্রী ঠাকুর শ্রী শ্রী মা ও স্বামী বিবেকানন্দের বিশেষ পূজা ও আরাধনা অনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজাঅনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজা বস্ত্রদানঅনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজা বস্ত্রঅনু ২৯ শে মার্চ মায়ের পূজা বস্ত্রদান প্রসাদ বিতরণ বিকালে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আমোদপুর সারদা পাঠ্য চক্রের মহিলা সদস্যদের দ্বারা গীতি আলেখ্য মা সারদা এরপর মালতি টুডুর পরিচালনায় লোকনৃত্য সন্ধ্যায় বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনীর মানব পুতুল নাটক ৩০ শে মার্চ মা অন্নপূর্ণা দেবীর বিশেষ পূজা এবং কুমারী পূজা শ্রী রাম চন্দ্র জি পূজা অন্যকূট মহা ভোগ হোম এবং বেলা একটার পর হাজার হাজার নরমোনায়ন সেবা সন্ধায় ধুনুচি নিত্য ৩০ শে মার্চ মায়ের পূজা সন্ধ্যারতির পর প্রতিমা নিরঞ্জন ও পরে শান্তি জল গ্রহণ উক্ত চার দিন মহতি পূজা উৎসব ও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লাভপুর কলেজে প্রাক্তন অধ্যাপক সমাজসেবী নিশিত নাথ সেন হাওড়া থেকে আগত সমাজসেবী শচীন ভদ্র এছাড়াও অমর চন্দ্র কুন্ডু
    মহাদেব দত্ত রাজেন দত্ত এবং আরো অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কুমারী মারুপে পূজিত হলেন বারাসাতের সৌমি চক্রবর্তীর একমাত্র কন্যা মাধুর্যা চক্রবর্তী স্বামী ধর্মব্রতানন্দ মহারাজের নিষ্ঠা ভক্তির দ্বারা কুমারী পুজো দেখার জন্য ব্যাপক মানুষের সমাগম ঘটেছিল অন্যকূপ মহা উৎসব এক নতুন মাত্রায় যোগ করেছে উক্ত পূজা অনুষ্ঠানে সমগ্র উৎসব ও অনুষ্ঠানকে সুচারুরূপে পরিচালনা করলেন স্বামী ধর্মব্রতানন্দ মহারাজ সহযোগিতায় ছিলেন স্বামী ত্যাগীব্রতানন্দ মহারাজ এছাড়াও আমোদপুর, লায়েকপুর, সাংরা, তেতুলডিহি গ্রামের মানুষজন ও তেতুলডিহি গ্রামের আদিবাসী মানুষেরা ভীষণভাবে সহযোগিতায় যুক্ত ছিল ।

  • অখিল ভারত হিন্দু মহাসভামহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী

    অখিল ভারত হিন্দু মহাসভামহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী

    অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা
    মহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী সনাতন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হলেন শ্রীরামচন্দ্র এবং বিশ্বাস অনুসারে ভগবান রামের জন্ম তিথিকে রামনবমী হিসাবে পালন করা হয় এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করতেই হয় বীরভূম জেলার নলহাটি বিধানসভার অন্তর্গত রুদ্রনগর এবং বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া বিধানসভার অন্তর্গত গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের কথা এখানে বহু সনাতনী হিন্দু মানুষ কাঁসরঘন্টা শঙ্খধ্বনি ঢাক বাদ্য এর মাধ্যমে অত্যন্ত সুসংহত মাধুর্য পূর্ণরূপে উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার নেতাদের তত্ত্বাবধানে পদ্ধতির মাধ্যমে অত্যন্ত সুসংহত ও মাধুর্যপূর্ণ রূপে সেই উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার শীর্ষ যুবনেতাদের তত্ত্বাবধানে পৌঁছান স্থানীয় প্রশাসনিক তৎপরতা ও সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান সমর্পিত হয়ন দুই জেলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে শ্রী দশরথ মন্ডল শ্রী শ্রীমন্ত ঘোষ মন্ডল শ্রী সীমন্ত ঘোষ বীরভূম জেলা তারক কর্মকার শ্রী তাপস কুন্ডু বাঁকুড়া জেলা
    হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির তরফেই শীর্ষ নেতারা তথা শ্রী জয়দীপ দত্ত সমীর বন্দ্যোপাধ্যায় শ্রী অসিম মহাপাত্র শ্রী সুমন মুন্সি সনাতনী হিন্দু সম্প্রদায়েরঅখিল ভারত হিন্দু মহাসভা
    মহাসমারোহে শুভ রামনবমী পালন করল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মানব ধর্মের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মের অন্যতম উৎস হলো রামনবমী সনাতন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হলেন শ্রীরামচন্দ্র এবং বিশ্বাস অনুসারে ভগবান রামের জন্ম তিথিকে রামনবমী হিসাবে পালন করা হয় এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করতেই হয় বীরভূম জেলার নলহাটি বিধানসভার অন্তর্গত রুদ্রনগর এবং বাঁকুড়া জেলার বড়জোড়া বিধানসভার অন্তর্গত গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের কথা এখানে বহু সনাতনী হিন্দু মানুষ কাঁসরঘন্টা শঙ্খধ্বনি ঢাক বাদ্য এর মাধ্যমে অত্যন্ত সুসংহত মাধুর্য পূর্ণরূপে উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার নেতাদের তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত সুসংহত ও মাধুর্যপূর্ণ রূপে সেই উৎসব পালন করেন এই দুই জেলার শীর্ষ যুবনেতাদের তত্ত্বাবধানে , স্থানীয় প্রশাসনিক তৎপরতা ও সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান হয় ,দুই জেলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে শ্রী দশরথ মন্ডল, শ্রী শ্রীমন্ত ঘোষ ( বীরভূম জেলা) তারক কর্মকার শ্রী তাপস কুন্ডু ( বাঁকুড়া জেলা )
    হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির তরফে শীর্ষ নেতারা তথা শ্রী জয়দীপ দত্ত, সমীর বন্দ্যোপাধ্যায় ,শ্রী অসিম মহাপাত্র, শ্রী সুমন মুন্সি সনাতনী হিন্দু , রাজ্য প্রশাসন, সংবাদ মাধ্যমকে তাদের অকুন্ঠ সহযোগিতা জন্য জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভ রামনবমীর শুভেচ্ছা .

  • দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে সামনে রেখে প্রশাসনের উদ্যোগে বিষ্ণুপুরে পদযাত্রা ।

    দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে সামনে রেখে প্রশাসনের উদ্যোগে বিষ্ণুপুরে পদযাত্রা

    দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে সামনে রেখে প্রশাসনের উদ্যোগে বিষ্ণুপুরে পদযাত্রা

    দুয়ারে সরকার ক্যাম্প যা রীতিমতো রাজ্যের সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধানে এই মুহূর্তে অন্যতম কেন্দ্র । সরকারের এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয় প্রত্যন্ত গ্রাম বাংলার সাধারণ মানুষরা সরাসরি নিজেদের সমস্যার কথা জানাতে পেরে উপকৃত হচ্ছেন । আবারো প্রশাসনের উদ্যোগে আজ থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প ।

    শনিবার বিষ্ণুপুর পোড়ামাটির হাট থেকে বিষ্ণুপুর মহকুমা শাসকের কার্যালয় পর্যন্ত একটি পদযাত্রা করা হয় । যেখানে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা অংশগ্রহণ করেছিলেন । সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি তুলে ধরা হয় এই পদযাত্রার মধ্য দিয়ে । পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের জোর বাংলো এলাকায় যে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেই ক্যাম্প পরিদর্শন করেন বিষ্ণুপুর মহাকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্ত বিষ্ণুপুর বিডিও সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক আধিকারিকরা । বাউল সাঁওতালি নৃত্য সহ বিভিন্ন কলা কুশলের মধ্য দিয়ে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পকে প্রস্ফুটিত করে তোলা হয়েছে ।

  • লাগাতার বৃষ্টির জেরে সর্বহারা বাঁকুড়ার তিল চাষিরা বিঘার পর বিঘা তিল চাষের জলের তলায় ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের।

    লাগাতার বৃষ্টির জেরে সর্বহারা বাঁকুড়ার তিল চাষিরা বিঘার পর বিঘা তিল চাষের জলের তলায় ঘটনা বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের।

    বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি কোন অপরূপ সৃষ্টি মিষ্টি মিষ্টি আমার হারিয়ে গেছে দৃষ্টি। এই গানটা হয়তো শুনতে ভালো লাগে কিন্তু সেই বৃষ্টি যখন সর্বনাশ হয়ে দাঁড়ায় তখন কান্নার হাহাকারের শব্দ সোনা ছাড়া আর কিছুই শুনতে ভালো লাগেনা চারিদিকে কান পাতলেই কৃষকের বুকফাটা কান্না শুনতে পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি-গতকাল রাত্রে
    প্রবল বৃষ্টির জেরে বিঘার পড় বিঘা জমির তিল গাছ জলের তলায়।। আলুর পর তিল চাষে সর্বহারা বাঁকুড়ার জয়পুর ও কোতুলপুর এর কৃষকেরা।
    গত রাতের হটাৎ বৃষ্টিতে কয়েকশো বিঘা জমির তিল গাছ জলের তলায় হয়েছে ঘটনা জয়পুর ব্লকের সুকজোড়া এলাকায়,,,, চাষীরা আলু তোলার পরে তিল বুনেছিলেন লাভের আশায়,,, কিন্তু এই অকাল বৃষ্টির জেরে তাও শেষ হতে বসেছে,,, সরকারি ভাবে বীমার সুবিধা আছে ঠিকই কিন্তু এই এলাকায় ভাগ চাষীর সংখ্যা অনেকটা বেশি তাই কোনো ফসলের ক্ষতি হলে তাঁর থেকে বঞ্চিত হতে হয় তাঁদের,,,,
    আমার কথা বলেছিলাম স্থানীয় এলাকার এক কৃষকের সাথে তিনি এই চাষের ক্ষয় ক্ষতি নিয়ে বলেন একেবারেই আমরা সর্বশ্রান্ত একই আলু চাষে লসে আলু চাষ করে সে আলু বিক্রয় করতে হয়েছে। তার উপর তিল চাষ করলে হয়তো তিলের ফসল থেকে কিছুটা লাভবান হওয়া যেত কিন্তু সব শেষ এই বৃষ্টির জলে —-

  • কেন্দ্রীয় বাজেট জনমুখী, রাজ্যের বাজেট জনগন বিমুখী। প্রধানমন্ত্রীকে খোলা চিঠি জেলা বিজেপির। আর চিঠি নিয়ে সরগরম বাঁকুড়ার রাজনীতি

    কেন্দ্রীয় বাজেট জনমুখী, রাজ্যের বাজেট জনগন বিমুখী। প্রধানমন্ত্রীকে খোলা চিঠি জেলা বিজেপির। আর চিঠি নিয়ে সরগরম বাঁকুড়ার রাজনীতি

    কেন্দ্রীয় বাজেট জনমুখী, রাজ্যের বাজেট জনগন বিমুখী। প্রধানমন্ত্রীকে খোলা চিঠি জেলা বিজেপির। আর চিঠি নিয়ে সরগরম বাঁকুড়ার রাজনীতি

    রঞ্জিত কুন্ডু–বাঁকুড়া

    পঞ্চায়েত ভোটের পূর্বে রাজ্যে শাসক বিরোধী তরজা তুঙ্গে। একাধিকবার কেন্দ্র-রাজ্যের দিকে এবং রাজ্য কেন্দ্রের থেকে একাধিক ইস্যু নিয়ে বারংবার আঙ্গুল তুলছে। এরই মধ্যেখানে তাদের দলমত অবস্থান নিয়ে অনেকবার একে অপরের বিরুদ্ধে সুর চড়াতেও দেখা গেছে।

    আজ বাঁকুড়া জেলা বিজেপির তরফ থেকে কেন্দ্রীয় বাজেট জনমুখী এবং রাজ্য সরকারের বাজেট সম্পূর্ণভাবে জনবিমুখী এই দুই কথা খোলা চিঠির মাধ্যমে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জানানো হলো। বিজেপির দাবি কেন্দ্রের সরকার যে বাজেট পেশ করেছে তা জনগণের জন্য সার্বিকভাবে উন্নয়নমূলক এবং সমাজের সব স্তরের মানুষের কথা ভাবা হয়েছে সেই বাজেটে। কিন্তু রাজ্যের সরকার যে বাজেট পেশ করেছে তা সম্পূর্ণভাবে জনবিমুখী এবং সাধারন মানুষের কথা না ভেবেই এই বাজেট তারা পেশ করেছে। আজ বাঁকুড়া জেলার নতুনগঞ্জ বিজেপি পার্টি অফিসে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে এই চিঠি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পেশ করা হলো। বিজেপির আরো যেটা দাবি আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে তাদের মাটি যথেষ্টই শক্ত জনগণের রায় তাদের পক্ষেই হবে। রাজ্যের শাষক দল আগের পঞ্চায়েত ভোটের মতো জোরপূর্বক ভোট দখল করতে যাতে না পারে তার জন্য তারা তৈরি।

    বিজেপির এই ধরনের পদক্ষেপকে তীব্র কটাক্ষ করেছে তৃনমূল নেতৃত্ব তালডাংরার তৃণমূল বিধায়ক অরুপ চক্রবর্তী জানান, বিজেপি যদি দাবি করে কেন্দ্রের বাজেট জনমুখী তাহলে রান্নার গ্যাসের এবং পেট্রোলের দাম বাড়াচ্ছে কেন? কেন একশো দিনের কাজের টাকা আটকে রাখছে? পঞ্চায়েত ভোটে তাদের জোর খাটানোর প্রয়োজন নেই তা মানুষ এমনিই তাদের পক্ষে রায় দেবে যা গত পৌরভোটেই বুঝিয়ে দিয়েছে।

    তবে বিষয় যাই হোক না কেন জেলা বিজেপির এই ধরনের পদক্ষেপ কে ঘিরে রাজনৈতিক চাপানোতরে ফের সরগরম বাঁকুড়া জেলার রাজনীতি। পঞ্চায়েত ভোটের পূর্বে কেউ যেন কাউকে এক চুল জায়গা ছাড়তে নারাজ। এখন শুধু দেখার বিষয় এটাই আসন্ন ত্রিস্তরিয় পঞ্চায়ের নির্বাচনের রাজনৈতিক লড়াইে মানুষ কার পক্ষে রায় দেয়।

  • ভোটের পর ভোট পরব পেরিয়ে গেলেও জল সমস্যা সমাধান আজও হলো না,খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জোসনা মান্ডির গাড়ি আটকে অভিযোগ গ্রামবাসীদের

    ভোটের পর ভোট পরব পেরিয়ে গেলেও জল সমস্যা সমাধান আজও হলো না,খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জোসনা মান্ডির গাড়ি আটকে অভিযোগ গ্রামবাসীদের

    ভোটের পর ভোট পরব পেরিয়ে গেলেও জল সমস্যা সমাধান আজও হলো না,খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জোসনা মান্ডির গাড়ি আটকে অভিযোগ গ্রামবাসীদের

    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া
    বাঁকুড়া জেলায় পানীয় জলের সমস্যা আজকের নয় এই সমস্যার দীর্ঘদিনের কোথাও কল আছে তো জল নেই কোথাও আবার জল আছে তো পান করার অযোগ্য। পানীয় জল না পান করতে পেয়ে খাদ্য প্রতিমন্ত্রীর গাড়ি আটকে অভিযোগ বাঁকুড়ার সিমলাপাল জগদীশপুরে। খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি। ওই এলাকা দিয়ে যাচ্ছিলেন জানতে পারা যায় দিদির দ্রুত কর্মসূচিতে বেরিয়েছিলেন আর গ্রামবাসীরা দেখতে পেয়ে গাড়ি আটকে সামনা সামনি অভিযোগ জানান গ্রামবাসীরা, দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যা এলাকায় বারবার প্রশাসনের দ্বারস্থ হলেও কোন সূরা মেলেনি অভিযোগ মন্ত্রীর কাছে। গ্রামবাসীদের সব অভিযোগ শুনে মন্ত্রীর আশ্বাস দুদিনের মধ্যেই জল পৌঁছে যাবে গ্রামে, এমনটাই গ্রামবাসীদের বলে গেলেন আমাদের ক্যামেরার মুখোমুখি হয়ে গ্রামবাসীরা এমনটাই জানালেন।আজ কর্মসূচিতে আসেন সিমলাপাল ব্লকের সিমলাপাল অঞ্চলে বিভিন্ন গ্রামে। তেমনি সিমলাপালের জামিরডিয়া গ্রাম থেকে কর্মসূচি সেরে মন্ত্রীর গাড়ি এগিয়ে চলেছিল মাসাতখাল হাই স্কুলের দিকে মাঝখানে জগদীশপুর গ্রামের গ্রামবাসীরা মন্ত্রীর গাড়ি আটকে অভিযোগ করেন, আমাদেরকে একটু জল দেন আমাদের দীর্ঘদিনের জলের সমস্যা। পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে এখন দেখার গ্রামবাসীদের অভিযোগ মন্ত্রীর আশ্বাস কত তাড়াতাড়ি পূরণ হয় নাকি ওই এলাকা থেকে চলে যাবার জন্য গ্রামবাসীদের সান্তনা করে গেলেন।

  • অর্ডার এসে যাওয়া সত্ত্বেও আমাদেরকে নিয়োগ করা হচ্ছে না’–এই দাবি তুলে আজ জেলাশাসকের দরবারে আন্দোলনে নামলেন ‘স্বনির্ভর গোষ্ঠী ট্রেনার অ্যাসোসিয়েশন’

    অর্ডার এসে যাওয়া সত্ত্বেও আমাদেরকে নিয়োগ করা হচ্ছে না’–এই দাবি তুলে আজ জেলাশাসকের দরবারে আন্দোলনে নামলেন ‘স্বনির্ভর গোষ্ঠী ট্রেনার অ্যাসোসিয়েশন’

    অর্ডার এসে যাওয়া সত্ত্বেও আমাদেরকে নিয়োগ করা হচ্ছে না’–এই দাবি তুলে আজ জেলাশাসকের দরবারে আন্দোলনে নামলেন ‘স্বনির্ভর গোষ্ঠী ট্রেনার অ্যাসোসিয়েশন’

    তন্ময় নন্দী, বাঁকুড়া

    পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন কোনায় কোনায় ছড়িয়ে রয়েছে স্বনির্ভর গোষ্ঠী। এই স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে অন্তর্ভুক্ত মহিলারা যাতে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিয়ে সার্বিক উন্নতি মূলক কাজে ব্রতী হতে পারে তার জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল ‘স্বনির্ভর গোষ্ঠী প্রশিক্ষণ গোষ্ঠীর’। মূলত বিভিন্ন জায়গায় জায়গায় গিয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রশিক্ষণ দেওয়ায় ছিল তাদের মূল কাজ। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সরকারি গ্যাঁড়াকলে দীর্ঘ চার বছর ধরে এই মহিলারা কর্মহীন।সরকারিভাবে খুব সামান্য পারিশ্রমিকে এই কাজ তারা করতেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারিভাবে তাদের কাজে নিয়োগ করার অর্ডার চলে আসলেও তাদেরকে কাজে নিয়োগ করা হচ্ছে না। বারংবার তাদের সমস্যার কথা একাধিক প্রশাসনিক তরে জানানো হলেও সমস্যার কোন সমাধান সূত্র মেলেনি। তাই তারা আজকে সংঘবদ্ধভাবে বাঁকুড়া জেলাশাসকের অফিসের সামনে আন্দোলনে সামিল হলেন। তাদের যেটা মূল দাবি সরকারি নির্দেশিকা অনুসারে তাদেরকে তাদের কাজ ফিরিয়ে দিতে হবে। যদি তাদের সমস্যার দ্রুত কোনো সমাধান না হয় তাহলে আরো বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।

  • পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতির বিস্ফোরক অভিযোগের পরই পঞ্চায়েতের তালা ভেঙে চুরি, চুরির তথ্য লোপাট করতেই ছক দাবী বিরোধীদের, অভিযোগ অস্বীকার তৃনমূলের

    পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতির বিস্ফোরক অভিযোগের পরই পঞ্চায়েতের তালা ভেঙে চুরি, চুরির তথ্য লোপাট করতেই ছক দাবী বিরোধীদের, অভিযোগ অস্বীকার তৃনমূলের

    পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতির বিস্ফোরক অভিযোগের পরই পঞ্চায়েতের তালা ভেঙে চুরি, চুরির তথ্য লোপাট করতেই ছক দাবী বিরোধীদের, অভিযোগ অস্বীকার তৃনমূলের
    রঞ্জিত কুণ্ডু–বাঁকুড়া
    স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি দিন কয়েক আগেই বিস্ফোরক অভিযোগ করেছিলেন পঞ্চায়েতগুলিতে ব্যাপক লুঠ চলছে। তার কয়েকদিন যেতে না যেতেই পঞ্চায়েতের তালা ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটল। লুঠের তথ্য লোপাট করতেই চুরির ছক দাবী বিরোধীদের। অভিযোগ অস্বীকার তৃনমূলের। ঘটনা বাঁকুড়ার ওন্দা ব্লকের ওন্দা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের।

    দিন কয়েক আগেই ওন্দা পঞ্চায়েত সমিতির নিজের চেয়ারে বসে এলাকার তৃনমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে লুঠের বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছিলেন তৃনমূল পরিচালিত ওন্দা পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি শ্যামল মুখোপাধ্যায়। তাঁর দাবী ছিল পঞ্চায়েতের আধিকারিকরা প্রধানদের সঙ্গে নিয়ে ব্যাপক লুঠ করছে। লুঠের টাকা আধিকারিক ও প্রধানরা। বিষয়টি নিয়ে জেলা শাসকের কাছে অভিযোগও জানিয়েছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির ওই সহ সভাপতি। এই ঘটনার এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই ওন্দা থানা থেকে কার্যত ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে চুরির ঘটনা ঘটায় তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক জলঘোলা। পঞ্চায়েতের প্রধানের দাবী আজ সকালে পঞ্চায়েতের দরজায় তালা খুলতে এসে কর্মীরা দেখেন পঞ্চায়েত অফিসের তালা ভাঙা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ভেতর থেকে লোপাট হয়ে গেছে ব্যাপারটি পুলিশ খতিয়ে দেখছে। খবর পেয়ে ঘটনার তদন্তে নামে ওন্দা থানার পুলিশ।